Ajker Patrika

সৈয়দপুরে মাংস কাটতে গিয়ে হাত-পায়ে কোপ, হাসপাতালে গেছেন ৩৯ জন

নীলফামারী প্রতিনিধি
সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যান আহতরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যান আহতরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

নীলফামারীর সৈয়দপুরে কোরবানির পশুর মাংস কাটতে গিয়ে আহত অন্তত ৩৯ জন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। গতকাল শনিবার সকাল থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সৈয়দপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের জরুরি বিভাগের রেজিস্টার বই (রোগীর তথ্য বই) থেকে এ তথ্য মিলেছে। তবে প্রকৃত আহতের সংখ্যা এর চেয়ে বেশি বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ অনেকে হাসপাতালের বদলে স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে গেছেন।

আহতদের বেশির ভাগই হাত-পায়ের আঙুলসহ শরীরের বিভিন্ন অংশ কেটে গিয়ে ক্ষতের সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে গরুর হাড় কাটতে গিয়ে নাজমুল হক (৪৪) নামের এক ব্যক্তির বাঁ হাতের বৃদ্ধাঙ্গুল চাপাতির কোপে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। নাজমুল সৈয়দপুরের পার্শ্ববর্তী চিরিরবন্দর উপজেলার ফতেজংপুর ইউনিয়নের চৌধুরী হাটের সমসের আলীর ছেলে।

জানা গেছে, পবিত্র ঈদুল আজহার দিন উপজেলার বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় অসংখ্য কোরবানির পশু জবাই করা হয়েছে। এসব পশু জবাই ও মাংস কাটতে গিয়ে মৌসুমি কিছু কসাই ও পরিবারের সদস্যরা হাতে-পায়ে ধারালো ছুরির আঘাতে আহত হন। তাঁদের মধ্যে স্থানীয় ১০০ শয্যা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ৩৯ জনকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

আহতদের মধ্যে শহরের কয়ানিজপাড়ার মাসুম মিয়া জানান, কাঠের গুঁড়িতে মাংস রেখে কাটার সময় পায়ে কোপ পড়ে যায়। পরে পরিবারের লোকজন তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। তাঁর পায়ে সেলাই দেওয়া হয়েছে। চিরিরবন্দর উপজেলার চৌধুরী হাটের নাজমুল হক জানান, দুপুরে কোরবানি দেওয়ার পর গরুর মাংস কাটার সময় অসাবধানতাবশত চাপাতির কোপে বাঁ হাতের বৃদ্ধাঙ্গুল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। হাসপাতালে গিয়ে ব্যান্ডেজ করে চিকিৎসা নিতে হয়েছে।

সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. মো. হাইয়ুল কবির আজকের পত্রিকাকে জানান, সকাল থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ৩৯ জন রোগী হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এসে চিকিৎসা নিয়েছেন। তাঁরা সবাই কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজনের আঙুল বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। বাকিদের কারও অবস্থাই গুরুতর নয় বলে তিনি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, এ ছাড়া একই দিনে বিভিন্ন স্থানে মোটরসাইকেল, অটোরিকশা থেকে পড়ে গিয়ে ১৫ জনকে জরুরি চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সিলেট সীমান্তে খাসিয়াদের গুলিতে ২ জন নিহত

নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট  
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ সীমান্তে পৃথক স্থানে ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার উপজেলায় সীমান্তের দুটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ব্যক্তিরা হলেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উত্তর রনিখাই ইউনিয়নের পূর্ব তুরুং গ্রামের মো. বোরহান উদ্দিনের ছেলে মো. আশিকুর রহমান এবং একই এলাকার বরম সিদ্দিপুরের আজমন আলীর ছেলে মো. ইয়াকুব আলী।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সফিকুল ইসলাম খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, অবৈধভাবে ভারতের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে খাসিয়াদের সুপারিপুঞ্জিতে ঢুকলে তাঁরা গুলি ছোড়ে। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে দুজন মারা যান। লাশ দুটি পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। আইনিপ্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলার দমদমিয়া সীমান্ত পিলার নম্বর ১২৬০/৪-এসের পাশ দিয়ে বাংলাদেশি কয়েক ব্যক্তি আনুমানিক এক থেকে দেড় কিলোমিটার ভারতের অভ্যন্তরে রাজন টিলার সুপারিবাগানে ঢোকে।

এ সময় সেখানে অবস্থানরত ভারতীয় বাগানমালিক খাসিয়ারা তাদের লক্ষ্য করে বন্দুকের কয়েক রাউন্ডটি গুলি ছোড়ে। এতে মো. আশিকুর রহমান গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। পরে তাঁর সঙ্গে থাকা অন্যরা লাশ বাংলাদেশে নিজ বাড়িতে নিয়ে আসেন।

অন্যদিকে একই দিন বেলা ৩টায় সীমান্ত পিলার ১২৫৫/২ এস থেকে আনুমানিক ৩০০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে বরম সিদ্দিপুর নামক স্থান দিয়ে দুই ব্যক্তি সুপারিবাগানে ঢুকলে খাসিয়ারা তাঁদের লক্ষ্য করে ছররা গুলি ছোড়ে। এতে মো. ইয়াকুব আলী নামের এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন। পরে স্থানীয়রা আহত ইয়াকুবকে উদ্ধার করে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

তোপখানায় উদীচীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০: ৪৬
রাজধানীর তোপখানায় বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শুক্রবার সন্ধ্যায় আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। ছবি: আজকের পত্রিকা
রাজধানীর তোপখানায় বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শুক্রবার সন্ধ্যায় আগুন লাগার ঘটনা ঘটে। ছবি: আজকের পত্রিকা

রাজধানীর তোপখানায় বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা ও আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

আজ শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টা ৩৯ মিনিটের দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। জাতীয় প্রেসক্লাবের উল্টো দিকের এই কার্যালয়ে দেওয়া আগুন ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট নিয়ন্ত্রণে আনে।

রাত সোয়া ৮টার দিকে উদীচী কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক জামসেদ আনোয়ার তপন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি মাত্র কার্যালয়ে পৌঁছেছি। আধ ঘন্টা আগে উদীচী কার্যালয়ে হামলা হয়।’

হামলা ও অগ্নিসংযোগ কারা করেছে, তা তিনি তাৎক্ষণিকভাবে জানাতে পারেননি।

ফায়ার সার্ভিসের সদর দপ্তরের কর্মকর্তা শাহজাহান শিকদার বলেন, আজ সন্ধ্যা ৭টা ৩৯ মিনিটের দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়। ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিটের চেষ্টায় রাত ৮টা ১৩ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

পুলিশের ভয়ে ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে ময়মনসিংহে আ.লীগ নেতার মৃত্যু

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
কাজী মঞ্জুর মোর্শেদ রাজু। ছবি: সংগৃহীত
কাজী মঞ্জুর মোর্শেদ রাজু। ছবি: সংগৃহীত

পুলিশের গ্রেপ্তারের ভয়ে ময়মনসিংহ নগরীর নিজ বাড়ির ছাদ থেকে লাফিয়ে পড়ে এক আওয়ামী লীগ নেতা মারা গেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার নগরীর বাঘমারা ওই আওয়ামী লীগ নেতার বাসায় পুলিশ অভিযান চালাতে গেলে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত ব্যক্তির নাম কাজী মঞ্জুর মোর্শেদ রাজু। তিনি ময়মনসিংহ মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক।

নিহতের ভাই কাজী শিপলু বলেন, ‘গতকাল সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ আমার ভাইকে গ্রেপ্তারে অভিযান চালায়। পুলিশ আমাদের বাসার এসে গেট খুলতে বলে। পরে আমার ভাই রাজু বিষয়টি টের পেয়ে গ্রেপ্তার এড়াতে দোতলা বাড়ির ছাদ থেকে লাফ দেওয়ার সময় বেলকনির সঙ্গে মাথায় আঘাত লাগে।

‘এতে রাজু গুরুতর আহত হন। পুলিশ চলে গেলে আশপাশের লোকজন রাজুকে অচেতন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে পরিবারের লোকজনকে খবর দেন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

‘সেখান থেকে পরিবারের লোকজন স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা রাজুকে আইসিইউতে রাখেন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ শুক্রবার বেলা ৩টায় তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়।’

রাজুর স্ত্রী সাথী জানান, ৮-১০ বছর ধরে রাজু রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। তিনি রাজনীতি থেকে সরে আসেন। তাঁর নামে কোনো মামলাও নেই। বিগত ৫ আগস্টের পর তিনি স্বাভাবিক জীবন যাপন করছিলেন।

এ বিষয়ে ময়মনসিংহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘পুলিশের নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে কাজী মঞ্জুর মোর্শেদ রাজুর বাসায় অভিযান পরিচালনা করে। ওই বাসার কলাপসিবল গেটে পুলিশ নক করে। তবে, কেউ গেট না খোলায় পুলিশ ফিরে আসে। পরে সেখানে কী হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য আমার কাছে নেই।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মাটি কাটা নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে এসআইসহ ৬ জন টেঁটাবিদ্ধ, বাড়িঘরে আগুন

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
সংঘর্ষের সময় কয়েকটি বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
সংঘর্ষের সময় কয়েকটি বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে মাটি কাটা নিয়ে বিরোধের জেরে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে পুলিশের এসআইসহ অন্তত ছয়জন টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন। এ সময় অন্তত চারটি বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার লতব্দী ইউনিয়নের কংশপুরা গ্রামে মো. জহির ও খলিলুর রহমানের লোকজনের মধ্যে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

টেঁটাবিদ্ধ সিরাজদিখান থানার এসআই হাফিজুর রহমানকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। বাকি আহতরা বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, মাটি কাটা নিয়ে কংশপুরা গ্রামের খলিলুর রহমান ও পূর্ব রামকৃষ্ণদি গ্রামের মো. জহিরের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। আজ সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কংশপুরা গ্রামে দুই পক্ষের লোকজন টেঁটাসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ায়। এ সময় উভয় পক্ষের কয়েকটি বাড়িঘরে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়। সংঘর্ষ থামাতে সিরাজদিখান থানা-পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গেলে এসআই হাফিজুর হাতে টেঁটাবিদ্ধ হন। পরে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করে পরিস্থিতি শান্ত করা হয়।

সিরাজদিখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক জাহানারা আক্তার বলেন, পুলিশের এসআইয়ের ডান হাতে টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন। তাঁকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হলে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢামেকে পাঠানো হয়েছে।

জানতে চাইলে খলিলুর রহমান বলেন, ‘জহিরের অবৈধ মাটি কাটা বন্ধ করে দেওয়ায় লোকজন নিয়ে আমার বাড়িঘরে হামলা চালিয়েছে। ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও স্বর্ণালংকার লুটপাট করা হয়েছে। আমার কয়েকজন লোক টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন।’

এদিকে মো. জহির বলেন, ‘খলিলের সঙ্গে আমার বিরোধ অনেক আগের। আজকের ঘটনায় আমি জড়িত নই।’

লতব্দী ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান মো. শামসুদ্দীন খান খোকন বলেন, ড্রেজার মেশিন দিয়ে মাটি কাটা ও ভরাটকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরে বিরোধ চলছিল। আজকের ঘটনায় কয়েকজন টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন।

সিরাজদিখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল হান্নান বলেন, ঘটনার পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। আহতদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ছয়জনকে আটক করা হয়েছে। ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করে মামলা দায়ের করা হবে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত