নেত্রকোনা প্রতিনিধি

গাজীপুরের মাওনায় মোরগের গাড়িতে হেলপারের কাজ করতেন রাসেল মিয়া (১৯)। বৃদ্ধ বাবা-মায়ের ভরণপোষণের জন্য কিশোর বয়স থেকেই এ কাজে যোগ দিয়েছিলেন। গত ৫ আগস্ট বিকেলে মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের পোশাক পরা ভারতীয়দের আটক করে জনতা।
এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে ভগ্নীপতির সঙ্গে সঙ্গে সেখানে যান রাসেল। ঘটনাস্থলের কাছাকাছি যেতেই বেপরোয়াভাবে গুলি ছুঁড়ে বিজিবি। একটি বুলেট রাসেলের মাথার একপাশ দিয়ে ঢুকে অন্যপাশ দিয়ে বের হয়ে যায়। মুহূর্তে রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন রাসেল।
পাশে থাকা ভগ্নীপতি মো. শামীম মিয়াসহ আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে পাশের হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় রাসেলকে দ্রুত নিয়ে যাওয়া হয় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে। পরে সেখানে রাত ১১টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
রাতেই লাশ নিয়ে যাওয়া হয় গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার বাউসী ইউনিয়নের সুসং ডহরপাড়া গ্রামে। নিজেদের জায়গা জমি না থাকায় সকালে জানাযা শেষে রাসেলের লাশ তাঁর চাচার জায়গায় দাফন করা হয়।
রাসেল বারহাট্টা উপজেলার সুসং ডহরপাড়া গ্রামের মো. মুন্সী মিয়ার ছেলে। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে সবার ছোট রাসেল।
গ্রামের বাড়িতে ভিটে মাটির জায়গাও নেই মুন্সী মিয়ার। তাই রোজগারের জন্য এক যুগ আগে গাজীপুরের মাওনা এলাকায় চলে যান পরিবার নিয়ে। সেখানে গিয়ে মুন্সী মিয়া দিনমজুরি কাজ শুরু করেন। আর তাঁর স্ত্রী শ্রমিকদের সহকারীর (জোগালি) কাজ করে ছেলে মেয়েদের বড় করেন। তবে ছোট ছেলে রাসেলের জন্মের পর মুন্সী মিয়া মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েন। এতে তাঁর রোজগার বন্ধ হয়ে যায়।
এর মধ্যে মেয়েকে বিয়ে দেন। আর বড় ছেলে বিয়ের পর মাওনা এলাকাতেই আলাদা বাস শুরু করেন। কাজও করেন মাওনা এলাকার একটি কারখানায়।
মো. মুন্সী মিয়ার মেয়ের স্বামী মোরগের গাড়ির চালক মো. শামীম মিয়া। পরিবার চালাতে তাই বাধ্য হয়ে কিশোর বয়সেই ভগ্নিপতি শামীমের মোরগের গাড়িতে হেলপারের কাজ নেন রাসেল। রোজ ৬০০ টাকা বেতনে বাবা-মাকে নিয়ে ভালো চলছিল তাদের জীবন।
কিন্তু ৫ আগস্ট বিজিবির ছোঁড়া গুলিতে জীবন প্রদীপ নিভে যায় রাসেলের। পরিবারের একমাত্র উপার্জনশীল ছেলেকে হারিয়ে দিশেহারা রাসেলের বৃদ্ধ বাবা-মা। কীভাবে চলবে তাদের বাকি জীবন। কে দেখাশোনা করবে তাদের। তাদের খাবার, চিকিৎসা খরচ কে বহন করবে? ছেলেকে হারিয়ে দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তাঁদের।
নিহত রাসেল মিয়ার ভগ্নীপতি মো. শামীম মিয়ার (৩০) বাড়ি ময়মনসিংহের ত্রিশালে। থাকেন গাজীপুরের মাওনা চৌরাস্তা এলাকায়। মোরগের গাড়ি চালান তিনি।
শামীম মিয়া বলেন, ‘রাসেলের বড় ভাই কাওছার বিয়ের পর সংসার নিয়ে আলাদা হয়ে গেছেন। তাই বাবা-মায়ের দেখাশোনা ও ভরণপোষণের ভার রাসেলের ওপর পড়ে। ৫-৬ বছর ধরে আমার গাড়িতে হেলপার (সহকারী) হিসেবে কাজ করে রাসেল। রোজ ৬০০ টাকা পেত। এতে ভালোই চলে যেত সংসার।’
শামীম মিয়া আরও বলেন, ৫ আগস্ট বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় বিজিবির পোশাকে ভারতীয় বাহিনীর লোকজনকে ছাত্রজনতা ঘিরে রেখেছে। এমন খবর শুনে রাসেল আর আমি দেখতে যাই। কাছাকাছি যেতেই নির্বিচারে গুলি ছোঁড়ে বিজিবি। গুলিতে অসংখ্য মানুষ রাস্তায় লুটিয়ে পড়তে থাকে। অনেকের মতো রাসেলও লুটিয়ে পড়ে। কিছুটা শান্ত হলে দৌড়ে গিয়ে রাসেলকে উদ্ধার করি। একটি গুলি তার মাথার একপাশে লেগে অপরপাশ দিয়ে বের হয়।’
তিনি বলেন, ‘দ্রুত তাকে পাশের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাই। অবস্থা গুরুতর দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য মমেকে রেফার্ড করেন চিকিৎসক। তখনি একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা ভাড়া করে মমেক হাসপাতালে রওনা হই। মমেকে নিয়ে চিকিৎসা শুরু করা হলে রাত ১১টার দিকে মৃত্যু হয় রাসেলের। রাতেই লাশ নিয়ে গ্রামের বাড়ি রওনা হই। পরদিন সকালে জানাযা শেষে দাফন করা হয়। যেহেতু গ্রামে রাসেলদের কোনো ভিটেমাটি নেই তাই তার চাচার জায়গাতেই দাফন করা হয়।’
শামীম মিয়া বলেন, ‘রাসেলের রোজগারেই তার বাবা-মার খাওয়া দাওয়া চিকিৎসাসহ সব ভরণপোষণ চলত। রাসেল নেই তাদের আর দেখাশোনার কেউ রইল না। এখন আমি তাদেরকে দেখাশোনা করছি। নিজেও গরীব মানুষ কষ্ট করে চলি। আল্লাহই একমাত্র রিজিকের মালিক।’
তবে এ পর্যন্ত রাসেলের পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা সহায়তা দিয়েছেন বারহাট্টা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। আর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডা. আনোয়ার হোসেন ১০ হাজার টাকা সহায়তাস্বরুপ দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
রাসেলের গ্রামের বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন বলেন, রাসেলের বাবা মুন্সী মিয়া ভূমিহীন। অভাবের তারণায় এক যুগেরও বেশি আগে পরিবার নিয়ে গাজীপুরে চলে যান তিনি। সেখানে শ্রমিকের কাজ করে সংসার চালাচ্ছিলেন। বাবা-মায়ের একমাত্র অবলম্বন ছিল রাসেল। তার মৃত্যুতে পরিবারটি মহাবিপদে পড়ে গেল।

গাজীপুরের মাওনায় মোরগের গাড়িতে হেলপারের কাজ করতেন রাসেল মিয়া (১৯)। বৃদ্ধ বাবা-মায়ের ভরণপোষণের জন্য কিশোর বয়স থেকেই এ কাজে যোগ দিয়েছিলেন। গত ৫ আগস্ট বিকেলে মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের পোশাক পরা ভারতীয়দের আটক করে জনতা।
এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে ভগ্নীপতির সঙ্গে সঙ্গে সেখানে যান রাসেল। ঘটনাস্থলের কাছাকাছি যেতেই বেপরোয়াভাবে গুলি ছুঁড়ে বিজিবি। একটি বুলেট রাসেলের মাথার একপাশ দিয়ে ঢুকে অন্যপাশ দিয়ে বের হয়ে যায়। মুহূর্তে রাস্তায় লুটিয়ে পড়েন রাসেল।
পাশে থাকা ভগ্নীপতি মো. শামীম মিয়াসহ আশপাশের লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে পাশের হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় রাসেলকে দ্রুত নিয়ে যাওয়া হয় ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে। পরে সেখানে রাত ১১টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়।
রাতেই লাশ নিয়ে যাওয়া হয় গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার বাউসী ইউনিয়নের সুসং ডহরপাড়া গ্রামে। নিজেদের জায়গা জমি না থাকায় সকালে জানাযা শেষে রাসেলের লাশ তাঁর চাচার জায়গায় দাফন করা হয়।
রাসেল বারহাট্টা উপজেলার সুসং ডহরপাড়া গ্রামের মো. মুন্সী মিয়ার ছেলে। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে সবার ছোট রাসেল।
গ্রামের বাড়িতে ভিটে মাটির জায়গাও নেই মুন্সী মিয়ার। তাই রোজগারের জন্য এক যুগ আগে গাজীপুরের মাওনা এলাকায় চলে যান পরিবার নিয়ে। সেখানে গিয়ে মুন্সী মিয়া দিনমজুরি কাজ শুরু করেন। আর তাঁর স্ত্রী শ্রমিকদের সহকারীর (জোগালি) কাজ করে ছেলে মেয়েদের বড় করেন। তবে ছোট ছেলে রাসেলের জন্মের পর মুন্সী মিয়া মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েন। এতে তাঁর রোজগার বন্ধ হয়ে যায়।
এর মধ্যে মেয়েকে বিয়ে দেন। আর বড় ছেলে বিয়ের পর মাওনা এলাকাতেই আলাদা বাস শুরু করেন। কাজও করেন মাওনা এলাকার একটি কারখানায়।
মো. মুন্সী মিয়ার মেয়ের স্বামী মোরগের গাড়ির চালক মো. শামীম মিয়া। পরিবার চালাতে তাই বাধ্য হয়ে কিশোর বয়সেই ভগ্নিপতি শামীমের মোরগের গাড়িতে হেলপারের কাজ নেন রাসেল। রোজ ৬০০ টাকা বেতনে বাবা-মাকে নিয়ে ভালো চলছিল তাদের জীবন।
কিন্তু ৫ আগস্ট বিজিবির ছোঁড়া গুলিতে জীবন প্রদীপ নিভে যায় রাসেলের। পরিবারের একমাত্র উপার্জনশীল ছেলেকে হারিয়ে দিশেহারা রাসেলের বৃদ্ধ বাবা-মা। কীভাবে চলবে তাদের বাকি জীবন। কে দেখাশোনা করবে তাদের। তাদের খাবার, চিকিৎসা খরচ কে বহন করবে? ছেলেকে হারিয়ে দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে তাঁদের।
নিহত রাসেল মিয়ার ভগ্নীপতি মো. শামীম মিয়ার (৩০) বাড়ি ময়মনসিংহের ত্রিশালে। থাকেন গাজীপুরের মাওনা চৌরাস্তা এলাকায়। মোরগের গাড়ি চালান তিনি।
শামীম মিয়া বলেন, ‘রাসেলের বড় ভাই কাওছার বিয়ের পর সংসার নিয়ে আলাদা হয়ে গেছেন। তাই বাবা-মায়ের দেখাশোনা ও ভরণপোষণের ভার রাসেলের ওপর পড়ে। ৫-৬ বছর ধরে আমার গাড়িতে হেলপার (সহকারী) হিসেবে কাজ করে রাসেল। রোজ ৬০০ টাকা পেত। এতে ভালোই চলে যেত সংসার।’
শামীম মিয়া আরও বলেন, ৫ আগস্ট বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে মাওনা চৌরাস্তা এলাকায় বিজিবির পোশাকে ভারতীয় বাহিনীর লোকজনকে ছাত্রজনতা ঘিরে রেখেছে। এমন খবর শুনে রাসেল আর আমি দেখতে যাই। কাছাকাছি যেতেই নির্বিচারে গুলি ছোঁড়ে বিজিবি। গুলিতে অসংখ্য মানুষ রাস্তায় লুটিয়ে পড়তে থাকে। অনেকের মতো রাসেলও লুটিয়ে পড়ে। কিছুটা শান্ত হলে দৌড়ে গিয়ে রাসেলকে উদ্ধার করি। একটি গুলি তার মাথার একপাশে লেগে অপরপাশ দিয়ে বের হয়।’
তিনি বলেন, ‘দ্রুত তাকে পাশের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাই। অবস্থা গুরুতর দেখে উন্নত চিকিৎসার জন্য মমেকে রেফার্ড করেন চিকিৎসক। তখনি একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা ভাড়া করে মমেক হাসপাতালে রওনা হই। মমেকে নিয়ে চিকিৎসা শুরু করা হলে রাত ১১টার দিকে মৃত্যু হয় রাসেলের। রাতেই লাশ নিয়ে গ্রামের বাড়ি রওনা হই। পরদিন সকালে জানাযা শেষে দাফন করা হয়। যেহেতু গ্রামে রাসেলদের কোনো ভিটেমাটি নেই তাই তার চাচার জায়গাতেই দাফন করা হয়।’
শামীম মিয়া বলেন, ‘রাসেলের রোজগারেই তার বাবা-মার খাওয়া দাওয়া চিকিৎসাসহ সব ভরণপোষণ চলত। রাসেল নেই তাদের আর দেখাশোনার কেউ রইল না। এখন আমি তাদেরকে দেখাশোনা করছি। নিজেও গরীব মানুষ কষ্ট করে চলি। আল্লাহই একমাত্র রিজিকের মালিক।’
তবে এ পর্যন্ত রাসেলের পরিবারকে ৫০ হাজার টাকা সহায়তা দিয়েছেন বারহাট্টা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)। আর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডা. আনোয়ার হোসেন ১০ হাজার টাকা সহায়তাস্বরুপ দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
রাসেলের গ্রামের বাসিন্দা মনোয়ার হোসেন বলেন, রাসেলের বাবা মুন্সী মিয়া ভূমিহীন। অভাবের তারণায় এক যুগেরও বেশি আগে পরিবার নিয়ে গাজীপুরে চলে যান তিনি। সেখানে শ্রমিকের কাজ করে সংসার চালাচ্ছিলেন। বাবা-মায়ের একমাত্র অবলম্বন ছিল রাসেল। তার মৃত্যুতে পরিবারটি মহাবিপদে পড়ে গেল।

কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ফারুক হোসেনকে (৭২) আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা এক তরুণীকেও আটক করা হয়। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকার ডায়াবেটিক হাসপাতাল-সংলগ্ন নূরজাহান ভবন থেকে তাঁদের আটক করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
১৩ মিনিট আগে
‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’
১৫ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন। গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর...
৩২ মিনিট আগে
এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
৮ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ফারুক হোসেনকে (৭২) আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা এক তরুণীকেও আটক করা হয়।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকার ডায়াবেটিক হাসপাতাল-সংলগ্ন নূরজাহান ভবন থেকে তাঁদের আটক করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আটকের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) শামছুল আজম।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওই ভবনে চারটি ফ্ল্যাট রয়েছে আটক ফারুক হোসেনের। যার মধ্যে তিনটি ভাড়া দেওয়া এবং একটিতে তিনি অবস্থান করছিলেন। তবে কবে থেকে ওই বাসায় অবস্থান করছিলেন, সে বিষয়ে পুলিশের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ ছাড়া একই বাসা থেকে নাসরিন আক্তার (২৮) নামের এক তরুণীকেও আটক করা হয়। আটকের সময় নাসরিন আক্তারকে গৃহপরিচারিকা হিসেবে পরিচয় দেন ফারুক হোসেন। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নাসরিন শহরের লক্ষ্মীপুর মহল্লার বাসিন্দা প্রয়াত শ্রমিক লীগ নেতা ফিরোজ শেখের প্রথম স্ত্রীর মেয়ে। এ ছাড়া তাঁর ফেসবুক আইডিতে লেখা রয়েছে, ফরিদপুর যুব মহিলা লীগের সদস্য।
জানা গেছে, ফারুক হোসেনের নামে কোতোয়ালি থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেন। এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আব্দুল্লাহ বিশ্বাস বলেন, তাঁর (ফারুক হোসেন) নামে থানায় দুটি মামলা রয়েছে এবং দুটি মামলায় গ্রেপ্তারের বিষয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ফারুক হোসেনকে (৭২) আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা এক তরুণীকেও আটক করা হয়।
গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকার ডায়াবেটিক হাসপাতাল-সংলগ্ন নূরজাহান ভবন থেকে তাঁদের আটক করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। আটকের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) শামছুল আজম।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ওই ভবনে চারটি ফ্ল্যাট রয়েছে আটক ফারুক হোসেনের। যার মধ্যে তিনটি ভাড়া দেওয়া এবং একটিতে তিনি অবস্থান করছিলেন। তবে কবে থেকে ওই বাসায় অবস্থান করছিলেন, সে বিষয়ে পুলিশের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ ছাড়া একই বাসা থেকে নাসরিন আক্তার (২৮) নামের এক তরুণীকেও আটক করা হয়। আটকের সময় নাসরিন আক্তারকে গৃহপরিচারিকা হিসেবে পরিচয় দেন ফারুক হোসেন। তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নাসরিন শহরের লক্ষ্মীপুর মহল্লার বাসিন্দা প্রয়াত শ্রমিক লীগ নেতা ফিরোজ শেখের প্রথম স্ত্রীর মেয়ে। এ ছাড়া তাঁর ফেসবুক আইডিতে লেখা রয়েছে, ফরিদপুর যুব মহিলা লীগের সদস্য।
জানা গেছে, ফারুক হোসেনের নামে কোতোয়ালি থানায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় দুটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেন। এ বিষয়ে কোতোয়ালি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আব্দুল্লাহ বিশ্বাস বলেন, তাঁর (ফারুক হোসেন) নামে থানায় দুটি মামলা রয়েছে এবং দুটি মামলায় গ্রেপ্তারের বিষয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

শামীম মিয়া বলেন, ‘বিজিবির পোশাকে ভারতীয় বাহিনীর লোকজনকে ছাত্রজনতা ঘিরে রেখেছে। এমন খবর শুনে রাসেল আর আমি দেখতে যাই। কাছাকাছি যেতেই নির্বিচারে গুলি ছোঁড়ে বিজিবি। গুলিতে অনেকের মতো রাসেলও লুটিয়ে পড়ে। কিছুটা শান্ত হলে দৌড়ে গিয়ে রাসেলকে উদ্ধার করি। একটি গুলি তার মাথার একপাশে লেগে অপরপাশ দিয়ে বের হয়।’
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’
১৫ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন। গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর...
৩২ মিনিট আগে
এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’ মোবাইলে মাহমুদ হাসান লিমন নামের এক আসামির সঙ্গে কথাগুলো বলছিলেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মহিউদ্দিন।
বর্তমানে নগরীর বোয়ালিয়া থানায় কর্মরত মহিউদ্দিন এর আগে ছিলেন চন্দ্রিমা থানায়। কথোপকথনটি সে সময়ের। আসামিপক্ষ বলছে, এসআই মহিউদ্দিন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে টাকা নিয়েছেন।
ওই মামলার আসামিদের একজন রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান শিশিল। তাঁর অভিযোগ, তাঁর বড় ভাই মেহেদী হাসান সিজারের শাশুড়ি হাবিবা আক্তার মুক্তার মামলায় তাঁকে ও তাঁর বন্ধু মাহমুদ হাসান লিমনকে আসামি করা হয়। এ সুযোগে এসআই মহিউদ্দিন ও ওসি আবুল কালাম আজাদ অভিযোগপত্র দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। সেই ওসি আবুল কালাম আজাদও এখন বোয়ালিয়া থানায়।
গত ২ জুলাই শহরের ভদ্রা পারিজাত আবাসিক এলাকায় হাবিবা আক্তার মুক্তার বাসায় মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌরিদ আল মাসুদ রনির অবস্থানের খবরে বাসাটি অবরুদ্ধ করে ছাত্র-জনতা। তবে পুলিশের তল্লাশিতে সেখানে রনির সন্ধান মেলেনি। এ ঘটনায় মামলা করেন মুক্তা। মামলায় শিশিল ও লিমনকেও আসামি করা হয়। ঘটনার সঙ্গে যে শিশিল সম্পৃক্ত নন, তা এসআই মহিউদ্দিনের কথোপকথনে উঠে আসে। শিশিলকে তিনি বলছিলেন, শিশিলের সম্পৃক্ত না থাকার বিষয়টি কিছুতেই মানছেন না ওসি আবুল কালাম আজাদ।
এ-সংক্রান্ত কয়েকটি ফোনকল রেকর্ডও এ প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। এক ফোনালাপে শিশিল এসআই মহিউদ্দিনকে বলেন, ‘সুষ্ঠুভাবে যেটা হবে, সেটা করবেন। আমার পক্ষেও করার দরকার নাই।’ তবে শেষ পর্যন্ত সিনিয়র অফিসারদের কথা বলে টাকা নেন মহিউদ্দিন।
আরেক ফোনালাপে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘মামলার মনিটরিং অফিসার হলো ডিসি স্যার। ডিসির ওপরে হলো কমিশনার...। সব ডিরেকশন উনারা দেন। আমরা চাকরি করি ভাই, সবাইকে লিয়েই (নিয়ে)।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এসআই মহিউদ্দিন বলেন, ‘যা বলি, আমার গায়ে লেগে যায়। মাঝখানে অনেক কথা কেটে দিয়ে কিছু অংশ ওরা প্রচার করছে।’ আরএমপির মুখপাত্র গাজিউর রহমান বলেন, এ বিষয়ে একটি অভিযোগ এসেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’ মোবাইলে মাহমুদ হাসান লিমন নামের এক আসামির সঙ্গে কথাগুলো বলছিলেন রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) উপপরিদর্শক (এসআই) মো. মহিউদ্দিন।
বর্তমানে নগরীর বোয়ালিয়া থানায় কর্মরত মহিউদ্দিন এর আগে ছিলেন চন্দ্রিমা থানায়। কথোপকথনটি সে সময়ের। আসামিপক্ষ বলছে, এসআই মহিউদ্দিন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের নাম ভাঙিয়ে টাকা নিয়েছেন।
ওই মামলার আসামিদের একজন রাজশাহী মহানগর ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান শিশিল। তাঁর অভিযোগ, তাঁর বড় ভাই মেহেদী হাসান সিজারের শাশুড়ি হাবিবা আক্তার মুক্তার মামলায় তাঁকে ও তাঁর বন্ধু মাহমুদ হাসান লিমনকে আসামি করা হয়। এ সুযোগে এসআই মহিউদ্দিন ও ওসি আবুল কালাম আজাদ অভিযোগপত্র দেওয়ার ভয় দেখিয়ে টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। সেই ওসি আবুল কালাম আজাদও এখন বোয়ালিয়া থানায়।
গত ২ জুলাই শহরের ভদ্রা পারিজাত আবাসিক এলাকায় হাবিবা আক্তার মুক্তার বাসায় মহানগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌরিদ আল মাসুদ রনির অবস্থানের খবরে বাসাটি অবরুদ্ধ করে ছাত্র-জনতা। তবে পুলিশের তল্লাশিতে সেখানে রনির সন্ধান মেলেনি। এ ঘটনায় মামলা করেন মুক্তা। মামলায় শিশিল ও লিমনকেও আসামি করা হয়। ঘটনার সঙ্গে যে শিশিল সম্পৃক্ত নন, তা এসআই মহিউদ্দিনের কথোপকথনে উঠে আসে। শিশিলকে তিনি বলছিলেন, শিশিলের সম্পৃক্ত না থাকার বিষয়টি কিছুতেই মানছেন না ওসি আবুল কালাম আজাদ।
এ-সংক্রান্ত কয়েকটি ফোনকল রেকর্ডও এ প্রতিবেদকের হাতে এসেছে। এক ফোনালাপে শিশিল এসআই মহিউদ্দিনকে বলেন, ‘সুষ্ঠুভাবে যেটা হবে, সেটা করবেন। আমার পক্ষেও করার দরকার নাই।’ তবে শেষ পর্যন্ত সিনিয়র অফিসারদের কথা বলে টাকা নেন মহিউদ্দিন।
আরেক ফোনালাপে তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘মামলার মনিটরিং অফিসার হলো ডিসি স্যার। ডিসির ওপরে হলো কমিশনার...। সব ডিরেকশন উনারা দেন। আমরা চাকরি করি ভাই, সবাইকে লিয়েই (নিয়ে)।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এসআই মহিউদ্দিন বলেন, ‘যা বলি, আমার গায়ে লেগে যায়। মাঝখানে অনেক কথা কেটে দিয়ে কিছু অংশ ওরা প্রচার করছে।’ আরএমপির মুখপাত্র গাজিউর রহমান বলেন, এ বিষয়ে একটি অভিযোগ এসেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

শামীম মিয়া বলেন, ‘বিজিবির পোশাকে ভারতীয় বাহিনীর লোকজনকে ছাত্রজনতা ঘিরে রেখেছে। এমন খবর শুনে রাসেল আর আমি দেখতে যাই। কাছাকাছি যেতেই নির্বিচারে গুলি ছোঁড়ে বিজিবি। গুলিতে অনেকের মতো রাসেলও লুটিয়ে পড়ে। কিছুটা শান্ত হলে দৌড়ে গিয়ে রাসেলকে উদ্ধার করি। একটি গুলি তার মাথার একপাশে লেগে অপরপাশ দিয়ে বের হয়।’
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ফারুক হোসেনকে (৭২) আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা এক তরুণীকেও আটক করা হয়। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকার ডায়াবেটিক হাসপাতাল-সংলগ্ন নূরজাহান ভবন থেকে তাঁদের আটক করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
১৩ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন। গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর...
৩২ মিনিট আগে
এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
৮ ঘণ্টা আগেপলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন।
গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিছানায় যন্ত্রণায় কাতরাতে দেখা যায়। এর আগে সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের ছোট দাউদপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় স্থানীয় গ্রাম পুলিশ ও প্রতিবেশীরা শারমিনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
দিনভর ঘটনাটি গোপন থাকলেও সোমবার রাতে ভুক্তভোগী গৃহবধূর মা সুফিয়া বেগম থানায় লিখিত অভিযোগ করলে বিষয়টি গণমাধ্যমকর্মীদের নজরে আসে। দুই সন্তানের জননী শারমিন আক্তার একই গ্রামের আলমগীর হোসেনের স্ত্রী। আলমগীর সাদা মিয়ার ছেলে। তিনি হাটে ছাগল বেচাকেনা করেন।
হাসপাতালে শারমিনের পাশে থাকা তাঁর মা সুফিয়া বেগম বলেন, ‘বিয়ের পর থেকে মেয়েকে নির্যাতন করে আসছে আলমগীর। আজকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে এমন নৃশংস নির্যাতন করেছে। আমরা থানায় মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
এ বিষয়ে সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজ উদ্দিন খন্দকার বলেন, ঘটনাটি জানার পরই হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। রাতে ওই নারীর মা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন।
গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বিছানায় যন্ত্রণায় কাতরাতে দেখা যায়। এর আগে সকাল ১০টার দিকে উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের ছোট দাউদপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় স্থানীয় গ্রাম পুলিশ ও প্রতিবেশীরা শারমিনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
দিনভর ঘটনাটি গোপন থাকলেও সোমবার রাতে ভুক্তভোগী গৃহবধূর মা সুফিয়া বেগম থানায় লিখিত অভিযোগ করলে বিষয়টি গণমাধ্যমকর্মীদের নজরে আসে। দুই সন্তানের জননী শারমিন আক্তার একই গ্রামের আলমগীর হোসেনের স্ত্রী। আলমগীর সাদা মিয়ার ছেলে। তিনি হাটে ছাগল বেচাকেনা করেন।
হাসপাতালে শারমিনের পাশে থাকা তাঁর মা সুফিয়া বেগম বলেন, ‘বিয়ের পর থেকে মেয়েকে নির্যাতন করে আসছে আলমগীর। আজকে পরিকল্পিতভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে এমন নৃশংস নির্যাতন করেছে। আমরা থানায় মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
এ বিষয়ে সাদুল্লাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজ উদ্দিন খন্দকার বলেন, ঘটনাটি জানার পরই হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। রাতে ওই নারীর মা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শামীম মিয়া বলেন, ‘বিজিবির পোশাকে ভারতীয় বাহিনীর লোকজনকে ছাত্রজনতা ঘিরে রেখেছে। এমন খবর শুনে রাসেল আর আমি দেখতে যাই। কাছাকাছি যেতেই নির্বিচারে গুলি ছোঁড়ে বিজিবি। গুলিতে অনেকের মতো রাসেলও লুটিয়ে পড়ে। কিছুটা শান্ত হলে দৌড়ে গিয়ে রাসেলকে উদ্ধার করি। একটি গুলি তার মাথার একপাশে লেগে অপরপাশ দিয়ে বের হয়।’
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ফারুক হোসেনকে (৭২) আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা এক তরুণীকেও আটক করা হয়। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকার ডায়াবেটিক হাসপাতাল-সংলগ্ন নূরজাহান ভবন থেকে তাঁদের আটক করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
১৩ মিনিট আগে
‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’
১৫ মিনিট আগে
এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
৮ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
এর আগে এসব নথির তথ্য চেয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের জেলা পরিষদ শাখার উপসচিবের কাছে চিঠি দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গত ২১ এপ্রিল সংস্থাটির খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে ওই চিঠি পাঠানো হয়।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর জেলা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন নথি গায়েব হয়ে যায়। এ ঘটনায় ৯ আগস্ট জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খুলনা সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি ও ১৭ আগস্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহাবুবুর রহমান বাদী হয়ে একই থানায় অজ্ঞাতনামা ২০০-২৫০ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
এজাহারে বলা হয়, জুলাই আন্দোলনের সময় ২০০-২৫০ জন সশস্ত্র ব্যক্তি জেলা পরিষদের প্রধান ফটক ভেঙে হামলা চালায়। এ সময় তারা অফিসের গুরুত্বপূর্ণ নথিসহ বিভিন্ন মালপত্র পুড়িয়ে দিয়ে ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে। এ ছাড়া আসামিরা ১ কোটি ৮৯ লাখ ৫ হাজার ৩৬০ টাকার মালপত্র চুরি করে নিয়ে যায়। তারা জেলা পরিষদ ভবনের প্রতিটি কক্ষে থাকা জিনিসপত্র নিয়ে গেছে। এর মধ্যে চেকবই, চেক রেজিস্টার, ক্যাশবই, জমি ইজারা রেজিস্টার, অডিট রেজিস্টার, খেয়াঘাট রেজিস্টার, ব্যাংক হিসাব-সংক্রান্ত নথি প্রভৃতি রয়েছে।
এদিকে গত ২১ এপ্রিল ২০১৮-১৯ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন ও চলমান রয়েছে তার তালিকা ও বরাদ্দ করা নথির তথ্য চেয়ে এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের জেলা পরিষদ শাখার উপসচিবের কাছে চিঠি দেয় দুদক। কিন্তু জেলা পরিষদ থেকে লিখিতভাবে জানানো হয় যে, নথি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
জেলা পরিষদ সূত্র জানায়, প্রকৃতপক্ষে ২৮৪টি নথি পাওয়া গেলেও গুরুত্বপূর্ণ ৬টির হদিস মেলেনি। গতকাল সোমবার দুপুরে জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তাছলিমা আক্তারের নেতৃত্বে এসব নথির খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়। একপর্যায়ে এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে সেগুলো উদ্ধার করা হয়। তবে মাহাবুবুর রহমানের দাবি, ‘কিছু ফাইল কর্মচারীরা পেয়ে আমার আলমারিতে রেখেছিল। ওটা এমন কিছু না।’ এই নথিগুলো দুদক চেয়েছিল কি? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমার স্মরণে নেই।’
তাছলিমা আক্তার বলেন, ‘যে ফাইলগুলো পাওয়া গেছে, এগুলো ২১ এপ্রিল দুদক আমাদের কাছে চেয়েছিল। ৫ আগস্টের পর আমরা যে ফাইলগুলো বা নথি উদ্ধার করেছিলাম তার মধ্যে এগুলো ছিল না। এসব নথি উদ্ধারের বিষয়টি স্থানীয় সরকার ও দুদককে জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, মাহাবুবুর রহমানকে ইতিপূর্বে দুই দফায় নেত্রকোনা ও বগুড়া জেলা পরিষদে বদলি করা হয়। এর মধ্যে নেত্রকোনায় যোগদানের দুদিন পরেই ফের বদলির আদেশ নিয়ে খুলনায় ফেরেন। আর বগুড়ায় শেষ পর্যন্ত তাঁকে যেতেই হয়নি।

এক বছরের বেশি সময় আগে খুলনা জেলা পরিষদ থেকে গায়েব হয়ে যাওয়া বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে ৬টি নথি উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. সহিদুল ইসলাম।
এর আগে এসব নথির তথ্য চেয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের জেলা পরিষদ শাখার উপসচিবের কাছে চিঠি দেয় দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গত ২১ এপ্রিল সংস্থাটির খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে ওই চিঠি পাঠানো হয়।
জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর জেলা পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন নথি গায়েব হয়ে যায়। এ ঘটনায় ৯ আগস্ট জেলা পরিষদের প্রধান সহকারী মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খুলনা সদর থানায় সাধারণ ডায়েরি ও ১৭ আগস্ট প্রশাসনিক কর্মকর্তা মাহাবুবুর রহমান বাদী হয়ে একই থানায় অজ্ঞাতনামা ২০০-২৫০ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
এজাহারে বলা হয়, জুলাই আন্দোলনের সময় ২০০-২৫০ জন সশস্ত্র ব্যক্তি জেলা পরিষদের প্রধান ফটক ভেঙে হামলা চালায়। এ সময় তারা অফিসের গুরুত্বপূর্ণ নথিসহ বিভিন্ন মালপত্র পুড়িয়ে দিয়ে ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে। এ ছাড়া আসামিরা ১ কোটি ৮৯ লাখ ৫ হাজার ৩৬০ টাকার মালপত্র চুরি করে নিয়ে যায়। তারা জেলা পরিষদ ভবনের প্রতিটি কক্ষে থাকা জিনিসপত্র নিয়ে গেছে। এর মধ্যে চেকবই, চেক রেজিস্টার, ক্যাশবই, জমি ইজারা রেজিস্টার, অডিট রেজিস্টার, খেয়াঘাট রেজিস্টার, ব্যাংক হিসাব-সংক্রান্ত নথি প্রভৃতি রয়েছে।
এদিকে গত ২১ এপ্রিল ২০১৮-১৯ থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত যেসব প্রকল্প বাস্তবায়ন ও চলমান রয়েছে তার তালিকা ও বরাদ্দ করা নথির তথ্য চেয়ে এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের জেলা পরিষদ শাখার উপসচিবের কাছে চিঠি দেয় দুদক। কিন্তু জেলা পরিষদ থেকে লিখিতভাবে জানানো হয় যে, নথি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
জেলা পরিষদ সূত্র জানায়, প্রকৃতপক্ষে ২৮৪টি নথি পাওয়া গেলেও গুরুত্বপূর্ণ ৬টির হদিস মেলেনি। গতকাল সোমবার দুপুরে জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তাছলিমা আক্তারের নেতৃত্বে এসব নথির খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়। একপর্যায়ে এস এম মাহাবুবুর রহমানের কক্ষ থেকে সেগুলো উদ্ধার করা হয়। তবে মাহাবুবুর রহমানের দাবি, ‘কিছু ফাইল কর্মচারীরা পেয়ে আমার আলমারিতে রেখেছিল। ওটা এমন কিছু না।’ এই নথিগুলো দুদক চেয়েছিল কি? এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমার স্মরণে নেই।’
তাছলিমা আক্তার বলেন, ‘যে ফাইলগুলো পাওয়া গেছে, এগুলো ২১ এপ্রিল দুদক আমাদের কাছে চেয়েছিল। ৫ আগস্টের পর আমরা যে ফাইলগুলো বা নথি উদ্ধার করেছিলাম তার মধ্যে এগুলো ছিল না। এসব নথি উদ্ধারের বিষয়টি স্থানীয় সরকার ও দুদককে জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, মাহাবুবুর রহমানকে ইতিপূর্বে দুই দফায় নেত্রকোনা ও বগুড়া জেলা পরিষদে বদলি করা হয়। এর মধ্যে নেত্রকোনায় যোগদানের দুদিন পরেই ফের বদলির আদেশ নিয়ে খুলনায় ফেরেন। আর বগুড়ায় শেষ পর্যন্ত তাঁকে যেতেই হয়নি।

শামীম মিয়া বলেন, ‘বিজিবির পোশাকে ভারতীয় বাহিনীর লোকজনকে ছাত্রজনতা ঘিরে রেখেছে। এমন খবর শুনে রাসেল আর আমি দেখতে যাই। কাছাকাছি যেতেই নির্বিচারে গুলি ছোঁড়ে বিজিবি। গুলিতে অনেকের মতো রাসেলও লুটিয়ে পড়ে। কিছুটা শান্ত হলে দৌড়ে গিয়ে রাসেলকে উদ্ধার করি। একটি গুলি তার মাথার একপাশে লেগে অপরপাশ দিয়ে বের হয়।’
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কার্যক্রম নিষিদ্ধঘোষিত ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ফারুক হোসেনকে (৭২) আটক করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁর সঙ্গে থাকা এক তরুণীকেও আটক করা হয়। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় ফরিদপুর শহরের ঝিলটুলী এলাকার ডায়াবেটিক হাসপাতাল-সংলগ্ন নূরজাহান ভবন থেকে তাঁদের আটক করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ।
১৩ মিনিট আগে
‘ভাই, আমি যে চাকরি করি, আমি ভাই এর মধ্যে কোনো ফাঁক রাখি না। আমি যদি ৫ টাকা খাই, এ কাজ আমি করি না যে সিনিয়র অফিসারকে ফাঁকি দেব। এ কাজ আমি করি না, কোনো দিনও না। এখন আমার কোনো সমস্যা হলে সিনিয়র অফিসার আমাকে সেফ করে কীভাবে?’
১৫ মিনিট আগে
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে দাম্পত্য কলহের জেরে শারমিন আক্তার (২৮) নামের এক গৃহবধূর মুখে গরম রডের ছ্যাঁকা ও কাঁচি দিয়ে পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর স্বামী আলমগীর হোসেনের (৩৫) বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে আলমগীর পলাতক রয়েছেন। গতকাল সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে গুরুতর আহত অবস্থায় শারমিনকে সাদুল্লাপুর...
৩২ মিনিট আগে