আশরাফুল আলম, কাজীপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার টেলিফোন এক্সচেঞ্জ ভবনের অবস্থা বেহাল। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এটি জরাজীর্ণ রূপ নিয়েছে। দোতলা ভবনের ভেতরে ও বাইরে পলেস্তারা খসে পড়ছে। ছাদের ধস ঠেকাতে ব্যবহার করা হয়েছে বাঁশের খুঁটি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ১৯৮৬ সালে নির্মিত ভবনটির দ্বিতীয়তলায় ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ছে। সেখানে যন্ত্রপাতি রাখা কক্ষের ছাদ ভেঙে পড়া ঠেকাতে বাঁশের খুঁটির মাধ্যমে ঠেকনা দিয়ে রাখা হয়েছে। যন্ত্রপাতিগুলো যথাযথভাবে সংরক্ষণ না করায় অকেজো হয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জানান, ভবনের ভাঙাচোরা অংশ সংস্কার না করে রক্ষণাবেক্ষণ তহবিল থেকে ৪৫ হাজার টাকা ব্যয়ে বাইরের দেয়ালে রং করা হয়েছে। এ কাজে সরকারি অর্থের যথাযথ ব্যবহার হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, এ ভবনে ২০০১ সালে ২০০ লাইনের ডিজিটাল এক্সচেঞ্জ ও ভারী ভারী যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়। তবে বর্তমানে সিরাজগঞ্জ সদরের সঙ্গে ভূগর্ভস্থ সংযোগ-বিচ্ছিন্ন রয়েছে। সম্প্রতি রেডিও লিংকের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করে ২৪টি সংযোগসেবা চালু করা হয়েছে। এখানে সংযোগ লাইন দেখভাল করার জন্য পাঁচজন লাইনম্যান আছেন। তাঁদের একজন মো. আসাদ। তিনি ভবনটিকে নিজের মতো করে ব্যবহার করছেন দীর্ঘদিন ধরে। সেখানে তিনি গবাদিপশু পালনসহ সংসার পেতে বসেছেন।
এ বিষয়ে জানতে লাইনম্যান আসাদের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল দেওয়া হলেও তা বন্ধ পাওয়া গেছে।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন বলেন, দীর্ঘদিন ভবনটির যন্ত্রপাতি অকেজো অবস্থায় পড়ে রয়েছে। অফিশিয়ালি কোনো রক্ষণাবেক্ষণ না করায় এটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেডের সিরাজগঞ্জ জেলার কনিষ্ঠ সহকারী ব্যবস্থাপক (টেলিকম) গোলাম আজম জানান, সিরাজগঞ্জ-কাজীপুরের সড়ক প্রশস্ত করায় মাটির নিচের কেবলগুলো নষ্ট হয়ে গেছে, সে জন্য সেবা ব্যাহত হচ্ছে। এখন আর কেবল নয়, অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হবে। তখন ভবন সংস্কারের উদ্যোগও নেওয়া হবে।
গোলাম আজম বলেন, ‘আগে থেকেই জানি, আসাদ নামের একজন টেলিফোন ভবনটি নিজের বাড়ির মতো ব্যবহার করেন। ভবনের মধ্যে গবাদিপশু লালন-পালন করা যাবে না। নিজের বাড়ির মতো ব্যবহারও করা যাবে না।’
সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার টেলিফোন এক্সচেঞ্জ ভবনের অবস্থা বেহাল। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে এটি জরাজীর্ণ রূপ নিয়েছে। দোতলা ভবনের ভেতরে ও বাইরে পলেস্তারা খসে পড়ছে। ছাদের ধস ঠেকাতে ব্যবহার করা হয়েছে বাঁশের খুঁটি।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ১৯৮৬ সালে নির্মিত ভবনটির দ্বিতীয়তলায় ছাদের পলেস্তারা খসে পড়ছে। সেখানে যন্ত্রপাতি রাখা কক্ষের ছাদ ভেঙে পড়া ঠেকাতে বাঁশের খুঁটির মাধ্যমে ঠেকনা দিয়ে রাখা হয়েছে। যন্ত্রপাতিগুলো যথাযথভাবে সংরক্ষণ না করায় অকেজো হয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা জানান, ভবনের ভাঙাচোরা অংশ সংস্কার না করে রক্ষণাবেক্ষণ তহবিল থেকে ৪৫ হাজার টাকা ব্যয়ে বাইরের দেয়ালে রং করা হয়েছে। এ কাজে সরকারি অর্থের যথাযথ ব্যবহার হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, এ ভবনে ২০০১ সালে ২০০ লাইনের ডিজিটাল এক্সচেঞ্জ ও ভারী ভারী যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হয়। তবে বর্তমানে সিরাজগঞ্জ সদরের সঙ্গে ভূগর্ভস্থ সংযোগ-বিচ্ছিন্ন রয়েছে। সম্প্রতি রেডিও লিংকের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করে ২৪টি সংযোগসেবা চালু করা হয়েছে। এখানে সংযোগ লাইন দেখভাল করার জন্য পাঁচজন লাইনম্যান আছেন। তাঁদের একজন মো. আসাদ। তিনি ভবনটিকে নিজের মতো করে ব্যবহার করছেন দীর্ঘদিন ধরে। সেখানে তিনি গবাদিপশু পালনসহ সংসার পেতে বসেছেন।
এ বিষয়ে জানতে লাইনম্যান আসাদের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল দেওয়া হলেও তা বন্ধ পাওয়া গেছে।
তবে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন বলেন, দীর্ঘদিন ভবনটির যন্ত্রপাতি অকেজো অবস্থায় পড়ে রয়েছে। অফিশিয়ালি কোনো রক্ষণাবেক্ষণ না করায় এটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেডের সিরাজগঞ্জ জেলার কনিষ্ঠ সহকারী ব্যবস্থাপক (টেলিকম) গোলাম আজম জানান, সিরাজগঞ্জ-কাজীপুরের সড়ক প্রশস্ত করায় মাটির নিচের কেবলগুলো নষ্ট হয়ে গেছে, সে জন্য সেবা ব্যাহত হচ্ছে। এখন আর কেবল নয়, অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হবে। তখন ভবন সংস্কারের উদ্যোগও নেওয়া হবে।
গোলাম আজম বলেন, ‘আগে থেকেই জানি, আসাদ নামের একজন টেলিফোন ভবনটি নিজের বাড়ির মতো ব্যবহার করেন। ভবনের মধ্যে গবাদিপশু লালন-পালন করা যাবে না। নিজের বাড়ির মতো ব্যবহারও করা যাবে না।’
ভূমিকম্পপ্রবণ ১৯৪টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১৫তম অবস্থানে জানিয়ে পরিকল্পনাবিদ তৌফিকুল আলম বলেন, দেশে সিলেট অঞ্চল সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্পপ্রবণ। ঢাকায় উচ্চ জনঘনত্ব, মাটি দুর্বল ও নীতিমালা না মেনেই ভবন নির্মাণের কারণে ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৫১ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
১ ঘণ্টা আগেটাঙ্গাইলের মির্জাপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় মিজানুর রহমান সুজন খান (৪৮) নামে এক চালক নিহত হয়েছেন। শনিবার রাত তিনটার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে মির্জাপুর বাইপাসের বাওয়ার কুমারজানী মা সিএনজি পাম্প সংলগ্ন এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত চালক সুজন খান বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার জিরাইল গ্রামের ইউনুছ খানের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে বন্য প্রাণীদের নিরাপদে বিচরণের জন্য ২০২৩ সালে ট্রেন ও সড়কপথে যানবাহনের গতিসীমা ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার নির্ধারণ করে কর্তৃপক্ষ। তবে সেই নির্দেশনা শুধু কাগজ-কলমেই সীমাবদ্ধ। কেউই তা মেনে চলছে না।
৫ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
৬ ঘণ্টা আগে