লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি

ছোট ছোট পাতার একটি ছোট্ট কাঁঠালগাছ। সেই গাছেই দলবেঁধে বাবুই পাখির বাস। গাছটিতে যতগুলো পাতা চোখে পড়ে, তার সঙ্গে মিশে থাকে প্রায় ততগুলো পাখি। পাতার আড়াল থেকেই তোলে কিচিরমিচির আওয়াজ। প্রতিদিন কাঁচা ভোরে ও সন্ধ্যা নামলে কিচিরমিচির ডাকে প্রাণ জুড়িয়ে যায় এর আশপাশে থাকা মানুষের। স্থানীয় মানুষ তাই এই গাছের নাম দিয়েছে 'বাবুই পাখির গাছ'।
প্রতিদিন সন্ধ্যা নামলেই রাজশাহীর কাটাখালী বাসস্ট্যান্ডে দেখা মেলে ছোট্ট কাঁঠালগাছটির কাণ্ড, ডালপালা, শাখা-প্রশাখা, পাতায় পাতায় নিশ্চিন্তে বসে আছে বাবুই পাখি। ভোরের আলো ফুটতেই বেরিয়ে পরে খাবারের সন্ধানে। ঠিক সন্ধ্যা নামার মুখে আবার ফেরে অভয়ারণ্য এই কাঁঠালগাছে। দল বেঁধে এক শান্তির নীড়ে বসবাস ওদের। ছোট আকারের এই কাঁঠালগাছ রীতিমতো দখলে নিয়েছে তারা। মানুষের মুখে বদলে দিয়েছে গাছটির নাম।
স্থানীয় দোকানদার আবুল কালাম বলেন, তিন বছর ধরে দোকানে কাজ করছেন তিনি। আসার পর থেকেই দেখছেন এই গাছে বিশাল একদল বাবুই পাখির বাস। প্রতিদিন সকালে দিনের আলো ফুটতেই পাখিগুলো খাবারের সন্ধানে বেরিয়ে পড়ে। দিনের আলো নিভে সন্ধ্যা নামলে আবার ফিরে আসে। ডিম থেকে বাচ্চা ফোটানোর জন্য বছরের প্রায় তিন মাস এদের দেখা যায় না। তবে বাচ্চা ফোটানো হলে আবার ফিরে আসে।
স্কুলশিক্ষক আজগর আলী বলেন, 'বছর পাঁচেক আগে কাঁঠালগাছগুলো লাগানো হয়। এর নিচে বসার জন্য গাছের গোড়া পাকা করা হয়েছে। গাছগুলো লাগানোর কিছুদিন পর থেকে ধীরে ধীরে বাবুই পাখিগুলো এখানে এসে বাস করতে শুরু করে। এখানকার কেউ বাবুই পাখিদের বিরক্ত করে না।'
আরেক চা-দোকানি আকবর আলী বলেন, কয়েক বছর আগে গাছটি লাগানো হয়েছে। হঠাৎ করে বাবুই পাখিরা এসে বাস করতে শুরু করে। এখন গাছটি মানুষের মুখে মুখে 'বাবুই পাখির গাছ' বলে পরিচিত হয়ে গেছে।
কাটাখালী পৌরসভার মেয়র আব্বাস আলী বলেন, পৌরসভার সৌন্দর্যের সঙ্গে এই 'বাবুই পাখির গাছ' নতুন মাত্রা যোগ করেছে। কেউ যেন পাখিদের বিরক্ত না করে, সে বিষয়েও সতর্ক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, যাতে পাখিগুলো নিশ্চিন্তে বসবাস করতে পারে।

ছোট ছোট পাতার একটি ছোট্ট কাঁঠালগাছ। সেই গাছেই দলবেঁধে বাবুই পাখির বাস। গাছটিতে যতগুলো পাতা চোখে পড়ে, তার সঙ্গে মিশে থাকে প্রায় ততগুলো পাখি। পাতার আড়াল থেকেই তোলে কিচিরমিচির আওয়াজ। প্রতিদিন কাঁচা ভোরে ও সন্ধ্যা নামলে কিচিরমিচির ডাকে প্রাণ জুড়িয়ে যায় এর আশপাশে থাকা মানুষের। স্থানীয় মানুষ তাই এই গাছের নাম দিয়েছে 'বাবুই পাখির গাছ'।
প্রতিদিন সন্ধ্যা নামলেই রাজশাহীর কাটাখালী বাসস্ট্যান্ডে দেখা মেলে ছোট্ট কাঁঠালগাছটির কাণ্ড, ডালপালা, শাখা-প্রশাখা, পাতায় পাতায় নিশ্চিন্তে বসে আছে বাবুই পাখি। ভোরের আলো ফুটতেই বেরিয়ে পরে খাবারের সন্ধানে। ঠিক সন্ধ্যা নামার মুখে আবার ফেরে অভয়ারণ্য এই কাঁঠালগাছে। দল বেঁধে এক শান্তির নীড়ে বসবাস ওদের। ছোট আকারের এই কাঁঠালগাছ রীতিমতো দখলে নিয়েছে তারা। মানুষের মুখে বদলে দিয়েছে গাছটির নাম।
স্থানীয় দোকানদার আবুল কালাম বলেন, তিন বছর ধরে দোকানে কাজ করছেন তিনি। আসার পর থেকেই দেখছেন এই গাছে বিশাল একদল বাবুই পাখির বাস। প্রতিদিন সকালে দিনের আলো ফুটতেই পাখিগুলো খাবারের সন্ধানে বেরিয়ে পড়ে। দিনের আলো নিভে সন্ধ্যা নামলে আবার ফিরে আসে। ডিম থেকে বাচ্চা ফোটানোর জন্য বছরের প্রায় তিন মাস এদের দেখা যায় না। তবে বাচ্চা ফোটানো হলে আবার ফিরে আসে।
স্কুলশিক্ষক আজগর আলী বলেন, 'বছর পাঁচেক আগে কাঁঠালগাছগুলো লাগানো হয়। এর নিচে বসার জন্য গাছের গোড়া পাকা করা হয়েছে। গাছগুলো লাগানোর কিছুদিন পর থেকে ধীরে ধীরে বাবুই পাখিগুলো এখানে এসে বাস করতে শুরু করে। এখানকার কেউ বাবুই পাখিদের বিরক্ত করে না।'
আরেক চা-দোকানি আকবর আলী বলেন, কয়েক বছর আগে গাছটি লাগানো হয়েছে। হঠাৎ করে বাবুই পাখিরা এসে বাস করতে শুরু করে। এখন গাছটি মানুষের মুখে মুখে 'বাবুই পাখির গাছ' বলে পরিচিত হয়ে গেছে।
কাটাখালী পৌরসভার মেয়র আব্বাস আলী বলেন, পৌরসভার সৌন্দর্যের সঙ্গে এই 'বাবুই পাখির গাছ' নতুন মাত্রা যোগ করেছে। কেউ যেন পাখিদের বিরক্ত না করে, সে বিষয়েও সতর্ক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, যাতে পাখিগুলো নিশ্চিন্তে বসবাস করতে পারে।
লালপুর (নাটোর) প্রতিনিধি

ছোট ছোট পাতার একটি ছোট্ট কাঁঠালগাছ। সেই গাছেই দলবেঁধে বাবুই পাখির বাস। গাছটিতে যতগুলো পাতা চোখে পড়ে, তার সঙ্গে মিশে থাকে প্রায় ততগুলো পাখি। পাতার আড়াল থেকেই তোলে কিচিরমিচির আওয়াজ। প্রতিদিন কাঁচা ভোরে ও সন্ধ্যা নামলে কিচিরমিচির ডাকে প্রাণ জুড়িয়ে যায় এর আশপাশে থাকা মানুষের। স্থানীয় মানুষ তাই এই গাছের নাম দিয়েছে 'বাবুই পাখির গাছ'।
প্রতিদিন সন্ধ্যা নামলেই রাজশাহীর কাটাখালী বাসস্ট্যান্ডে দেখা মেলে ছোট্ট কাঁঠালগাছটির কাণ্ড, ডালপালা, শাখা-প্রশাখা, পাতায় পাতায় নিশ্চিন্তে বসে আছে বাবুই পাখি। ভোরের আলো ফুটতেই বেরিয়ে পরে খাবারের সন্ধানে। ঠিক সন্ধ্যা নামার মুখে আবার ফেরে অভয়ারণ্য এই কাঁঠালগাছে। দল বেঁধে এক শান্তির নীড়ে বসবাস ওদের। ছোট আকারের এই কাঁঠালগাছ রীতিমতো দখলে নিয়েছে তারা। মানুষের মুখে বদলে দিয়েছে গাছটির নাম।
স্থানীয় দোকানদার আবুল কালাম বলেন, তিন বছর ধরে দোকানে কাজ করছেন তিনি। আসার পর থেকেই দেখছেন এই গাছে বিশাল একদল বাবুই পাখির বাস। প্রতিদিন সকালে দিনের আলো ফুটতেই পাখিগুলো খাবারের সন্ধানে বেরিয়ে পড়ে। দিনের আলো নিভে সন্ধ্যা নামলে আবার ফিরে আসে। ডিম থেকে বাচ্চা ফোটানোর জন্য বছরের প্রায় তিন মাস এদের দেখা যায় না। তবে বাচ্চা ফোটানো হলে আবার ফিরে আসে।
স্কুলশিক্ষক আজগর আলী বলেন, 'বছর পাঁচেক আগে কাঁঠালগাছগুলো লাগানো হয়। এর নিচে বসার জন্য গাছের গোড়া পাকা করা হয়েছে। গাছগুলো লাগানোর কিছুদিন পর থেকে ধীরে ধীরে বাবুই পাখিগুলো এখানে এসে বাস করতে শুরু করে। এখানকার কেউ বাবুই পাখিদের বিরক্ত করে না।'
আরেক চা-দোকানি আকবর আলী বলেন, কয়েক বছর আগে গাছটি লাগানো হয়েছে। হঠাৎ করে বাবুই পাখিরা এসে বাস করতে শুরু করে। এখন গাছটি মানুষের মুখে মুখে 'বাবুই পাখির গাছ' বলে পরিচিত হয়ে গেছে।
কাটাখালী পৌরসভার মেয়র আব্বাস আলী বলেন, পৌরসভার সৌন্দর্যের সঙ্গে এই 'বাবুই পাখির গাছ' নতুন মাত্রা যোগ করেছে। কেউ যেন পাখিদের বিরক্ত না করে, সে বিষয়েও সতর্ক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, যাতে পাখিগুলো নিশ্চিন্তে বসবাস করতে পারে।

ছোট ছোট পাতার একটি ছোট্ট কাঁঠালগাছ। সেই গাছেই দলবেঁধে বাবুই পাখির বাস। গাছটিতে যতগুলো পাতা চোখে পড়ে, তার সঙ্গে মিশে থাকে প্রায় ততগুলো পাখি। পাতার আড়াল থেকেই তোলে কিচিরমিচির আওয়াজ। প্রতিদিন কাঁচা ভোরে ও সন্ধ্যা নামলে কিচিরমিচির ডাকে প্রাণ জুড়িয়ে যায় এর আশপাশে থাকা মানুষের। স্থানীয় মানুষ তাই এই গাছের নাম দিয়েছে 'বাবুই পাখির গাছ'।
প্রতিদিন সন্ধ্যা নামলেই রাজশাহীর কাটাখালী বাসস্ট্যান্ডে দেখা মেলে ছোট্ট কাঁঠালগাছটির কাণ্ড, ডালপালা, শাখা-প্রশাখা, পাতায় পাতায় নিশ্চিন্তে বসে আছে বাবুই পাখি। ভোরের আলো ফুটতেই বেরিয়ে পরে খাবারের সন্ধানে। ঠিক সন্ধ্যা নামার মুখে আবার ফেরে অভয়ারণ্য এই কাঁঠালগাছে। দল বেঁধে এক শান্তির নীড়ে বসবাস ওদের। ছোট আকারের এই কাঁঠালগাছ রীতিমতো দখলে নিয়েছে তারা। মানুষের মুখে বদলে দিয়েছে গাছটির নাম।
স্থানীয় দোকানদার আবুল কালাম বলেন, তিন বছর ধরে দোকানে কাজ করছেন তিনি। আসার পর থেকেই দেখছেন এই গাছে বিশাল একদল বাবুই পাখির বাস। প্রতিদিন সকালে দিনের আলো ফুটতেই পাখিগুলো খাবারের সন্ধানে বেরিয়ে পড়ে। দিনের আলো নিভে সন্ধ্যা নামলে আবার ফিরে আসে। ডিম থেকে বাচ্চা ফোটানোর জন্য বছরের প্রায় তিন মাস এদের দেখা যায় না। তবে বাচ্চা ফোটানো হলে আবার ফিরে আসে।
স্কুলশিক্ষক আজগর আলী বলেন, 'বছর পাঁচেক আগে কাঁঠালগাছগুলো লাগানো হয়। এর নিচে বসার জন্য গাছের গোড়া পাকা করা হয়েছে। গাছগুলো লাগানোর কিছুদিন পর থেকে ধীরে ধীরে বাবুই পাখিগুলো এখানে এসে বাস করতে শুরু করে। এখানকার কেউ বাবুই পাখিদের বিরক্ত করে না।'
আরেক চা-দোকানি আকবর আলী বলেন, কয়েক বছর আগে গাছটি লাগানো হয়েছে। হঠাৎ করে বাবুই পাখিরা এসে বাস করতে শুরু করে। এখন গাছটি মানুষের মুখে মুখে 'বাবুই পাখির গাছ' বলে পরিচিত হয়ে গেছে।
কাটাখালী পৌরসভার মেয়র আব্বাস আলী বলেন, পৌরসভার সৌন্দর্যের সঙ্গে এই 'বাবুই পাখির গাছ' নতুন মাত্রা যোগ করেছে। কেউ যেন পাখিদের বিরক্ত না করে, সে বিষয়েও সতর্ক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, যাতে পাখিগুলো নিশ্চিন্তে বসবাস করতে পারে।

ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন।
২ মিনিট আগে
খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া এক নারীর পোড়া মরদেহের পরিচয় ১৫ দিনেও শনাক্ত করা যায়নি। আঙুল আগুনে পুড়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ সম্ভব না হওয়ায় পরিচয় শনাক্তে জটিলতা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
৩৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানায় মামলা হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সোয়া ৭টায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পল্টন থানার ডিউটি অফিসার উপ-সহকারী পরিদর্শক (এএসআই) রকিবুল হাসান।
১ ঘণ্টা আগেআব্দুল্লাহ আল মারুফ, সিরাজগঞ্জ

সাদা দাড়িতে অর্ধেক মেহেদি, কপালে গভীর চিন্তার ভাঁজ। ডান পায়ে ফোঁড়ার// কারণে বাঁধা ব্যান্ডেজ। কাঠের টুলে বসে থাকা মানুষটির দিকে তাকালে বোঝার উপায় নেই—মাত্র এক বছর আগেও তিনি ছিলেন সাড়ে চার বিঘা আবাদি জমির মালিক।
৬৬ বছর বয়সী এই বৃদ্ধের নাম আব্দুল রাজ্জাক। স্ত্রী মর্জিনা বেগমের বয়স ৫৫। চার ছেলে ও দুই মেয়েকে নিয়ে একসময় ভালোই চলছিল তাঁদের সংসার। জমিতে বছরে বিভিন্ন সময়ে গম, ভুট্টা, খেসারি, কালাই ও বাদামের চাষ হতো। পরিশ্রম করেই চলত জীবন। তবে হঠাৎ করেই সবকিছু বদলে দেয় যমুনা নদীর ভাঙন।
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন। বন, বস্তার চাটাই আর পলিথিনে মোড়ানো ছোট একটি ঘরই তাঁদের বর্তমান ঠিকানা। আব্দুল রাজ্জাক সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কাওয়াখোলা ইউনিয়নের দোরতা এলাকার বাসিন্দা। তিনি ওই এলাকার মৃত রহিজ তালুকদারের ছেলে।
শনিবার দুপুর গড়িয়ে বিকেলে সিরাজগঞ্জ ক্রসবার এলাকায় প্লাস্টিকের টুলে বসে কথা বলছিলেন আব্দুল রাজ্জাক। তিনি জানান, তাঁর দাদার প্রায় ২৪ বিঘা জমি ছিল। উত্তরাধিকার সূত্রে তিনি পান সাড়ে চার বিঘা। গত বছরেও সেই জমিতে গম, ভুট্টা, কালাইসহ নানা ফসল আবাদ করেছিলেন। ‘বুড়া-বুড়ির ভালোই চলছিল,’ বলেন তিনি।
সন্তানদের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কিছুক্ষণ নীরব থাকেন আব্দুল রাজ্জাক। এরপর ধীর কণ্ঠে বলেন, ‘ওদের নিজেদেরই খুব কষ্ট। আমাদের দেখবে কীভাবে?’
বর্তমানে ফুফাতো ভাইয়ের জমির ওপর কোনোমতে আশ্রয় নিয়েছেন তাঁরা। শীত এলে দুর্ভোগ আরও বাড়ে। আয়ের একমাত্র সম্বল পাঁচটি গরু। তবে বয়স ও শারীরিক অসুস্থতার কারণে এখন বাইরে গিয়ে কাজ করতে পারেন না তিনি।
আব্দুল রাজ্জাক বলেন, ‘তোমার চাচি যমুনার চরে গিয়ে গরুর জন্য ঘাস কেটে আনে। আর অন্যদের সামান্য সহযোগিতা আর মেয়েরা মাঝে মাঝে যা দেয়, তা দিয়েই কোনোমতে সংসার চলে।’
কথার একপর্যায়ে তাঁর কণ্ঠ ভারী হয়ে আসে। শেষবারের মতো বলেন, ‘আমাকে যদি কেউ একটা ঘর আর মাসে মাসে একটু খাবার বা কিছু টাকার ব্যবস্থা করে দিত, তাহলে সারা জীবন দোয়া করতাম।’
যমুনার ভাঙনে হারিয়ে যাওয়া অসংখ্য জীবনের ভিড়ে আব্দুল রাজ্জাক ও মর্জিনা বেগমের গল্পটি শুধু একটি উদাহরণ—নদীভাঙনে সর্বস্ব হারানো মানুষের নীরব দীর্ঘশ্বাসের গল্প।

সাদা দাড়িতে অর্ধেক মেহেদি, কপালে গভীর চিন্তার ভাঁজ। ডান পায়ে ফোঁড়ার// কারণে বাঁধা ব্যান্ডেজ। কাঠের টুলে বসে থাকা মানুষটির দিকে তাকালে বোঝার উপায় নেই—মাত্র এক বছর আগেও তিনি ছিলেন সাড়ে চার বিঘা আবাদি জমির মালিক।
৬৬ বছর বয়সী এই বৃদ্ধের নাম আব্দুল রাজ্জাক। স্ত্রী মর্জিনা বেগমের বয়স ৫৫। চার ছেলে ও দুই মেয়েকে নিয়ে একসময় ভালোই চলছিল তাঁদের সংসার। জমিতে বছরে বিভিন্ন সময়ে গম, ভুট্টা, খেসারি, কালাই ও বাদামের চাষ হতো। পরিশ্রম করেই চলত জীবন। তবে হঠাৎ করেই সবকিছু বদলে দেয় যমুনা নদীর ভাঙন।
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন। বন, বস্তার চাটাই আর পলিথিনে মোড়ানো ছোট একটি ঘরই তাঁদের বর্তমান ঠিকানা। আব্দুল রাজ্জাক সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কাওয়াখোলা ইউনিয়নের দোরতা এলাকার বাসিন্দা। তিনি ওই এলাকার মৃত রহিজ তালুকদারের ছেলে।
শনিবার দুপুর গড়িয়ে বিকেলে সিরাজগঞ্জ ক্রসবার এলাকায় প্লাস্টিকের টুলে বসে কথা বলছিলেন আব্দুল রাজ্জাক। তিনি জানান, তাঁর দাদার প্রায় ২৪ বিঘা জমি ছিল। উত্তরাধিকার সূত্রে তিনি পান সাড়ে চার বিঘা। গত বছরেও সেই জমিতে গম, ভুট্টা, কালাইসহ নানা ফসল আবাদ করেছিলেন। ‘বুড়া-বুড়ির ভালোই চলছিল,’ বলেন তিনি।
সন্তানদের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কিছুক্ষণ নীরব থাকেন আব্দুল রাজ্জাক। এরপর ধীর কণ্ঠে বলেন, ‘ওদের নিজেদেরই খুব কষ্ট। আমাদের দেখবে কীভাবে?’
বর্তমানে ফুফাতো ভাইয়ের জমির ওপর কোনোমতে আশ্রয় নিয়েছেন তাঁরা। শীত এলে দুর্ভোগ আরও বাড়ে। আয়ের একমাত্র সম্বল পাঁচটি গরু। তবে বয়স ও শারীরিক অসুস্থতার কারণে এখন বাইরে গিয়ে কাজ করতে পারেন না তিনি।
আব্দুল রাজ্জাক বলেন, ‘তোমার চাচি যমুনার চরে গিয়ে গরুর জন্য ঘাস কেটে আনে। আর অন্যদের সামান্য সহযোগিতা আর মেয়েরা মাঝে মাঝে যা দেয়, তা দিয়েই কোনোমতে সংসার চলে।’
কথার একপর্যায়ে তাঁর কণ্ঠ ভারী হয়ে আসে। শেষবারের মতো বলেন, ‘আমাকে যদি কেউ একটা ঘর আর মাসে মাসে একটু খাবার বা কিছু টাকার ব্যবস্থা করে দিত, তাহলে সারা জীবন দোয়া করতাম।’
যমুনার ভাঙনে হারিয়ে যাওয়া অসংখ্য জীবনের ভিড়ে আব্দুল রাজ্জাক ও মর্জিনা বেগমের গল্পটি শুধু একটি উদাহরণ—নদীভাঙনে সর্বস্ব হারানো মানুষের নীরব দীর্ঘশ্বাসের গল্প।

ছোট্ট কাঁঠাল গাছটির কাণ্ড, ডালপালা, শাখা-প্রশাখা, পাতায় পাতায় নিশ্চিন্তে বসে আছে বাবুই পাখি। ভোরের আলো ফুটতেই বেড়িয়ে পরে খাবারের সন্ধানে। ঠিক সন্ধে নামার মুখে আবার ফিরে অভয়ারণ্য এই কাঁঠাল গাছে। দল বেঁধে এক শান্তির নীড়ে বসবাস ওদের। মাঝারি আকারের এই কাঁঠাল গাছটিতে রীতিমতো দখল নিয়ে গাছটির নামই বদলে দিয়
১৬ অক্টোবর ২০২১
খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া এক নারীর পোড়া মরদেহের পরিচয় ১৫ দিনেও শনাক্ত করা যায়নি। আঙুল আগুনে পুড়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ সম্ভব না হওয়ায় পরিচয় শনাক্তে জটিলতা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
৩৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানায় মামলা হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সোয়া ৭টায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পল্টন থানার ডিউটি অফিসার উপ-সহকারী পরিদর্শক (এএসআই) রকিবুল হাসান।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, রাত সাড়ে ১০ টার দিকে সাগর বাড়ির দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে রাত ১১টায় কয়েকজন যুবক তার গতি রোধ করে এলোপাতাড়ি গুলি করতে থাকে। একটি গুলি তার মাথায় এবং অপরটি তার হাঁটুতে লাগে। গুলির শব্দে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে দুর্বৃত্তরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরবর্তী সময়ে তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রূপসা থানার এএসআই গৌতম বলেন, গোলাগুলির শব্দ শুনতে পেয়ে ওই এলাকার বাসিন্দা আ. রহমান রাতে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানায়। পরে ৯৯৯ থেকে আমাদের ফোন দিয়ে বিষয়টি জানানো হয়।
রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ বলেন, ‘রাতে জাপুসা এলাকায় ডিউটি করছিলাম। থানা থেকে ফোন আসলে ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিষয়টি জানার চেষ্টা করি। পরে জানতে পারলাম তারা এখানে জায়গা কিনে নতুন বাড়ি করেছে।’ তবে কারা এবং কী কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে তার প্রকৃত কারণ তিনি বলতে পারেনি।
রূপসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ. রাজ্জাক মীর বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। খুনিদের গ্রেপ্তারে আশপাশের এলাকায় অভিযান শুরু হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন আছে।’

খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, রাত সাড়ে ১০ টার দিকে সাগর বাড়ির দিকে যাচ্ছিল। পথিমধ্যে রাত ১১টায় কয়েকজন যুবক তার গতি রোধ করে এলোপাতাড়ি গুলি করতে থাকে। একটি গুলি তার মাথায় এবং অপরটি তার হাঁটুতে লাগে। গুলির শব্দে আশপাশের লোকজন ছুটে এলে দুর্বৃত্তরা ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। পরবর্তী সময়ে তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
রূপসা থানার এএসআই গৌতম বলেন, গোলাগুলির শব্দ শুনতে পেয়ে ওই এলাকার বাসিন্দা আ. রহমান রাতে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে ঘটনার বিস্তারিত জানায়। পরে ৯৯৯ থেকে আমাদের ফোন দিয়ে বিষয়টি জানানো হয়।
রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ বলেন, ‘রাতে জাপুসা এলাকায় ডিউটি করছিলাম। থানা থেকে ফোন আসলে ঘটনাস্থলে পৌঁছে বিষয়টি জানার চেষ্টা করি। পরে জানতে পারলাম তারা এখানে জায়গা কিনে নতুন বাড়ি করেছে।’ তবে কারা এবং কী কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে তার প্রকৃত কারণ তিনি বলতে পারেনি।
রূপসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ. রাজ্জাক মীর বলেন, ‘ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। খুনিদের গ্রেপ্তারে আশপাশের এলাকায় অভিযান শুরু হয়েছে। বিষয়টি তদন্তাধীন আছে।’

ছোট্ট কাঁঠাল গাছটির কাণ্ড, ডালপালা, শাখা-প্রশাখা, পাতায় পাতায় নিশ্চিন্তে বসে আছে বাবুই পাখি। ভোরের আলো ফুটতেই বেড়িয়ে পরে খাবারের সন্ধানে। ঠিক সন্ধে নামার মুখে আবার ফিরে অভয়ারণ্য এই কাঁঠাল গাছে। দল বেঁধে এক শান্তির নীড়ে বসবাস ওদের। মাঝারি আকারের এই কাঁঠাল গাছটিতে রীতিমতো দখল নিয়ে গাছটির নামই বদলে দিয়
১৬ অক্টোবর ২০২১
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন।
২ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া এক নারীর পোড়া মরদেহের পরিচয় ১৫ দিনেও শনাক্ত করা যায়নি। আঙুল আগুনে পুড়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ সম্ভব না হওয়ায় পরিচয় শনাক্তে জটিলতা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
৩৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানায় মামলা হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সোয়া ৭টায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পল্টন থানার ডিউটি অফিসার উপ-সহকারী পরিদর্শক (এএসআই) রকিবুল হাসান।
১ ঘণ্টা আগেসীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া এক নারীর পোড়া মরদেহের পরিচয় ১৫ দিনেও শনাক্ত করা যায়নি। আঙুল আগুনে পুড়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ সম্ভব না হওয়ায় পরিচয় শনাক্তে জটিলতা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পরে মরদেহটি আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাদের তত্ত্বাবধানে অজ্ঞাত ওই নারীর দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, গত ২৯ নভেম্বর গভীর রাতে সীতাকুণ্ড উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নের আব্দুল্লাহ ঘাটা এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কসংলগ্ন একটি ডিপোর সামনে থেকে আনুমানিক ৪৫ বছর বয়সী এক নারীর আগুনে পোড়া মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েকজন জানান, আগুনে পুড়ে নারীর মৃত্যুর ঘটনাটি রহস্যজনক। তাঁদের ভাষ্য, ওই নারী কীভাবে ঘটনাস্থলে এলেন এবং কেন নিজের শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরালেন—তা বোধগম্য নয়। তাঁদের ধারণা, পরিকল্পিতভাবে হত্যার পর ঘটনাটিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে মরদেহে কেরোসিন ঢেলে আগুন দেওয়া হতে পারে।
স্থানীয়রা আরও জানান, প্রযুক্তির আধুনিকতার এই সময়ে ১৫ দিনেও পরিচয় শনাক্ত না হওয়া কিংবা মৃত্যুর কারণ উদ্ঘাটন না হওয়ায় তাঁরা উদ্বিগ্ন। প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে নারীর পরিচয় ও মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিত করার দাবি জানান তাঁরা।
ফৌজদারহাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. সোহেল রানা বলেন, আগুনে পুড়ে আঙুল সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। পরে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করে মরদেহটি আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলমগীর জানান, মরদেহের পরিচয় ও মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে ডিএনএ নমুনা সংরক্ষণ করা হয়েছে। কোনো স্বজন সামনে এলে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত করা হবে। এরপর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া এক নারীর পোড়া মরদেহের পরিচয় ১৫ দিনেও শনাক্ত করা যায়নি। আঙুল আগুনে পুড়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ সম্ভব না হওয়ায় পরিচয় শনাক্তে জটিলতা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। পরে মরদেহটি আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তাদের তত্ত্বাবধানে অজ্ঞাত ওই নারীর দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, গত ২৯ নভেম্বর গভীর রাতে সীতাকুণ্ড উপজেলার সলিমপুর ইউনিয়নের আব্দুল্লাহ ঘাটা এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কসংলগ্ন একটি ডিপোর সামনে থেকে আনুমানিক ৪৫ বছর বয়সী এক নারীর আগুনে পোড়া মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহটি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েকজন জানান, আগুনে পুড়ে নারীর মৃত্যুর ঘটনাটি রহস্যজনক। তাঁদের ভাষ্য, ওই নারী কীভাবে ঘটনাস্থলে এলেন এবং কেন নিজের শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরালেন—তা বোধগম্য নয়। তাঁদের ধারণা, পরিকল্পিতভাবে হত্যার পর ঘটনাটিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে মরদেহে কেরোসিন ঢেলে আগুন দেওয়া হতে পারে।
স্থানীয়রা আরও জানান, প্রযুক্তির আধুনিকতার এই সময়ে ১৫ দিনেও পরিচয় শনাক্ত না হওয়া কিংবা মৃত্যুর কারণ উদ্ঘাটন না হওয়ায় তাঁরা উদ্বিগ্ন। প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে নারীর পরিচয় ও মৃত্যুর প্রকৃত কারণ নিশ্চিত করার দাবি জানান তাঁরা।
ফৌজদারহাট পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. সোহেল রানা বলেন, আগুনে পুড়ে আঙুল সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। পরে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করে মরদেহটি আঞ্জুমান মফিদুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
সীতাকুণ্ড থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আলমগীর জানান, মরদেহের পরিচয় ও মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তবে ডিএনএ নমুনা সংরক্ষণ করা হয়েছে। কোনো স্বজন সামনে এলে ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে পরিচয় শনাক্ত করা হবে। এরপর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।

ছোট্ট কাঁঠাল গাছটির কাণ্ড, ডালপালা, শাখা-প্রশাখা, পাতায় পাতায় নিশ্চিন্তে বসে আছে বাবুই পাখি। ভোরের আলো ফুটতেই বেড়িয়ে পরে খাবারের সন্ধানে। ঠিক সন্ধে নামার মুখে আবার ফিরে অভয়ারণ্য এই কাঁঠাল গাছে। দল বেঁধে এক শান্তির নীড়ে বসবাস ওদের। মাঝারি আকারের এই কাঁঠাল গাছটিতে রীতিমতো দখল নিয়ে গাছটির নামই বদলে দিয়
১৬ অক্টোবর ২০২১
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন।
২ মিনিট আগে
খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
৫ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানায় মামলা হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সোয়া ৭টায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পল্টন থানার ডিউটি অফিসার উপ-সহকারী পরিদর্শক (এএসআই) রকিবুল হাসান।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানায় মামলা হয়েছে।
আজ সোমবার সকাল সোয়া ৭টায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পল্টন থানার ডিউটি অফিসার উপ-সহকারী পরিদর্শক (এএসআই) রকিবুল হাসান।
তিনি জানান, ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় তার এক আত্মীয় বাদী হয়ে পল্টন থানায় মামলা করেছেন। মামলাটি তদন্ত করছেন পল্টন থানার পরিদর্শক (অপারেশন) ইয়াসিন মিয়া।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর সন্ধ্যার দিকে হাদিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।
হামলার এ ঘটনার পর থেকে র্যাব ও ঢাকা মহানগর পুলিশ মোট ছয়জনকে গ্রেপ্তার করলেও তাঁরা কেউ সরাসরি হামলাকারী নন।
গতকাল রোববার রাত পর্যন্ত গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছে হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিক, মানব পাচারে জড়িত চক্রের দুই সহযোগী, সন্দেহভাজন শুটার ফয়সালের স্ত্রী, শ্যালক ও বান্ধবী। তদন্তসংশ্লিষ্ট একাধিক পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি জানা গেছে।
হাদির হত্যাচেষ্টাকে কেন্দ্র করে অভিযানে সর্বশেষ গতকাল রাতে নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকা থেকে সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সামিয়া, শ্যালক শিপু ও বান্ধবী মারিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে এক বার্তায় জানিয়েছে র্যাব।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানায় মামলা হয়েছে।
আজ সোমবার সকাল সোয়া ৭টায় আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পল্টন থানার ডিউটি অফিসার উপ-সহকারী পরিদর্শক (এএসআই) রকিবুল হাসান।
তিনি জানান, ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় তার এক আত্মীয় বাদী হয়ে পল্টন থানায় মামলা করেছেন। মামলাটি তদন্ত করছেন পল্টন থানার পরিদর্শক (অপারেশন) ইয়াসিন মিয়া।
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরে ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ওসমান হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচারের পর সন্ধ্যার দিকে হাদিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে সেখানেই তিনি চিকিৎসাধীন।
হামলার এ ঘটনার পর থেকে র্যাব ও ঢাকা মহানগর পুলিশ মোট ছয়জনকে গ্রেপ্তার করলেও তাঁরা কেউ সরাসরি হামলাকারী নন।
গতকাল রোববার রাত পর্যন্ত গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছে হামলায় ব্যবহৃত মোটরসাইকেলের মালিক, মানব পাচারে জড়িত চক্রের দুই সহযোগী, সন্দেহভাজন শুটার ফয়সালের স্ত্রী, শ্যালক ও বান্ধবী। তদন্তসংশ্লিষ্ট একাধিক পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে বিষয়টি জানা গেছে।
হাদির হত্যাচেষ্টাকে কেন্দ্র করে অভিযানে সর্বশেষ গতকাল রাতে নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকা থেকে সন্দেহভাজন ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সামিয়া, শ্যালক শিপু ও বান্ধবী মারিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে এক বার্তায় জানিয়েছে র্যাব।

ছোট্ট কাঁঠাল গাছটির কাণ্ড, ডালপালা, শাখা-প্রশাখা, পাতায় পাতায় নিশ্চিন্তে বসে আছে বাবুই পাখি। ভোরের আলো ফুটতেই বেড়িয়ে পরে খাবারের সন্ধানে। ঠিক সন্ধে নামার মুখে আবার ফিরে অভয়ারণ্য এই কাঁঠাল গাছে। দল বেঁধে এক শান্তির নীড়ে বসবাস ওদের। মাঝারি আকারের এই কাঁঠাল গাছটিতে রীতিমতো দখল নিয়ে গাছটির নামই বদলে দিয়
১৬ অক্টোবর ২০২১
ভিটেবাড়ি ও ফসলি জমি একে একে নদীগর্ভে চলে যাওয়ায় এখন আব্দুল রাজ্জাক দম্পতি কার্যত আশ্রয়হীন। একসময় যাঁর নিজের জমি ছিল, আজ তিনি অন্যের দেওয়া সামান্য জমিতে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছেন।
২ মিনিট আগে
খুলনার পূর্ব রূপসায় দুর্বৃত্তের গুলিতে সাগর শেখ (৩৮) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রাত ১১টার দিকে রূপসা সেতুর পূর্বপাশে জাপুসা চৌরাস্তা সিএনজি স্টেশনের পাশে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবক গ্রিন বাংলা আবাসিকের পেছনের বাসিন্দা ফয়েক শেখের ছেলে। তাঁর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রূপসা থানার এসআই সৌরভ দাশ।
৫ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মহাসড়কের পাশ থেকে উদ্ধার হওয়া এক নারীর পোড়া মরদেহের পরিচয় ১৫ দিনেও শনাক্ত করা যায়নি। আঙুল আগুনে পুড়ে যাওয়ায় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সংগ্রহ সম্ভব না হওয়ায় পরিচয় শনাক্তে জটিলতা তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
৩৪ মিনিট আগে