নওগাঁ প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগের অংশ হিসেবে আজ রোববার নওগাঁয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা। এ সময় সরকারের পদত্যাগের দাবি করে স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে নওগাঁর রাজপথ।
আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে শহরের কাজির মোড়ে জড়ো হতে শুরু করেন বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা। পরে আন্দোলনকারীরা কাজীর মোড় থেকে এটিম মাঠ পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, কাজীর মোড় থেকে এটিম মাঠ পর্যন্ত হাজারো আন্দোলনকারীরা বিক্ষোভ করছেন। এ সময় কিছু আন্দোলনকারীদের হাতে লাঠিসোঁটা ও ইটপাটকেল দেখা যায়। কেউ আবার রাস্তার ওপর বসে পড়ে সড়ক অবরোধ করে রাখেন। তাঁরা ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্র-জনতা জেগেছে’, ‘আমার ভাই কবরে, পুলিশ কেন বাইরে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
এ সময় সমাবেশস্থলের পাশেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা যায়। বিক্ষোভে শহরের প্রধান সড়কে বন্ধ হয়ে গেলেও বিকল্প সড়কগুলোতে রিকশা, অটোরিকশা চলাচল করছে।
শিক্ষার্থী ফজলে রাব্বি বলেন, ‘এক দফা দাবিতে রাস্তায় নেমেছি। স্বৈরাচারের পতন না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরব না। জনগণকে মুক্তি দিতে নতুন মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছি।’
আরেক শিক্ষার্থী জুয়েল হোসন বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের দাবি আদায়ে আন্দোলন করছি। এক দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।’
জেলা প্রশাসক গোলাম মওলা বলেন, ‘চলমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।’
অন্যদিকে শহরের সরিষাহাটির মোড়ে জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে নেতা-কর্মীদের অবস্থান নিতে দেখা গেছে। এ সময় তাঁদের হাতেও লাঠিসোঁটা লক্ষ্য করা যায়। এমন পরিস্থিতিতে শহর জুড়েই থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। শহরের প্রধান সড়কের পাশের বেশির ভাগ দোকানপাট বন্ধ থাকতে দেখা যায়।
জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাভেদ জাহাঙ্গীর সোহেল বলেন, বিএনপি ও নিষিদ্ধ সংগঠন জামায়াত-শিবির ছাত্রদের আন্দোলনের ওপর ভর করে দেশে ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে। তারা পরিকল্পিতভাবে অগ্নি সন্ত্রাস ও নাশকতা করছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অসহযোগের অংশ হিসেবে আজ রোববার নওগাঁয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা। এ সময় সরকারের পদত্যাগের দাবি করে স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে নওগাঁর রাজপথ।
আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে শহরের কাজির মোড়ে জড়ো হতে শুরু করেন বিভিন্ন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা। পরে আন্দোলনকারীরা কাজীর মোড় থেকে এটিম মাঠ পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, কাজীর মোড় থেকে এটিম মাঠ পর্যন্ত হাজারো আন্দোলনকারীরা বিক্ষোভ করছেন। এ সময় কিছু আন্দোলনকারীদের হাতে লাঠিসোঁটা ও ইটপাটকেল দেখা যায়। কেউ আবার রাস্তার ওপর বসে পড়ে সড়ক অবরোধ করে রাখেন। তাঁরা ‘জেগেছে রে জেগেছে, ছাত্র-জনতা জেগেছে’, ‘আমার ভাই কবরে, পুলিশ কেন বাইরে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
এ সময় সমাবেশস্থলের পাশেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে দেখা যায়। বিক্ষোভে শহরের প্রধান সড়কে বন্ধ হয়ে গেলেও বিকল্প সড়কগুলোতে রিকশা, অটোরিকশা চলাচল করছে।
শিক্ষার্থী ফজলে রাব্বি বলেন, ‘এক দফা দাবিতে রাস্তায় নেমেছি। স্বৈরাচারের পতন না হওয়া পর্যন্ত ঘরে ফিরব না। জনগণকে মুক্তি দিতে নতুন মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছি।’
আরেক শিক্ষার্থী জুয়েল হোসন বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আমাদের দাবি আদায়ে আন্দোলন করছি। এক দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।’
জেলা প্রশাসক গোলাম মওলা বলেন, ‘চলমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে। পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।’
অন্যদিকে শহরের সরিষাহাটির মোড়ে জেলা আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে নেতা-কর্মীদের অবস্থান নিতে দেখা গেছে। এ সময় তাঁদের হাতেও লাঠিসোঁটা লক্ষ্য করা যায়। এমন পরিস্থিতিতে শহর জুড়েই থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। শহরের প্রধান সড়কের পাশের বেশির ভাগ দোকানপাট বন্ধ থাকতে দেখা যায়।
জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাভেদ জাহাঙ্গীর সোহেল বলেন, বিএনপি ও নিষিদ্ধ সংগঠন জামায়াত-শিবির ছাত্রদের আন্দোলনের ওপর ভর করে দেশে ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে। তারা পরিকল্পিতভাবে অগ্নি সন্ত্রাস ও নাশকতা করছে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে