বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ায় প্রাথমিকের চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাঝে তিনটি ও চারটি করে বই বিতরণ করা হয়েছে। মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা কিছু বই পেলেও মাধ্যমিক ও কারিগরি শিক্ষার্থীরা কোনো বই এখনো পায়নি। আজ বুধবার সকালে বগুড়ার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে এই তথ্য জানা গেছে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলেছে, এক সপ্তাহের মধ্যে মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরাও বই পাবে বলে জানা গেছে।
বগুড়ার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রাক-প্রাথমিক থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত বইয়ের চাহিদা রয়েছে প্রায় ৮১ লাখ। এর মধ্যে প্রাথমিকে ১৮ লাখ ৯০ হাজার এবং মাধ্যমিকসহ ইবতেদায়ি, দাখিল, ইংরেজি ভার্সন এবং কারিগরি মিলে বইয়ের চাহিদা রয়েছে ৬২ লাখ ১৯ হাজার ৬৯৪টি।
এ বিষয়ে জেলা বই বিতরণ কমিটির সদস্য ও বগুড়া জিলা স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তহমিনা বেগম বলেন, ‘চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু বই বিতরণ করা হয়েছে। আশা করছি, অন্যান্য শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই এক সপ্তাহের মধ্যে পাওয়া যাবে।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রেজোয়ান হোসেন বলেন, জেলার কয়েকটি উপজেলায় বিতরণের জন্য প্রাথমিকের তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণির কিছু বই গতকালই তাঁরা পেয়েছেন। ইতিমধ্যে বইগুলো বিভিন্ন উপজেলার স্কুলে স্কুলে পৌঁছে গেছে। শিক্ষার্থীরা নতুন বছরে নতুন বই পেয়ে খুশি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রমজান আলী আকন্দ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলার ৯৮৮ মাধ্যমিক, নিম্ন মাধ্যমিক, কারিগরি ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের জন্য ৬২ লাখ ১৯ হাজার ৬৯৪টি বইয়ের প্রয়োজন। এর মধ্যে মাদ্রাসার একটি শ্রেণির কিছু বই এলেও মাধ্যমিক ও কারিগরি শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো বই এখনো আমাদের হাতে পৌঁছায়নি। তবে আশা করছি, মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা এক সপ্তাহের মধ্যে তাদের বই পেয়ে যাবে।’
বগুড়ায় প্রাথমিকের চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মাঝে তিনটি ও চারটি করে বই বিতরণ করা হয়েছে। মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা কিছু বই পেলেও মাধ্যমিক ও কারিগরি শিক্ষার্থীরা কোনো বই এখনো পায়নি। আজ বুধবার সকালে বগুড়ার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে এই তথ্য জানা গেছে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলেছে, এক সপ্তাহের মধ্যে মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরাও বই পাবে বলে জানা গেছে।
বগুড়ার প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রাক-প্রাথমিক থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত বইয়ের চাহিদা রয়েছে প্রায় ৮১ লাখ। এর মধ্যে প্রাথমিকে ১৮ লাখ ৯০ হাজার এবং মাধ্যমিকসহ ইবতেদায়ি, দাখিল, ইংরেজি ভার্সন এবং কারিগরি মিলে বইয়ের চাহিদা রয়েছে ৬২ লাখ ১৯ হাজার ৬৯৪টি।
এ বিষয়ে জেলা বই বিতরণ কমিটির সদস্য ও বগুড়া জিলা স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তহমিনা বেগম বলেন, ‘চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু বই বিতরণ করা হয়েছে। আশা করছি, অন্যান্য শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বই এক সপ্তাহের মধ্যে পাওয়া যাবে।’
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রেজোয়ান হোসেন বলেন, জেলার কয়েকটি উপজেলায় বিতরণের জন্য প্রাথমিকের তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণির কিছু বই গতকালই তাঁরা পেয়েছেন। ইতিমধ্যে বইগুলো বিভিন্ন উপজেলার স্কুলে স্কুলে পৌঁছে গেছে। শিক্ষার্থীরা নতুন বছরে নতুন বই পেয়ে খুশি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. রমজান আলী আকন্দ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলার ৯৮৮ মাধ্যমিক, নিম্ন মাধ্যমিক, কারিগরি ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের জন্য ৬২ লাখ ১৯ হাজার ৬৯৪টি বইয়ের প্রয়োজন। এর মধ্যে মাদ্রাসার একটি শ্রেণির কিছু বই এলেও মাধ্যমিক ও কারিগরি শিক্ষার্থীদের জন্য কোনো বই এখনো আমাদের হাতে পৌঁছায়নি। তবে আশা করছি, মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীরা এক সপ্তাহের মধ্যে তাদের বই পেয়ে যাবে।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৬ ঘণ্টা আগে