আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি
ঢাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকরি করেন মা। আর বাবা দুবাই প্রবাসী। নানির বাড়িতে থাকত কিশোর সোহান (১৪)। ঢাকায় তার মাকে খুঁজতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে তিনদিন ধরে নিখোঁজ রয়েছে সে। নিখোঁজের ঘটনায় আজ সোমবার দুপুরে তার নানি আদমদীঘি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
ছোট বেলা থেকেই বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার ইউনিয়নের সান্দিড়া গ্রামে থাকে সোহান। গ্রামের ব্যাপারী পাড়ায় নানির বাড়ি থেকে সান্দিড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ত সে। তার দাদার বাড়িও একই গ্রামে।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুই বছর আগে বাবা রাসেল কাজের জন্য বিদেশে যান। এরপর থেকে মা সুবর্ণ আক্তার সোহান ও তার ছোট ভাইকে নিয়ে দাদার বাড়িতে থাকতেন। মাস খানেক আগে তিনিও ঢাকায় গার্মেন্টসে কাজের জন্য চলে যান। সে সময় সোহানের কাছে তার ছোট ভাইকে রেখে যান। এরপর থেকে সোহান ও তার ছোট ভাই নানা-নানির কাছেই ছিল।
কয়েক দিন ধরে মায়ের কথা মনে পড়ছিল সোহানের। বিষয়টি তার নানিকে একাধিক বার বলেছিল। গত শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে কাপড় পরে বাড়ি থেকে বের হচ্ছিল সোহান। এ সময় উঠানে কাজের সময় বিষয়টি লক্ষ্য করছিলেন তাঁর নানি।
নানি বুলবুলি বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথমে ভাবছিলাম তার বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে আশপাশেই কোথাও যাবে। সন্ধ্যা নামলেও সে বাড়ি না ফেরায় তন্য তন্য করে খোঁজাখুঁজি শুরু করি। তার মাকে বিষয়টি জানালে সেও বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নেয়। অবশেষে নিরুপায় হয়ে আজ থানায় সাধারণ ডায়েরি করি। এখন মনে হচ্ছে মায়ের খোঁজেই সে বের হয়েছিল’
এ বিষয়ে আদমদীঘি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজেশ কুমার চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিক্ষার্থী নিখোঁজের ঘটনায় থানায় জিডি করা হয়েছে। সোহানের সন্ধান চালানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
ঢাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকরি করেন মা। আর বাবা দুবাই প্রবাসী। নানির বাড়িতে থাকত কিশোর সোহান (১৪)। ঢাকায় তার মাকে খুঁজতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে তিনদিন ধরে নিখোঁজ রয়েছে সে। নিখোঁজের ঘটনায় আজ সোমবার দুপুরে তার নানি আদমদীঘি থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
ছোট বেলা থেকেই বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার ইউনিয়নের সান্দিড়া গ্রামে থাকে সোহান। গ্রামের ব্যাপারী পাড়ায় নানির বাড়ি থেকে সান্দিড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ত সে। তার দাদার বাড়িও একই গ্রামে।
পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুই বছর আগে বাবা রাসেল কাজের জন্য বিদেশে যান। এরপর থেকে মা সুবর্ণ আক্তার সোহান ও তার ছোট ভাইকে নিয়ে দাদার বাড়িতে থাকতেন। মাস খানেক আগে তিনিও ঢাকায় গার্মেন্টসে কাজের জন্য চলে যান। সে সময় সোহানের কাছে তার ছোট ভাইকে রেখে যান। এরপর থেকে সোহান ও তার ছোট ভাই নানা-নানির কাছেই ছিল।
কয়েক দিন ধরে মায়ের কথা মনে পড়ছিল সোহানের। বিষয়টি তার নানিকে একাধিক বার বলেছিল। গত শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে কাপড় পরে বাড়ি থেকে বের হচ্ছিল সোহান। এ সময় উঠানে কাজের সময় বিষয়টি লক্ষ্য করছিলেন তাঁর নানি।
নানি বুলবুলি বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রথমে ভাবছিলাম তার বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে আশপাশেই কোথাও যাবে। সন্ধ্যা নামলেও সে বাড়ি না ফেরায় তন্য তন্য করে খোঁজাখুঁজি শুরু করি। তার মাকে বিষয়টি জানালে সেও বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ নেয়। অবশেষে নিরুপায় হয়ে আজ থানায় সাধারণ ডায়েরি করি। এখন মনে হচ্ছে মায়ের খোঁজেই সে বের হয়েছিল’
এ বিষয়ে আদমদীঘি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজেশ কুমার চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিক্ষার্থী নিখোঁজের ঘটনায় থানায় জিডি করা হয়েছে। সোহানের সন্ধান চালানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৬ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৯ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪০ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪৪ মিনিট আগে