গোমস্তাপুর (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) প্রতিনিধি
ঈদের বাকি আর কয়েকটা দিন। চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার দরজিরা ঈদ উপলক্ষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত পোশাক তৈরির কাজ করে যাচ্ছেন তাঁরা। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে গত কয়েক বছর ব্যবসার কিছুটা মন্দাভাব চলেছে। তবে এ বছর কাজের চাপ বেশি দোকানদার ও কারিগরদের।
গোমস্তাপুর উপজেলায় ৮ ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার হাট–বাজারে দরজি দোকানগুলোতে মানুষের ভিড়। রোজার শুরু থেকে অর্ডার আসতে থাকায় কারিগররা পুরোদমে কাজ করছেন। অতিরিক্ত মুনাফা লাভের আশায় গভীর রাত পর্যন্ত কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। অনেক দোকানদার অর্ডার বন্ধ করে দিলেও অনেকেই অর্ডার নিচ্ছেন। এতে ক্রেতাদের পোশাক সরবরাহ করতে পারবেন কিনা দোকানদারেরা দ্বিধাবোধে আছে। তারপরেও দিনরাত সেলাইমেশিনের শব্দে চারিদিক মুখরিত। অনেকে আবার ক্লথ স্টোরের দোকান থেকে পছন্দমতো কাপড় কিনে বিভিন্ন ডিজাইনের পোশাক অর্ডার দিয়ে তা বুঝে নিচ্ছেন দরজি দোকানদের কাছ থেকে। তবে অনেক ক্রেতা অভিযোগ করেছেন মজুরি বেশি নিচ্ছেন দোকানদারেরা।
রহনপুর বড় বাজারের আসা এক নারী বলেন, রোজার শুরুর দিকে গার্মেন্টসের দোকানে পরিবারসহ ছেলে–মেয়েদের ঈদের জন্য পোশাক কিনে নেওয়া হয়েছে। তবে পরিবারের এক সদস্য লেখাপড়ার জন্য বাইরে থাকায় তাঁর কোন পোশাক কিনে নেওয়া হয়নি। তাঁর পছন্দমতো পোশাক কিনে দরজি দোকানে এসেছি। তবে কেউ অর্ডার নিতে চাচ্ছেন না। পরিচিত একটি দোকানে তৈরি করতে দিয়েছি। ঈদের মধ্যে দেওয়ার চেষ্টা করবেন বলে তিনি জানান। তবে সেলাইয়ের দাম আগের চেয়ে অনেক বেশি।
রহনপুর বাজারের দরজি নাজির হোসেন বলেন, ‘গত কয়েক বছর ঈদের সময় করোনার কারণে দোকান বন্ধ ছিল। তেমন ব্যবসা হয়নি। এবার পোশাক তৈরিতে কাজের চাপ বেশি। চেষ্টা করছি সকলকেই ঈদের আগে পোশাক ডেলিভারি করার।’
আরেক দরজি আব্দুস সালাম বলেন, তিনি ছেলেদের শার্ট-প্যান্ট, পাঞ্জাবি, জামা তৈরি করছেন। ফজরের নামাজ পরে দোকান খোলেন, গভীর রাতে বাড়ি যান। গত কয়েক বছর তেমন মুনাফা না হলেও এবার পুষিয়ে নেবেন বলে তিনি জানিয়েছেন।
ঈদের বাকি আর কয়েকটা দিন। চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার দরজিরা ঈদ উপলক্ষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত পোশাক তৈরির কাজ করে যাচ্ছেন তাঁরা। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতির কারণে গত কয়েক বছর ব্যবসার কিছুটা মন্দাভাব চলেছে। তবে এ বছর কাজের চাপ বেশি দোকানদার ও কারিগরদের।
গোমস্তাপুর উপজেলায় ৮ ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার হাট–বাজারে দরজি দোকানগুলোতে মানুষের ভিড়। রোজার শুরু থেকে অর্ডার আসতে থাকায় কারিগররা পুরোদমে কাজ করছেন। অতিরিক্ত মুনাফা লাভের আশায় গভীর রাত পর্যন্ত কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তাঁরা। অনেক দোকানদার অর্ডার বন্ধ করে দিলেও অনেকেই অর্ডার নিচ্ছেন। এতে ক্রেতাদের পোশাক সরবরাহ করতে পারবেন কিনা দোকানদারেরা দ্বিধাবোধে আছে। তারপরেও দিনরাত সেলাইমেশিনের শব্দে চারিদিক মুখরিত। অনেকে আবার ক্লথ স্টোরের দোকান থেকে পছন্দমতো কাপড় কিনে বিভিন্ন ডিজাইনের পোশাক অর্ডার দিয়ে তা বুঝে নিচ্ছেন দরজি দোকানদের কাছ থেকে। তবে অনেক ক্রেতা অভিযোগ করেছেন মজুরি বেশি নিচ্ছেন দোকানদারেরা।
রহনপুর বড় বাজারের আসা এক নারী বলেন, রোজার শুরুর দিকে গার্মেন্টসের দোকানে পরিবারসহ ছেলে–মেয়েদের ঈদের জন্য পোশাক কিনে নেওয়া হয়েছে। তবে পরিবারের এক সদস্য লেখাপড়ার জন্য বাইরে থাকায় তাঁর কোন পোশাক কিনে নেওয়া হয়নি। তাঁর পছন্দমতো পোশাক কিনে দরজি দোকানে এসেছি। তবে কেউ অর্ডার নিতে চাচ্ছেন না। পরিচিত একটি দোকানে তৈরি করতে দিয়েছি। ঈদের মধ্যে দেওয়ার চেষ্টা করবেন বলে তিনি জানান। তবে সেলাইয়ের দাম আগের চেয়ে অনেক বেশি।
রহনপুর বাজারের দরজি নাজির হোসেন বলেন, ‘গত কয়েক বছর ঈদের সময় করোনার কারণে দোকান বন্ধ ছিল। তেমন ব্যবসা হয়নি। এবার পোশাক তৈরিতে কাজের চাপ বেশি। চেষ্টা করছি সকলকেই ঈদের আগে পোশাক ডেলিভারি করার।’
আরেক দরজি আব্দুস সালাম বলেন, তিনি ছেলেদের শার্ট-প্যান্ট, পাঞ্জাবি, জামা তৈরি করছেন। ফজরের নামাজ পরে দোকান খোলেন, গভীর রাতে বাড়ি যান। গত কয়েক বছর তেমন মুনাফা না হলেও এবার পুষিয়ে নেবেন বলে তিনি জানিয়েছেন।
সড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৭ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
১১ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
১১ ঘণ্টা আগে