সাঁথিয়া (পাবনা) প্রতিনিধি
আজকের পত্রিকাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম সংবাদ প্রকাশের পর পাবনার সাঁথিয়ায় বৃদ্ধ মা সাহিদা খাতুনকে ঘরে তুলে নিয়েছেন ছেলে শাহ আলম। থানা-পুলিশের উদ্যোগে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে বৃদ্ধাকে তাঁর স্বামীর ভিটায় ছেলের হেফাজতে দেওয়া হয়। সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
উল্লেখ্য, মেয়েকে জমি লিখে দেওয়ার জেরে গত ১৫ অক্টোবর থেকে সাঁথিয়ার ধোপাদাহ ইউনিয়নের চক মধুপুর গ্রামে বৃদ্ধ মা শাহিদা খাতুনকে বাড়িতে ঢুকতে দিচ্ছিলেন না ছেলে শাহ্ আলম। এরপর গত বুধবার এ বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পত্রিকায় সংবাদ প্রচারের পর ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয় এলাকায়। বিষয়টি নজর কাড়ে প্রশাসনেরও। সাঁথিয়া থনার পুলিশের উদ্যোগে শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে সাঁথিয়ার স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সহযোগিতায় মা শাহীদা খাতুন ও ছেলে শাহ্ আলমের ঘরোয়াভাবে মিল করে দেওয়া হয়। এ সময় বাড়িতে তুলে দেওয়া হয় শাহীদা খাতুনকে। মা ও ছেলে ঝগড়া না করে একসঙ্গে বসবাসের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বৃদ্ধাকে তাঁর ছেলের হেফাজত রাখা হয়েছে বলে জানায় পুলিশ। গত চার দিন বাড়ির সামনে অবস্থান করছিলেন শাহিদা খাতুন।
বৃদ্ধ সাহিদা খাতুন জানান, স্বামীর বসতভিটায় ঠাঁই হওয়ায় অতীতের সব বিবাদ ভুলে ছেলে, ছেলের বউ ও নাতিদের নিয়ে একসঙ্গে শান্তিতে বসবাস করবেন।
সাঁথিয়া থানার ওসি সাইদুর রহমান বলেন, ‘এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে আমার থানার এসআই ইকবালের মাধ্যমে বৃদ্ধ মাকে বাড়িতে তুলে দিয়েছি। মা ছেলের সঙ্গে থাকতে রাজি হয়েছেন। বৃদ্ধাকে তাঁর ছেলের হেফাজত রাখা হয়েছে।’
আজকের পত্রিকাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম সংবাদ প্রকাশের পর পাবনার সাঁথিয়ায় বৃদ্ধ মা সাহিদা খাতুনকে ঘরে তুলে নিয়েছেন ছেলে শাহ আলম। থানা-পুলিশের উদ্যোগে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে বৃদ্ধাকে তাঁর স্বামীর ভিটায় ছেলের হেফাজতে দেওয়া হয়। সাঁথিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইদুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
উল্লেখ্য, মেয়েকে জমি লিখে দেওয়ার জেরে গত ১৫ অক্টোবর থেকে সাঁথিয়ার ধোপাদাহ ইউনিয়নের চক মধুপুর গ্রামে বৃদ্ধ মা শাহিদা খাতুনকে বাড়িতে ঢুকতে দিচ্ছিলেন না ছেলে শাহ্ আলম। এরপর গত বুধবার এ বিষয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পত্রিকায় সংবাদ প্রচারের পর ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি হয় এলাকায়। বিষয়টি নজর কাড়ে প্রশাসনেরও। সাঁথিয়া থনার পুলিশের উদ্যোগে শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে সাঁথিয়ার স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সহযোগিতায় মা শাহীদা খাতুন ও ছেলে শাহ্ আলমের ঘরোয়াভাবে মিল করে দেওয়া হয়। এ সময় বাড়িতে তুলে দেওয়া হয় শাহীদা খাতুনকে। মা ও ছেলে ঝগড়া না করে একসঙ্গে বসবাসের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় বৃদ্ধাকে তাঁর ছেলের হেফাজত রাখা হয়েছে বলে জানায় পুলিশ। গত চার দিন বাড়ির সামনে অবস্থান করছিলেন শাহিদা খাতুন।
বৃদ্ধ সাহিদা খাতুন জানান, স্বামীর বসতভিটায় ঠাঁই হওয়ায় অতীতের সব বিবাদ ভুলে ছেলে, ছেলের বউ ও নাতিদের নিয়ে একসঙ্গে শান্তিতে বসবাস করবেন।
সাঁথিয়া থানার ওসি সাইদুর রহমান বলেন, ‘এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে আমার থানার এসআই ইকবালের মাধ্যমে বৃদ্ধ মাকে বাড়িতে তুলে দিয়েছি। মা ছেলের সঙ্গে থাকতে রাজি হয়েছেন। বৃদ্ধাকে তাঁর ছেলের হেফাজত রাখা হয়েছে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৫ ঘণ্টা আগে