নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
‘আলী ইমাম মজুমদারদের মতো শেখ সরকারের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নকারী আমলারা অন্তর্বর্তী সরকারের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় থাকলে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজ সফল হবে না।’ এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি ভারতের উদ্দেশে বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে আশ্রয়কে দিয়েছেন, কিন্তু তাঁর কথামতো যদি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অস্থিতিশীল তৈরির চেষ্টা করেন, তাহলে দেশের ১৮ কোটি মানুষ শহীদি চেতনা নিয়ে আবারও রাজপথে নামবে।’ দিল্লির কোনো গোলামকে আর দেশের জনগণের ওপর রাজত্ব করতে দেওয়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
আজ রোববার রাজশাহী নগরীর ঐতিহাসিক ভুবনমোহন পার্কে এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ‘আমরা বিএনপি পরিবার’–এর প্রতিনিধিদল ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান আন্দোলনে মহানগর ও জেলার শহীদ পরিবারের সঙ্গে এই সাক্ষাতের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘শেখ হাসিনার আমলে কিসের উন্নয়ন হয়েছে? তার আমলে ১৮ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকার লোন করা হয়েছে। আর ১৭ লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে। এটা কিসের উন্নয়ন! তিনি তার লোকজনদের বিদেশে কালোটাকা পাচার করার সুযোগ দিয়েছেন; লুট করার সুযোগ দিয়েছেন।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে টিকেয়ে রাখতে যেসব আমলা, ডিসি ও সচিবেরা চেষ্টা করেছিলেন, এরা তো নিশ্চয়ই আছেন। তাঁরা কাজও করছেন। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়েছে। তারা সংস্কারের কথাও বলছে। তবে এই সমস্ত প্রেতাত্মারা যদি থেকে যায়, তাহলে আপনারা যে সংস্কারের কথা বলছেন, সেটি প্রকৃত অর্থে বাস্তবায়ন হবে না। তারা কেউ কেউ এই সরকারকে ব্যর্থ করার জন্য ভেতর থেকে চেষ্টা করতে পারে।’
সরকারের উদ্দেশে রিজভী বলেন, ‘আপনারা আওয়ামী সরকারের যেসব অস্ত্র অবৈধ ঘোষণা করেছেন, সেগুলো কিন্তু উদ্ধার করতে পারেননি। অবৈধ অস্ত্র এখনো যুবলীগ-ছাত্রলীগের হাতে আছে। সেই অস্ত্র শেখ হাসিনা দিয়েছিল। এগুলো উদ্ধার করতে হবে। তা না হলে তারা ফের অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে।’
এ সময় মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ আলী ঈশা, সদস্যসচিব মামুন-অর-রশীদ, বিএনপির কোষাধ্যক্ষ এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত, আমরা বিএনপি পরিবারের আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমন, মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নজরুল হুদা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। পরে নিহত তিনজনের পরিবারের হাতে দলের পক্ষ থেকে আর্থিক সহযোগিতা করা হয়।
‘আলী ইমাম মজুমদারদের মতো শেখ সরকারের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নকারী আমলারা অন্তর্বর্তী সরকারের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় থাকলে রাষ্ট্র সংস্কারের কাজ সফল হবে না।’ এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
তিনি ভারতের উদ্দেশে বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে আশ্রয়কে দিয়েছেন, কিন্তু তাঁর কথামতো যদি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে অস্থিতিশীল তৈরির চেষ্টা করেন, তাহলে দেশের ১৮ কোটি মানুষ শহীদি চেতনা নিয়ে আবারও রাজপথে নামবে।’ দিল্লির কোনো গোলামকে আর দেশের জনগণের ওপর রাজত্ব করতে দেওয়া হবে না বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
আজ রোববার রাজশাহী নগরীর ঐতিহাসিক ভুবনমোহন পার্কে এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ‘আমরা বিএনপি পরিবার’–এর প্রতিনিধিদল ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান আন্দোলনে মহানগর ও জেলার শহীদ পরিবারের সঙ্গে এই সাক্ষাতের অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘শেখ হাসিনার আমলে কিসের উন্নয়ন হয়েছে? তার আমলে ১৮ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকার লোন করা হয়েছে। আর ১৭ লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে। এটা কিসের উন্নয়ন! তিনি তার লোকজনদের বিদেশে কালোটাকা পাচার করার সুযোগ দিয়েছেন; লুট করার সুযোগ দিয়েছেন।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘শেখ হাসিনাকে টিকেয়ে রাখতে যেসব আমলা, ডিসি ও সচিবেরা চেষ্টা করেছিলেন, এরা তো নিশ্চয়ই আছেন। তাঁরা কাজও করছেন। বর্তমানে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়েছে। তারা সংস্কারের কথাও বলছে। তবে এই সমস্ত প্রেতাত্মারা যদি থেকে যায়, তাহলে আপনারা যে সংস্কারের কথা বলছেন, সেটি প্রকৃত অর্থে বাস্তবায়ন হবে না। তারা কেউ কেউ এই সরকারকে ব্যর্থ করার জন্য ভেতর থেকে চেষ্টা করতে পারে।’
সরকারের উদ্দেশে রিজভী বলেন, ‘আপনারা আওয়ামী সরকারের যেসব অস্ত্র অবৈধ ঘোষণা করেছেন, সেগুলো কিন্তু উদ্ধার করতে পারেননি। অবৈধ অস্ত্র এখনো যুবলীগ-ছাত্রলীগের হাতে আছে। সেই অস্ত্র শেখ হাসিনা দিয়েছিল। এগুলো উদ্ধার করতে হবে। তা না হলে তারা ফের অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে।’
এ সময় মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ আলী ঈশা, সদস্যসচিব মামুন-অর-রশীদ, বিএনপির কোষাধ্যক্ষ এম রশিদুজ্জামান মিল্লাত, আমরা বিএনপি পরিবারের আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমন, মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক নজরুল হুদা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। পরে নিহত তিনজনের পরিবারের হাতে দলের পক্ষ থেকে আর্থিক সহযোগিতা করা হয়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে