নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার অপেক্ষায় উত্তরাঞ্চলের তিন উপজেলার গুদামে ফেলে রাখা কম্বল বিতরণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এর আগে ওই দিন সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকার অনলাইনে ‘শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল, উপদেষ্টার অপেক্ষায় গুদামে বস্তাবন্দী কম্বল’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। সংবাদটি নজরে আসায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত দিয়েছে বলে জানান রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আয়শা সিদ্দিকা।
আয়শা সিদ্দিকা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংবাদ প্রকাশের পর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত দিয়েছে। আমি রাতে সিদ্ধান্ত পেয়েছি। কম্বল বিতরণের কাজ চলমান। আজই অনেক কম্বল চলে গিয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি আজকের মধ্যেই পুরো কম্বল বিতরণ করার।’
এর আগে গত ২৪ থেকে ২৯ ডিসেম্বর ভাড়া করা হেলিকপ্টারে চড়ে উত্তরবঙ্গের ১২টি জেলায় কম্বল বিতরণের কথা ছিল উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার। পাঁচ দিনে ২২টি উপজেলায় কম্বল বিতরণের কথা ছিল তাঁর। এ জন্য সংশ্লিষ্ট জেলা পরিষদ থেকে প্রত্যেক উপজেলায় ২ হাজার করে কম্বল বরাদ্দ দেওয়া হয়। কম্বল বিতরণও শুরু করেছিলেন তিনি।
কিন্তু সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের কারণে সফর সংক্ষিপ্ত করে রংপুর বিভাগ থেকেই ঢাকা ফিরতে হয় উপদেষ্টাকে। ফলে রাজশাহী বিভাগে তাঁর যাওয়া হয়নি। এই বিভাগের ৯টি উপজেলায় কম্বল বিতরণের কথা ছিল।
এর মধ্যে বগুড়ার সোনাতলা, রাজশাহীর পুঠিয়া ও মোহনপুর উপজেলায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপদেষ্টা ফিরে গেলে একটি কম্বলও বিতরণ করা হয়নি। এই তিন উপজেলার ছয় হাজার কম্বল পড়ে ছিল গুদামে। ইউএনওরা বিষয়টি স্বীকারও করেন। তাঁরা জানান, উপদেষ্টা আবার আসবেন কি না, তা তাঁরা জানেন না। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত না পাওয়ার কারণে তাঁরা কম্বল বিতরণ করেননি।
কম্বল বিতরণের অবস্থা জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার বিভাগ, রাজশাহীর পরিচালক পারভেজ রায়হান বলেন, ‘শুনেছি, কম্বলগুলো স্ট্যান্ড স্টিল রয়েছে। শীত চলে যাচ্ছে। কিন্তু বিষয়টা তো আমার না। কম্বলগুলো সংশ্লিষ্ট জেলা পরিষদের টাকায় কেনা। এ বিষয়ে তারা বলতে পারবে।’
রাজশাহী জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মু. রেজা হাসান বলেন, ‘উপদেষ্টা মহোদয় আবার আসবেন কি না, আমরা নিশ্চিত হতে পারিনি। তাই কম্বল বিতরণ করতে বলা হয়নি।’
রেজা হাসান আজ (সোমবার) বলেন, ‘গতকালই আমরা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্ত পেয়েছি। উপদেষ্টা মহোদয় আসবেন না। কম্বলগুলো বিতরণ করে দিতে বলা হয়েছে। এরপর আমি ইউএনওদের তা জানিয়ে দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে সব কম্বল বিতরণ করা হয়ে যাবে।’
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার অপেক্ষায় উত্তরাঞ্চলের তিন উপজেলার গুদামে ফেলে রাখা কম্বল বিতরণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গতকাল রোববার রাতে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এর আগে ওই দিন সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকার অনলাইনে ‘শীতে কাঁপছে উত্তরাঞ্চল, উপদেষ্টার অপেক্ষায় গুদামে বস্তাবন্দী কম্বল’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ হয়। সংবাদটি নজরে আসায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত দিয়েছে বলে জানান রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আয়শা সিদ্দিকা।
আয়শা সিদ্দিকা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংবাদ প্রকাশের পর স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় সিদ্ধান্ত দিয়েছে। আমি রাতে সিদ্ধান্ত পেয়েছি। কম্বল বিতরণের কাজ চলমান। আজই অনেক কম্বল চলে গিয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি আজকের মধ্যেই পুরো কম্বল বিতরণ করার।’
এর আগে গত ২৪ থেকে ২৯ ডিসেম্বর ভাড়া করা হেলিকপ্টারে চড়ে উত্তরবঙ্গের ১২টি জেলায় কম্বল বিতরণের কথা ছিল উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার। পাঁচ দিনে ২২টি উপজেলায় কম্বল বিতরণের কথা ছিল তাঁর। এ জন্য সংশ্লিষ্ট জেলা পরিষদ থেকে প্রত্যেক উপজেলায় ২ হাজার করে কম্বল বরাদ্দ দেওয়া হয়। কম্বল বিতরণও শুরু করেছিলেন তিনি।
কিন্তু সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের কারণে সফর সংক্ষিপ্ত করে রংপুর বিভাগ থেকেই ঢাকা ফিরতে হয় উপদেষ্টাকে। ফলে রাজশাহী বিভাগে তাঁর যাওয়া হয়নি। এই বিভাগের ৯টি উপজেলায় কম্বল বিতরণের কথা ছিল।
এর মধ্যে বগুড়ার সোনাতলা, রাজশাহীর পুঠিয়া ও মোহনপুর উপজেলায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপদেষ্টা ফিরে গেলে একটি কম্বলও বিতরণ করা হয়নি। এই তিন উপজেলার ছয় হাজার কম্বল পড়ে ছিল গুদামে। ইউএনওরা বিষয়টি স্বীকারও করেন। তাঁরা জানান, উপদেষ্টা আবার আসবেন কি না, তা তাঁরা জানেন না। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত না পাওয়ার কারণে তাঁরা কম্বল বিতরণ করেননি।
কম্বল বিতরণের অবস্থা জানতে চাইলে স্থানীয় সরকার বিভাগ, রাজশাহীর পরিচালক পারভেজ রায়হান বলেন, ‘শুনেছি, কম্বলগুলো স্ট্যান্ড স্টিল রয়েছে। শীত চলে যাচ্ছে। কিন্তু বিষয়টা তো আমার না। কম্বলগুলো সংশ্লিষ্ট জেলা পরিষদের টাকায় কেনা। এ বিষয়ে তারা বলতে পারবে।’
রাজশাহী জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মু. রেজা হাসান বলেন, ‘উপদেষ্টা মহোদয় আবার আসবেন কি না, আমরা নিশ্চিত হতে পারিনি। তাই কম্বল বিতরণ করতে বলা হয়নি।’
রেজা হাসান আজ (সোমবার) বলেন, ‘গতকালই আমরা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্ত পেয়েছি। উপদেষ্টা মহোদয় আসবেন না। কম্বলগুলো বিতরণ করে দিতে বলা হয়েছে। এরপর আমি ইউএনওদের তা জানিয়ে দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে সব কম্বল বিতরণ করা হয়ে যাবে।’
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় চাদর বিছিয়েছে ঘন কুয়াশা। সকালে রাস্তা ঢেকে গেছে কুয়াশায়। হঠাৎ আসা এই কুয়াশা জানান দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা। রোববার সকালে মেহেরপুর-কুষ্টিয়া সড়কের বামন্দী বাসস্ট্যান্ডসহ উপজেলার বিভিন্ন রাস্তায় এমন দৃশ্য দেখা যায়। ঘন কুয়াশার কারণে দিনের বেলায়ও যানবাহনকে আলো জ্বালিয়ে চলতে
২২ মিনিট আগেহাসপাতালে আহত নাফিসের বাবা আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, তাঁদের বাসা খিলগাঁও দক্ষিণ বনশ্রী এলাকায়। নাফিস একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। বাসাবো এলাকায় নাফিসের এক সহকর্মীর বাবা মারা যান। রাতে বাসাবো এলাকায় যান নাফিস। সেখান থেকে তাঁর আরেক সহকর্মীকে নামিয়ে দিতে মোটরসাইকেল নিয়ে যাত্রাবাড়ী এলাকায়...
২৫ মিনিট আগেগত শুক্রবার (১০ অক্টোবর) এক ‘জুলাই যোদ্ধা’কে হেনস্তার ঘটনাকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট দ্বন্দ্বের জেরে ঢাকা-ময়মনসিংহ রুটে দূরপাল্লার বাস চলাচল দ্বিতীয় দিনের মতো বন্ধ রয়েছে। ফলে রোববার সকালে মাসকান্দা বাসস্ট্যান্ডে এসে অফিসগামী যাত্রীসহ বিভিন্ন গন্তব্যের হাজার হাজার মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগেশনিবার উপজেলার খলিলনগর, তালা সদর, মাগুরা ও ইসলামকাটি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কৃষকেরা মুলা, বেগুন, করলা, ঢ্যাঁড়স, পটোল, শিম, মিষ্টিকুমড়া, বাঁধাকপি, ফুলকপি, লাউ, গাজর, লালশাক, পুঁইশাকসহ নানা প্রজাতির সবজি চাষ করেছেন। মৌসুমের শুরুতে সবজির দাম ভালো থাকায় কৃষকদের মধ্যে আগ্রহ বেড়েছে কয়েক
১ ঘণ্টা আগে