আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার আদমদীঘিতে ভুয়া আখ্যা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে শহীদ মিনারের সামনে এত দিন মুক্তিযোদ্ধার ভাতাভোগী ১৮ জন ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে অংশ নেন। এরপর তাঁদের স্বাক্ষরিত একটি চিঠি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) দেওয়া হয়েছে।
মানববন্ধনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলে (জামুকা) ওই ১৮ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার গেজেট, ডিজিটাল সার্টিফিকেট ও পরিচয়পত্র রয়েছে। তাঁরা বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা পেয়ে আসছেন। কতিপয় বীর মুক্তিযোদ্ধা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে প্রথমে ৩৭ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার নামে সাংবাদিকদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে তাঁদের ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আখ্যায়িত করার অপচেষ্টা করেন। পরে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ইউএনওর কাছে ১৮ জনের নাম উল্লেখ করে তাঁদের ভাতাসহ অন্যান্য সুবিধা বন্ধের সুপারিশ করেন।
মানববন্ধনে আরও বলা হয়, ষড়যন্ত্রকারীরা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্নভাবে ভুয়া বলে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করছেন। ভুক্তভোগী বীর মুক্তিযোদ্ধারা মানববন্ধনের মাধ্যমে এসব ষড়যন্ত্রকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষদের কাছে দাবি জানান।
তাঁরা বলেন, গেজেট, ডিজিটাল সনদ, পরিচয়পত্র ছাড়াও মুক্তিযোদ্ধা সম্মিলিত তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তি, মুক্তিযোদ্ধার ভাতার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তি, প্রধানমন্ত্রীর সনদ, মুক্তিবার্তায় (লাল তালিকা) নাম অন্তর্ভুক্তিসহ সরকারের প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বিভিন্ন তালিকায় তাঁদের নাম রয়েছে। অথচ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত মিথ্যা অভিযোগকারীরা এসব বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মানিত করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন জামুকার যাচাই কমিটির সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধকালীন কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আজমল হোসেন, নজরুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান, হবিবর রহমান, জাফর উদ্দিন মণ্ডল, সাইদুল ইসলাম, আব্দুস সাজ্জাদ, শাহজালাল, জাহেদুল ইসলাম ও জয়েন উদ্দিন। মৃত মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গা হোসেন, মাছুমা, রেহেনা ও আকলিমা।
বগুড়ার আদমদীঘিতে ভুয়া আখ্যা দিয়ে মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে বাদ দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করা হয়েছে। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে শহীদ মিনারের সামনে এত দিন মুক্তিযোদ্ধার ভাতাভোগী ১৮ জন ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে অংশ নেন। এরপর তাঁদের স্বাক্ষরিত একটি চিঠি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) দেওয়া হয়েছে।
মানববন্ধনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকারের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলে (জামুকা) ওই ১৮ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার গেজেট, ডিজিটাল সার্টিফিকেট ও পরিচয়পত্র রয়েছে। তাঁরা বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা পেয়ে আসছেন। কতিপয় বীর মুক্তিযোদ্ধা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে প্রথমে ৩৭ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার নামে সাংবাদিকদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে তাঁদের ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা আখ্যায়িত করার অপচেষ্টা করেন। পরে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ইউএনওর কাছে ১৮ জনের নাম উল্লেখ করে তাঁদের ভাতাসহ অন্যান্য সুবিধা বন্ধের সুপারিশ করেন।
মানববন্ধনে আরও বলা হয়, ষড়যন্ত্রকারীরা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্নভাবে ভুয়া বলে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করছেন। ভুক্তভোগী বীর মুক্তিযোদ্ধারা মানববন্ধনের মাধ্যমে এসব ষড়যন্ত্রকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষদের কাছে দাবি জানান।
তাঁরা বলেন, গেজেট, ডিজিটাল সনদ, পরিচয়পত্র ছাড়াও মুক্তিযোদ্ধা সম্মিলিত তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তি, মুক্তিযোদ্ধার ভাতার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তি, প্রধানমন্ত্রীর সনদ, মুক্তিবার্তায় (লাল তালিকা) নাম অন্তর্ভুক্তিসহ সরকারের প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বিভিন্ন তালিকায় তাঁদের নাম রয়েছে। অথচ ষড়যন্ত্রে লিপ্ত মিথ্যা অভিযোগকারীরা এসব বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মানিত করার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন জামুকার যাচাই কমিটির সভাপতি ও মুক্তিযুদ্ধকালীন কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আজমল হোসেন, নজরুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান, হবিবর রহমান, জাফর উদ্দিন মণ্ডল, সাইদুল ইসলাম, আব্দুস সাজ্জাদ, শাহজালাল, জাহেদুল ইসলাম ও জয়েন উদ্দিন। মৃত মুক্তিযোদ্ধাদের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন রাঙ্গা হোসেন, মাছুমা, রেহেনা ও আকলিমা।
বাগেরহাট-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আমিরুল আলম মিলনসহ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের নয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। রাজধানীতে চালানো অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা সদর দক্ষিণে লালমাই পাহাড়ে আবারও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের সন্ধান মিলেছে। উপজেলার বারপাড়া ইউনিয়নের ধর্মপুর গ্রামে (চারাবাড়ি) বসতঘর নির্মাণের জন্য মাটি খননের সময় ঘরের দেয়াল ও প্রাচীন কাঠামোর অংশবিশেষ পাওয়া যায়।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী নগরীর শ্রীরামপুর এলাকায় পদ্মা নদীর একটি বাঁধ সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। ১১০ মিটার দৈর্ঘ্যের ওই বাঁধ সংস্কারে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ১ কোটি ৬২ লাখ টাকা। সে হিসাবে প্রতি মিটারে খরচ ১ লাখ ৪৭ হাজার ২৭৩ টাকা। আর প্রতি ফুটে খরচ পড়ছে ৪৪ হাজার ৪৮১ টাকা। অভিযোগ উঠেছে...
৮ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় মৎস্য বিভাগের নেওয়া ৪৬ কোটি টাকার একটি প্রকল্প চলছে। এরপরও মৎস্য বিভাগের ছয়টি হ্যাচারির মধ্যে মাত্র দুটি সচল। বাকিগুলো পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। সেগুলোয় ডিম ফোটানোর সাকুলার ও সিস্টেন ট্রাংকের অবস্থা করুণ।
৮ ঘণ্টা আগে