নাটোর প্রতিনিধি

নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনে নৌকার প্রার্থী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বর্তমানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদ সদস্য। আবার তাঁর বিজয় নিশ্চিত করতে গোপন কক্ষের ভেতর ব্যালটে সিল মারার পর নৌকার এজেন্টের সামনে তা ভাঁজ করার নির্দেশ দেওয়ার একটি অডিও ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই অডিওর কণ্ঠ সুকাশ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুর রহমানের। তিনি প্রতিমন্ত্রী পলকের নির্বাচনী এজেন্ট।
আজ শনিবার ভাইরাল হওয়া একটি অডিও রেকর্ড থেকে এ তথ্য জানা যায়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে সুকাশ ইউনিয়নের সুকাশ বাজারে নৌকার পক্ষে উঠান বৈঠকে এসব কথা বলেন মাহাবুর রহমান।
অডিওতে ভোটারদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ নেতা মাহাবুর রহমানকে বলতে শোনা যায়, ‘সিল মারবেন কাপড়ের মধ্যে, ব্যালট ভাঁজ করবেন এজেন্টের সামনে, এজেন্ট যেন বুঝতে পারে, আপনি কাকে ভোট দিলেন। এই কাজটা করলে আমাদের বিজয় নিশ্চিত। ব্যালটে কাকে সিল মারবেন, এটা যেন এজেন্ট বুঝতে পারেন। এটা দেখার জন্য কিন্তু মিন্টু (যুবলীগ কর্মী) থাকবে এক রুমে আর আমি থাকব আরেক রুমে। আর মহিলা রুমে আমার বউ ও ভাগনি থাকবে। কে কোথায় ভোট দিচ্ছেন, ব্যালটটা বাক্সের কাছে যখন ভাঁজাবে, তখন তোমরা দেখে নেবে। এটা কিন্তু করতে হবে নৌকাকে বিজয় লাভ করাতে হলে এবং সফলতা আনতে হলে। নয়তো আমরা পরিশ্রমই করলাম, কিন্তু কাজের বেলায় গিয়ে হবে ঠনঠনাঠন।’
মাহাবুর আরও বলেন, ‘যে ব্যক্তি রুমের মধ্যে ব্যালট ভাঁজাবে, আমরা বুঝে নিব সে আমাদের ভোট দিচ্ছে না। আমরা বুঝে নিব সে নৌকায় ভোট দিবে না। নৌকাকে যদি বিজয়ী লাভ করাতে চান, তাহলে ভোটারের কাছে আমার এই মেসেজ পৌঁছে দিবেন। যাঁরা নৌকায় ভোট দিতে দ্বিধাবোধ করবেন, তাঁরা সেন্টারে আইসেন না।’
তিনি বলেন, ‘এই এলাকায় তো আমরা বসবাস করব। আগামী রোববার যেন কোনো চিল (ঈগল) পাখির এজেন্ট সেন্টারে না আসে। আরও বলে দিবেন, ৭ তারিখের পর কিন্তু ৮ তারিখ সকাল হবে।’
পথসভায় দেওয়া বক্তব্যের সত্যতা জানতে মাহাবুরের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি নির্বাচনী কাজের দোহাই দিয়ে পরে কথা বলবেন বলে জানান।
নৌকার প্রার্থীর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট মাওলানা রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈগলের কোনো এজেন্টকে ভোটকেন্দ্রে আসতে নিষেধ করা হয়নি। এখানে পলক তিন মেয়াদের এমপি, দুই মেয়াদের প্রতিমন্ত্রী। অবস্থা এত খারাপ হয় নাই যে আমাদের এভাবে হুমকি দিতে হবে। অনেক কিছুই এডিট করে ছড়ানো হচ্ছে। এটা বিএনপির এজেন্টদের কাজ। কারণ, তারাই চায় ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে না আসুক।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শফিক বলেন, ‘মাহাবুর উঠান বৈঠকে প্রকাশ্যে ভোটারদের এজেন্টের সামনে ব্যালট ভাঁজ করার কথা বলে নির্বাচনী আইন লঙ্ঘন করেছেন। একই সঙ্গে তিনি আমার এজেন্টদের কেন্দ্রে না যেতে বলেছেন। এর জন্য তাঁর শাস্তি হওয়া দরকার। নিরপেক্ষ ভোট গ্রহণ হওয়া নিয়ে সন্দেহে রয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে নাটোরের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নি কর্মকর্তা আবু নাছের ভূঁঞার মোবাইলে ফোন করলে রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে নাটোর-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী, বর্তমান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদ সদস্য জুনাইদ আহমেদ পলক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাহাবুবের বক্তব্য আমার বা আওয়ামী লীগের না। আবেগ থেকে মাহাবুব এই বক্তব্য দিয়েছে। সবাইকে এই ধরনের বক্তব্য থেকে বিরত থাকার কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
উল্লেখ্য, নাটোর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল) সিংড়া উপজেলা পরিষদের দুবারের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শফিকুল ইসলাম শফিক।

নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনে নৌকার প্রার্থী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বর্তমানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদ সদস্য। আবার তাঁর বিজয় নিশ্চিত করতে গোপন কক্ষের ভেতর ব্যালটে সিল মারার পর নৌকার এজেন্টের সামনে তা ভাঁজ করার নির্দেশ দেওয়ার একটি অডিও ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই অডিওর কণ্ঠ সুকাশ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুর রহমানের। তিনি প্রতিমন্ত্রী পলকের নির্বাচনী এজেন্ট।
আজ শনিবার ভাইরাল হওয়া একটি অডিও রেকর্ড থেকে এ তথ্য জানা যায়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে সুকাশ ইউনিয়নের সুকাশ বাজারে নৌকার পক্ষে উঠান বৈঠকে এসব কথা বলেন মাহাবুর রহমান।
অডিওতে ভোটারদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ নেতা মাহাবুর রহমানকে বলতে শোনা যায়, ‘সিল মারবেন কাপড়ের মধ্যে, ব্যালট ভাঁজ করবেন এজেন্টের সামনে, এজেন্ট যেন বুঝতে পারে, আপনি কাকে ভোট দিলেন। এই কাজটা করলে আমাদের বিজয় নিশ্চিত। ব্যালটে কাকে সিল মারবেন, এটা যেন এজেন্ট বুঝতে পারেন। এটা দেখার জন্য কিন্তু মিন্টু (যুবলীগ কর্মী) থাকবে এক রুমে আর আমি থাকব আরেক রুমে। আর মহিলা রুমে আমার বউ ও ভাগনি থাকবে। কে কোথায় ভোট দিচ্ছেন, ব্যালটটা বাক্সের কাছে যখন ভাঁজাবে, তখন তোমরা দেখে নেবে। এটা কিন্তু করতে হবে নৌকাকে বিজয় লাভ করাতে হলে এবং সফলতা আনতে হলে। নয়তো আমরা পরিশ্রমই করলাম, কিন্তু কাজের বেলায় গিয়ে হবে ঠনঠনাঠন।’
মাহাবুর আরও বলেন, ‘যে ব্যক্তি রুমের মধ্যে ব্যালট ভাঁজাবে, আমরা বুঝে নিব সে আমাদের ভোট দিচ্ছে না। আমরা বুঝে নিব সে নৌকায় ভোট দিবে না। নৌকাকে যদি বিজয়ী লাভ করাতে চান, তাহলে ভোটারের কাছে আমার এই মেসেজ পৌঁছে দিবেন। যাঁরা নৌকায় ভোট দিতে দ্বিধাবোধ করবেন, তাঁরা সেন্টারে আইসেন না।’
তিনি বলেন, ‘এই এলাকায় তো আমরা বসবাস করব। আগামী রোববার যেন কোনো চিল (ঈগল) পাখির এজেন্ট সেন্টারে না আসে। আরও বলে দিবেন, ৭ তারিখের পর কিন্তু ৮ তারিখ সকাল হবে।’
পথসভায় দেওয়া বক্তব্যের সত্যতা জানতে মাহাবুরের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি নির্বাচনী কাজের দোহাই দিয়ে পরে কথা বলবেন বলে জানান।
নৌকার প্রার্থীর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট মাওলানা রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈগলের কোনো এজেন্টকে ভোটকেন্দ্রে আসতে নিষেধ করা হয়নি। এখানে পলক তিন মেয়াদের এমপি, দুই মেয়াদের প্রতিমন্ত্রী। অবস্থা এত খারাপ হয় নাই যে আমাদের এভাবে হুমকি দিতে হবে। অনেক কিছুই এডিট করে ছড়ানো হচ্ছে। এটা বিএনপির এজেন্টদের কাজ। কারণ, তারাই চায় ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে না আসুক।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শফিক বলেন, ‘মাহাবুর উঠান বৈঠকে প্রকাশ্যে ভোটারদের এজেন্টের সামনে ব্যালট ভাঁজ করার কথা বলে নির্বাচনী আইন লঙ্ঘন করেছেন। একই সঙ্গে তিনি আমার এজেন্টদের কেন্দ্রে না যেতে বলেছেন। এর জন্য তাঁর শাস্তি হওয়া দরকার। নিরপেক্ষ ভোট গ্রহণ হওয়া নিয়ে সন্দেহে রয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে নাটোরের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নি কর্মকর্তা আবু নাছের ভূঁঞার মোবাইলে ফোন করলে রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে নাটোর-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী, বর্তমান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদ সদস্য জুনাইদ আহমেদ পলক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাহাবুবের বক্তব্য আমার বা আওয়ামী লীগের না। আবেগ থেকে মাহাবুব এই বক্তব্য দিয়েছে। সবাইকে এই ধরনের বক্তব্য থেকে বিরত থাকার কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
উল্লেখ্য, নাটোর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল) সিংড়া উপজেলা পরিষদের দুবারের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শফিকুল ইসলাম শফিক।
নাটোর প্রতিনিধি

নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনে নৌকার প্রার্থী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বর্তমানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদ সদস্য। আবার তাঁর বিজয় নিশ্চিত করতে গোপন কক্ষের ভেতর ব্যালটে সিল মারার পর নৌকার এজেন্টের সামনে তা ভাঁজ করার নির্দেশ দেওয়ার একটি অডিও ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই অডিওর কণ্ঠ সুকাশ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুর রহমানের। তিনি প্রতিমন্ত্রী পলকের নির্বাচনী এজেন্ট।
আজ শনিবার ভাইরাল হওয়া একটি অডিও রেকর্ড থেকে এ তথ্য জানা যায়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে সুকাশ ইউনিয়নের সুকাশ বাজারে নৌকার পক্ষে উঠান বৈঠকে এসব কথা বলেন মাহাবুর রহমান।
অডিওতে ভোটারদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ নেতা মাহাবুর রহমানকে বলতে শোনা যায়, ‘সিল মারবেন কাপড়ের মধ্যে, ব্যালট ভাঁজ করবেন এজেন্টের সামনে, এজেন্ট যেন বুঝতে পারে, আপনি কাকে ভোট দিলেন। এই কাজটা করলে আমাদের বিজয় নিশ্চিত। ব্যালটে কাকে সিল মারবেন, এটা যেন এজেন্ট বুঝতে পারেন। এটা দেখার জন্য কিন্তু মিন্টু (যুবলীগ কর্মী) থাকবে এক রুমে আর আমি থাকব আরেক রুমে। আর মহিলা রুমে আমার বউ ও ভাগনি থাকবে। কে কোথায় ভোট দিচ্ছেন, ব্যালটটা বাক্সের কাছে যখন ভাঁজাবে, তখন তোমরা দেখে নেবে। এটা কিন্তু করতে হবে নৌকাকে বিজয় লাভ করাতে হলে এবং সফলতা আনতে হলে। নয়তো আমরা পরিশ্রমই করলাম, কিন্তু কাজের বেলায় গিয়ে হবে ঠনঠনাঠন।’
মাহাবুর আরও বলেন, ‘যে ব্যক্তি রুমের মধ্যে ব্যালট ভাঁজাবে, আমরা বুঝে নিব সে আমাদের ভোট দিচ্ছে না। আমরা বুঝে নিব সে নৌকায় ভোট দিবে না। নৌকাকে যদি বিজয়ী লাভ করাতে চান, তাহলে ভোটারের কাছে আমার এই মেসেজ পৌঁছে দিবেন। যাঁরা নৌকায় ভোট দিতে দ্বিধাবোধ করবেন, তাঁরা সেন্টারে আইসেন না।’
তিনি বলেন, ‘এই এলাকায় তো আমরা বসবাস করব। আগামী রোববার যেন কোনো চিল (ঈগল) পাখির এজেন্ট সেন্টারে না আসে। আরও বলে দিবেন, ৭ তারিখের পর কিন্তু ৮ তারিখ সকাল হবে।’
পথসভায় দেওয়া বক্তব্যের সত্যতা জানতে মাহাবুরের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি নির্বাচনী কাজের দোহাই দিয়ে পরে কথা বলবেন বলে জানান।
নৌকার প্রার্থীর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট মাওলানা রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈগলের কোনো এজেন্টকে ভোটকেন্দ্রে আসতে নিষেধ করা হয়নি। এখানে পলক তিন মেয়াদের এমপি, দুই মেয়াদের প্রতিমন্ত্রী। অবস্থা এত খারাপ হয় নাই যে আমাদের এভাবে হুমকি দিতে হবে। অনেক কিছুই এডিট করে ছড়ানো হচ্ছে। এটা বিএনপির এজেন্টদের কাজ। কারণ, তারাই চায় ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে না আসুক।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শফিক বলেন, ‘মাহাবুর উঠান বৈঠকে প্রকাশ্যে ভোটারদের এজেন্টের সামনে ব্যালট ভাঁজ করার কথা বলে নির্বাচনী আইন লঙ্ঘন করেছেন। একই সঙ্গে তিনি আমার এজেন্টদের কেন্দ্রে না যেতে বলেছেন। এর জন্য তাঁর শাস্তি হওয়া দরকার। নিরপেক্ষ ভোট গ্রহণ হওয়া নিয়ে সন্দেহে রয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে নাটোরের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নি কর্মকর্তা আবু নাছের ভূঁঞার মোবাইলে ফোন করলে রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে নাটোর-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী, বর্তমান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদ সদস্য জুনাইদ আহমেদ পলক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাহাবুবের বক্তব্য আমার বা আওয়ামী লীগের না। আবেগ থেকে মাহাবুব এই বক্তব্য দিয়েছে। সবাইকে এই ধরনের বক্তব্য থেকে বিরত থাকার কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
উল্লেখ্য, নাটোর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল) সিংড়া উপজেলা পরিষদের দুবারের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শফিকুল ইসলাম শফিক।

নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনে নৌকার প্রার্থী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বর্তমানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদ সদস্য। আবার তাঁর বিজয় নিশ্চিত করতে গোপন কক্ষের ভেতর ব্যালটে সিল মারার পর নৌকার এজেন্টের সামনে তা ভাঁজ করার নির্দেশ দেওয়ার একটি অডিও ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই অডিওর কণ্ঠ সুকাশ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহাবুর রহমানের। তিনি প্রতিমন্ত্রী পলকের নির্বাচনী এজেন্ট।
আজ শনিবার ভাইরাল হওয়া একটি অডিও রেকর্ড থেকে এ তথ্য জানা যায়। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে সুকাশ ইউনিয়নের সুকাশ বাজারে নৌকার পক্ষে উঠান বৈঠকে এসব কথা বলেন মাহাবুর রহমান।
অডিওতে ভোটারদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগ নেতা মাহাবুর রহমানকে বলতে শোনা যায়, ‘সিল মারবেন কাপড়ের মধ্যে, ব্যালট ভাঁজ করবেন এজেন্টের সামনে, এজেন্ট যেন বুঝতে পারে, আপনি কাকে ভোট দিলেন। এই কাজটা করলে আমাদের বিজয় নিশ্চিত। ব্যালটে কাকে সিল মারবেন, এটা যেন এজেন্ট বুঝতে পারেন। এটা দেখার জন্য কিন্তু মিন্টু (যুবলীগ কর্মী) থাকবে এক রুমে আর আমি থাকব আরেক রুমে। আর মহিলা রুমে আমার বউ ও ভাগনি থাকবে। কে কোথায় ভোট দিচ্ছেন, ব্যালটটা বাক্সের কাছে যখন ভাঁজাবে, তখন তোমরা দেখে নেবে। এটা কিন্তু করতে হবে নৌকাকে বিজয় লাভ করাতে হলে এবং সফলতা আনতে হলে। নয়তো আমরা পরিশ্রমই করলাম, কিন্তু কাজের বেলায় গিয়ে হবে ঠনঠনাঠন।’
মাহাবুর আরও বলেন, ‘যে ব্যক্তি রুমের মধ্যে ব্যালট ভাঁজাবে, আমরা বুঝে নিব সে আমাদের ভোট দিচ্ছে না। আমরা বুঝে নিব সে নৌকায় ভোট দিবে না। নৌকাকে যদি বিজয়ী লাভ করাতে চান, তাহলে ভোটারের কাছে আমার এই মেসেজ পৌঁছে দিবেন। যাঁরা নৌকায় ভোট দিতে দ্বিধাবোধ করবেন, তাঁরা সেন্টারে আইসেন না।’
তিনি বলেন, ‘এই এলাকায় তো আমরা বসবাস করব। আগামী রোববার যেন কোনো চিল (ঈগল) পাখির এজেন্ট সেন্টারে না আসে। আরও বলে দিবেন, ৭ তারিখের পর কিন্তু ৮ তারিখ সকাল হবে।’
পথসভায় দেওয়া বক্তব্যের সত্যতা জানতে মাহাবুরের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তিনি নির্বাচনী কাজের দোহাই দিয়ে পরে কথা বলবেন বলে জানান।
নৌকার প্রার্থীর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট মাওলানা রুহুল আমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঈগলের কোনো এজেন্টকে ভোটকেন্দ্রে আসতে নিষেধ করা হয়নি। এখানে পলক তিন মেয়াদের এমপি, দুই মেয়াদের প্রতিমন্ত্রী। অবস্থা এত খারাপ হয় নাই যে আমাদের এভাবে হুমকি দিতে হবে। অনেক কিছুই এডিট করে ছড়ানো হচ্ছে। এটা বিএনপির এজেন্টদের কাজ। কারণ, তারাই চায় ভোটাররা ভোটকেন্দ্রে না আসুক।’
স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিকুল ইসলাম শফিক বলেন, ‘মাহাবুর উঠান বৈঠকে প্রকাশ্যে ভোটারদের এজেন্টের সামনে ব্যালট ভাঁজ করার কথা বলে নির্বাচনী আইন লঙ্ঘন করেছেন। একই সঙ্গে তিনি আমার এজেন্টদের কেন্দ্রে না যেতে বলেছেন। এর জন্য তাঁর শাস্তি হওয়া দরকার। নিরপেক্ষ ভোট গ্রহণ হওয়া নিয়ে সন্দেহে রয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে নাটোরের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নি কর্মকর্তা আবু নাছের ভূঁঞার মোবাইলে ফোন করলে রিসিভ করেননি।
এ বিষয়ে নাটোর-৩ আসনে নৌকার প্রার্থী, বর্তমান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদ সদস্য জুনাইদ আহমেদ পলক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাহাবুবের বক্তব্য আমার বা আওয়ামী লীগের না। আবেগ থেকে মাহাবুব এই বক্তব্য দিয়েছে। সবাইকে এই ধরনের বক্তব্য থেকে বিরত থাকার কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
উল্লেখ্য, নাটোর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থী তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল) সিংড়া উপজেলা পরিষদের দুবারের সাবেক চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শফিকুল ইসলাম শফিক।

বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
৮ মিনিট আগে
সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের সভায় এক পুলিশ কর্মকর্তার গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
১৬ মিনিট আগে
মামলার বাদী গৃহবধূ বলেন, ‘ঘটনার দিন বিকেলে শিশুসন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় ঘুমিয়ে ছিলাম। এ সময় আজাহার মিয়া ও রাজিব মিয়া আমার কক্ষের দরজা খুলতে বলেন। ঘরে অন্য পুরুষ রয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তাঁরা জোর করে শয়নকক্ষে ঢুকে পড়েন। এ সময় আশপাশের লোকজন জড়ো হলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন।
২০ মিনিট আগে
সিলেটের ওসমানী নগর উপজেলায় সড়কের পাশ থেকে শিপন আহমদ (২৫) নামের এক সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে সাদীপুর ইউনিয়নে কেশবখালী নদীর পাড় থেকে তাঁর লাশটি উদ্ধার করা হয়। তবে তাঁর অটোরিকশাটি পাওয়া যায়নি।
২৪ মিনিট আগেবগুড়া প্রতিনিধি

বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে।
গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আতোয়ার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বগুড়া সদর থানা-পুলিশের একটি সূত্র জানায়, গতকাল দিবাগত রাত ১২টা থেকে ভোররাত ৪টা পর্যন্ত থানা পাহারার (সেন্ট্রি) দায়িত্বে ছিলেন কনস্টেবল অসিত কুমার। রাত আড়াইটার দিকে তিনি থানা থেকে বের হয়ে সাতমাথায় চা পান করতে যান। এ সময় তাঁর কাছে থাকা শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যায়।
ভোররাত ৪টায় কনস্টেবল নুরুজ্জামান দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার সময় অসিত কুমার ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যাওয়ার ঘটনাটি প্রকাশ করেন। আজ সকাল থেকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও খোয়া যাওয়া গুলির হদিস পাওয়া যায়নি।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার হোসেন বলেন, সদর থানা থেকে খোয়া যাওয়া গুলি এখনো পাওয়া যায়নি। সদর থানা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে।
গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
বগুড়া জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আতোয়ার হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বগুড়া সদর থানা-পুলিশের একটি সূত্র জানায়, গতকাল দিবাগত রাত ১২টা থেকে ভোররাত ৪টা পর্যন্ত থানা পাহারার (সেন্ট্রি) দায়িত্বে ছিলেন কনস্টেবল অসিত কুমার। রাত আড়াইটার দিকে তিনি থানা থেকে বের হয়ে সাতমাথায় চা পান করতে যান। এ সময় তাঁর কাছে থাকা শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যায়।
ভোররাত ৪টায় কনস্টেবল নুরুজ্জামান দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার সময় অসিত কুমার ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া যাওয়ার ঘটনাটি প্রকাশ করেন। আজ সকাল থেকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও খোয়া যাওয়া গুলির হদিস পাওয়া যায়নি।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার হোসেন বলেন, সদর থানা থেকে খোয়া যাওয়া গুলি এখনো পাওয়া যায়নি। সদর থানা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন পাওয়া গেলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনে নৌকার প্রার্থী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বর্তমানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদ সদস্য। আবার তাঁর বিজয় নিশ্চিত করতে গোপন কক্ষে ব্যালটে সিল মারার পর নৌকার এজেন্টের সামনে তা ভাঁজ করার নির্দেশ দেওয়ার একটি অডিও ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই অডিওর কণ্ঠ
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের সভায় এক পুলিশ কর্মকর্তার গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
১৬ মিনিট আগে
মামলার বাদী গৃহবধূ বলেন, ‘ঘটনার দিন বিকেলে শিশুসন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় ঘুমিয়ে ছিলাম। এ সময় আজাহার মিয়া ও রাজিব মিয়া আমার কক্ষের দরজা খুলতে বলেন। ঘরে অন্য পুরুষ রয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তাঁরা জোর করে শয়নকক্ষে ঢুকে পড়েন। এ সময় আশপাশের লোকজন জড়ো হলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন।
২০ মিনিট আগে
সিলেটের ওসমানী নগর উপজেলায় সড়কের পাশ থেকে শিপন আহমদ (২৫) নামের এক সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে সাদীপুর ইউনিয়নে কেশবখালী নদীর পাড় থেকে তাঁর লাশটি উদ্ধার করা হয়। তবে তাঁর অটোরিকশাটি পাওয়া যায়নি।
২৪ মিনিট আগেসাতক্ষীরা প্রতিনিধি

সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থীর সভায় এক পুলিশ কর্মকর্তার গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
অভিযুক্ত মো. মহিবুল্লাহ পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক এএসআই, সশস্ত্র)। তিনি বাগেরহাট পুলিশ লাইনসে কর্মরত। এর আগে সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনসে ছিলেন তিনি।
তিন মিনিট ১১ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা যায়, সাতক্ষীরা–২ (সদর-দেবহাটা) আসনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থী মুহাদ্দিস আব্দুল খালেকের একটি নির্বাচনী পথসভায় পুলিশের পোশাক পরিহিত মো. মহিবুল্লাহ গান পরিবেশন করেন। মাঝে মাঝে নারায়ে তাকবির স্লোগান দিয়ে দর্শকদের উজ্জীবিত করেন।
সূত্রে জানা গেছে, পথসভাটি ৭ ডিসেম্বরের। সাতক্ষীরা শহরের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাটিয়া আমতলা মোড়ে ওই পথসভা হয়। সভায় ১ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের আমির মো. জিয়াউর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন দলের মনোনীত প্রার্থী ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক। সভার মাঝপথে মো. মহিবুল্লাহ এই গান পরিবেশন করেন।
আরও জানা গেছে, পুলিশের ওই এএসআই সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনসে কর্মরত থাকাকালে আগরদাড়ির একটি মাহফিলে ইসলামি গান পরিবেশন করেছিলেন। তাঁর সংগীতে মুগ্ধ হয়ে মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক তাঁকে পুরস্কৃত করেন। বাগেরহাটে বদলি হয়ে গেলেও তিনি খোঁজ নিয়ে ওই পথসভায় আসেন।
জানতে চাইলে এএসআই মো. মহিবুল্লাহ বলেন, ‘আমি কোনো রাজনৈতিক বক্তব্য দিইনি। মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক আমাকে পুরস্কৃত করেছিলেন, সে কারণে আমি ইসলামি একটি সংগীত পরিবেশন করেছি’ বলেই লাইনটি কেটে দেন। পরে তাঁর নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা শহর জামায়াতের সেক্রেটারি খোরশেদ আলম বলেন, ‘পুলিশের পোশাক পরা ওই ব্যক্তি স্টেজে উঠে সংগীত পরিবেশন করতে চান। আমরা নিষেধ করা সত্ত্বেও তিনি সংগীত পরিবেশন করেছেন।’
সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মুকিত হাসান খাঁন জানান, অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য বর্তমানে সাতক্ষীরায় কর্মরত নন। অপর প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পুলিশের পোশাক পরে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রচারণায় অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই।
বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ মহিদুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নই। এমন কিছু ঘটে থাকলে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থীর সভায় এক পুলিশ কর্মকর্তার গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
অভিযুক্ত মো. মহিবুল্লাহ পুলিশের সহকারী উপপরিদর্শক এএসআই, সশস্ত্র)। তিনি বাগেরহাট পুলিশ লাইনসে কর্মরত। এর আগে সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনসে ছিলেন তিনি।
তিন মিনিট ১১ সেকেন্ডের ভিডিওতে দেখা যায়, সাতক্ষীরা–২ (সদর-দেবহাটা) আসনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রার্থী মুহাদ্দিস আব্দুল খালেকের একটি নির্বাচনী পথসভায় পুলিশের পোশাক পরিহিত মো. মহিবুল্লাহ গান পরিবেশন করেন। মাঝে মাঝে নারায়ে তাকবির স্লোগান দিয়ে দর্শকদের উজ্জীবিত করেন।
সূত্রে জানা গেছে, পথসভাটি ৭ ডিসেম্বরের। সাতক্ষীরা শহরের ১ নম্বর ওয়ার্ডের কাটিয়া আমতলা মোড়ে ওই পথসভা হয়। সভায় ১ নম্বর ওয়ার্ড জামায়াতের আমির মো. জিয়াউর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন দলের মনোনীত প্রার্থী ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সেক্রেটারি মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক। সভার মাঝপথে মো. মহিবুল্লাহ এই গান পরিবেশন করেন।
আরও জানা গেছে, পুলিশের ওই এএসআই সাতক্ষীরা পুলিশ লাইনসে কর্মরত থাকাকালে আগরদাড়ির একটি মাহফিলে ইসলামি গান পরিবেশন করেছিলেন। তাঁর সংগীতে মুগ্ধ হয়ে মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক তাঁকে পুরস্কৃত করেন। বাগেরহাটে বদলি হয়ে গেলেও তিনি খোঁজ নিয়ে ওই পথসভায় আসেন।
জানতে চাইলে এএসআই মো. মহিবুল্লাহ বলেন, ‘আমি কোনো রাজনৈতিক বক্তব্য দিইনি। মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক আমাকে পুরস্কৃত করেছিলেন, সে কারণে আমি ইসলামি একটি সংগীত পরিবেশন করেছি’ বলেই লাইনটি কেটে দেন। পরে তাঁর নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে সাতক্ষীরা শহর জামায়াতের সেক্রেটারি খোরশেদ আলম বলেন, ‘পুলিশের পোশাক পরা ওই ব্যক্তি স্টেজে উঠে সংগীত পরিবেশন করতে চান। আমরা নিষেধ করা সত্ত্বেও তিনি সংগীত পরিবেশন করেছেন।’
সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মুকিত হাসান খাঁন জানান, অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য বর্তমানে সাতক্ষীরায় কর্মরত নন। অপর প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পুলিশের পোশাক পরে কোনো রাজনৈতিক দলের প্রচারণায় অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই।
বাগেরহাটের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুহাম্মদ মহিদুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নই। এমন কিছু ঘটে থাকলে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনে নৌকার প্রার্থী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বর্তমানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদ সদস্য। আবার তাঁর বিজয় নিশ্চিত করতে গোপন কক্ষে ব্যালটে সিল মারার পর নৌকার এজেন্টের সামনে তা ভাঁজ করার নির্দেশ দেওয়ার একটি অডিও ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই অডিওর কণ্ঠ
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
৮ মিনিট আগে
মামলার বাদী গৃহবধূ বলেন, ‘ঘটনার দিন বিকেলে শিশুসন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় ঘুমিয়ে ছিলাম। এ সময় আজাহার মিয়া ও রাজিব মিয়া আমার কক্ষের দরজা খুলতে বলেন। ঘরে অন্য পুরুষ রয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তাঁরা জোর করে শয়নকক্ষে ঢুকে পড়েন। এ সময় আশপাশের লোকজন জড়ো হলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন।
২০ মিনিট আগে
সিলেটের ওসমানী নগর উপজেলায় সড়কের পাশ থেকে শিপন আহমদ (২৫) নামের এক সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে সাদীপুর ইউনিয়নে কেশবখালী নদীর পাড় থেকে তাঁর লাশটি উদ্ধার করা হয়। তবে তাঁর অটোরিকশাটি পাওয়া যায়নি।
২৪ মিনিট আগেমির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে পরকীয়ার অপবাদ দিয়ে ঘরে ঢুকে এক গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। ধর্ষণের চেষ্টাকালে ওই গৃহবধূ কৌশলে পালিয়ে রক্ষা পান। গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ গতকাল রাতে আজাহার মিয়া (৪২) ও রাজিব মিয়া (৩৫) নামের দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করেন। ঘটনার পর থেকে তাঁরা পলাতক রয়েছেন। পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে।
মামলার বাদী গৃহবধূ বলেন, ‘ঘটনার দিন বিকেলে শিশুসন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় ঘুমিয়ে ছিলাম। এ সময় আজাহার মিয়া ও রাজিব মিয়া আমার কক্ষের দরজা খুলতে বলেন। ঘরে অন্য পুরুষ রয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তাঁরা জোর করে শয়নকক্ষে ঢুকে পড়েন। এ সময় আশপাশের লোকজন জড়ো হলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন। এরপর শিশুকে জিম্মি ও স্বামীকে হত্যার ভয় দেখিয়ে ওই দুই ব্যক্তি ধর্ষণের চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে কৌশলে ঘর থেকে বেরিয়ে আসি।’
এলাকার একাধিক বাসিন্দার সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা এভাবেই এলাকায় প্রভাব বিস্তার করেন। সন্ধ্যার পর মদ পান করে এলাকায় অপরাধ কর্মকাণ্ড চালান।
বাড়ির মালিক বলেন, ‘অভিযুক্ত ব্যক্তিরা নানাভাবে অত্যাচার-নির্যাতন করে আসছে। এলাকায় তাদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। আমার বাসার ভাড়াটের সঙ্গে যা হয়েছে, তা শতভাগ সত্য।’
মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে এক নারী দুজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আমরা আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করেছি।’

টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে পরকীয়ার অপবাদ দিয়ে ঘরে ঢুকে এক গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে থানায় মামলা হয়েছে। ধর্ষণের চেষ্টাকালে ওই গৃহবধূ কৌশলে পালিয়ে রক্ষা পান। গতকাল শনিবার বিকেলে উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ গতকাল রাতে আজাহার মিয়া (৪২) ও রাজিব মিয়া (৩৫) নামের দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করেন। ঘটনার পর থেকে তাঁরা পলাতক রয়েছেন। পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে।
মামলার বাদী গৃহবধূ বলেন, ‘ঘটনার দিন বিকেলে শিশুসন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় ঘুমিয়ে ছিলাম। এ সময় আজাহার মিয়া ও রাজিব মিয়া আমার কক্ষের দরজা খুলতে বলেন। ঘরে অন্য পুরুষ রয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তাঁরা জোর করে শয়নকক্ষে ঢুকে পড়েন। এ সময় আশপাশের লোকজন জড়ো হলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন। এরপর শিশুকে জিম্মি ও স্বামীকে হত্যার ভয় দেখিয়ে ওই দুই ব্যক্তি ধর্ষণের চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে কৌশলে ঘর থেকে বেরিয়ে আসি।’
এলাকার একাধিক বাসিন্দার সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা এভাবেই এলাকায় প্রভাব বিস্তার করেন। সন্ধ্যার পর মদ পান করে এলাকায় অপরাধ কর্মকাণ্ড চালান।
বাড়ির মালিক বলেন, ‘অভিযুক্ত ব্যক্তিরা নানাভাবে অত্যাচার-নির্যাতন করে আসছে। এলাকায় তাদের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। আমার বাসার ভাড়াটের সঙ্গে যা হয়েছে, তা শতভাগ সত্য।’
মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে এক নারী দুজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। আমরা আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করেছি।’

নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনে নৌকার প্রার্থী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বর্তমানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদ সদস্য। আবার তাঁর বিজয় নিশ্চিত করতে গোপন কক্ষে ব্যালটে সিল মারার পর নৌকার এজেন্টের সামনে তা ভাঁজ করার নির্দেশ দেওয়ার একটি অডিও ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই অডিওর কণ্ঠ
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
৮ মিনিট আগে
সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের সভায় এক পুলিশ কর্মকর্তার গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
১৬ মিনিট আগে
সিলেটের ওসমানী নগর উপজেলায় সড়কের পাশ থেকে শিপন আহমদ (২৫) নামের এক সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে সাদীপুর ইউনিয়নে কেশবখালী নদীর পাড় থেকে তাঁর লাশটি উদ্ধার করা হয়। তবে তাঁর অটোরিকশাটি পাওয়া যায়নি।
২৪ মিনিট আগেসিলেট প্রতিনিধি

সিলেটের ওসমানী নগর উপজেলায় সড়কের পাশ থেকে শিপন আহমদ (২৫) নামের এক সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে সাদীপুর ইউনিয়নে কেশবখালী নদীর পাড় থেকে তাঁর লাশটি উদ্ধার করা হয়। তবে তাঁর অটোরিকশাটি পাওয়া যায়নি। শিপনের স্বজন ও পুলিশের ধারণা, অটোরিকশা ছিনতাইয়ের জন্য তাঁকে হত্যা করা হয়।
শিপন আহমদ উপজেলার দয়ামীর ইউনিয়নের রাইকধারা (গাংপাড়) গ্রামের আশরাফ আলীর ছেলে। তাঁর একটি কন্যাসন্তান রয়েছে।
পুলিশ জানায়, গতকাল শনিবার রাত ৮টার দিকে ভাড়ায় চালিত রেজিস্ট্রেশনবিহীন (পরীক্ষামূলক) সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে বের হলে আর বাড়িতে ফেরেননি শিপন। রাত গভীর হলেও শিপনের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায় এবং তাঁর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
আজ সকাল ৯টার দিকে ওসমানী নগরের সাদীপুর ইউনিয়নের বেগমপুর-চাতলপাড় রাস্তার পাশে কেশবখালী নদীর পাড়ে শিপনের লাশ দেখতে পান স্থানীয় লোকজন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাঁর লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
ওসমানী নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোরশেদুল আলম ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, চালক শিপনকে হত্যা করে তাঁর অটোরিকশাটি নিয়ে গেছে ছিনতাইকারীরা। এ ঘটনায় পুলিশ অটোরিকশাটি উদ্ধার ও জড়িত ব্যক্তিদের আটকের চেষ্টা করছে। তাঁর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

সিলেটের ওসমানী নগর উপজেলায় সড়কের পাশ থেকে শিপন আহমদ (২৫) নামের এক সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে সাদীপুর ইউনিয়নে কেশবখালী নদীর পাড় থেকে তাঁর লাশটি উদ্ধার করা হয়। তবে তাঁর অটোরিকশাটি পাওয়া যায়নি। শিপনের স্বজন ও পুলিশের ধারণা, অটোরিকশা ছিনতাইয়ের জন্য তাঁকে হত্যা করা হয়।
শিপন আহমদ উপজেলার দয়ামীর ইউনিয়নের রাইকধারা (গাংপাড়) গ্রামের আশরাফ আলীর ছেলে। তাঁর একটি কন্যাসন্তান রয়েছে।
পুলিশ জানায়, গতকাল শনিবার রাত ৮টার দিকে ভাড়ায় চালিত রেজিস্ট্রেশনবিহীন (পরীক্ষামূলক) সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে বের হলে আর বাড়িতে ফেরেননি শিপন। রাত গভীর হলেও শিপনের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায় এবং তাঁর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।
আজ সকাল ৯টার দিকে ওসমানী নগরের সাদীপুর ইউনিয়নের বেগমপুর-চাতলপাড় রাস্তার পাশে কেশবখালী নদীর পাড়ে শিপনের লাশ দেখতে পান স্থানীয় লোকজন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে তাঁর লাশটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
ওসমানী নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোরশেদুল আলম ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, চালক শিপনকে হত্যা করে তাঁর অটোরিকশাটি নিয়ে গেছে ছিনতাইকারীরা। এ ঘটনায় পুলিশ অটোরিকশাটি উদ্ধার ও জড়িত ব্যক্তিদের আটকের চেষ্টা করছে। তাঁর লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।

নাটোর-৩ (সিংড়া) আসনে নৌকার প্রার্থী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বর্তমানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী এবং সংসদ সদস্য। আবার তাঁর বিজয় নিশ্চিত করতে গোপন কক্ষে ব্যালটে সিল মারার পর নৌকার এজেন্টের সামনে তা ভাঁজ করার নির্দেশ দেওয়ার একটি অডিও ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই অডিওর কণ্ঠ
০৬ জানুয়ারি ২০২৪
বগুড়া সদর থানায় পাহারার দায়িত্বে থাকা পুলিশ কনস্টেবলের কাছ থেকে শটগানের ১০ রাউন্ড গুলি খোয়া গেছে। গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত আড়াইটা থেকে ভোররাত ৪টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোয়া যাওয়া গুলি পাওয়া যায়নি।
৮ মিনিট আগে
সাতক্ষীরায় দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের সভায় এক পুলিশ কর্মকর্তার গান (জামায়াতের গুণগান-সংবলিত) পরিবেশনের অভিযোগ উঠেছে। আজ রোববার এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
১৬ মিনিট আগে
মামলার বাদী গৃহবধূ বলেন, ‘ঘটনার দিন বিকেলে শিশুসন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় ঘুমিয়ে ছিলাম। এ সময় আজাহার মিয়া ও রাজিব মিয়া আমার কক্ষের দরজা খুলতে বলেন। ঘরে অন্য পুরুষ রয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তাঁরা জোর করে শয়নকক্ষে ঢুকে পড়েন। এ সময় আশপাশের লোকজন জড়ো হলে তাঁরা ভয়ভীতি দেখিয়ে তাঁদের সরিয়ে দেন।
২০ মিনিট আগে