শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুরে গত ১৭ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে হামলাকে কেন্দ্র করে মামলার সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা অস্বীকার করেছেন এর নেতারা। আজ রোববার বেলা ১টার দিকে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তাঁরা।
রোববার বেলা ১টায় শেরপুর উপজেলা পরিষদের হলরুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ইয়াসিন আলী হিমেল, জাহিদ সরকার, তানভির তুষার, রাশেদ সাদাত, মুজাহিদ পারভেজ, আনোয়ার হোসেন, আরাফাত রহমান মিলন, সাদিকুর রহমান অয়ন, রায়হান, বুলবুল আহমেদ, নাজমুল আলম, শাহরিয়ার মামুন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, গত ১৩ জুলাই থেকে বগুড়ার শেরপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সক্রিয় আন্দোলন শুরু করে। ১৭ জুলাই সকালে হাজার হাজার ছাত্র-জনতার অংশগ্রহণে তাঁদের মিছিল পৌর শহরের ধুনট মোড়ে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়ক অবরোধ করে। এ সময় পুলিশ লাঠিপেটা, টিয়ার শেল নিক্ষেপ ও গুলি করে। এতে কমপক্ষে ১৫ জন আন্দোলনকারী ও সাধারণ মানুষ গুরুতর আহত হন। এ ঘটনায় শেরপুর থানা-পুলিশ ১৭ জন আন্দোলনকারীর নাম উল্লেখ করে ও আরও অনেকে অজ্ঞাতনামার বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করে। সেই মামলায় ৭ জন আন্দোলনকারী গ্রেপ্তার হয়ে ২১ দিন কারাগারে ছিলেন। এর মধ্যেই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে সরকারের নির্বাহী আদেশে সেই মামলা প্রত্যাহার করা হয়।
কিন্তু একই ঘটনায় শেরপুরে রিফাত সরকার (২২) নামের এক যুবক ২ নভেম্বর শেরপুর থানায় আরেকটি মামলা দায়ের করেছেন। সেই মামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সম্পৃক্ততা নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে।
এ সম্পর্কে তাঁরা বলেন, ‘রিফাত আমাদের ছাত্র আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন। ১৭ জুলাই তিনিও পুলিশের গুলিতে আহত হয়েছিলেন। কিন্তু এই মামলার বিষয়ে আমাদের সঙ্গে তিনি আলোচনা করেননি। তাই এর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক নেই।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘এই মামলায় কিছু নিরপরাধ ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে বলে আমাদের ধারণা। এমনকি পুলিশের মামলায় গ্রেপ্তারকৃত একজন ছাত্রের বাবাকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যে কারও আইনের আশ্রয় নেওয়ার অধিকার রয়েছে। কিন্তু একটি ঐতিহাসিক ঘটনায় উদ্দেশ্যমূলক মামলা করে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করা উদ্বেগজনক।’
তাই বক্তারা, এই মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের আগে নিরপেক্ষ তদন্ত করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানান।
রিফাত সরকারের ফোন বন্ধ থাকায় এ ব্যাপারে তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
বগুড়ার শেরপুরে গত ১৭ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে হামলাকে কেন্দ্র করে মামলার সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা অস্বীকার করেছেন এর নেতারা। আজ রোববার বেলা ১টার দিকে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তাঁরা।
রোববার বেলা ১টায় শেরপুর উপজেলা পরিষদের হলরুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা ইয়াসিন আলী হিমেল, জাহিদ সরকার, তানভির তুষার, রাশেদ সাদাত, মুজাহিদ পারভেজ, আনোয়ার হোসেন, আরাফাত রহমান মিলন, সাদিকুর রহমান অয়ন, রায়হান, বুলবুল আহমেদ, নাজমুল আলম, শাহরিয়ার মামুন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, গত ১৩ জুলাই থেকে বগুড়ার শেরপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সক্রিয় আন্দোলন শুরু করে। ১৭ জুলাই সকালে হাজার হাজার ছাত্র-জনতার অংশগ্রহণে তাঁদের মিছিল পৌর শহরের ধুনট মোড়ে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়ক অবরোধ করে। এ সময় পুলিশ লাঠিপেটা, টিয়ার শেল নিক্ষেপ ও গুলি করে। এতে কমপক্ষে ১৫ জন আন্দোলনকারী ও সাধারণ মানুষ গুরুতর আহত হন। এ ঘটনায় শেরপুর থানা-পুলিশ ১৭ জন আন্দোলনকারীর নাম উল্লেখ করে ও আরও অনেকে অজ্ঞাতনামার বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করে। সেই মামলায় ৭ জন আন্দোলনকারী গ্রেপ্তার হয়ে ২১ দিন কারাগারে ছিলেন। এর মধ্যেই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে সরকারের নির্বাহী আদেশে সেই মামলা প্রত্যাহার করা হয়।
কিন্তু একই ঘটনায় শেরপুরে রিফাত সরকার (২২) নামের এক যুবক ২ নভেম্বর শেরপুর থানায় আরেকটি মামলা দায়ের করেছেন। সেই মামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সম্পৃক্ততা নিয়ে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে।
এ সম্পর্কে তাঁরা বলেন, ‘রিফাত আমাদের ছাত্র আন্দোলনে যুক্ত ছিলেন। ১৭ জুলাই তিনিও পুলিশের গুলিতে আহত হয়েছিলেন। কিন্তু এই মামলার বিষয়ে আমাদের সঙ্গে তিনি আলোচনা করেননি। তাই এর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক নেই।’
তাঁরা আরও বলেন, ‘এই মামলায় কিছু নিরপরাধ ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে বলে আমাদের ধারণা। এমনকি পুলিশের মামলায় গ্রেপ্তারকৃত একজন ছাত্রের বাবাকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যে কারও আইনের আশ্রয় নেওয়ার অধিকার রয়েছে। কিন্তু একটি ঐতিহাসিক ঘটনায় উদ্দেশ্যমূলক মামলা করে সাধারণ মানুষকে হয়রানি করা উদ্বেগজনক।’
তাই বক্তারা, এই মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারের আগে নিরপেক্ষ তদন্ত করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানান।
রিফাত সরকারের ফোন বন্ধ থাকায় এ ব্যাপারে তাঁর বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে