লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি
গায়ে ও মাথায় জড়ানো লাল কাপড়। একজনের হাতে একটি ঝান্ডা, সেটার মাথায় বাংলাদেশের পতাকা। একজন উদম শরীরে বসে হুইল চেয়ারে, অপর একজন ঠেলছেন সেই চেয়ার। ছয়জন পুরুষের সঙ্গী একজন নারীও। গতকাল শনিবার নাটোরের লালপুরের গৌরীপুরের রাস্তায় দ্রুত চলতে দেখা যায় সাতজনের একটি দলকে। দলের সবার দাবি ‘পাগল’। তাঁদের গন্তব্য সামনের যেকোনো একটি মাজার। সেখানেই নেবেন বিশ্রাম। রাতটাও কাটাবেন।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, হুইল চেয়ারে বসা ব্যক্তির নাম বাবু শাহ পাগলা বাবা (৩৪)। তিনি এই দলের নেতা। তাঁর বাড়ি বগুড়ার ধুনট উপজেলায়। তাঁকে ঠেলে নিয়ে যাচ্ছেন যে ব্যক্তি, তাঁর নাম আব্দুল হালিম ওরফে ভোদাই পাগলা (৫৬)। ভোদাই পাগলার বাড়ি শেরপুর উপজেলায়।
আব্দুল হালিম ওরফে ভোদাই পাগলা বলেন, বগুড়ার মহাস্থানগড়ে হযরত শাহ্ সুলতান মাহমুদ বলখী (রহ.)-এর মাজার থেকে পায়ে হেঁটে চার মাসের চিল্লায় বেরিয়েছেন তাঁরা। তাঁদের যাত্রা শুরু করেছেন ১৯ দিন হলো। খুলনার বাগেরহাটের হযরত খান জাহান আলী (রহ.)-এর মাজারের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। পথে যতগুলো মাজার পড়বে, সব কটি মাজার জিয়ারত করতে করতে সেখানে পৌঁছাবেন। রাজশাহীর বাঘা উপজেলার হযরত শাহদৌলা (রহ.)-এর মাজার থেকে রওনা হয়ে ভেড়ামারার সোলেমান শাহ (রহ.)-এর মাজারে রাত কাটানোর উদ্দেশ্যে দ্রুতগতিতে ছুটছেন তাঁরা।
এই দলের একমাত্র নারীর নাম আমেনা পাগলী (৬২)। তিনি বলেন, সারা দিন তাঁরা পথ চলেন। পথে কোনো মাজার পেলে একটু বিশ্রাম নেন। রাতে মাজারেই বিছানাপত্র বিছিয়ে ঘুমিয়ে সকাল হলেই আবার হাঁটা শুরু করেন। খাওয়াদাওয়া মাজারেই করে নেন।
তাঁদের দলের অন্য সদস্যরা হলেন শেরপুরের জহর মিয়া পাগলা (৬৪), কুড়িগ্রামের আমির হোসেন পাগলা (৬১), সাবেদ আলী পাগলা (৫৯) ও ধুনটের শফিকুল ইসলাম পাগলা (৩৩)।
তাঁরা বলেন, দলনেতা বাবু শাহ পাগলা হাত-পা ব্যবহার করেন না। দুই হাতের নখ বাড়তে বাড়তে পেঁচিয়ে গেছে। ভক্তরা তাঁর সেবা করেন। খাইয়ে দেন। এটাই তাঁদের নিয়ম।
গায়ে ও মাথায় জড়ানো লাল কাপড়। একজনের হাতে একটি ঝান্ডা, সেটার মাথায় বাংলাদেশের পতাকা। একজন উদম শরীরে বসে হুইল চেয়ারে, অপর একজন ঠেলছেন সেই চেয়ার। ছয়জন পুরুষের সঙ্গী একজন নারীও। গতকাল শনিবার নাটোরের লালপুরের গৌরীপুরের রাস্তায় দ্রুত চলতে দেখা যায় সাতজনের একটি দলকে। দলের সবার দাবি ‘পাগল’। তাঁদের গন্তব্য সামনের যেকোনো একটি মাজার। সেখানেই নেবেন বিশ্রাম। রাতটাও কাটাবেন।
তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, হুইল চেয়ারে বসা ব্যক্তির নাম বাবু শাহ পাগলা বাবা (৩৪)। তিনি এই দলের নেতা। তাঁর বাড়ি বগুড়ার ধুনট উপজেলায়। তাঁকে ঠেলে নিয়ে যাচ্ছেন যে ব্যক্তি, তাঁর নাম আব্দুল হালিম ওরফে ভোদাই পাগলা (৫৬)। ভোদাই পাগলার বাড়ি শেরপুর উপজেলায়।
আব্দুল হালিম ওরফে ভোদাই পাগলা বলেন, বগুড়ার মহাস্থানগড়ে হযরত শাহ্ সুলতান মাহমুদ বলখী (রহ.)-এর মাজার থেকে পায়ে হেঁটে চার মাসের চিল্লায় বেরিয়েছেন তাঁরা। তাঁদের যাত্রা শুরু করেছেন ১৯ দিন হলো। খুলনার বাগেরহাটের হযরত খান জাহান আলী (রহ.)-এর মাজারের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। পথে যতগুলো মাজার পড়বে, সব কটি মাজার জিয়ারত করতে করতে সেখানে পৌঁছাবেন। রাজশাহীর বাঘা উপজেলার হযরত শাহদৌলা (রহ.)-এর মাজার থেকে রওনা হয়ে ভেড়ামারার সোলেমান শাহ (রহ.)-এর মাজারে রাত কাটানোর উদ্দেশ্যে দ্রুতগতিতে ছুটছেন তাঁরা।
এই দলের একমাত্র নারীর নাম আমেনা পাগলী (৬২)। তিনি বলেন, সারা দিন তাঁরা পথ চলেন। পথে কোনো মাজার পেলে একটু বিশ্রাম নেন। রাতে মাজারেই বিছানাপত্র বিছিয়ে ঘুমিয়ে সকাল হলেই আবার হাঁটা শুরু করেন। খাওয়াদাওয়া মাজারেই করে নেন।
তাঁদের দলের অন্য সদস্যরা হলেন শেরপুরের জহর মিয়া পাগলা (৬৪), কুড়িগ্রামের আমির হোসেন পাগলা (৬১), সাবেদ আলী পাগলা (৫৯) ও ধুনটের শফিকুল ইসলাম পাগলা (৩৩)।
তাঁরা বলেন, দলনেতা বাবু শাহ পাগলা হাত-পা ব্যবহার করেন না। দুই হাতের নখ বাড়তে বাড়তে পেঁচিয়ে গেছে। ভক্তরা তাঁর সেবা করেন। খাইয়ে দেন। এটাই তাঁদের নিয়ম।
অযত্ন আর অবহেলায় নষ্ট হতে চলেছে সুন্দরবনের সাতক্ষীরা রেঞ্জে জব্দ হওয়া কয়েক হাজার নৌকা ও ট্রলার। এসব নৌযান রক্ষণাবেক্ষণের কোনো উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের। ফলে একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকার সম্পদ নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে ব্যাপক ক্ষতির মুখে নৌযানের মালিকেরা।
২ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও বাসস্ট্যান্ড এলাকায় শুক্রবার সকালে তিনজন সাপুড়ে বসে ছিলেন খেলা দেখাতে। কাঠের বাক্স থেকে বের হচ্ছিল গোখরো, কেউটে, চন্দ্রবোড়া, দাঁড়াশ আর অজগর। চারপাশে ভিড় জমলেও দৃশ্যটা যেন একসময়ের তুলনায় ম্লান। এখন আর আগের মতো দর্শকের ভিড় নেই, গাছগাছালির ওষুধেরও কদর নেই।
৩ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স জনবল, রোগ পরীক্ষার যন্ত্রপাতি সংকটসহ নানা সমস্যায় ধুঁকছে। এর সঙ্গে রয়েছে দালালদের দৌরাত্ম্য। একসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের শীর্ষ ১০-এ থাকা হাসপাতালটি বর্তমানে ৯৩ নম্বরে নেমে গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে গবাদিপশুর তড়কা রোগ (অ্যানথ্রাক্স) প্রতিরোধে ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এ ভ্যাকসিনকে কেন্দ্র করে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। বিভিন্ন কৌশল ও হয়রানির ভয়ভীতি দেখিয়ে ৮০ পয়সার ভ্যাকসিনের জন্য গবাদিপশুর মালিকদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে ২০-৩০ টাকা।
৩ ঘণ্টা আগে