পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
করোনা মহামারির কারণে ৫৪৪ দিন দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। সেই সঙ্গে রাজশাহীর পুঠিয়ায় দুই শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তী সময়ে গত ১২ সেপ্টেম্বর সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান শুরু করা হয়েছে।
উপজেলা মাধ্যমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫১ হাজার ২৭৫। এরই মধ্যে ১৮টি কলেজের শিক্ষার্থী রয়েছে প্রায় ৯ হাজার ৩০০ জন। এ ছাড়া ৪৮টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী রয়েছে ১৫ হাজার ৯৭৫ জন, ৮৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা রয়েছে ১৬ হাজার ৫০০, ১৪টি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী প্রায় সাড়ে ৬ হাজার। অপরদিকে ব্যক্তি মালিকানাধীন ২৫টি কিন্ডারগার্টেনে শিক্ষার্থী রয়েছে আরও প্রায় ৩ হাজার।
সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা বলেন, স্কুল খুললেও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি তুলনামূলক অনেক কম। তবে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে কিছু শিক্ষক অনুপস্থিত। ওই শিক্ষার্থীদের বিষয়ে খোঁজখবর নিতে তাদের বাড়িতে যাওয়া হবে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও গাঁওপাড়া উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাসির উদ্দীন উইলিয়াম বলেন, দীর্ঘদিন স্কুলে পাঠদান বন্ধ ছিল। গত রোববার সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাস শুরু হয়েছে। তবে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম।
প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের বিষয়ে প্রতিষ্ঠান তদারকি শুরু করেছে। তাদের বাড়িতে গিয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। কী কারণে বাচ্চারা ক্লাসে আসছে না, সে বিষয়ে অভিভাবকদের সঙ্গে মতবিনিময় করা হচ্ছে।
ধোপাপাড়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মতিউর রহমান মন্টু বলেন, বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, অধিকাংশ মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে আর ছেলেরা বিভিন্ন কাজে যোগদান করেছে। তাদের মধ্যে অনেকে দেশের বিভিন্ন জেলায়ও কাজ করতে গেছে। তবে এখনো অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের কোনো তালিকা হয়নি।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও কাঁঠালবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা বলেন, `করোনার প্রভাবের কারণে দীর্ঘদিন বিদ্যালয়গুলোতে পাঠদান বন্ধ ছিল। এখন স্কুল খোলার পর দেখা যাচ্ছে ক্লাসে ছাত্রছাত্রীদের উপস্থিতি কিছুটা কম। জানা গেছে, অনেক অভিভাবক আছেন যাঁরা এখনই বাচ্চাদের স্কুলে পাঠাতে চাইছেন না। তবে আমাদের স্কুলগুলোতে সরকারি সব নির্দেশনা মোতাবেক এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করেই পাঠদান চলছে।'
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ বি এম সানোয়ার হোসেন বলেন, সবে ক্লাস চালু হয়েছে। তবে এখনই অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের সবাই ঝরে পড়েছে তা বলা যাবে না।
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা লায়লা আকতার জাহান বলেন, সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক গত ১২ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান শুরু হয়েছে। সেই সঙ্গে সব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের বিষয়ে খোঁজ-খবর নিতে বলা হয়েছে। আর কী পরিমাণ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকছে, তার একটি তালিকা তৈরি করতে বলা হয়েছে।
করোনা মহামারির কারণে ৫৪৪ দিন দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। সেই সঙ্গে রাজশাহীর পুঠিয়ায় দুই শতাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। পরবর্তী সময়ে গত ১২ সেপ্টেম্বর সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান শুরু করা হয়েছে।
উপজেলা মাধ্যমিক ও প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় প্রথম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫১ হাজার ২৭৫। এরই মধ্যে ১৮টি কলেজের শিক্ষার্থী রয়েছে প্রায় ৯ হাজার ৩০০ জন। এ ছাড়া ৪৮টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী রয়েছে ১৫ হাজার ৯৭৫ জন, ৮৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা রয়েছে ১৬ হাজার ৫০০, ১৪টি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী প্রায় সাড়ে ৬ হাজার। অপরদিকে ব্যক্তি মালিকানাধীন ২৫টি কিন্ডারগার্টেনে শিক্ষার্থী রয়েছে আরও প্রায় ৩ হাজার।
সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা বলেন, স্কুল খুললেও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি তুলনামূলক অনেক কম। তবে প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে কিছু শিক্ষক অনুপস্থিত। ওই শিক্ষার্থীদের বিষয়ে খোঁজখবর নিতে তাদের বাড়িতে যাওয়া হবে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও গাঁওপাড়া উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাসির উদ্দীন উইলিয়াম বলেন, দীর্ঘদিন স্কুলে পাঠদান বন্ধ ছিল। গত রোববার সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাস শুরু হয়েছে। তবে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম।
প্রধান শিক্ষক আরও বলেন, অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের বিষয়ে প্রতিষ্ঠান তদারকি শুরু করেছে। তাদের বাড়িতে গিয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। কী কারণে বাচ্চারা ক্লাসে আসছে না, সে বিষয়ে অভিভাবকদের সঙ্গে মতবিনিময় করা হচ্ছে।
ধোপাপাড়া হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মতিউর রহমান মন্টু বলেন, বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, অধিকাংশ মেয়ের বিয়ে হয়ে গেছে আর ছেলেরা বিভিন্ন কাজে যোগদান করেছে। তাদের মধ্যে অনেকে দেশের বিভিন্ন জেলায়ও কাজ করতে গেছে। তবে এখনো অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের কোনো তালিকা হয়নি।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও কাঁঠালবাড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গোলাম মোস্তফা বলেন, `করোনার প্রভাবের কারণে দীর্ঘদিন বিদ্যালয়গুলোতে পাঠদান বন্ধ ছিল। এখন স্কুল খোলার পর দেখা যাচ্ছে ক্লাসে ছাত্রছাত্রীদের উপস্থিতি কিছুটা কম। জানা গেছে, অনেক অভিভাবক আছেন যাঁরা এখনই বাচ্চাদের স্কুলে পাঠাতে চাইছেন না। তবে আমাদের স্কুলগুলোতে সরকারি সব নির্দেশনা মোতাবেক এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করেই পাঠদান চলছে।'
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এ বি এম সানোয়ার হোসেন বলেন, সবে ক্লাস চালু হয়েছে। তবে এখনই অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের সবাই ঝরে পড়েছে তা বলা যাবে না।
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা লায়লা আকতার জাহান বলেন, সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক গত ১২ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান শুরু হয়েছে। সেই সঙ্গে সব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের বিষয়ে খোঁজ-খবর নিতে বলা হয়েছে। আর কী পরিমাণ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত থাকছে, তার একটি তালিকা তৈরি করতে বলা হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন বলেছেন, কর্মজীবী হিসেবে আমি চাকরি জীবনে যাদের মুক্তিযোদ্ধা সহকর্মী হিসেবে পাই, তাদের ধরে নিতে পারেন ৮০ থেকে ৯০ ভাগই ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা।
৪ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে সেলিম রেজা (২৭) নামের এক যুবককে ২১ বোতল ফেনসিডিলসহ আটক করেছে। তিনি একজন জুলাই যোদ্ধা বলে পুলিশের কাছে দাবি করেছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
৪ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের খবর পেয়ে অভিযানে গেলে পুলিশের এক কর্মকর্তাকে কুপিয়ে জখম করে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত ১টার দিকে বন্দর থানার ঈশান মিস্ত্রির ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত ওই পুলিশ কর্মকর্তা হলেন বন্দর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবু সাঈদ ওরফে রানা।
৬ মিনিট আগেউপমহাদেশের শাস্ত্রীয় সংগীতের অন্যতম পুরোধা পণ্ডিত অমরেশ রায় চৌধুরী আর নেই। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৯টায় রাজশাহী মহানগরীর রানীবাজার এলাকার নিজ বাসভবন ‘মোহিনী গার্ডেন’-এ তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৭ বছর। অমরেশ রায় চৌধুরী বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারের শাস্ত্রীয় সংগীতশিল্পী ছিলেন
৭ মিনিট আগে