ভাঙ্গুড়া (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার প্রাক্-প্রাথমিকের চার হাজারের বেশি খুদে শিক্ষার্থী এখনো নতুন বই পায়নি। এদিকে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি ছাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অন্যান্য শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সব বিষয়ের বই বিতরণ করা হয়নি। কবে নাগাদ শিক্ষার্থীদের হাতে সব বই তুলে দেওয়া হবে, তা নিশ্চিত করে জানাতে পারেনি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বছরের প্রথম দিনে উপজেলার ৯৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বই উৎসব হয়। উপজেলার প্রাক্-প্রাথমিকের ৪ হাজার ২৫০ জন খুদে শিক্ষার্থীর সিলেবাস অনুযায়ী একটি বই ও একটি অনুশীলন খাতা পাওয়ার কথা। কিন্তু ১ জানুয়ারি বই উৎসবের দিনে অনুশীলন খাতা পেলেও এখন পর্যন্ত নতুন বই পায়নি তারা। এ ছাড়া বইসংকটের কারণে এ উপজেলায় প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি ছাড়া অন্য সব ক্লাসের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সব বিষয়ের বই বিতরণ করা সম্ভব হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বই উৎসবের দিন উপজেলায় প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সব বিষয়ের বই পেয়েছে। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা একটি এবং পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তিনটি বিষয়ের বই পেয়েছে। বাকি বইগুলো এখনো না আসায় বিতরণ করা যায়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অষ্টমনিষা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ার হোসেনসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে জানান, বই উৎসবের দিনে তাঁদের বিদ্যালয়গুলোতে প্রাক্-প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের অনুশীলন খাতা দেওয়া হয়েছে। প্রাক্-প্রাথমিকসহ অন্যান্য ক্লাসের অনেক বই এখনো পাওয়া না যাওয়ায় তা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করা সম্ভব হয়নি।
দিলপাশার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সবুর বলেন, ‘প্রাক্-প্রাথমিকের বই পাওয়া যায়নি। তবে অনুশীলন খাতা পাওয়ায় তা বিতরণ করা হয়েছে। বিদ্যালয়ে প্রথম এবং দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সব বিষয়ের বই পেয়েছে। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা একটি এবং পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তিনটি বিষয়ের বই পেয়েছে।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। অসুস্থ হওয়ায় ছুটিতে আছি।’
তবে উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাসান আলী বলেন, ‘উপজেলায় প্রাক্-প্রাথমিকের বই না আসায় খুদে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়া যায়নি। তবে তাদের অনুশীলন খাতা দেওয়া হয়েছে। প্রাক্-প্রাথমিকসহ অন্যান্য ক্লাসের বাকি বইগুলো পাওয়ামাত্র তা শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেব।’
পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলার প্রাক্-প্রাথমিকের চার হাজারের বেশি খুদে শিক্ষার্থী এখনো নতুন বই পায়নি। এদিকে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি ছাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অন্যান্য শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সব বিষয়ের বই বিতরণ করা হয়নি। কবে নাগাদ শিক্ষার্থীদের হাতে সব বই তুলে দেওয়া হবে, তা নিশ্চিত করে জানাতে পারেনি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বছরের প্রথম দিনে উপজেলার ৯৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বই উৎসব হয়। উপজেলার প্রাক্-প্রাথমিকের ৪ হাজার ২৫০ জন খুদে শিক্ষার্থীর সিলেবাস অনুযায়ী একটি বই ও একটি অনুশীলন খাতা পাওয়ার কথা। কিন্তু ১ জানুয়ারি বই উৎসবের দিনে অনুশীলন খাতা পেলেও এখন পর্যন্ত নতুন বই পায়নি তারা। এ ছাড়া বইসংকটের কারণে এ উপজেলায় প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণি ছাড়া অন্য সব ক্লাসের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সব বিষয়ের বই বিতরণ করা সম্ভব হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বই উৎসবের দিন উপজেলায় প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সব বিষয়ের বই পেয়েছে। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা একটি এবং পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তিনটি বিষয়ের বই পেয়েছে। বাকি বইগুলো এখনো না আসায় বিতরণ করা যায়নি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অষ্টমনিষা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনোয়ার হোসেনসহ বেশ কয়েকজন শিক্ষক আজকের পত্রিকাকে জানান, বই উৎসবের দিনে তাঁদের বিদ্যালয়গুলোতে প্রাক্-প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের অনুশীলন খাতা দেওয়া হয়েছে। প্রাক্-প্রাথমিকসহ অন্যান্য ক্লাসের অনেক বই এখনো পাওয়া না যাওয়ায় তা শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করা সম্ভব হয়নি।
দিলপাশার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুস সবুর বলেন, ‘প্রাক্-প্রাথমিকের বই পাওয়া যায়নি। তবে অনুশীলন খাতা পাওয়ায় তা বিতরণ করা হয়েছে। বিদ্যালয়ে প্রথম এবং দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সব বিষয়ের বই পেয়েছে। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা একটি এবং পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা তিনটি বিষয়ের বই পেয়েছে।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছু জানি না। অসুস্থ হওয়ায় ছুটিতে আছি।’
তবে উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাসান আলী বলেন, ‘উপজেলায় প্রাক্-প্রাথমিকের বই না আসায় খুদে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেওয়া যায়নি। তবে তাদের অনুশীলন খাতা দেওয়া হয়েছে। প্রাক্-প্রাথমিকসহ অন্যান্য ক্লাসের বাকি বইগুলো পাওয়ামাত্র তা শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেব।’
দেশের দ্বিতীয় স্থলবন্দর হিসেবে পরিচিত হিলি। এই বন্দর এলাকায় অবস্থিত হাকিমপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। স্থলবন্দর ও উপজেলার লক্ষাধিক মানুষের চিকিৎসাসেবার একমাত্র ভরসা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। তবে নানা কারণে বরাবরই মুখ থুবড়ে পড়ে আছে এটি। উন্নতমানের অপারেশন থিয়েটার থাকলেও চিকিৎসকের সংকটে আজও চালু হয়নি
৫ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনে অবশেষে ১০টি প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ছাত্রদল, বাম ছাত্রসংগঠন ও ছাত্রশিবিরসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে এসব প্যানেল ঘোষণা করা হয়। তবে এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চবির তিন আলোচিত সমন্বয়ক।
৮ ঘণ্টা আগেআমনের ভরা মৌসুমে কুড়িগ্রামের কয়েকটি স্থানে সারসংকটের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ করছেন কৃষকেরা। তাঁদের অভিযোগ, ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি) এবং ইউরিয়া সারের জন্য ডিলার পয়েন্ট ও খুচরা বিক্রেতাদের কাছে গিয়ে শূন্য হাতে ফিরছেন তাঁরা। এতে করে আমন খেতসহ রবিশস্যের আগাম আবাদ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের আসাম থেকে কয়েক শ বছর আগে বাংলাদেশে এসে বসতি গড়ে খাসিয়া উপজাতির মানুষ। বসবাসের জন্য সিলেটের পাহাড়ি এলাকায় বন বিভাগের জমিতে নির্মাণ করে বসতঘর। তাদের পাড়াগুলো পুঞ্জি হিসেবে পরিচিত। মৌলভীবাজার জেলার ৭ উপজেলায় এমন ৬১টি পুঞ্জি রয়েছে খাসিয়াদের।
৮ ঘণ্টা আগে