প্রতিনিধি, ঈশ্বরদী
'ভেজাল মদপানে' অসুস্থ হয়ে মিজানুর রহমান (৪৮) নামের একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে। রোববার সন্ধ্যায় পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। রাত ১০টার দিকে মিজানুরের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেলে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের চল্লিশপাড়া সীমান্ত এলাকার গিয়ে মিজানুর ও তাঁর কয়েকজন বন্ধু মিলে মদ পান করেন। এদের মধ্যে মিজানুর বাড়িতে ফিরে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিকভাবে পরিবার তাঁকে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করলে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে ওই রাতেই বাড়ি ফেরেন। রোববার সন্ধ্যার দিকে মিজানুর আবারও অসুস্থ বোধ করলে তাঁকে পাবনা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে পৌঁছালে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, পথেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
নিহতের বড় ভাই উজ্জ্বল হোসেনের দাবি, মিজানুর 'ভালো' ছেলে। শনিবার দুই-তিন জন যুবক মিজানুরকে ডেকে নিয়ে গিয়ে 'বিষাক্ত মদ' খাইয়ে হত্যা করেছে। এ ঘটনায় তিনি থানায় অভিযোগ দায়ের করবেন বলেও উল্লেখ করেন।
ঈশ্বরদী থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এস আই) আতিকুল ইসলাম জানান, মদপানে মারা যাওয়ার খবর পেয়ে রাতেই মিজানুরের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় এনেছি। মদপানের বিষক্রিয়ায় মিজানুরের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।'
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান জানান, নিহত মিজানুর রহমান এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারি। তাঁর বিরুদ্ধে থানায় সাতটি মাদকের মামলা রয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে করছি, মদ পানের বিষক্রিয়ায় মিজানুর মারা গেছেন। তবে ঘটনাটি কেউ উদ্দেশ্যমূলকভাবে করেছে কিনা আমরা তা তদন্ত করছি। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা মর্গে পাঠানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, মিজানুর ঈশ্বরদী উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের দিয়ার সাহাপুর গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে। মাদকের মামলায় তিনি গত সপ্তাহে পাবনা আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন।
'ভেজাল মদপানে' অসুস্থ হয়ে মিজানুর রহমান (৪৮) নামের একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে। রোববার সন্ধ্যায় পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। রাত ১০টার দিকে মিজানুরের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেলে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের চল্লিশপাড়া সীমান্ত এলাকার গিয়ে মিজানুর ও তাঁর কয়েকজন বন্ধু মিলে মদ পান করেন। এদের মধ্যে মিজানুর বাড়িতে ফিরে অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিকভাবে পরিবার তাঁকে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করলে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে ওই রাতেই বাড়ি ফেরেন। রোববার সন্ধ্যার দিকে মিজানুর আবারও অসুস্থ বোধ করলে তাঁকে পাবনা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালে পৌঁছালে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান, পথেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
নিহতের বড় ভাই উজ্জ্বল হোসেনের দাবি, মিজানুর 'ভালো' ছেলে। শনিবার দুই-তিন জন যুবক মিজানুরকে ডেকে নিয়ে গিয়ে 'বিষাক্ত মদ' খাইয়ে হত্যা করেছে। এ ঘটনায় তিনি থানায় অভিযোগ দায়ের করবেন বলেও উল্লেখ করেন।
ঈশ্বরদী থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এস আই) আতিকুল ইসলাম জানান, মদপানে মারা যাওয়ার খবর পেয়ে রাতেই মিজানুরের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় এনেছি। মদপানের বিষক্রিয়ায় মিজানুরের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।'
ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুজ্জামান জানান, নিহত মিজানুর রহমান এলাকার চিহ্নিত মাদক কারবারি। তাঁর বিরুদ্ধে থানায় সাতটি মাদকের মামলা রয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে করছি, মদ পানের বিষক্রিয়ায় মিজানুর মারা গেছেন। তবে ঘটনাটি কেউ উদ্দেশ্যমূলকভাবে করেছে কিনা আমরা তা তদন্ত করছি। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা মর্গে পাঠানো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, মিজানুর ঈশ্বরদী উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের দিয়ার সাহাপুর গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে। মাদকের মামলায় তিনি গত সপ্তাহে পাবনা আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন।
বরগুনার বামনায় এক অটোরিশাচালককে গলা কেটে হত্যা করে অটোরিকশা ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। নিহত ওই চালকের নাম মো. আজিজুল (২২)। তিনি উপজেলার বুকাবুনিয়া ইউনিয়নের তালেশ্বর গ্রামের মো. ফারুক হোসেনের ছেলে।
১২ মিনিট আগেযশোরের শার্শা সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার সময় ৪ নারী-পুরুষকে আটক করেছে বিজিবি। আজ শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার গোগা সীমান্ত এলাকা থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে দাঁড়িয়ে থাকা কাভার্ড ভ্যানে ধাক্কা দিয়ে প্রাইভেট কারে থাকা বাবা-মেয়ে নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার ঠাকুরদীঘি এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এতে চারজন আহত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাইভেটকার দোকানে ঢুকে পড়লে মোহাম্মদ হাফিজ (৪০) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। তিনি সদর উপজেলার বনবাড়িয়া গ্রামের নুরু মিয়ার ছেলে। ঘটনায় আরও একজন আহত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে