প্রতিনিধি, লালপুর (নাটোর)
ফোন করলেই ২৪ ঘণ্টা সেবায় বাড়ির দোরগোড়ায় হাজির হতো অ্যাম্বুলেন্স। দূরত্ব অনুসারে পরিবহন খরচ নির্ধারিত হয় ৫০ থেকে ১০০ টাকা। ভাড়ার টাকায় চালকের বেতন-মেরামত খরচ বাদে ইউনিয়ন পরিষদের তহবিলে জমা হতো। কম খরচে দ্রুত সেবা পাওয়ায় এক বলা হয় ‘গরিবের অ্যাম্বুলেন্স’।
কিন্তু দীর্ঘদিন থেকে অকেজো হয়ে পড়ে থাকায় আর চলে না ‘গরিবের অ্যাম্বুলেন্স’। নাটোরের লালপুর উপজেলার ১০টি ‘ইউনিয়ন কমিউনিটি অ্যাম্বুলেন্স’ অচল হয়ে যাওয়ায় করোনাকালীন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন হাজারো মানুষ।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের রোগীদের দ্রুত সেবা প্রদানের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ হতে দ্বিতীয় লোকাল গভর্নেন্স সাপোর্ট প্রজেক্ট এলজিএসপি-২ প্রকল্পের আওতায় একটি ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক ‘কমিউনিটি অ্যাম্বুলেন্স’ হিসেবে প্রদান করা হয়। প্রতিটিতে ব্যয় হয় দুই লাখ ১০ হাজার টাকা। উদ্বোধন করেন, তৎকালীন নাটোর জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. খলিলুর রহমান।
মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, চেয়ারম্যান ও চালকের বাড়ির আঙিনায় পড়ে আছে বিকল অ্যাম্বুলেন্সগুলো। হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা দিনমজুর আকবর আলী বলেন, করোনার সময় আয়-উপার্জন নাই। রোগ-শোকে মরে যাচ্ছি। গরিবের অ্যাম্বুলেন্স চলাকালীন অল্প খরচে হাসপাতালে আসতে পারতাম।
লালপুরের অ্যাম্বুলেন্স চালক দফাদার এস্কেন্দার আলী বলেন, সচল অবস্থায় গরিব রোগীদের সেবা দিতে মনে অনেক আনন্দ লাগত।
বিলমাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিন্টু বলেন, অ্যাম্বুলেন্সের ব্যাটারি ও অন্যান্য যন্ত্রাংশ নষ্ট হওয়ায় বিকল হয়ে আছে।
লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাম্মী আক্তার বলেন, অ্যাম্বুলেন্সগুলো সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধানে দেওয়া ছিল। চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে জনস্বার্থে সেগুলো চলাচল উপযোগী করা হবে।
ফোন করলেই ২৪ ঘণ্টা সেবায় বাড়ির দোরগোড়ায় হাজির হতো অ্যাম্বুলেন্স। দূরত্ব অনুসারে পরিবহন খরচ নির্ধারিত হয় ৫০ থেকে ১০০ টাকা। ভাড়ার টাকায় চালকের বেতন-মেরামত খরচ বাদে ইউনিয়ন পরিষদের তহবিলে জমা হতো। কম খরচে দ্রুত সেবা পাওয়ায় এক বলা হয় ‘গরিবের অ্যাম্বুলেন্স’।
কিন্তু দীর্ঘদিন থেকে অকেজো হয়ে পড়ে থাকায় আর চলে না ‘গরিবের অ্যাম্বুলেন্স’। নাটোরের লালপুর উপজেলার ১০টি ‘ইউনিয়ন কমিউনিটি অ্যাম্বুলেন্স’ অচল হয়ে যাওয়ায় করোনাকালীন সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন হাজারো মানুষ।
উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে উপজেলার ১০টি ইউনিয়নের রোগীদের দ্রুত সেবা প্রদানের লক্ষ্যে স্থানীয় সরকার বিভাগ হতে দ্বিতীয় লোকাল গভর্নেন্স সাপোর্ট প্রজেক্ট এলজিএসপি-২ প্রকল্পের আওতায় একটি ব্যাটারি চালিত ইজিবাইক ‘কমিউনিটি অ্যাম্বুলেন্স’ হিসেবে প্রদান করা হয়। প্রতিটিতে ব্যয় হয় দুই লাখ ১০ হাজার টাকা। উদ্বোধন করেন, তৎকালীন নাটোর জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. খলিলুর রহমান।
মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, চেয়ারম্যান ও চালকের বাড়ির আঙিনায় পড়ে আছে বিকল অ্যাম্বুলেন্সগুলো। হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা দিনমজুর আকবর আলী বলেন, করোনার সময় আয়-উপার্জন নাই। রোগ-শোকে মরে যাচ্ছি। গরিবের অ্যাম্বুলেন্স চলাকালীন অল্প খরচে হাসপাতালে আসতে পারতাম।
লালপুরের অ্যাম্বুলেন্স চালক দফাদার এস্কেন্দার আলী বলেন, সচল অবস্থায় গরিব রোগীদের সেবা দিতে মনে অনেক আনন্দ লাগত।
বিলমাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিন্টু বলেন, অ্যাম্বুলেন্সের ব্যাটারি ও অন্যান্য যন্ত্রাংশ নষ্ট হওয়ায় বিকল হয়ে আছে।
লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাম্মী আক্তার বলেন, অ্যাম্বুলেন্সগুলো সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধানে দেওয়া ছিল। চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে জনস্বার্থে সেগুলো চলাচল উপযোগী করা হবে।
রোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
৫ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
৮ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
১১ মিনিট আগেরাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৫ ঘণ্টা আগে