নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) গভীর নলকূপের সেচের পানি বিতরণে অনিয়ম অভিযোগসহ ৫ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ কৃষক সমিতি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে দুই ঘণ্টাব্যাপী রাজশাহী নগরীর বাটার মোড়ে বঙ্গবন্ধু চত্বরে রাজশাহীর বিভাগের বিভিন্ন জেলার কৃষকেরা এই কর্মসূচি পালন করেন। পানি বিতরণে হয়রানি, খাল ও জলাশয় সংস্কার এবং কৃষি জমিতে সেচের জন্য সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত করাসহ ৫ দফা দাবি জানান তাঁরা।
একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে তাঁরা বিএমডিএর প্রধান কার্যালয় বরেন্দ্র ভবনের সামনে যান। সেখানেও কিছু সময় সমাবেশ করেন। পরে পাঁচ দফা দাবি জানিয়ে বিএমডিএ’র সচিবের কাছে একটি স্মারকলিপি দেন। এসব বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নিলে পরবর্তীতে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে জানিয়ে দেন কৃষক নেতারা।
এর আগে সমাবেশে কৃষক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এস এম এ সবুর বলেন, ‘বরেন্দ্র অঞ্চলে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গভীর নলকূপের মাধ্যমে কৃষকদের জমিতে পানি সরবরাহ করে থাকে। কিন্তু অনেক আগে থেকেই নলকূপের অপারেটররা রাজনৈতিক ছত্র ছায়ায় থেকে অনেক বেশি বেপরোয়া হয়ে গেছে। তাঁরা টাকার বিনিময়ে বরেন্দ্র অঞ্চলে পানি বিতরণে নানারকম অনিম-দুর্নীতি করছে। তাই বরেন্দ্র অঞ্চলে গভীর নলকূপের সেচের পানি বিতরণে অপারেটরদের অনিয়ম হয়রানি ও দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে।’
এ ছাড়া খাল-বিল-খাস পুকুর ও দিঘি সংস্কার, সেচের জন্য সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ করা, সার ও কীটনাশকের মূল্য কমানো, প্রকৃত কৃষককে কৃষি কার্ড দেওয়া ও ভূ-উপরিস্থ পানি সংরক্ষণ ও সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।
অবস্থান কর্মসূচিতে রাকসুর সাবেক ভিপি রাগিব আহসান মুন্না, কৃষক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ জহির চন্দন, কৃষক নেতা আবিদ হোসেন, নিমাই গাঙ্গুলী, মহসিন রেজা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) গভীর নলকূপের সেচের পানি বিতরণে অনিয়ম অভিযোগসহ ৫ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বাংলাদেশ কৃষক সমিতি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা থেকে দুই ঘণ্টাব্যাপী রাজশাহী নগরীর বাটার মোড়ে বঙ্গবন্ধু চত্বরে রাজশাহীর বিভাগের বিভিন্ন জেলার কৃষকেরা এই কর্মসূচি পালন করেন। পানি বিতরণে হয়রানি, খাল ও জলাশয় সংস্কার এবং কৃষি জমিতে সেচের জন্য সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত করাসহ ৫ দফা দাবি জানান তাঁরা।
একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে তাঁরা বিএমডিএর প্রধান কার্যালয় বরেন্দ্র ভবনের সামনে যান। সেখানেও কিছু সময় সমাবেশ করেন। পরে পাঁচ দফা দাবি জানিয়ে বিএমডিএ’র সচিবের কাছে একটি স্মারকলিপি দেন। এসব বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ না নিলে পরবর্তীতে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে জানিয়ে দেন কৃষক নেতারা।
এর আগে সমাবেশে কৃষক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এস এম এ সবুর বলেন, ‘বরেন্দ্র অঞ্চলে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গভীর নলকূপের মাধ্যমে কৃষকদের জমিতে পানি সরবরাহ করে থাকে। কিন্তু অনেক আগে থেকেই নলকূপের অপারেটররা রাজনৈতিক ছত্র ছায়ায় থেকে অনেক বেশি বেপরোয়া হয়ে গেছে। তাঁরা টাকার বিনিময়ে বরেন্দ্র অঞ্চলে পানি বিতরণে নানারকম অনিম-দুর্নীতি করছে। তাই বরেন্দ্র অঞ্চলে গভীর নলকূপের সেচের পানি বিতরণে অপারেটরদের অনিয়ম হয়রানি ও দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে।’
এ ছাড়া খাল-বিল-খাস পুকুর ও দিঘি সংস্কার, সেচের জন্য সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ করা, সার ও কীটনাশকের মূল্য কমানো, প্রকৃত কৃষককে কৃষি কার্ড দেওয়া ও ভূ-উপরিস্থ পানি সংরক্ষণ ও সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।
অবস্থান কর্মসূচিতে রাকসুর সাবেক ভিপি রাগিব আহসান মুন্না, কৃষক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ জহির চন্দন, কৃষক নেতা আবিদ হোসেন, নিমাই গাঙ্গুলী, মহসিন রেজা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
তিনি টেকের বাজারে কাগজপত্র ফটোকপি করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির কর্মী গিয়াস উদ্দিন দেওয়ান, তাঁর ছেলে রিয়াজুল ইসলাম জিসান এবং সহযোগী আজমাইন চৌধুরীসহ আরও তিন-চারজন মিলে তাঁর পথরোধ করে। একপর্যায়ে গিয়াস উদ্দিন বাঁশের লাঠি দিয়ে তাঁর মাথায় আঘাত করেন এবং অন্যরা এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন।
১২ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে চাঁদা চেয়ে না পেয়ে বন্দুক দিয়ে গুলি করে হত্যার হুমকির অভিযোগে অস্ত্রধারী এক বিএনপি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে তাঁকে উপজেলার সাদিপুর ইউনিয়নের আমগাঁও এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম শাহজাহান ভূঁইয়া।
২৭ মিনিট আগে২২ জুন রাতে বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত সাচড়া ইউনিয়নের দেউলা শিবপুর গ্রামের দুটি পরিবারের জন্য হাফিজ ইব্রাহিমের পক্ষ থেকে ২৩ জুন (সোমবার) সকালে এক লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা প্রদান করে উপজেলা বিএনপি। মিছির কাজীর ছেলে মোজাম্মেলকে ৭০ হাজার ও আজাহার চৌকিদারকে ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
৩১ মিনিট আগেমব জাস্টিস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। তাঁর (নূরুল হুদার) সঙ্গে যেটা হয়েছে, মানে গলায় এটা-সেটা পরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
১ ঘণ্টা আগে