প্রতিনিধি, রাজশাহী
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মৃত্যুর সংখ্যা প্রতিনিয়তই বেড়ে চলছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মারা গেছে আরও ২০ জন।
এর মধ্যে রাজশাহীর সাতজন, পাবনার চারজন, নওগাঁর তিনজন, নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন এবং কুষ্টিয়া ও মেহেরপুরের একজন করে মারা গেছেন। এদের মধ্যে রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের একজন করে করোনা পজিটিভ ছিলেন। নওগাঁর একজন করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক জটিলতায় কোভিড ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। বাকি ১৭ জনই মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। তাঁদের নমুনা পরীক্ষা করা হয়নি।
আজ বুধবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ), ২৯ / ৩০, ১৪ ও ২২ নম্বর ওয়ার্ডে তিনজন করে মারা গেছেন। দুজন করে মারা গেছেন ১ ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে। এ ছাড়া একজন করে মারা গেছেন ৪ ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে।
মৃতদের মধ্যে ১৩ জন পুরুষ ও সাতজন নারী। বয়স বিবেচনায় ৩১-৪০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ, ৪১-৫০ বছরের মধ্যে দুজন নারী, ৫১-৬০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ ও একজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব ১০ জন পুরুষ ও চারজন নারী ছিলেন।
হাসপাতালটির করোনা ইউনিটে চলতি মাসে মোট ১২১ জনের মৃত্যু হলো। গত জুনে মারা গেছেন ৪০৫ জন।
হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা এখন ৪৫৪টি। বুধবার সকালে ৪৭০ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। ২৪ ঘণ্টায় ছাড়পত্র পেয়েছেন ৬৭ জন। আর ভর্তি হয়েছেন ৬৬ জন রোগী।
এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৩৬ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে তিনজন, নাটোর থেকে ছয়জন, নওগাঁ থেকে ছয়জন, পাবনা থেকে ১০ জন, কুষ্টিয়া থেকে দুজন এবং সিরাজগঞ্জ ও বগুড়া থেকে একজন করে রোগী ভর্তি হয়েছেন।
এদিকে আজ বুধবার সকালে হাসপাতালে রাজশাহীর ২৮৯ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৪২ জন, নাটোরের ৪৭ জন, নওগাঁর ৪০ জন, পাবনার ৩৭ জন, কুষ্টিয়ার পাঁচজন, চুয়াডাঙ্গার একজন, জয়পুরহাটের একজন, সিরাজগঞ্জের তিনজন, নীলফামারীর একজন, মেহেরপুরের একজন এবং বগুড়ার তিনজন রোগী ভর্তি ছিলেন।
এদের মধ্যে ২০৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। ১৮০ জন ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় করোনা ইউনিটে ভর্তি ছিলেন ৮২ জন।
এদিকে মঙ্গলবার দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাবে রাজশাহীর ৯৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে সংক্রমণের হার ২১ দশমিক ৯২ শতাংশ। এ ছাড়া চাঁপাইনবাবগঞ্জের ১৮টি নমুনায় মিলেছে করোনার উপস্থিতি। এ জেলায় সংক্রমণের হার নেমেছে ১৫ দশমিক ৬৫ শতাংশে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে মৃত্যুর সংখ্যা প্রতিনিয়তই বেড়ে চলছে। গতকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে আজ বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মারা গেছে আরও ২০ জন।
এর মধ্যে রাজশাহীর সাতজন, পাবনার চারজন, নওগাঁর তিনজন, নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন এবং কুষ্টিয়া ও মেহেরপুরের একজন করে মারা গেছেন। এদের মধ্যে রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের একজন করে করোনা পজিটিভ ছিলেন। নওগাঁর একজন করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক জটিলতায় কোভিড ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। বাকি ১৭ জনই মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। তাঁদের নমুনা পরীক্ষা করা হয়নি।
আজ বুধবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে এ কথা জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ), ২৯ / ৩০, ১৪ ও ২২ নম্বর ওয়ার্ডে তিনজন করে মারা গেছেন। দুজন করে মারা গেছেন ১ ও ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে। এ ছাড়া একজন করে মারা গেছেন ৪ ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে।
মৃতদের মধ্যে ১৩ জন পুরুষ ও সাতজন নারী। বয়স বিবেচনায় ৩১-৪০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ, ৪১-৫০ বছরের মধ্যে দুজন নারী, ৫১-৬০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ ও একজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব ১০ জন পুরুষ ও চারজন নারী ছিলেন।
হাসপাতালটির করোনা ইউনিটে চলতি মাসে মোট ১২১ জনের মৃত্যু হলো। গত জুনে মারা গেছেন ৪০৫ জন।
হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা এখন ৪৫৪টি। বুধবার সকালে ৪৭০ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। ২৪ ঘণ্টায় ছাড়পত্র পেয়েছেন ৬৭ জন। আর ভর্তি হয়েছেন ৬৬ জন রোগী।
এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৩৬ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে তিনজন, নাটোর থেকে ছয়জন, নওগাঁ থেকে ছয়জন, পাবনা থেকে ১০ জন, কুষ্টিয়া থেকে দুজন এবং সিরাজগঞ্জ ও বগুড়া থেকে একজন করে রোগী ভর্তি হয়েছেন।
এদিকে আজ বুধবার সকালে হাসপাতালে রাজশাহীর ২৮৯ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৪২ জন, নাটোরের ৪৭ জন, নওগাঁর ৪০ জন, পাবনার ৩৭ জন, কুষ্টিয়ার পাঁচজন, চুয়াডাঙ্গার একজন, জয়পুরহাটের একজন, সিরাজগঞ্জের তিনজন, নীলফামারীর একজন, মেহেরপুরের একজন এবং বগুড়ার তিনজন রোগী ভর্তি ছিলেন।
এদের মধ্যে ২০৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। ১৮০ জন ছিলেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় করোনা ইউনিটে ভর্তি ছিলেন ৮২ জন।
এদিকে মঙ্গলবার দুটি আরটি-পিসিআর ল্যাবে রাজশাহীর ৯৮ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে সংক্রমণের হার ২১ দশমিক ৯২ শতাংশ। এ ছাড়া চাঁপাইনবাবগঞ্জের ১৮টি নমুনায় মিলেছে করোনার উপস্থিতি। এ জেলায় সংক্রমণের হার নেমেছে ১৫ দশমিক ৬৫ শতাংশে।
টাঙ্গাইলের সখীপুর পৌর শহরের তালতলা চত্বর থেকে সখীপুর আবাসিক মহিলা কলেজ পর্যন্ত ভাঙা সড়ক সংস্কারে ইউএনওকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে সখীপুর আবাসিক মহিলা কলেজের মেধাভিত্তিক ছাত্রী সংসদ এ স্মারকলিপি পেশ করে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবদুল্লাহ আল রনী স্মারকলিপিটি গ্রহণ করে সড়ক
২ ঘণ্টা আগেবরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলায় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় চাল বিতরণ করছিলেন ডিলারের নিযুক্ত লোকজন। উপকারভোগীরা অভিযোগ করেন, চালের বস্তায় বরাদ্দ অনুযায়ী ৩০ কেজি থাকার কথা থাকলেও ২৭ কেজি করে দেওয়া হচ্ছে। এ নিয়ে উত্তেজনার সৃষ্টি হলে ফাতেমা বেগম নামের উপকারভোগী নারী ওজন মেপে দেখেন, চাল কম।
২ ঘণ্টা আগেটেকনাফে অপহরণের শিকার মো. হাসিমকে (২৮) ছেড়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। আজ বুধবার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভুক্তভোগীর বাবা নুর হোসেন। তাঁর দাবি, দুর্বৃত্তদের কথামতো জাদিমুরা গহিন পাহাড়ের একটি স্থানে ৪ লাখ টাকা রেখে আসার পর হাসিমকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের গোপালপুরে নদে গোসল করতে নেমে লোকনাথ সূত্রধর (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার (২০ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার নগদাশিমলা ইউনিয়নের চর শিমলা গ্রামে বৈরাণ নদে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে