নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এবারের এসএসসি পরীক্ষার পাসের হারেও ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে আছে মেয়েরা। টানা সাত বছর ধরে তাদের এই সফলতা বহাল রয়েছে।
চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার ফল আজ শুক্রবার ঘোষণা করা হয়। রাজশাহী বোর্ডে গড় পাসের হার ৮৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ। যা গত বছরের চেয়ে বেড়েছে। তবে কমেছে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত পরীক্ষার্থীর সংখ্যা।
এবার রাজশাহী বোর্ড থেকে ২ লাখ ৬ হাজার ৩০৩ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তাদের মধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ৯৫৯ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬ হাজার ৮৭৭ জন। যেখানে গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪২ হাজার ৬১৭ জন।
ফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এ বছর মেয়েদের পাসের হার ৯০ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। আর ছেলেদের পাসের হার ৮৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ। রাজশাহী বোর্ডে ২০১৭ সাল থেকেই পাসের হারে এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা। এবার বোর্ডের ১৪ হাজার ৭১৩ ছাত্রী এবং ১২ হাজার ১৬৪ ছাত্র জিপিএ-৫ পেয়েছে। জিপিএ-৫ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ২০১৯ সাল থেকে এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এ বছর বিভাগের ৮ জেলা থেকে ২ হাজার ৬৮১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার্থীরা অংশ নিয়েছিল। এর মধ্যে একটি প্রতিষ্ঠানে কোনো শিক্ষার্থী পাস করতে পারেনি। আর ১৭৮টি প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থী পাস করেছে। বোর্ডের অধীন মোট ২৬৫টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হয়। পরীক্ষা চলাকালে ১১ পরীক্ষার্থী বহিষ্কৃত হয়েছিল। অনুপস্থিত ছিল ২ হাজার ৭০৫ জন।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম জানান, বিভাগের আট জেলার মধ্যে সর্বোচ্চ পাসের হার জয়পুরহাটে। এ জেলার ৯০ দশমিক ৬২ শতাংশ পরীক্ষার্থী পাস করেছে। সবচেয়ে কম ৮৬ দশমিক ১১ শতাংশ পাস করেছে রাজশাহী জেলায়।
এ ছাড়া চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৮৬ দশমিক ৯৫ শতাংশ, নাটোরে ৮৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ, নওগাঁয় ৮৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ, পাবনায় ৮৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ, সিরাজগঞ্জে ৮৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ ও বগুড়ায় ৮৯ দশমিক ১০ শতাংশ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল বলেন, রাজশাহী বোর্ডের পাসের হার সন্তোষজনক। তবে এবার জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনেক কমেছে। এটি কেন হলো তার কারণ অনুসন্ধান করে সে অনুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হবে।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এবারের এসএসসি পরীক্ষার পাসের হারেও ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে আছে মেয়েরা। টানা সাত বছর ধরে তাদের এই সফলতা বহাল রয়েছে।
চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার ফল আজ শুক্রবার ঘোষণা করা হয়। রাজশাহী বোর্ডে গড় পাসের হার ৮৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ। যা গত বছরের চেয়ে বেড়েছে। তবে কমেছে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত পরীক্ষার্থীর সংখ্যা।
এবার রাজশাহী বোর্ড থেকে ২ লাখ ৬ হাজার ৩০৩ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। তাদের মধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ৯৫৯ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৬ হাজার ৮৭৭ জন। যেখানে গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪২ হাজার ৬১৭ জন।
ফল বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এ বছর মেয়েদের পাসের হার ৯০ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। আর ছেলেদের পাসের হার ৮৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ। রাজশাহী বোর্ডে ২০১৭ সাল থেকেই পাসের হারে এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা। এবার বোর্ডের ১৪ হাজার ৭১৩ ছাত্রী এবং ১২ হাজার ১৬৪ ছাত্র জিপিএ-৫ পেয়েছে। জিপিএ-৫ প্রাপ্তির ক্ষেত্রে ২০১৯ সাল থেকে এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এ বছর বিভাগের ৮ জেলা থেকে ২ হাজার ৬৮১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার্থীরা অংশ নিয়েছিল। এর মধ্যে একটি প্রতিষ্ঠানে কোনো শিক্ষার্থী পাস করতে পারেনি। আর ১৭৮টি প্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থী পাস করেছে। বোর্ডের অধীন মোট ২৬৫টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হয়। পরীক্ষা চলাকালে ১১ পরীক্ষার্থী বহিষ্কৃত হয়েছিল। অনুপস্থিত ছিল ২ হাজার ৭০৫ জন।
রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম জানান, বিভাগের আট জেলার মধ্যে সর্বোচ্চ পাসের হার জয়পুরহাটে। এ জেলার ৯০ দশমিক ৬২ শতাংশ পরীক্ষার্থী পাস করেছে। সবচেয়ে কম ৮৬ দশমিক ১১ শতাংশ পাস করেছে রাজশাহী জেলায়।
এ ছাড়া চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৮৬ দশমিক ৯৫ শতাংশ, নাটোরে ৮৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ, নওগাঁয় ৮৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ, পাবনায় ৮৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ, সিরাজগঞ্জে ৮৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ ও বগুড়ায় ৮৯ দশমিক ১০ শতাংশ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল বলেন, রাজশাহী বোর্ডের পাসের হার সন্তোষজনক। তবে এবার জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা অনেক কমেছে। এটি কেন হলো তার কারণ অনুসন্ধান করে সে অনুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশনা দেওয়া হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩০ মিনিট আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১ ঘণ্টা আগে