বড়াইগ্রাম (নাটোর) প্রতিনিধি
নাটোরের বড়াইগ্রামে কৃষক রওশন আলম শেখ (৬৫) হত্যা মামলার আসামিদের এখনো গ্রেপ্তার না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে এলাকাবাসী। ইউপি চেয়ারম্যান ও তাঁর ছেলেসহ অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেছে তারা। মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার দিঘইর গ্রামের প্রধান সড়কে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন নিহত রওশন আলমের ছেলে জিয়ারুল ইসলাম, ভাই হাশেম আলী শেখ, বোন লিলি বেগম, জামাতা আফসার আলী, শ্যালক সায়মুদ্দিন, ভাতিজা আরিফুল ইসলাম ও গ্রামের বাসিন্দা মোতালেব হোসেন।
আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘গত ১১ জুন সন্ধ্যায় আমার বড় চাচা রওশন আলম বাড়ির পাশের চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। এ সময় পূর্ববিরোধের জেরে জোনাইল ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, তাঁর ছেলে উপজেলা সৈনিক লীগের সম্পাদক সোহেল রানা পুটুর নেতৃত্বে ১৫-২০ জন তাঁকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করে। আহত অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হলে দুই দিন পর নাটোর সদর হাসপাতালে মারা যান।’
আরিফুল বলেন, ‘ঘটনার পর অভিযুক্তরা আত্মগোপনে রয়েছেন এবং মামলা তুলে নিতে নিহতের পরিবারকে হুমকি দিচ্ছেন। তাঁরা বলছেন, মামলা প্রত্যাহার না করলে রওশন আলমের মতো বাদী ও পরিবারের অন্য সদস্যদেরও হত্যা করা হবে।’
মানববন্ধনে বক্তারা খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান। তা না হলে ভবিষ্যতে আরও বড় কর্মসূচির হুঁশিয়ারিও দেন তাঁরা।
অভিযুক্ত সোহেল রানা মোবাইল ফোনে বলেন, ‘সেদিন সামান্য হাতাহাতি হয়েছিল। তারা নিজেরা ঘটনা ঘটিয়ে আমাদের ওপর দোষ চাপাচ্ছে। আমরা কাউকে হুমকি দিচ্ছি না।’
এ বিষয়ে বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম সারোয়ার হোসেন বলেন, ‘আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের জামিনে রয়েছেন। তাই আপাতত তাঁদের গ্রেপ্তার করা যাচ্ছে না। তবে নিহতের পরিবারের কেউ হুমকির শিকার হলে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, গত ১১ জুন সন্ধ্যায় দিঘইর গ্রামে দুই পক্ষের সংঘর্ষে সাতজন আহত হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কৃষক রওশন আলম শেখ মারা যান।
নাটোরের বড়াইগ্রামে কৃষক রওশন আলম শেখ (৬৫) হত্যা মামলার আসামিদের এখনো গ্রেপ্তার না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে এলাকাবাসী। ইউপি চেয়ারম্যান ও তাঁর ছেলেসহ অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন করেছে তারা। মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার দিঘইর গ্রামের প্রধান সড়কে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য দেন নিহত রওশন আলমের ছেলে জিয়ারুল ইসলাম, ভাই হাশেম আলী শেখ, বোন লিলি বেগম, জামাতা আফসার আলী, শ্যালক সায়মুদ্দিন, ভাতিজা আরিফুল ইসলাম ও গ্রামের বাসিন্দা মোতালেব হোসেন।
আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘গত ১১ জুন সন্ধ্যায় আমার বড় চাচা রওশন আলম বাড়ির পাশের চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। এ সময় পূর্ববিরোধের জেরে জোনাইল ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, তাঁর ছেলে উপজেলা সৈনিক লীগের সম্পাদক সোহেল রানা পুটুর নেতৃত্বে ১৫-২০ জন তাঁকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করে। আহত অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হলে দুই দিন পর নাটোর সদর হাসপাতালে মারা যান।’
আরিফুল বলেন, ‘ঘটনার পর অভিযুক্তরা আত্মগোপনে রয়েছেন এবং মামলা তুলে নিতে নিহতের পরিবারকে হুমকি দিচ্ছেন। তাঁরা বলছেন, মামলা প্রত্যাহার না করলে রওশন আলমের মতো বাদী ও পরিবারের অন্য সদস্যদেরও হত্যা করা হবে।’
মানববন্ধনে বক্তারা খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান। তা না হলে ভবিষ্যতে আরও বড় কর্মসূচির হুঁশিয়ারিও দেন তাঁরা।
অভিযুক্ত সোহেল রানা মোবাইল ফোনে বলেন, ‘সেদিন সামান্য হাতাহাতি হয়েছিল। তারা নিজেরা ঘটনা ঘটিয়ে আমাদের ওপর দোষ চাপাচ্ছে। আমরা কাউকে হুমকি দিচ্ছি না।’
এ বিষয়ে বড়াইগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম সারোয়ার হোসেন বলেন, ‘আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের জামিনে রয়েছেন। তাই আপাতত তাঁদের গ্রেপ্তার করা যাচ্ছে না। তবে নিহতের পরিবারের কেউ হুমকির শিকার হলে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করলে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
উল্লেখ্য, গত ১১ জুন সন্ধ্যায় দিঘইর গ্রামে দুই পক্ষের সংঘর্ষে সাতজন আহত হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কৃষক রওশন আলম শেখ মারা যান।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
১৬ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২১ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
২৬ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে