নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা ও বগুড়া প্রতিনিধি
ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গে মহাসড়কে দিনভর যানবাহনের জট থাকলেও রাত সাড়ে ৯টার পর তা কমতে শুরু করে। একদিকে অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ অন্যদিকে সারা দিন থেমে থেমে বৃষ্টির কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হয় ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী মানুষকে।
ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে বগুড়া অংশে দক্ষিণে সিরাজগঞ্জের চান্দাইকোনা থেকে উত্তরে গাইবান্ধার চাপরিগঞ্জ পর্যন্ত ৬৮ কিলোমিটার মহাসড়কে বুধবার সকাল থেকেই ছিল ব্যাপক যানজট।
বগুড়ার শেরপুরের ছোনকা বাজার, শাজাহানপুরের আড়িয়া বাজার থেকে বি ব্লক পর্যন্ত এক কিলোমিটার, বগুড়া সদরের বারপুর থেকে নওদাপাড়া পর্যন্ত দুই কিলোমিটার মহাসড়ক জুড়ে ব্যাপক যানজট ছিল।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, এসব স্থানের মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণের কাজ অসমাপ্ত রয়েছে। একসঙ্গে অধিকসংখ্যক যানবাহন ঢাকা থেকে রওনা হওয়ার কারণে একদিকে যেমন মহাসড়কে যানবাহনের চাপ, অন্যদিকে বৃষ্টিতে নির্মাণাধীন মহাসড়কে কাদাপানিতে যানবাহনের গতি কমে যাওয়া যানজটের সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া বৃষ্টিতে নির্মাণাধীন মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে যানবাহনের চাকা আটকে পড়ায় যানজটের সৃষ্টি হয়। দিনভর মহাসড়কে যানজট এবং ধীরগতিতে যানবাহন চলাচল করলেও রাত ৯টার পর চাপ কমতে থাকে।
পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে ঢাকা থেকে বগুড়ায় যান সাংবাদিক শাহরিয়ার হাসান। তিনি বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঢাকা থেকে বগুড়া যেতে সাড়ে ৪ ঘণ্টা সময় লাগলেও তার লেগেছে ১৭ ঘণ্টা। তিনি গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টায় গাবতলী থেকে গাড়িতে উঠে বগুড়ায় পৌঁছান আজ বুধবার বেলা আড়াইটা দিকে। পুরো রাস্তায় ছিল যানজট। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, রাস্তায় অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, টানা বৃষ্টি ও গরুর গাড়ির চাপ। ঢাকা থেকে বগুড়ায় যেতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি পোহাতে হয় গাজীপুরের চন্দ্রা ও টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা থেকে যমুনা ব্রিজ এলাকা পর্যন্ত।
একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আফরোজা পারভীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঢাকা থেকে রাজশাহী যেতে তাঁকে সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। ঢাকা থেকে রাজশাহী যেতে সাড়ে ৫ ঘণ্টা সময় লাগলেও তাঁর পৌঁছাতে সময় লেগেছ ১২ ঘণ্টা। আফরোজা আরও বলেন, আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় তিনি ঢাকা থেকে রওয়ানা হন এবং রাজশাহী গিয়ে পৌঁছান রাত সোয়া ৯টায়। দুটি জায়গায় তাঁকে বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। এর মধ্যে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা থেকে যমুনা ব্রিজ পর্যন্ত ভয়াবহ যানজট ছিল। এই জায়গা অতিক্রম করতে সোয়া ৪ ঘণ্টা লেগেছে। আর সিরাজগঞ্জের সালঙ্গা থেকে হাটিকুমরুল পর্যন্ত যেতে পৌনে দুই ঘণ্টা লেগেছে। যানজটের কারণ হিসেবে তিনি বলেন, অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, দিনভর বৃষ্টি ও রাস্তায় কাদা, উল্টো পথে গরুর ট্রাক চলাচল, ঢাকার ছোট গাড়িগুলো মহাসড়কে ধীরগতিতে চলা এবং মাঝেমধ্যে বিকল হয়ে যাওয়া।
বগুড়ায় মহাসড়কের দক্ষিণ অংশে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক নাজমল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঢাকার দিক থেকে আসা যানবাহনের চাপ রাত সাড়ে ৯টার পর অনেক কমে গেছে। অল্পসংখ্যক যানবাহন চলাচল করছে নির্বিঘ্নে।
অন্যদিকে মহাসড়কের উত্তর অংশে দায়িত্বরত মোকামতলা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ পরিদর্শক আশিক বলেছেন, রাত ১০টায় উত্তর অংশে যানবাহনের চাপ রয়েছে। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যানবাহনের চাপ কমে যাচ্ছে।
ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গে মহাসড়কে দিনভর যানবাহনের জট থাকলেও রাত সাড়ে ৯টার পর তা কমতে শুরু করে। একদিকে অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ অন্যদিকে সারা দিন থেমে থেমে বৃষ্টির কারণে দুর্ভোগ পোহাতে হয় ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গগামী মানুষকে।
ঢাকা-রংপুর মহাসড়কে বগুড়া অংশে দক্ষিণে সিরাজগঞ্জের চান্দাইকোনা থেকে উত্তরে গাইবান্ধার চাপরিগঞ্জ পর্যন্ত ৬৮ কিলোমিটার মহাসড়কে বুধবার সকাল থেকেই ছিল ব্যাপক যানজট।
বগুড়ার শেরপুরের ছোনকা বাজার, শাজাহানপুরের আড়িয়া বাজার থেকে বি ব্লক পর্যন্ত এক কিলোমিটার, বগুড়া সদরের বারপুর থেকে নওদাপাড়া পর্যন্ত দুই কিলোমিটার মহাসড়ক জুড়ে ব্যাপক যানজট ছিল।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, এসব স্থানের মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণের কাজ অসমাপ্ত রয়েছে। একসঙ্গে অধিকসংখ্যক যানবাহন ঢাকা থেকে রওনা হওয়ার কারণে একদিকে যেমন মহাসড়কে যানবাহনের চাপ, অন্যদিকে বৃষ্টিতে নির্মাণাধীন মহাসড়কে কাদাপানিতে যানবাহনের গতি কমে যাওয়া যানজটের সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া বৃষ্টিতে নির্মাণাধীন মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে যানবাহনের চাকা আটকে পড়ায় যানজটের সৃষ্টি হয়। দিনভর মহাসড়কে যানজট এবং ধীরগতিতে যানবাহন চলাচল করলেও রাত ৯টার পর চাপ কমতে থাকে।
পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে ঢাকা থেকে বগুড়ায় যান সাংবাদিক শাহরিয়ার হাসান। তিনি বুধবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঢাকা থেকে বগুড়া যেতে সাড়ে ৪ ঘণ্টা সময় লাগলেও তার লেগেছে ১৭ ঘণ্টা। তিনি গতকাল মঙ্গলবার রাত ৯টায় গাবতলী থেকে গাড়িতে উঠে বগুড়ায় পৌঁছান আজ বুধবার বেলা আড়াইটা দিকে। পুরো রাস্তায় ছিল যানজট। কারণ হিসেবে তিনি বলেন, রাস্তায় অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, টানা বৃষ্টি ও গরুর গাড়ির চাপ। ঢাকা থেকে বগুড়ায় যেতে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তি পোহাতে হয় গাজীপুরের চন্দ্রা ও টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা থেকে যমুনা ব্রিজ এলাকা পর্যন্ত।
একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আফরোজা পারভীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঢাকা থেকে রাজশাহী যেতে তাঁকে সীমাহীন ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। ঢাকা থেকে রাজশাহী যেতে সাড়ে ৫ ঘণ্টা সময় লাগলেও তাঁর পৌঁছাতে সময় লেগেছ ১২ ঘণ্টা। আফরোজা আরও বলেন, আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৯টায় তিনি ঢাকা থেকে রওয়ানা হন এবং রাজশাহী গিয়ে পৌঁছান রাত সোয়া ৯টায়। দুটি জায়গায় তাঁকে বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে। এর মধ্যে টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা থেকে যমুনা ব্রিজ পর্যন্ত ভয়াবহ যানজট ছিল। এই জায়গা অতিক্রম করতে সোয়া ৪ ঘণ্টা লেগেছে। আর সিরাজগঞ্জের সালঙ্গা থেকে হাটিকুমরুল পর্যন্ত যেতে পৌনে দুই ঘণ্টা লেগেছে। যানজটের কারণ হিসেবে তিনি বলেন, অতিরিক্ত গাড়ির চাপ, দিনভর বৃষ্টি ও রাস্তায় কাদা, উল্টো পথে গরুর ট্রাক চলাচল, ঢাকার ছোট গাড়িগুলো মহাসড়কে ধীরগতিতে চলা এবং মাঝেমধ্যে বিকল হয়ে যাওয়া।
বগুড়ায় মহাসড়কের দক্ষিণ অংশে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক নাজমল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঢাকার দিক থেকে আসা যানবাহনের চাপ রাত সাড়ে ৯টার পর অনেক কমে গেছে। অল্পসংখ্যক যানবাহন চলাচল করছে নির্বিঘ্নে।
অন্যদিকে মহাসড়কের উত্তর অংশে দায়িত্বরত মোকামতলা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ পরিদর্শক আশিক বলেছেন, রাত ১০টায় উত্তর অংশে যানবাহনের চাপ রয়েছে। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে যানবাহনের চাপ কমে যাচ্ছে।
মাদ্রাসা, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার রাত ১১টার দিকে ১২ জন শিক্ষার্থী রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এরপর রাত আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই জামিলা ও তানিয়া অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারা দুজনই বমি করতে থাকে এবং পেট ব্যাথার কথা জানায়। দ্রুত তাদের গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যর
৩ মিনিট আগেবিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
২ ঘণ্টা আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে