মিজান মাহী, দুর্গাপুর (রাজশাহী)
লাউয়ের বাম্পার ফলন হয়েছে রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলায়। অনুকূল আবহাওয়া, উন্নত জাতের বীজ আর আধুনিক চাষ পদ্ধতির ফলে এ বছর উপজেলায় লাউ চাষে তৈরি হয়েছে নতুন রেকর্ড। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে এসব লাউ যাচ্ছে দেশের নানা প্রান্তে।
প্রতিদিন উপজেলার অন্তত ২০–২৫টি স্থানে রাস্তার মোড়ে মোড়ে চলছে লাউ কেনাবেচা। ব্যবসায়ীরা জমি থেকেই লাউ কিনে ট্রাকে তুলে নিচ্ছেন। প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। কৃষকেরা বলছেন, এবার দামও ভালো, ফলে তাঁরা খুশি।
উপজেলার কলনটিয়া, জয়নগর, বাজুখলসী, চুনিয়াপাড়া, কানপাড়া, পানানগর ও শালঘরিয়া এলাকায় বেশি চাষ হয়েছে। দুর্গাপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, এবার রেকর্ড ৩২০ হেক্টর জমিতে লাউ চাষ হয়েছে।
কলনটিয়া গ্রামের কৃষক মামুনুর রশীদ জানান, দেড় বিঘা জমিতে মাচায় লাউ চাষে খরচ হয়েছে ২০–২২ হাজার টাকা। ইতিমধ্যে ৮০ হাজার টাকার লাউ বিক্রি করেছেন। তাঁর ধারণা, সব মিলিয়ে ১ লাখ ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকার লাউ বিক্রি হবে।
গোড়খাই গ্রামের কৃষক ইউনুস মোল্লা বলেন, ‘লাউ চাষ লাভজনক। তবে আগাম লাগাতে হয়। এখন দাম ভালো, কৃষক মাঠেই বিক্রি করছেন। বাজারে যেতে হয় না।’
সিরাজগঞ্জ থেকে এসে লাউ কিনছিলেন পাইকার কেরামত আলী। তিনি বলেন, ‘রাজশাহীর লাউ সুস্বাদু। বাইরের জেলায় এর চাহিদাও বেশি। প্রতিদিন দুর্গাপুরের বিভিন্ন মোড় থেকে লাউ কিনে ট্রাকে ঢাকা ও সিলেটে পাঠাই।’
দুর্গাপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাহারা শারমিন লাবনী বলেন, ‘প্রতিদিন অফিসে যাওয়ার পথে রাস্তার মোড়গুলোতে লাউয়ের পসরা চোখে পড়ে। কৃষকেরা জমি থেকে লাউ বিক্রি করছেন। এতে তাঁদের পরিবহন খরচও বেঁচে যাচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আলু-পেঁয়াজ তোলার পর জমি ফাঁকা না রেখে কৃষকেরা এখন লাউ চাষ করছেন। পরিশ্রম কম, লাভ বেশি। আর দেশের নানা জায়গায় এই লাউ সরবরাহ হচ্ছে।’
লাউয়ের বাম্পার ফলন হয়েছে রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলায়। অনুকূল আবহাওয়া, উন্নত জাতের বীজ আর আধুনিক চাষ পদ্ধতির ফলে এ বছর উপজেলায় লাউ চাষে তৈরি হয়েছে নতুন রেকর্ড। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে এসব লাউ যাচ্ছে দেশের নানা প্রান্তে।
প্রতিদিন উপজেলার অন্তত ২০–২৫টি স্থানে রাস্তার মোড়ে মোড়ে চলছে লাউ কেনাবেচা। ব্যবসায়ীরা জমি থেকেই লাউ কিনে ট্রাকে তুলে নিচ্ছেন। প্রতিটি লাউ বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। কৃষকেরা বলছেন, এবার দামও ভালো, ফলে তাঁরা খুশি।
উপজেলার কলনটিয়া, জয়নগর, বাজুখলসী, চুনিয়াপাড়া, কানপাড়া, পানানগর ও শালঘরিয়া এলাকায় বেশি চাষ হয়েছে। দুর্গাপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, এবার রেকর্ড ৩২০ হেক্টর জমিতে লাউ চাষ হয়েছে।
কলনটিয়া গ্রামের কৃষক মামুনুর রশীদ জানান, দেড় বিঘা জমিতে মাচায় লাউ চাষে খরচ হয়েছে ২০–২২ হাজার টাকা। ইতিমধ্যে ৮০ হাজার টাকার লাউ বিক্রি করেছেন। তাঁর ধারণা, সব মিলিয়ে ১ লাখ ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকার লাউ বিক্রি হবে।
গোড়খাই গ্রামের কৃষক ইউনুস মোল্লা বলেন, ‘লাউ চাষ লাভজনক। তবে আগাম লাগাতে হয়। এখন দাম ভালো, কৃষক মাঠেই বিক্রি করছেন। বাজারে যেতে হয় না।’
সিরাজগঞ্জ থেকে এসে লাউ কিনছিলেন পাইকার কেরামত আলী। তিনি বলেন, ‘রাজশাহীর লাউ সুস্বাদু। বাইরের জেলায় এর চাহিদাও বেশি। প্রতিদিন দুর্গাপুরের বিভিন্ন মোড় থেকে লাউ কিনে ট্রাকে ঢাকা ও সিলেটে পাঠাই।’
দুর্গাপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাহারা শারমিন লাবনী বলেন, ‘প্রতিদিন অফিসে যাওয়ার পথে রাস্তার মোড়গুলোতে লাউয়ের পসরা চোখে পড়ে। কৃষকেরা জমি থেকে লাউ বিক্রি করছেন। এতে তাঁদের পরিবহন খরচও বেঁচে যাচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আলু-পেঁয়াজ তোলার পর জমি ফাঁকা না রেখে কৃষকেরা এখন লাউ চাষ করছেন। পরিশ্রম কম, লাভ বেশি। আর দেশের নানা জায়গায় এই লাউ সরবরাহ হচ্ছে।’
চাঁদপুরে তালিকাভুক্ত খামারির সংখ্যা ৩ হাজার ৭৭০ জন। তাদের খামারে উৎপাদিত হয়েছে ৪২ হাজার ৪৯৭টি গরু এবং ১৯ হাজার ৬০১টি ছাগল, ভেড়া ও অন্যান্য পশু। এর মধ্যে ষাঁড় ২৪ হাজার ২৪৭ টি, বলদ ৭ হাজার ৭৮১ টি, গাভী ১০ হাজার ৪৬৯ টি, মহিষ ২১৭ টি, ছাগল ১৮ হাজার ৪৫৮ টি, ভেড়া ৮৩০টি ও অন্যান্য পশু ৯৬ টি।
১ মিনিট আগেশিশুদের ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার পাশাপাশি প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণে মসজিদ ভিত্তিক গণশিক্ষার গুরুত্ব রয়েছে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পের শিক্ষক-কর্মচারী ও কর্মকর্তারা ৫ মাস ধরে বেতন-ভাতা পান না। বিভিন্ন সময় দাবি করেও বেতন ভাতা মেলেনি। খেয়ে না খেয়ে দিনাতিপাত করছেন স্বল্প বেতনভুক্ত এসব শিক্ষক...
২ মিনিট আগেঅসাধু ব্যবসায়ীরা পাচার করতে ট্রলারে করে চিংড়ির রেণু নিয়ে যাচ্ছিলো। খবর পেয়ে মৎস্য অধিদপ্তর ও কোস্টগার্ড মেঘনা নদীতে অভিযান চালিয়ে দুর্গাপুর লঞ্চঘাট এলাকা থেকে ট্রলারটি আটক করে। ট্রলারে ৩৪টি ড্রামে প্রায় ৫০ লাখ ১০ হাজার গলদা চিংড়ির রেণু পোনা পাওয়া যায়। যার মূল্য প্রায় দেড় কোটি টাকা। পরে চিংড়ির...
৪২ মিনিট আগেশনিবার সকাল ১০টা থেকেই ইশরাকের সমর্থকেরা জড়ো হতে থাকেন। সেখানে উপস্থিত ৬১ নম্বর ওয়ার্ডের মো. রফিক বলেন, ‘আদালত রায় দিয়েছেন তিনি (ইশরাক) মেয়র। তাহলে কেন এত টালবাহানা করা হচ্ছে? আদালতকে বৃদ্ধাঙ্গুলি কেন দেখানো হচ্ছে?’
১ ঘণ্টা আগে