পাবনা প্রতিনিধি
স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের পরিকল্পনায় প্রেমের ফাঁদে ফেলার পর কৌশলে নিজের বাসায় নিয়ে তোলা হয় আপত্তিকর ছবি। সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে মোবাইল ও বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিতেন তাঁরা।
এমনই অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে পাবনা শহর থেকে অভিযুক্ত স্বামী ও স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।
আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পাবনার পুলিশ সুপার আকবর আলী মুনসী। এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত মধ্যরাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, পাবনা পৌর এলাকার রাধানগরের ময়দানপাড়া মহল্লার মোশারফ শেখের ছেলে শহরের ফজলুল হক রোডের মুক্ত টেইলার্সের মালিক মুন্না হোসেন এবং তাঁর স্ত্রী মুক্তা খাতুন।
জেলা পুলিশ সুপার আকবর আলী মুনসী জানান, যশোর থেকে এসে পাবনায় পাটের ব্যবসা করতেন এক ব্যক্তি। মাঝে অভিযুক্তদের সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। পরবর্তীতে ওই ব্যবসায়ীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন মুক্তা খাতুন। সেই সুযোগে পরিকল্পিতভাবে ওই ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ৫ হাজার টাকা ধার নেন মুক্তা। পরবর্তীতে ধারের টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলে তাঁকে গত ২০ মার্চ রাধানগর ময়দানপাড়ায় আসামিদের নিজস্ব বাসায় নিয়ে যান।
বাসায় নিয়ে গিয়ে ব্যবসায়ীকে ডাইনিং রুমে আটকে রাখেন মুন্না হোসেন এবং মুক্তা খাতুনসহ তাদের ২ / ৩ জন সহযোগী। এরপর সহযোগীদের মাধ্যমে জোরপূর্বক ওই ব্যবসায়ীর আপত্তিকর করে ছবি তোলেন। এ সময় তাঁকে কিল-ঘুষি, চড়থাপ্পড়, লাথি, কাঠের বাটাম দিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি মারধর করেন।
পুলিশ সুপার জানান, একপর্যায়ে আসামিরা ইসমাইলকে প্রাণে মেরে ফেলার এবং আপত্তিকর ছবি ভাইরাল করার ভয়ভীতি দেখিয়ে ৫০ হাজার টাকা এবং বিকাশের মাধ্যমে আরও ৭৩ হাজারসহ মোট ১ লাখ ২৩ হাজার টাকা আদায় করেন। এরপর ভুক্তভোগীর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেন তাঁরা। পরবর্তীতে ২০ হাজার টাকা না দিলে আপত্তিকর ছবি সামাজিক যোগাযোগে ভাইরাল করে দেওয়ার হুমকি দেন।
ঘটনার পর গত বৃহস্পতিবার অভিযোগ দিলে ডিবি পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে ওই দিনই জেট এল প্লাজায় অবস্থিত মুক্ত টেইলার্স থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে নগদ টাকা ও দুইটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয় বলে জানান পুলিশ সুপার।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ-প্রশাসন) মাসুদ আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জিয়াউর রহমান, ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার গোস্বামী, পাবনা ডিবির ওসি এমরান মাহমুদ তুহিনসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের পরিকল্পনায় প্রেমের ফাঁদে ফেলার পর কৌশলে নিজের বাসায় নিয়ে তোলা হয় আপত্তিকর ছবি। সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে মোবাইল ও বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিতেন তাঁরা।
এমনই অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগে পাবনা শহর থেকে অভিযুক্ত স্বামী ও স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।
আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পাবনার পুলিশ সুপার আকবর আলী মুনসী। এর আগে বৃহস্পতিবার দিবাগত মধ্যরাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, পাবনা পৌর এলাকার রাধানগরের ময়দানপাড়া মহল্লার মোশারফ শেখের ছেলে শহরের ফজলুল হক রোডের মুক্ত টেইলার্সের মালিক মুন্না হোসেন এবং তাঁর স্ত্রী মুক্তা খাতুন।
জেলা পুলিশ সুপার আকবর আলী মুনসী জানান, যশোর থেকে এসে পাবনায় পাটের ব্যবসা করতেন এক ব্যক্তি। মাঝে অভিযুক্তদের সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। পরবর্তীতে ওই ব্যবসায়ীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন মুক্তা খাতুন। সেই সুযোগে পরিকল্পিতভাবে ওই ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ৫ হাজার টাকা ধার নেন মুক্তা। পরবর্তীতে ধারের টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলে তাঁকে গত ২০ মার্চ রাধানগর ময়দানপাড়ায় আসামিদের নিজস্ব বাসায় নিয়ে যান।
বাসায় নিয়ে গিয়ে ব্যবসায়ীকে ডাইনিং রুমে আটকে রাখেন মুন্না হোসেন এবং মুক্তা খাতুনসহ তাদের ২ / ৩ জন সহযোগী। এরপর সহযোগীদের মাধ্যমে জোরপূর্বক ওই ব্যবসায়ীর আপত্তিকর করে ছবি তোলেন। এ সময় তাঁকে কিল-ঘুষি, চড়থাপ্পড়, লাথি, কাঠের বাটাম দিয়ে শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি মারধর করেন।
পুলিশ সুপার জানান, একপর্যায়ে আসামিরা ইসমাইলকে প্রাণে মেরে ফেলার এবং আপত্তিকর ছবি ভাইরাল করার ভয়ভীতি দেখিয়ে ৫০ হাজার টাকা এবং বিকাশের মাধ্যমে আরও ৭৩ হাজারসহ মোট ১ লাখ ২৩ হাজার টাকা আদায় করেন। এরপর ভুক্তভোগীর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেন তাঁরা। পরবর্তীতে ২০ হাজার টাকা না দিলে আপত্তিকর ছবি সামাজিক যোগাযোগে ভাইরাল করে দেওয়ার হুমকি দেন।
ঘটনার পর গত বৃহস্পতিবার অভিযোগ দিলে ডিবি পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে ওই দিনই জেট এল প্লাজায় অবস্থিত মুক্ত টেইলার্স থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে নগদ টাকা ও দুইটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয় বলে জানান পুলিশ সুপার।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ-প্রশাসন) মাসুদ আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জিয়াউর রহমান, ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার গোস্বামী, পাবনা ডিবির ওসি এমরান মাহমুদ তুহিনসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে চুরির অভিযোগে এক যুবককে গণপিটুনি নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার মুছাপুর ইউনিয়নের বারপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম রাহিম (২২)। তিনি দক্ষিণ বারপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে।
১ মিনিট আগেগতকাল সোয়া ১টার দিকে টঙ্গী-গাজীপুর রুটে চলাচল করা ‘ক্ষণিকা’ বাসে হামলার ঘটনা ঘটে। এতে বাসের ড্রাইভারসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী আঘাত পেয়ে ক্রিসেন্ট হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। পরে রাত সাড়ে ৮টায় উত্তরা পশ্চিম থানায় যান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান এবং প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ। এ সময় আসামিদে
২ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে পোশাকশ্রমিকদের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ৭৫ জনকে ছাঁটাই ও মামলা করেছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। এ মামলায় পুলিশ আজ বুধবার সাত শ্রমিককে গ্রেপ্তার করেছে। যমুনা অ্যাপারেলস লিমিটেড নামের কারখানাটির মানবসম্পদ বিভাগের কর্মকর্তা সোলায়মান কবির বাদী হয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে টঙ্গী পূর্ব থানায় মাম
৮ মিনিট আগেমাগুরায় শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ৪র্থ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ বুধবার সকাল ১০ টার দিকে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষ্য গ্রহণ হয়। সাক্ষ্য দিয়েছেন মাগুরা ও ফরিদপুর মেডিকেলের তিন জন চিকিৎসক। যারা শিশুটির চিকিৎসা করেছিলেন।
২৮ মিনিট আগে