নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ব্যাডমিন্টন খেলার সময় সাউন্ড বক্স বাজাতে নিষেধ করায় রঞ্জন মজুমদার নামে এক ব্যক্তির বাড়ি-ঘরে হামলা, ভাঙচুর ও তাকে মারধর করে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার কলমাকান্দা সদরের স্টেডিয়াম রোডের বাগান বাড়ি নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় রঞ্জন মজুমদার নামে এক ব্যক্তি ব্যাডমিন্টন খেলার সময় সাউন্ড সিস্টেম বন্ধ রাখতে নিষেধ করায় রঞ্জন বিশ্বাস রাজের নেতৃত্বে বাড়ি-ঘরে হামলা চালানো হয়। রঞ্জন মজুমদার (৪৫) বাধা দিলে তাকে মারধর করা হয়।
আরও গেছে, রঞ্জন মজুমদারের বাড়ি পাশে বেশ কিছুদিন ধরে ব্যাডমিন্টন খেলার সময় উচ্চ স্বরে সাউন্ড সিস্টেম ব্যবহার করে আসছিল। রাতের বেলায় খেলায় চিৎকার ও সাউন্ড সিস্টেমের শব্দে এলাকার লোকজন বিরক্ত। সোমবার রাত ১১টার দিকে রঞ্জন মজুমদার খেলায় সাউন্ড সিস্টেম বন্ধ রাখতে নিষেধ করে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে স্থানীয় রঞ্জন বিশ্বাস রাজ (৪৫), সৌমিক তালুকদার (২০), গৌরব গোপ (২০), প্রিয়ান্ত গোপসহ ১০-১২ জন মিলে রঞ্জন মজুমদারের বাড়ি-ঘরে হামলা চালায়।
এ সময় রঞ্জন মজুমদারের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করা হয়। পরে ৯৯৯ এ ফোন দিলে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। আহত রঞ্জন মজুমদার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন নিচ্ছেন।
আহত রঞ্জন মজুমদারের বড় ভাই লিটন মজুমদার বলেন, ‘এ ঘটনায় বাদী হয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করবেন বলে জানান।’
এ অভিযোগ অস্বীকার করে রঞ্জন বিশ্বাস রাজ বলেন, ‘আমরা কয়েকজন মিলে ব্যাডমিন্টন খেলা করছিলাম। হঠাৎ করে রঞ্জন মজুমদার নেশা জাতীয় দ্রব্য পান করে আমাদের অকথ্য ভাষায় গালাগালি শুরু করে। এ সময় কিছুটা তর্কবিতর্ক হয়। তবে বাড়ি-ঘরে হামলা ও তাকে মারধরের বিষয়টি মিথ্যা। শুনেছি নেশা করে সে নিজেই তার ঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করেছে।’
কলমাকান্দা থানার ওসি আবুল কালাম বলেন, ‘৯৯৯ থেকে ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে দুই পক্ষকে বুঝিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এনিয়ে থানায় এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
নেত্রকোনার কলমাকান্দায় ব্যাডমিন্টন খেলার সময় সাউন্ড বক্স বাজাতে নিষেধ করায় রঞ্জন মজুমদার নামে এক ব্যক্তির বাড়ি-ঘরে হামলা, ভাঙচুর ও তাকে মারধর করে আহত করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার কলমাকান্দা সদরের স্টেডিয়াম রোডের বাগান বাড়ি নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় রঞ্জন মজুমদার নামে এক ব্যক্তি ব্যাডমিন্টন খেলার সময় সাউন্ড সিস্টেম বন্ধ রাখতে নিষেধ করায় রঞ্জন বিশ্বাস রাজের নেতৃত্বে বাড়ি-ঘরে হামলা চালানো হয়। রঞ্জন মজুমদার (৪৫) বাধা দিলে তাকে মারধর করা হয়।
আরও গেছে, রঞ্জন মজুমদারের বাড়ি পাশে বেশ কিছুদিন ধরে ব্যাডমিন্টন খেলার সময় উচ্চ স্বরে সাউন্ড সিস্টেম ব্যবহার করে আসছিল। রাতের বেলায় খেলায় চিৎকার ও সাউন্ড সিস্টেমের শব্দে এলাকার লোকজন বিরক্ত। সোমবার রাত ১১টার দিকে রঞ্জন মজুমদার খেলায় সাউন্ড সিস্টেম বন্ধ রাখতে নিষেধ করে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে স্থানীয় রঞ্জন বিশ্বাস রাজ (৪৫), সৌমিক তালুকদার (২০), গৌরব গোপ (২০), প্রিয়ান্ত গোপসহ ১০-১২ জন মিলে রঞ্জন মজুমদারের বাড়ি-ঘরে হামলা চালায়।
এ সময় রঞ্জন মজুমদারের মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করা হয়। পরে ৯৯৯ এ ফোন দিলে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। আহত রঞ্জন মজুমদার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন নিচ্ছেন।
আহত রঞ্জন মজুমদারের বড় ভাই লিটন মজুমদার বলেন, ‘এ ঘটনায় বাদী হয়ে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করবেন বলে জানান।’
এ অভিযোগ অস্বীকার করে রঞ্জন বিশ্বাস রাজ বলেন, ‘আমরা কয়েকজন মিলে ব্যাডমিন্টন খেলা করছিলাম। হঠাৎ করে রঞ্জন মজুমদার নেশা জাতীয় দ্রব্য পান করে আমাদের অকথ্য ভাষায় গালাগালি শুরু করে। এ সময় কিছুটা তর্কবিতর্ক হয়। তবে বাড়ি-ঘরে হামলা ও তাকে মারধরের বিষয়টি মিথ্যা। শুনেছি নেশা করে সে নিজেই তার ঘরের জিনিসপত্র ভাঙচুর করেছে।’
কলমাকান্দা থানার ওসি আবুল কালাম বলেন, ‘৯৯৯ থেকে ফোন পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে দুই পক্ষকে বুঝিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে। এনিয়ে থানায় এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষ অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সংঘর্ষের পর জামায়াতে ইসলামীর এক নেতার বিতর্কিত মন্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। একটি ভিডিওতে ওই নেতাকে বলতে শোনা যায়, ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের পৈতৃক সম্পত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। আমরা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়..
১২ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে বিষাক্ত মদপানে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল পাঁচজনে। সর্বশেষ মৃত ব্যক্তির নাম আলামিন (৪০)। তিনি উপজেলার কাঠাদিয়া শিমুলিয়া ইউনিয়নের কাঠাদিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
৪৩ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ কফিলউদ্দিন ডিগ্রি কলেজের সামনে একটি যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খালে পড়ে গেছে। এতে এখন পর্যন্ত ৫ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে ৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। শনিবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেশুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ১টার দিকে বাহারুল ইসলামের শোবার ঘরে তার প্রথম স্ত্রী সুমি খাতুন বাইরে থেকে দরজার সিটকিনি লাগিয়ে আগুন ধরিয়ে দেন। ওই ঘরে তখন বাহারুল ও তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী এবং তাদের শিশু সন্তান ঘুমিয়ে ছিলেন। আগুন দেখতে পেয়ে বাহারুল চিৎকার শুরু করলে প্রতিবেশীরা...
১ ঘণ্টা আগে