নাটোর ও রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহীতে পৃথক ঘটনায় আওয়ামী লীগের দুই নেতা-কর্মী মারা গেছেন। গতকাল রোববার বিকেলে ও আজ সোমবার দুপুরে মারা যান তাঁরা।
নিহতরা হলেন সদর উপজেলার দিঘাপতিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও দিঘাপতিয়া ইউনিয়নের ধরাইল কাঁকবাড়িয়া এলাকার প্রয়াত সুরেন্দ্র নাথ সাহার ছেলে সুশীল চন্দ্র সাহা (৬০) এবং ছাতনী ইউনিয়নের কেশবপুর গ্রামের গোলজার সরকারের ছেলে ও আওয়ামী লীগের কর্মী মুসা সরকার (৩০)।
জানা গেছে, গতকাল মাদ্রাসা মাঠে আওয়ামী লীগের জনসভা চলাকালে বিকেল চারটার দিকে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন সুশীল চন্দ্র। পরে তাঁকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। অপর দিকে, গতকাল রাতে রাজশাহী রেলস্টেশনে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বহন করা বিশেষ ট্রেনে জায়গা না পেয়ে তড়িঘড়ি করে ছাদে ওঠেন মুসা সরকার। ট্রেনটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন এলাকায় পৌঁছালে ছাদ থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী তাঁকে উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ দুপুরে মারা যান তিনি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী উৎপল চন্দ্র পাল জানান, গতকাল সন্ধ্যার পর তিনি ও তাঁর সহপাঠী স্টেশনের পাশে ছিলেন। ওই সময় তাঁরা দেখতে পান জনসভা ফেরত নাটোরগামী বিশেষ ট্রেনের ছাদ থেকে এক ব্যক্তি পড়ে গেছেন। ওই ব্যক্তি মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়ে নাক ও মুখ দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং অচেতন হয়ে পড়েন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত রামেক হাসপাতালে নিয়ে যান তাঁরা। এ সময় তাঁকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।
ওই শিক্ষার্থী আরও জানান, আহত ওই ব্যক্তির পকেটে থাকা মোবাইল ফোনের সর্বশেষ নম্বরে কল করে পরিচয় নিশ্চিত হন তাঁরা। পরে স্বজনদের হাসপাতালে ডাকা হয়। রাত ১০টার দিকে তাঁরা দুই বন্ধু রক্তও দেন।
মৃত মুসা সরকারের ভাই ইসরাফিল সরকার বলেন, ‘আমার ভাই কৃষক ছিলেন। রাজনীতির সঙ্গে সেভাবে সম্পৃক্ত নন। তবে আওয়ামী লীগের সমর্থক। বাড়িতে কাজ ছিল না বলে প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে জনসভায় গিয়েছিলেন।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রমজান পৃথক ঘটনায় দুজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ ব্যাপারে রামেক হাসপাতালের আইসিইউর ইনচার্জ ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, নিহত মুসার অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন ছিল। তাঁকে সম্পূর্ণ লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল। আজ দুপুরে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া সমাবেশে আরও একজন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
রাজশাহীতে পৃথক ঘটনায় আওয়ামী লীগের দুই নেতা-কর্মী মারা গেছেন। গতকাল রোববার বিকেলে ও আজ সোমবার দুপুরে মারা যান তাঁরা।
নিহতরা হলেন সদর উপজেলার দিঘাপতিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও দিঘাপতিয়া ইউনিয়নের ধরাইল কাঁকবাড়িয়া এলাকার প্রয়াত সুরেন্দ্র নাথ সাহার ছেলে সুশীল চন্দ্র সাহা (৬০) এবং ছাতনী ইউনিয়নের কেশবপুর গ্রামের গোলজার সরকারের ছেলে ও আওয়ামী লীগের কর্মী মুসা সরকার (৩০)।
জানা গেছে, গতকাল মাদ্রাসা মাঠে আওয়ামী লীগের জনসভা চলাকালে বিকেল চারটার দিকে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হন সুশীল চন্দ্র। পরে তাঁকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। অপর দিকে, গতকাল রাতে রাজশাহী রেলস্টেশনে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের বহন করা বিশেষ ট্রেনে জায়গা না পেয়ে তড়িঘড়ি করে ছাদে ওঠেন মুসা সরকার। ট্রেনটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন এলাকায় পৌঁছালে ছাদ থেকে পড়ে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থী তাঁকে উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ দুপুরে মারা যান তিনি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী উৎপল চন্দ্র পাল জানান, গতকাল সন্ধ্যার পর তিনি ও তাঁর সহপাঠী স্টেশনের পাশে ছিলেন। ওই সময় তাঁরা দেখতে পান জনসভা ফেরত নাটোরগামী বিশেষ ট্রেনের ছাদ থেকে এক ব্যক্তি পড়ে গেছেন। ওই ব্যক্তি মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়ে নাক ও মুখ দিয়ে রক্ত ঝরছিল এবং অচেতন হয়ে পড়েন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত রামেক হাসপাতালে নিয়ে যান তাঁরা। এ সময় তাঁকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।
ওই শিক্ষার্থী আরও জানান, আহত ওই ব্যক্তির পকেটে থাকা মোবাইল ফোনের সর্বশেষ নম্বরে কল করে পরিচয় নিশ্চিত হন তাঁরা। পরে স্বজনদের হাসপাতালে ডাকা হয়। রাত ১০টার দিকে তাঁরা দুই বন্ধু রক্তও দেন।
মৃত মুসা সরকারের ভাই ইসরাফিল সরকার বলেন, ‘আমার ভাই কৃষক ছিলেন। রাজনীতির সঙ্গে সেভাবে সম্পৃক্ত নন। তবে আওয়ামী লীগের সমর্থক। বাড়িতে কাজ ছিল না বলে প্রধানমন্ত্রীকে দেখতে জনসভায় গিয়েছিলেন।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রমজান পৃথক ঘটনায় দুজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এ ব্যাপারে রামেক হাসপাতালের আইসিইউর ইনচার্জ ডা. আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, নিহত মুসার অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন ছিল। তাঁকে সম্পূর্ণ লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল। আজ দুপুরে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে। এ ছাড়া সমাবেশে আরও একজন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
প্ল্যাটফর্মের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০১৪ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে দেশের ২৯টি জেলা ঝুঁকিপ্রবণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। এর মধ্যে ৫টি জেলা উচ্চঝুঁকিতে এবং ২৪টি মাঝারি ঝুঁকিতে রয়েছে। কেবল গত বছরের আগস্ট থেকে এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ছয় মাসে ৮০টি মাজার বা দরগাহে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
২ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের ভৈরবে দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছে। এ সময় উভয় পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়। গতকাল শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ৬টার দিকে এ সংঘর্ষ হয়।
৯ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় মাটি খুঁড়তে গিয়ে পিতলের কলসিভর্তি প্রাচীন মুদ্রা পাওয়া গেছে। আজ শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার কার্পাসডাঙ্গা বাজারে একটি দোকান মেরামতের জন্য মাটি খোঁড়ার সময় কলসিটি পাওয়া যায়।
২২ মিনিট আগেবরগুনার সিভিল সার্জনের কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বরগুনা জেলায় নতুন ভর্তি হয়েছে ৪৫ জন। এর মধ্যে বরগুনা সদর হাসপাতালে ২৩ জন, বেতাগীতে ৭ জন, বামনায় ৫ জন, পাথরঘাটায় ৯ ও তালতলীতে ১ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে।
২৭ মিনিট আগে