ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার দাশুড়িয়ায় সিএনজি অটোরিকশা স্ট্যান্ডে আধিপত্য নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে মনারুল ইসলাম (৪৬) নামের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে উপজেলার দাশুড়িয়া বাজারসংলগ্ন পুলিশ ফাঁড়ির কাছে এই গোলাগুলি হয়।
গুলিবিদ্ধ মনারুল ইসলাম দাশুড়িয়ার নওদাপাড়া গ্রামের আবুল কালাম আজাদের ছেলে ও দাশুড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি। ঘটনার পর থেকে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দাশুড়িয়া এলাকায় সিএনজি স্ট্যান্ডটি স্থানীয় বিএনপির সমর্থক রফিকুল ইসলাম রুকু ও তাঁর সমর্থকদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। রুকু দাশুড়িয়া ট্রাকচালক কাভার্ড ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক। গত শুক্রবার রাতে দাশুড়িয়াতে ভাড়া আদায় নিয়ে দুই সিএনজিচালকের মধ্যে হাতাহাতি হয়।
বিষয়টি নিয়ে মীমাংসা করতে এসে কথাবার্তার একপর্যায়ে রফিকুল ইসলাম রুকু তাঁর প্রতিপক্ষ দাশুড়িয়া যুবদলের সদস্যসচিব বিপুল মোল্লাকে মারধর করে তাড়িয়ে দেন। এর কিছুক্ষণ পর বিপুল মোল্লার সমর্থকেরা লাঠিসোঁটা নিয়ে রুকুর অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেন।
এ ঘটনার জেরে আজ দুপুর ২টার দিকে দাশুড়িয়া বাজারে একটি দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা বিএনপি নেতা মনারুল ইসলামকে কুপিয়ে আঘাত করেন এবং গুলি করে চলে যান প্রতিপক্ষের লোকজন। পরে উদ্ধার করে তাঁকে পাবনা মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে থেকে রামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়।
দাশুড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সুলভ মালিথা বলেন, এটা দলীয় কোনো বিষয় নয়। কিছু দুষ্ট চক্র দলের সিনিয়র নেতার ওপর হামলা চালিয়ে তাঁকে পরপর দুটি গুলি করেছে। এ ঘটনার জন্য তিনি দাশুড়িয়ায় শ্রমিক নেতা রুকু ও তাঁর ভাই যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম রিপনকে দায়ী করেছেন।
বিষয়টি নিয়ে রুকুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
ঈশ্বরদী থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘স্থানীয় দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্বের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। আমরা বিষয়টি জোর তদন্ত করছি। এলাকার শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। পেলে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার দাশুড়িয়ায় সিএনজি অটোরিকশা স্ট্যান্ডে আধিপত্য নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে মনারুল ইসলাম (৪৬) নামের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ রোববার দুপুরে উপজেলার দাশুড়িয়া বাজারসংলগ্ন পুলিশ ফাঁড়ির কাছে এই গোলাগুলি হয়।
গুলিবিদ্ধ মনারুল ইসলাম দাশুড়িয়ার নওদাপাড়া গ্রামের আবুল কালাম আজাদের ছেলে ও দাশুড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি। ঘটনার পর থেকে এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দাশুড়িয়া এলাকায় সিএনজি স্ট্যান্ডটি স্থানীয় বিএনপির সমর্থক রফিকুল ইসলাম রুকু ও তাঁর সমর্থকদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। রুকু দাশুড়িয়া ট্রাকচালক কাভার্ড ভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক। গত শুক্রবার রাতে দাশুড়িয়াতে ভাড়া আদায় নিয়ে দুই সিএনজিচালকের মধ্যে হাতাহাতি হয়।
বিষয়টি নিয়ে মীমাংসা করতে এসে কথাবার্তার একপর্যায়ে রফিকুল ইসলাম রুকু তাঁর প্রতিপক্ষ দাশুড়িয়া যুবদলের সদস্যসচিব বিপুল মোল্লাকে মারধর করে তাড়িয়ে দেন। এর কিছুক্ষণ পর বিপুল মোল্লার সমর্থকেরা লাঠিসোঁটা নিয়ে রুকুর অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেন।
এ ঘটনার জেরে আজ দুপুর ২টার দিকে দাশুড়িয়া বাজারে একটি দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা বিএনপি নেতা মনারুল ইসলামকে কুপিয়ে আঘাত করেন এবং গুলি করে চলে যান প্রতিপক্ষের লোকজন। পরে উদ্ধার করে তাঁকে পাবনা মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে থেকে রামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়।
দাশুড়িয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সুলভ মালিথা বলেন, এটা দলীয় কোনো বিষয় নয়। কিছু দুষ্ট চক্র দলের সিনিয়র নেতার ওপর হামলা চালিয়ে তাঁকে পরপর দুটি গুলি করেছে। এ ঘটনার জন্য তিনি দাশুড়িয়ায় শ্রমিক নেতা রুকু ও তাঁর ভাই যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম রিপনকে দায়ী করেছেন।
বিষয়টি নিয়ে রুকুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
ঈশ্বরদী থানা-পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘স্থানীয় দুটি পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্বের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে। আমরা বিষয়টি জোর তদন্ত করছি। এলাকার শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। তবে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। পেলে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
১৩ মিনিট আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
১৮ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
৩৩ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে সন্তানদের সামনে স্ত্রী কাকলিকে (৩২) হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া স্বামী মেহেদী হাসানকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকা থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব-১৪) মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে