লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের লালপুরে পদ্মা নদীর নৌকাঘাটের আধিপত্য নিয়ে দুই পক্ষে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আটজন আহত হয়েছেন। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার লালপুর কলোনিতে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আহতরা হলেন—আমবু পক্ষের দক্ষিণ লালপুর কলোনির মৃত ইছার উদ্দিনের ছেলে আমিরুল ইসলাম আমবু (৩৫) ও শামীম (৩৮) এবং পান্নুর ছেলে বিপ্লব (৩৫)। অন্যদিকে মতি পক্ষের দক্ষিণ লালপুর চরের লোকমানের ছেলে সেন্টু (৩৭), নুবসারের ছেলে বকুল (৪০), দক্ষিণ লালপুর কলোনির সানেজ আলীর ছেলে খাইরুল (৪৫), মোজাফফর হোসেনের ছেলে রিফাত হোসেন (১৭) ও লোকমান খার ছেলে ঝন্টু (৩৩)।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রোববার দুপুর দেড়টার দিকে ঘাটের আধিপত্য নিয়ে বিরোধ নিরসনে লালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক পলাশের কাছে যায় দুই পক্ষ। দুই পক্ষের মধ্যে একটি পক্ষ আমিরুল ইসলাম আমবুর এবং অন্যটি হচ্ছে মতির। এ বিষয়ে কোনো সমাধান না হওয়ায় চেয়ারম্যানের কাছে উভয় পক্ষ দুই দিন সময় চেয়ে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বের হয়ে যান। তাঁরা কলোনির দিকে যাওয়ার সময় কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি বেধে যায়। এ সময় উভয় পক্ষের আটজন গুরুতর রক্তাক্ত জখম হন। তাঁদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক ছয়জনকে হাসপাতালে ভর্তি করেন। গুরুতর জখম আমিরুল ইসলাম ও বকুলকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) সুরুজ্জামান শামীম বলেন, মারামারিতে এলোপাতাড়ি আঘাতে তাঁরা আহত হয়েছেন। তাঁদের দুজনকে রাজশাহীতে পাঠানো হয়েছে।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহা. মোনোয়ারুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় এখনো কেউ থানায় অভিযোগ দায়ের করেননি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে তাৎক্ষণিক চারজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নাটোরের লালপুরে পদ্মা নদীর নৌকাঘাটের আধিপত্য নিয়ে দুই পক্ষে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় আটজন আহত হয়েছেন। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার লালপুর কলোনিতে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আহতরা হলেন—আমবু পক্ষের দক্ষিণ লালপুর কলোনির মৃত ইছার উদ্দিনের ছেলে আমিরুল ইসলাম আমবু (৩৫) ও শামীম (৩৮) এবং পান্নুর ছেলে বিপ্লব (৩৫)। অন্যদিকে মতি পক্ষের দক্ষিণ লালপুর চরের লোকমানের ছেলে সেন্টু (৩৭), নুবসারের ছেলে বকুল (৪০), দক্ষিণ লালপুর কলোনির সানেজ আলীর ছেলে খাইরুল (৪৫), মোজাফফর হোসেনের ছেলে রিফাত হোসেন (১৭) ও লোকমান খার ছেলে ঝন্টু (৩৩)।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রোববার দুপুর দেড়টার দিকে ঘাটের আধিপত্য নিয়ে বিরোধ নিরসনে লালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক পলাশের কাছে যায় দুই পক্ষ। দুই পক্ষের মধ্যে একটি পক্ষ আমিরুল ইসলাম আমবুর এবং অন্যটি হচ্ছে মতির। এ বিষয়ে কোনো সমাধান না হওয়ায় চেয়ারম্যানের কাছে উভয় পক্ষ দুই দিন সময় চেয়ে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বের হয়ে যান। তাঁরা কলোনির দিকে যাওয়ার সময় কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি বেধে যায়। এ সময় উভয় পক্ষের আটজন গুরুতর রক্তাক্ত জখম হন। তাঁদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়। কর্তব্যরত চিকিৎসক ছয়জনকে হাসপাতালে ভর্তি করেন। গুরুতর জখম আমিরুল ইসলাম ও বকুলকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
লালপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) সুরুজ্জামান শামীম বলেন, মারামারিতে এলোপাতাড়ি আঘাতে তাঁরা আহত হয়েছেন। তাঁদের দুজনকে রাজশাহীতে পাঠানো হয়েছে।
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহা. মোনোয়ারুজ্জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ঘটনায় এখনো কেউ থানায় অভিযোগ দায়ের করেননি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে তাৎক্ষণিক চারজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, কর্মজীবী হিসেবে আমি চাকরি জীবনে যাদের মুক্তিযোদ্ধা সহকর্মী হিসেবে পাই, তাদের ধরে নিতে পারেন ৮০ থেকে ৯০ ভাগই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা।
৩ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে সেলিম রেজা (২৭) নামের এক যুবককে ২১ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করেছে। তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা বলে পুলিশের কাছে দাবি করেছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
৩ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের খবর পেয়ে অভিযানে গেলে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত ১টার দিকে বন্দর থানার ঈশান মিস্ত্রির ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ওই পুলিশ কর্মকর্তা হলেন বন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদ ওরফে রানা।
৫ মিনিট আগেউপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম পুরোধা পণ্ডিত অমরেশ রায় চৌধুরী আর নেই। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় রাজশাহী মহানগরীর রানীবাজার এলাকার নিজ বাসভবন ‘মোহিনী গার্ডেন’-এ তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। অমরেশ রায় চৌধুরী বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারের শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী ছিলেন
৭ মিনিট আগে