নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে বিষপান করা সাঁওতাল কৃষক মুকুল সরেনের (৩৫) সঙ্গে কথা না বলেই তদন্ত শেষ করেছিল কমিটি। মুকুল সরেনের বক্তব্য এবং তদন্ত প্রতিবেদনের মধ্যে ছিল বিস্তর ফারাক। তদন্তের এসব অসংগতি নিয়ে রোববার আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর জেলা প্রশাসক (ডিসি) শামীম আহমেদ পুনঃতদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
মুকুলের বাড়ি উপজেলার দেওপাড়া ইউনিয়নের বর্ষাপাড়া গ্রামে। গত ৯ এপ্রিল দুপুরে বিষপান করলে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১০ এপ্রিল রাতে জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ তাঁকে হাসপাতালে দেখতে যান এবং সেদিনই একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দেন। কমিটির প্রধান করা হয় গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সঞ্জয় কুমার মহন্তকে।
অন্য দুই সদস্য হলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সবুজ হাসান ও দেওপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেল। কমিটিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়। কিন্তু কমিটির সদস্যরা একদিন সরেজমিনে গিয়েই তদন্ত শেষ করেন। গত বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসক বরাবর প্রতিবেদন দেওয়া হয়। আজ রোববার এই প্রতিবেদন দেখে অসন্তোষ প্রকাশ করেন ডিসি শামীম আহমেদ।
এই তদন্ত প্রতিবেদনে বিষপান করা কৃষক মুকুল সরেনের কোনো বক্তব্য ছিল না। বিষপানের সম্ভাব্য কারণ হিসেবে বলা হয়, মুকুলের স্ত্রী তিন মাস আগে চলে গেছেন। তবে মুকুলের দাবি, স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর বিচ্ছেদ হয়েছে ছয় বছর আগে। সাবেক স্ত্রীর জন্য নয়, তিনি বিষপান করেছেন জমিতে সেচের পানি না পাওয়ার কারণে। অথচ তদন্ত কমিটি বলে, সেচের পানির জন্য বিষপান করেননি মুকুল। তদন্ত কমিটি মুকুলের বিষপানের কারণ হিসেবে অন্য আরও একটি বিষয় উল্লেখ করলেও তা অনুমাননির্ভর। এ ব্যাপারে কোনো প্রমাণ আনতে পারেনি কমিটি। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে কোনোরকম সুপারিশও করা হয়নি।
তদন্ত কমিটির প্রধান ইউএনও সঞ্জয় কুমার মহন্ত বলেন, ‘ডিসি স্যার আমাকে আবার পুনঃতদন্ত করতে বলেছেন। এ সংক্রান্ত একটা চিঠি পাঠিয়ে দেওয়া হবে বলে তিনি বলেছেন। তবে চিঠি এখনো পাইনি।’
কমিটির সদস্য ইউপি চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেল বলেন, ‘আজকের পত্রিকার খবরের কথা চিঠিতে উল্লেখ করে বলা হয়েছে তদন্ত নাকি যথাযথ হয়নি। তাই পুনঃতদন্ত করে সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।’
জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদনের সঙ্গে সুপারিশ থাকা উচিত ছিল। কীভাবে কোনো সমস্যা ছাড়াই কৃষক পানি পেতে পারে, সে বিষয়ে একটা সুপারিশ দরকার ছিল। তদন্ত প্রতিবেদনে সেটি আসেনি। তাই পুনঃতদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
মুকুল বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) ঈশ্বরীপুর গভীর নলকূপের আওতায় চাষাবাদ করেন। এই একই নলকূপ থেকে পানি না পেয়ে গত বছরের মার্চে সাঁওতাল কৃষক অভিনাথ মারান্ডি ও রবি মারান্ডি বিষপান করেন। এতে দুজনেরই মৃত্যু হয়। বর্ষাপাড়ার পাশের নিমঘটু গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন তারা। দুই কৃষকের মৃত্যুর পর দেশজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। পরে তৎকালীন নলকূপ অপারেটর সাখাওয়াত হোসেনকে চাকরিচ্যুত করা হয়। আর রবি ও অভিনাথের পরিবারের দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে তিনি কারাভোগ করেন। পরে নতুন অপারেটর হিসেবে হাসেম আলী বাবুকে নিয়োগ করা হয়।
এলাকার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের অনেকেরই অভিযোগ, অপারেটর বাবু তাঁর ইচ্ছেমতো পানি দেন। আর বিষপান করা কৃষক মুকুলের দাবি, টানা আট দিন ঘুরেও তিনি সেচের পানি পাননি। তার বোরো ধানের খেত নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। তাই অভিমানে তিনি অপারেটরেরই বিষপান করেন। ঘটনাটি তদন্ত করছে বিএমডিএও। তাদের কমিটির প্রধান হিসেবে কাজ করছেন নির্বাহী প্রকৌশলী শমসের আলী। রোববার তিনি জানান, তদন্ত এখনো শেষ হয়নি। তদন্ত শেষ হলে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে। তার আগে এ নিয়ে কথা বলবেন না।
এদিকে জেলা প্রশাসনের কমিটি যেদিন সরেজমিন তদন্ত করে সেদিন মংলা সরেন নামের এক কৃষক অভিযোগ করেছিলেন, হাসেম আলী বাবু যে গভীর নলকূপ চালান, সেখানে ঠিকমতো পানি পাওয়া যায় না। তাই পাশের নলকূপের অপারেটর মো. মানিক তাঁকে চড়থাপ্পড় মেরেছেন বলে তিনি অভিযোগ তুলেছেন। শনিবার সন্ধ্যায় এই ঘটনার পর রাতে তিনি ফোন করে এই প্রতিবেদককে বিষয়টি জানান।
মংলার বক্তব্য, পাশাপাশি দুই গভীর নলকূপের অধীনেই তার জমি আছে। মানিকের নলকূপে সেচের পানি নিতে গেলে মানিক তাকে বলেন, ‘তুই আমাদের (গভীর নলকূপ অপারেটরদের) নামে অভিযোগ করিস, তোকে পানি দেওয়া হবে না।’ এ নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে তাঁকে চড়থাপ্পড় মারা হয়। পরে পানি না নিয়েই তিনি বাড়ি চলে আসেন।
এ নিয়ে কথা বলতে অপারেটর মানিককে ফোন করা হলে তিনি ধরেননি। কৃষককে মারধরের বিষয়টি জানেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেল। রোববার দুপুরে তিনি বলেন, ‘কৃষক মংলা সরেন এখন আমার অফিসেই বসে আছে। তাকে ডেকে এনেছি। অপারেটর মানিককেও ডেকে পাঠিয়েছি। কিন্তু সে আসেনি। বিষয়টি আমি দেখছি।’
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে বিষপান করা সাঁওতাল কৃষক মুকুল সরেনের (৩৫) সঙ্গে কথা না বলেই তদন্ত শেষ করেছিল কমিটি। মুকুল সরেনের বক্তব্য এবং তদন্ত প্রতিবেদনের মধ্যে ছিল বিস্তর ফারাক। তদন্তের এসব অসংগতি নিয়ে রোববার আজকের পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর জেলা প্রশাসক (ডিসি) শামীম আহমেদ পুনঃতদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
মুকুলের বাড়ি উপজেলার দেওপাড়া ইউনিয়নের বর্ষাপাড়া গ্রামে। গত ৯ এপ্রিল দুপুরে বিষপান করলে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১০ এপ্রিল রাতে জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ তাঁকে হাসপাতালে দেখতে যান এবং সেদিনই একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দেন। কমিটির প্রধান করা হয় গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সঞ্জয় কুমার মহন্তকে।
অন্য দুই সদস্য হলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সবুজ হাসান ও দেওপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেল। কমিটিকে সাত কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়। কিন্তু কমিটির সদস্যরা একদিন সরেজমিনে গিয়েই তদন্ত শেষ করেন। গত বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসক বরাবর প্রতিবেদন দেওয়া হয়। আজ রোববার এই প্রতিবেদন দেখে অসন্তোষ প্রকাশ করেন ডিসি শামীম আহমেদ।
এই তদন্ত প্রতিবেদনে বিষপান করা কৃষক মুকুল সরেনের কোনো বক্তব্য ছিল না। বিষপানের সম্ভাব্য কারণ হিসেবে বলা হয়, মুকুলের স্ত্রী তিন মাস আগে চলে গেছেন। তবে মুকুলের দাবি, স্ত্রীর সঙ্গে তাঁর বিচ্ছেদ হয়েছে ছয় বছর আগে। সাবেক স্ত্রীর জন্য নয়, তিনি বিষপান করেছেন জমিতে সেচের পানি না পাওয়ার কারণে। অথচ তদন্ত কমিটি বলে, সেচের পানির জন্য বিষপান করেননি মুকুল। তদন্ত কমিটি মুকুলের বিষপানের কারণ হিসেবে অন্য আরও একটি বিষয় উল্লেখ করলেও তা অনুমাননির্ভর। এ ব্যাপারে কোনো প্রমাণ আনতে পারেনি কমিটি। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে কোনোরকম সুপারিশও করা হয়নি।
তদন্ত কমিটির প্রধান ইউএনও সঞ্জয় কুমার মহন্ত বলেন, ‘ডিসি স্যার আমাকে আবার পুনঃতদন্ত করতে বলেছেন। এ সংক্রান্ত একটা চিঠি পাঠিয়ে দেওয়া হবে বলে তিনি বলেছেন। তবে চিঠি এখনো পাইনি।’
কমিটির সদস্য ইউপি চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেল বলেন, ‘আজকের পত্রিকার খবরের কথা চিঠিতে উল্লেখ করে বলা হয়েছে তদন্ত নাকি যথাযথ হয়নি। তাই পুনঃতদন্ত করে সাত কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।’
জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদনের সঙ্গে সুপারিশ থাকা উচিত ছিল। কীভাবে কোনো সমস্যা ছাড়াই কৃষক পানি পেতে পারে, সে বিষয়ে একটা সুপারিশ দরকার ছিল। তদন্ত প্রতিবেদনে সেটি আসেনি। তাই পুনঃতদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
মুকুল বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) ঈশ্বরীপুর গভীর নলকূপের আওতায় চাষাবাদ করেন। এই একই নলকূপ থেকে পানি না পেয়ে গত বছরের মার্চে সাঁওতাল কৃষক অভিনাথ মারান্ডি ও রবি মারান্ডি বিষপান করেন। এতে দুজনেরই মৃত্যু হয়। বর্ষাপাড়ার পাশের নিমঘটু গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন তারা। দুই কৃষকের মৃত্যুর পর দেশজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। পরে তৎকালীন নলকূপ অপারেটর সাখাওয়াত হোসেনকে চাকরিচ্যুত করা হয়। আর রবি ও অভিনাথের পরিবারের দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে তিনি কারাভোগ করেন। পরে নতুন অপারেটর হিসেবে হাসেম আলী বাবুকে নিয়োগ করা হয়।
এলাকার ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর কৃষকদের অনেকেরই অভিযোগ, অপারেটর বাবু তাঁর ইচ্ছেমতো পানি দেন। আর বিষপান করা কৃষক মুকুলের দাবি, টানা আট দিন ঘুরেও তিনি সেচের পানি পাননি। তার বোরো ধানের খেত নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল। তাই অভিমানে তিনি অপারেটরেরই বিষপান করেন। ঘটনাটি তদন্ত করছে বিএমডিএও। তাদের কমিটির প্রধান হিসেবে কাজ করছেন নির্বাহী প্রকৌশলী শমসের আলী। রোববার তিনি জানান, তদন্ত এখনো শেষ হয়নি। তদন্ত শেষ হলে প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে। তার আগে এ নিয়ে কথা বলবেন না।
এদিকে জেলা প্রশাসনের কমিটি যেদিন সরেজমিন তদন্ত করে সেদিন মংলা সরেন নামের এক কৃষক অভিযোগ করেছিলেন, হাসেম আলী বাবু যে গভীর নলকূপ চালান, সেখানে ঠিকমতো পানি পাওয়া যায় না। তাই পাশের নলকূপের অপারেটর মো. মানিক তাঁকে চড়থাপ্পড় মেরেছেন বলে তিনি অভিযোগ তুলেছেন। শনিবার সন্ধ্যায় এই ঘটনার পর রাতে তিনি ফোন করে এই প্রতিবেদককে বিষয়টি জানান।
মংলার বক্তব্য, পাশাপাশি দুই গভীর নলকূপের অধীনেই তার জমি আছে। মানিকের নলকূপে সেচের পানি নিতে গেলে মানিক তাকে বলেন, ‘তুই আমাদের (গভীর নলকূপ অপারেটরদের) নামে অভিযোগ করিস, তোকে পানি দেওয়া হবে না।’ এ নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে তাঁকে চড়থাপ্পড় মারা হয়। পরে পানি না নিয়েই তিনি বাড়ি চলে আসেন।
এ নিয়ে কথা বলতে অপারেটর মানিককে ফোন করা হলে তিনি ধরেননি। কৃষককে মারধরের বিষয়টি জানেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বেলাল উদ্দিন সোহেল। রোববার দুপুরে তিনি বলেন, ‘কৃষক মংলা সরেন এখন আমার অফিসেই বসে আছে। তাকে ডেকে এনেছি। অপারেটর মানিককেও ডেকে পাঠিয়েছি। কিন্তু সে আসেনি। বিষয়টি আমি দেখছি।’
বরগুনা জেলার উপকূলীয় উপজেলা আমতলী-তালতলী যোগাযোগের একমাত্র আঞ্চলিক সড়কটির বেহাল দশা। ৩৫ কিলোমিটার সড়কে হাজার হাজার গর্ত ও খানাখন্দের ভরপুর হয়ে আছে। এতে উপকূলীয় দুই উপজেলার অন্তত লক্ষাধিক মানুষ দুর্ভোগে পড়েছে। দ্রুত সড়ক সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
১ ঘণ্টা আগেনিখোঁজ এইচএসসি পরীক্ষার্থী মাহিরা বিনতে মারুফকে রাজধানীর সাভার এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে র্যাব-৪। র্যাব জানায়, গতকাল রোববার (২৯ জুন) রাতে অভিযান চালিয়ে সাভার থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব আজিজুর রহমান চৌধুরী ও বারইয়ারহাট পৌরসভা বিএনপির আহ্বায়ক মঈন উদ্দিন লিটনসহ দুপক্ষের নেতা-কর্মীই রয়েছেন বলে জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ৪১ কোটি টাকা ব্যয়ে ময়মনসিংহ নগরীর মাসকান্দা এলাকায় ২০২২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ময়মনসিংহ ইনস্টিটিউট অব হেলথ টেকনোলজি (আইএইচটি)। কিন্তু প্রতিষ্ঠার সময় নিয়োগ দেওয়া হয়নি প্রয়োজনীয় জনবল। বর্তমানে দুজন অতিথি শিক্ষক সপ্তাহে দুই দিন করে ক্লাস নেন। এতে ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন শিক্ষার্থীরা।
৮ ঘণ্টা আগে