দুর্গাপুর (রাজশাহী) প্রতিনিধি
স্বামী নেই; একমাত্র ছেলেও আলাদা থাকেন দুর্গাপুর পৌর এলাকার শালঘরিয়া গ্রামের আয়মনা বেওয়ার (৫৫)। কোনো রকমে তাঁর একার সংসার চলে। খোরাকির জন্য মাঠের ইঁদুরের গর্ত থেকে টেনেটুনে সংগ্রহ করেন ধান। সেই ধান দিয়ে তাঁর চলে যায় বছরের ৫ থেকে ৬ মাস। তাই প্রতি বছর রোপা-আমন কাটার পর তিনি মাঠে নেমে পড়েন ইঁদুরের গর্ত থেকে ধান কুড়াতে। যদিও ইঁদুরের গর্তে সাপ-পোকামাকড় থাকার ঝুঁকি থাকে। কিন্তু পেটের জ্বালায় সেই ভয়কে তুচ্ছ করেই ইঁদুরের গর্ত খোঁড়েন আয়মনার।
এখন উপজেলার বিস্তীর্ণ মাঠ জুড়ে রোপা-আমন কাটছে কৃষকেরা। এই সময়ই আয়মনা বেওয়া ইঁদুরের গর্ত থেকে ধান সংগ্রহের কাজ শুরু করেন। খুন্তি কোদাল, চালন, বস্তা নিয়ে বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ছোটেন মাঠ থেকে মাঠে আর খুঁজে ফেরেন ইঁদুরের গর্তে।
এ নিয়ে জানতে চাইলে আয়মনা বেওয়া বলেন, ‘স্বামী নেই। ছেলেও আলাদা থাকে। মানুষের বাড়িতে দিনমজুরের কাজ করে খাই। প্রতিদিন সকালে কাজে যাই। আমন ধানের মৌসুমে বিকেলে কাজ থেকে এসে ইঁদুরের গর্ত খুঁজি। গর্ত থেকে রাত পর্যন্ত ধান কুড়াই। ইঁদুরের গর্ত থেকে কুড়ানো ধানেই আমার বছরের অর্ধেক পার হয়ে যায়। এ ছাড়া এ ধান দিয়ে শীতের পিঠাও খাই। আর বছরের বাকি অর্ধেক দিনমজুরির কাজ করে চলে একার সংসার।’ ইঁদুরের গর্তে সাপ পোকা-মাকড়ের ভয় নিয়ে জানতে চাইলে আয়মনা বেওয়া বলেন, ‘পেটের খিদায় সব ভয় উইড়া যায়।’
দুর্গাপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিয়া সুলতানা বলেন, ‘ধান খেতে এভাবে ইঁদুরের গর্ত থেকে ধান সংগ্রহ করা ঝুঁকির। ইঁদুরের গর্তে সাপ ও বিষাক্ত পোকামাকড় থাকতে পারে। যে কোনো সময়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
স্বামী নেই; একমাত্র ছেলেও আলাদা থাকেন দুর্গাপুর পৌর এলাকার শালঘরিয়া গ্রামের আয়মনা বেওয়ার (৫৫)। কোনো রকমে তাঁর একার সংসার চলে। খোরাকির জন্য মাঠের ইঁদুরের গর্ত থেকে টেনেটুনে সংগ্রহ করেন ধান। সেই ধান দিয়ে তাঁর চলে যায় বছরের ৫ থেকে ৬ মাস। তাই প্রতি বছর রোপা-আমন কাটার পর তিনি মাঠে নেমে পড়েন ইঁদুরের গর্ত থেকে ধান কুড়াতে। যদিও ইঁদুরের গর্তে সাপ-পোকামাকড় থাকার ঝুঁকি থাকে। কিন্তু পেটের জ্বালায় সেই ভয়কে তুচ্ছ করেই ইঁদুরের গর্ত খোঁড়েন আয়মনার।
এখন উপজেলার বিস্তীর্ণ মাঠ জুড়ে রোপা-আমন কাটছে কৃষকেরা। এই সময়ই আয়মনা বেওয়া ইঁদুরের গর্ত থেকে ধান সংগ্রহের কাজ শুরু করেন। খুন্তি কোদাল, চালন, বস্তা নিয়ে বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ছোটেন মাঠ থেকে মাঠে আর খুঁজে ফেরেন ইঁদুরের গর্তে।
এ নিয়ে জানতে চাইলে আয়মনা বেওয়া বলেন, ‘স্বামী নেই। ছেলেও আলাদা থাকে। মানুষের বাড়িতে দিনমজুরের কাজ করে খাই। প্রতিদিন সকালে কাজে যাই। আমন ধানের মৌসুমে বিকেলে কাজ থেকে এসে ইঁদুরের গর্ত খুঁজি। গর্ত থেকে রাত পর্যন্ত ধান কুড়াই। ইঁদুরের গর্ত থেকে কুড়ানো ধানেই আমার বছরের অর্ধেক পার হয়ে যায়। এ ছাড়া এ ধান দিয়ে শীতের পিঠাও খাই। আর বছরের বাকি অর্ধেক দিনমজুরির কাজ করে চলে একার সংসার।’ ইঁদুরের গর্তে সাপ পোকা-মাকড়ের ভয় নিয়ে জানতে চাইলে আয়মনা বেওয়া বলেন, ‘পেটের খিদায় সব ভয় উইড়া যায়।’
দুর্গাপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রাজিয়া সুলতানা বলেন, ‘ধান খেতে এভাবে ইঁদুরের গর্ত থেকে ধান সংগ্রহ করা ঝুঁকির। ইঁদুরের গর্তে সাপ ও বিষাক্ত পোকামাকড় থাকতে পারে। যে কোনো সময়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে