বড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি
২০১০ সালের ৮ অক্টোবর নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও বিএনপির নেতা সানাউল্লাহ নূর বাবু সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হন। দীর্ঘ এক যুগেও চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডের বিচারকাজ সম্পন্ন হয়নি। গত বছরের ২৯ জুন ৯ জন তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি তদন্ত শেষ করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) নাটোর কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবদুল হাই সরকার হত্যার অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
ওই অভিযোগপত্রের সূত্রে জানা যায়, মামলার প্রধান আসামি বনপাড়া পৌরসভার বর্তমান মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি কে এম জাকির হোসেন, মাঝগাঁও আওয়ামী লীগ সভাপতি খোকন মোল্লা, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কে এম জিল্লুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলামসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে। মামলার অপর আসামি বাদশা মিয়া তদন্তকালে মারা যাওয়ায় তাঁর নাম অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেওয়া হয়।
মামলার আইনজীবী অ্যাডভোকেট শরিফুল ইসলাম মুক্তা বলেন, সিআইডি যে তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছে, তার বিরুদ্ধে আমরা নারাজির আবেদন দিয়েছিলাম। নাটোর কোর্টে সেই আবেদন বাতিল হওয়ায় ঢাকা হাইকোর্টে আবেদন করেছি। সেখানে অপেক্ষমাণ রয়েছে।
জানা যায়, ২০১০ সালের ৮ অক্টোবর বড়াইগ্রাম উপজেলার বনপাড়া শহরে বিএনপির বিক্ষোভ কর্মসূচি ছিল। সেখানে জেলা বিএনপির তৎকালীন ও বর্তমান সভাপতি রুহুল কুদ্দুস তালুকদারেরও যোগদানের কথা ছিল। তাঁর পৌঁছানোর আগেই সানাউল্লাহ নূর বাবু মিছিল নিয়ে বনপাড়া বাজারের দিক যাচ্ছিলেন। এ সময় অতর্কিত হামলা চালান আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। ওই হামলায় সানাউল্লাহ নূর বাবু গুরুতর আহত হন। ওই দিন বিকেলে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
ঘটনার পরদিন তাঁর স্ত্রী মহুয়া নূর কোচি বাদী হয়ে বড়াইগ্রাম থানায় ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলাটি করেন। পরে আদালতে সংযোজনের দরখাস্ত দিয়ে ৪৫ জনকে আসামি করেন তিনি। প্রথমে থানার পুলিশ মামলাটি তদন্ত করলেও পরবর্তী সময়ে মামলার তদন্তভার সিআইডিকে দেওয়া হয়।
মামলার বাদী মহুয়া নূর কচি বলেন, দীর্ঘদিন পর হলেও মামলায় চার্জশিট দেওয়ায় সিআইডিকে ধন্যবাদ জানাই। মামলাটির নিষ্পত্তি ও স্বামী হত্যার সঠিক বিচার দাবি করছি।
২০১০ সালের ৮ অক্টোবর নাটোরের বড়াইগ্রাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও বিএনপির নেতা সানাউল্লাহ নূর বাবু সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হন। দীর্ঘ এক যুগেও চাঞ্চল্যকর এই হত্যাকাণ্ডের বিচারকাজ সম্পন্ন হয়নি। গত বছরের ২৯ জুন ৯ জন তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি তদন্ত শেষ করে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) নাটোর কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আবদুল হাই সরকার হত্যার অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
ওই অভিযোগপত্রের সূত্রে জানা যায়, মামলার প্রধান আসামি বনপাড়া পৌরসভার বর্তমান মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি কে এম জাকির হোসেন, মাঝগাঁও আওয়ামী লীগ সভাপতি খোকন মোল্লা, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি কে এম জিল্লুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলামসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়েছে। মামলার অপর আসামি বাদশা মিয়া তদন্তকালে মারা যাওয়ায় তাঁর নাম অভিযোগপত্র থেকে বাদ দেওয়া হয়।
মামলার আইনজীবী অ্যাডভোকেট শরিফুল ইসলাম মুক্তা বলেন, সিআইডি যে তদন্ত প্রতিবেদন দিয়েছে, তার বিরুদ্ধে আমরা নারাজির আবেদন দিয়েছিলাম। নাটোর কোর্টে সেই আবেদন বাতিল হওয়ায় ঢাকা হাইকোর্টে আবেদন করেছি। সেখানে অপেক্ষমাণ রয়েছে।
জানা যায়, ২০১০ সালের ৮ অক্টোবর বড়াইগ্রাম উপজেলার বনপাড়া শহরে বিএনপির বিক্ষোভ কর্মসূচি ছিল। সেখানে জেলা বিএনপির তৎকালীন ও বর্তমান সভাপতি রুহুল কুদ্দুস তালুকদারেরও যোগদানের কথা ছিল। তাঁর পৌঁছানোর আগেই সানাউল্লাহ নূর বাবু মিছিল নিয়ে বনপাড়া বাজারের দিক যাচ্ছিলেন। এ সময় অতর্কিত হামলা চালান আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা। ওই হামলায় সানাউল্লাহ নূর বাবু গুরুতর আহত হন। ওই দিন বিকেলে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
ঘটনার পরদিন তাঁর স্ত্রী মহুয়া নূর কোচি বাদী হয়ে বড়াইগ্রাম থানায় ২৭ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলাটি করেন। পরে আদালতে সংযোজনের দরখাস্ত দিয়ে ৪৫ জনকে আসামি করেন তিনি। প্রথমে থানার পুলিশ মামলাটি তদন্ত করলেও পরবর্তী সময়ে মামলার তদন্তভার সিআইডিকে দেওয়া হয়।
মামলার বাদী মহুয়া নূর কচি বলেন, দীর্ঘদিন পর হলেও মামলায় চার্জশিট দেওয়ায় সিআইডিকে ধন্যবাদ জানাই। মামলাটির নিষ্পত্তি ও স্বামী হত্যার সঠিক বিচার দাবি করছি।
রাজধানী কদমতলী পাটেরবাগ এলাকায় ছুরিকাঘাতে শান্ত আহমেদ বাবু (৩০) নামে এক যুবক খুন হয়েছে। সোমবার (২৫ আগস্ট) রাত সারে ১০টার দিকে বন্ধুরা ওই যুবককে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
২ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান ও শ্রীনগর উপজেলায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের ছয়টি ফুটওভার ব্রিজ বা পদচারী-সেতু সন্ধ্যা নামলেই অন্ধকারে ডুবে যায়। রাতে যাতায়াতের জন্য সেতুগুলোতে নেই কোনো বাতির ব্যবস্থা। ফলে আঁধারের মধ্যেই সেখান দিয়ে এক্সপ্রেসওয়ের এক পাশ থেকে অপর পাশে যেতে হচ্ছে পথচারীদের।
৩ ঘণ্টা আগেভাঙন রোধে করা হয়েছিল নদী খনন; কিন্তু সেটাই এখন নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার নাউতারা নদীর তীরের মানুষের জন্য অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। খননের পর নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে উপজেলার তিনটি ইউনিয়নের মানুষের বসতভিটা, কৃষিজমি, বাঁধ, সড়ক ও সরকারি অবকাঠামো।
৩ ঘণ্টা আগেঅত্যন্ত ব্যয়বহুল ও সুরক্ষিত ‘চট্টগ্রাম হতে ঢাকা পর্যন্ত পাইপলাইনে জ্বালানি তেল পরিবহন প্রকল্পে’র (সিডিপিএল) কুমিল্লা ডিপোর দুটি ট্যাংকে পানি ঢুকে পড়েছে। এতে আলোড়ন সৃষ্টি হয় জ্বালানি খাতে।
৫ ঘণ্টা আগে