নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ট্রমা কাটিয়ে পুলিশ স্বাভাবিক কাজকর্ম যখন শুরু করবে, তখন পরিস্থিতি আরও স্বাভাবিক হবে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজশাহী সেনানিবাসে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
সেনাপ্রধান বলেন, ‘আনসার, র্যাব, বিজিবিসহ সবার সঙ্গেই কথা হয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত হয়ে এসেছে। আমি বলব যে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন সম্পূর্ণভাবেই আমাদের নিয়ন্ত্রণে। পুলিশ কিছুটা ট্রমার মধ্যে আছে। ট্রমাটা কাটিয়ে উঠলে পুলিশ তাদের দায়িত্বটা সঠিকভাবে পালন করতে পারবে। পুলিশ বিভিন্ন থানায় ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে। আমরা পুলিশকে প্রটেকশন দিয়ে যাচ্ছি। তারা সম্পূর্ণভাবে যখন কাজকর্ম শুরু করে দেবে, তখন পরিস্থিতি আরও স্বাভাবিক হয়ে আসবে। তখন আমরা সেনানিবাসে ফেরত যাব। সেই পর্যন্ত আমরা থাকব এবং কাজ করে যাব।’
জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, ‘সংখ্যালঘু যে ইস্যুটা আছে, দেখলাম যে এখানে একেবারেই ওরকম কোনো ঘটনা ঘটেনি এই আটটা জেলায় (রাজশাহী বিভাগের আট জেলা)। এটা অত্যন্ত ভালো দিক এবং এই যে একটা সুন্দর পরিবেশ, সেটা বজায় রাখতে হবে। আমরা সবাই মিলে কাজ করব এবং দেশকে উন্নতির দিকে নিয়ে যাব। আমরা সুন্দর ভবিষ্যতের দিকে যেতে চাই। সুন্দর একটা পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। এই দেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব যদি সবাই একসঙ্গে কাজ করি।’
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের এমপি-মন্ত্রীদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সাংবাদিকদের বলেন, ‘অবশ্যই আমরা তাঁদের আশ্রয় দিয়েছি। তাঁদের প্রতি যদি কোনো অভিযোগ থাকে, মামলা হয়, তাহলে তাঁরা শাস্তির আওতায় যাবেন। কিন্তু অবশ্যই আমরা চাইব না যে, বিচারবহির্ভূত কোনো কাজ বা হামলা হোক। তাঁদের জীবনের যে হুমকি আছে, সেটার জন্য আমরা তাঁদের আশ্রয় দিয়েছি। যে দলেরই হোক, যে মতেরই হোক, যে ধর্মেরই হোক, সেটা (নিরাপত্তা) আমরা দেখব।’
সেনাপ্রধান বলেন, ‘দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সংখ্যালঘুর কোনো ইস্যু নেই। বহির্বিশ্বের কোনো চাপ নেই। রাষ্ট্রের সংস্কার শেষে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান আয়োজনে সেনাবাহিনী বর্তমান সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।’
এ সময় উপস্থিত রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর, পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আনিসুর রহমান, জেলা প্রশাসক শামিম আহমেদ, জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তারা। এর আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সেনানিবাসে স্থানীয় পুলিশ, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ট্রমা কাটিয়ে পুলিশ স্বাভাবিক কাজকর্ম যখন শুরু করবে, তখন পরিস্থিতি আরও স্বাভাবিক হবে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজশাহী সেনানিবাসে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
সেনাপ্রধান বলেন, ‘আনসার, র্যাব, বিজিবিসহ সবার সঙ্গেই কথা হয়েছে। পরিস্থিতি এখন শান্ত হয়ে এসেছে। আমি বলব যে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন সম্পূর্ণভাবেই আমাদের নিয়ন্ত্রণে। পুলিশ কিছুটা ট্রমার মধ্যে আছে। ট্রমাটা কাটিয়ে উঠলে পুলিশ তাদের দায়িত্বটা সঠিকভাবে পালন করতে পারবে। পুলিশ বিভিন্ন থানায় ইতিমধ্যে কাজ শুরু করেছে। আমরা পুলিশকে প্রটেকশন দিয়ে যাচ্ছি। তারা সম্পূর্ণভাবে যখন কাজকর্ম শুরু করে দেবে, তখন পরিস্থিতি আরও স্বাভাবিক হয়ে আসবে। তখন আমরা সেনানিবাসে ফেরত যাব। সেই পর্যন্ত আমরা থাকব এবং কাজ করে যাব।’
জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, ‘সংখ্যালঘু যে ইস্যুটা আছে, দেখলাম যে এখানে একেবারেই ওরকম কোনো ঘটনা ঘটেনি এই আটটা জেলায় (রাজশাহী বিভাগের আট জেলা)। এটা অত্যন্ত ভালো দিক এবং এই যে একটা সুন্দর পরিবেশ, সেটা বজায় রাখতে হবে। আমরা সবাই মিলে কাজ করব এবং দেশকে উন্নতির দিকে নিয়ে যাব। আমরা সুন্দর ভবিষ্যতের দিকে যেতে চাই। সুন্দর একটা পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। এই দেশকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব যদি সবাই একসঙ্গে কাজ করি।’
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের এমপি-মন্ত্রীদের সেনা হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানতে চাইলে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সাংবাদিকদের বলেন, ‘অবশ্যই আমরা তাঁদের আশ্রয় দিয়েছি। তাঁদের প্রতি যদি কোনো অভিযোগ থাকে, মামলা হয়, তাহলে তাঁরা শাস্তির আওতায় যাবেন। কিন্তু অবশ্যই আমরা চাইব না যে, বিচারবহির্ভূত কোনো কাজ বা হামলা হোক। তাঁদের জীবনের যে হুমকি আছে, সেটার জন্য আমরা তাঁদের আশ্রয় দিয়েছি। যে দলেরই হোক, যে মতেরই হোক, যে ধর্মেরই হোক, সেটা (নিরাপত্তা) আমরা দেখব।’
সেনাপ্রধান বলেন, ‘দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে সংখ্যালঘুর কোনো ইস্যু নেই। বহির্বিশ্বের কোনো চাপ নেই। রাষ্ট্রের সংস্কার শেষে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান আয়োজনে সেনাবাহিনী বর্তমান সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।’
এ সময় উপস্থিত রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর, পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আনিসুর রহমান, জেলা প্রশাসক শামিম আহমেদ, জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) সাইফুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তারা। এর আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে সেনানিবাসে স্থানীয় পুলিশ, প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
পাহাড় ও বনের মিশেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর নেত্রকোনার সীমান্তবর্তী উপজেলা দুর্গাপুর। তবে এ অঞ্চলের বনভূমির চিত্র আর আগের মতো নেই। একসময়ের বিশাল বনভূমি এখন অনেকটাই উজাড় হয়ে গেছে। বনের মূল্যবান গাছের অধিকাংশই শেষ পর্যন্ত ঠাঁই নিয়েছে করাতকলে।
৭ মিনিট আগেখুলনার নতুন জেলা কারাগার নির্মাণ প্রকল্পের ব্যয় বেড়েছে দ্বিগুণ এবং দফায় দফায় সময় বাড়ানো হয়েছে আটবার। কিন্তু এর নির্মাণকাজ গত ৯ বছরেও শেষ হয়নি। কাজ চলছে ধীরগতিতে। মাটি ভরাট বাকি থাকাসহ কিছু ভবন অসম্পূর্ণ রয়েছে। ফলে গত মে এবং পরে জুলাই মাসে সময় নির্ধারণ করা হলেও গণপূর্ত বিভাগ কারাগারটি...
১২ মিনিট আগেরাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (রামেবি) ক্যাম্পাসের জন্য যে ২০৫ বিঘা জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে, তার এক কোণে একটি খামার ছিল হাফিজুলের। সেটি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। তবে এই হাফিজুলই এখন ক্যাম্পাসের হর্তাকর্তা। আজকের পত্রিকার হাতে আসা ভিডিও অনুযায়ী, তাঁর নির্দেশেই ক্যাম্পাস থেকে কাটা হয়েছে সহস্রাধিক গাছ।
৪০ মিনিট আগেরাজধানীর শেরেবাংলা নগর এলাকায় সিএনজি চালককে সহযোগী করে যাত্রীর কাছ থেকে নগদ, মোবাইল ও বিকাশের মাধ্যমে টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় জড়িত একটি সংঘবদ্ধ চক্রের চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির ডিবি-তেজগাঁও বিভাগ। আজ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে