জয়পুরহাট প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার দক্ষিণ কানুপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর রহিম হত্যা মামলায় সেনা ও বিজিবি সদস্যসহ সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে জয়পুরহাটের অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম দুজন আসামির উপস্থিতি ও পাঁচজনের অনুপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল পিপি।
দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে আদালতে উপস্থিত দুজন হলেন—আব্দুল গফুর ও সোহাগ। আর আদালতে অনুপস্থিত বাকি পাঁচজন আসামি হলেন—তৌফিকুল ইসলাম তৌফিক, ডুয়েল বখতিয়ার (২২ ব্যাটালিয়ন ঢাকা সেনানিবাসের নায়েব সুবেদার), হাসিবুল হাসান হাসিবুল (বিজিবি-১৯ রাইফেল ব্যাটালিয়নের সিপাহি)। দণ্ডপ্রাপ্ত সকলেই জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার বেগুনবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা।
মামলা ও আদালতের নথি থেকে জানা গেছে, আব্দুর রহিম ২০০০ সালের ৭ জানুয়ারি ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করতে ঢাকা থেকে তাঁর গ্রামের বাড়ি রাতের আক্কেলপুর উপজেলার দক্ষিণ কানুপুরে আসেন। এরপর ১১ জানুয়ারি বিকেল ৪টার দিকে তিনি বাড়ির বাইরে ঘুরতে যান। কিন্তু এরপর তিনি আর বাড়িতে ফেরেননি। পরের দিন ১২ জানুয়ারি সকাল ৭টার দিকে স্থানীয়রা দক্ষিণ কানুপুর গ্রামের পাশের একটি পুকুর পাড়ে আব্দুর রহিমের মরদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে স্বজনরা তাঁর মরদেহ শনাক্ত করেন।
এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই আসাদুল ইসলাম বাবুল বাদী হয়ে ওই দিনই জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার বেগুনবাড়ি গ্রামের ঝন্টু, তৌফিকুল ইসলাম ও জুয়েলের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও কয়েকজনকে আসামি করে জেলার আক্কেলপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।
এরপর ২০০০ সালের ২২ অক্টোবর এ মামলার তৎকালীন তদন্তকারী কর্মকর্তা মাহাবুব-উল-আলম আসামিদের স্বীকারোক্তি ও তদন্তের ভিত্তিতে সাতজনের নামে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে রোববার এ রায় ঘোষণা করেন।
এ মামলায় বাদী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন সরকারি কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল পিপি ও গকুল চন্দ্র মণ্ডল এপিপি। আর আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন মিজানুর রহমান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার দক্ষিণ কানুপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুর রহিম হত্যা মামলায় সেনা ও বিজিবি সদস্যসহ সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। সেই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে জয়পুরহাটের অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম দুজন আসামির উপস্থিতি ও পাঁচজনের অনুপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল পিপি।
দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে আদালতে উপস্থিত দুজন হলেন—আব্দুল গফুর ও সোহাগ। আর আদালতে অনুপস্থিত বাকি পাঁচজন আসামি হলেন—তৌফিকুল ইসলাম তৌফিক, ডুয়েল বখতিয়ার (২২ ব্যাটালিয়ন ঢাকা সেনানিবাসের নায়েব সুবেদার), হাসিবুল হাসান হাসিবুল (বিজিবি-১৯ রাইফেল ব্যাটালিয়নের সিপাহি)। দণ্ডপ্রাপ্ত সকলেই জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার বেগুনবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা।
মামলা ও আদালতের নথি থেকে জানা গেছে, আব্দুর রহিম ২০০০ সালের ৭ জানুয়ারি ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করতে ঢাকা থেকে তাঁর গ্রামের বাড়ি রাতের আক্কেলপুর উপজেলার দক্ষিণ কানুপুরে আসেন। এরপর ১১ জানুয়ারি বিকেল ৪টার দিকে তিনি বাড়ির বাইরে ঘুরতে যান। কিন্তু এরপর তিনি আর বাড়িতে ফেরেননি। পরের দিন ১২ জানুয়ারি সকাল ৭টার দিকে স্থানীয়রা দক্ষিণ কানুপুর গ্রামের পাশের একটি পুকুর পাড়ে আব্দুর রহিমের মরদেহ দেখতে পান। খবর পেয়ে স্বজনরা তাঁর মরদেহ শনাক্ত করেন।
এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই আসাদুল ইসলাম বাবুল বাদী হয়ে ওই দিনই জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার বেগুনবাড়ি গ্রামের ঝন্টু, তৌফিকুল ইসলাম ও জুয়েলের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও কয়েকজনকে আসামি করে জেলার আক্কেলপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।
এরপর ২০০০ সালের ২২ অক্টোবর এ মামলার তৎকালীন তদন্তকারী কর্মকর্তা মাহাবুব-উল-আলম আসামিদের স্বীকারোক্তি ও তদন্তের ভিত্তিতে সাতজনের নামে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে রোববার এ রায় ঘোষণা করেন।
এ মামলায় বাদী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন সরকারি কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল পিপি ও গকুল চন্দ্র মণ্ডল এপিপি। আর আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন মিজানুর রহমান।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে