ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে অবস্থানসহ নানা অভিযোগে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে ১৩ জন ইন্টার্ন চিকিৎসকের প্রশিক্ষণ স্থগিত করেছে কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে অভিযুক্তদের আগামী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে সশরীরে হাজির হয়ে অভিযোগ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে ব্যাখ্যা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার হাসপাতালের পরিচালক ও ডিসিপ্লিনারি কমিটির সভাপতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. গোলাম ফেরদৌস স্বাক্ষরিত আদেশে এই কথা জানানো হয়।
ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা হলেন প্রতীক বিশ্বাস, লতিফুল কবির কৌশিক, সুনীতি কুমার, শামীম রেজা, নাইমুর রশীদ, মেহেদী হাসান রোমান, এ টি বি রুবেল, ফায়াদুর রহমান আকাশ, কামরুল হাসান, আবু রায়হান, সাখাওয়াত হোসেন সিফাত, অর্ণব কুণ্ড ও কাশফি তাবরিজ। তাঁরা সবাই মমেক কলেজ শাখা ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে জানা গেছে।
নোটিশে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান গ্রহণ, আন্দোলন বানচালের উদ্দেশ্যে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও চিকিৎসকদের হুমকি প্রদান, ভয়ভীতি প্রদর্শন, বিগত স্বৈরাচারী সরকারের অপরাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণ, সাধারণ শিক্ষার্থী ও চিকিৎসকদের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন, ক্যাম্পাস ও তৎসংলগ্ন এলাকায় চাঁদাবাজি, হোস্টেলে মাদক–বাণিজ্য, মাদক সেবন ইত্যাদি অপরাধে হাসপাতালের ডিসিপ্লিনারি কমিটির জরুরি সভায় পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করা পর্যন্ত অভিযুক্তদের ইন্টার্নি প্রশিক্ষণ স্থগিত করা হলো।
এর আগে সকালে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একদল শিক্ষার্থী অভিযুক্তদের শাস্তি দাবি করে হাসপাতালের পরিচালকের কাছে যান। এ সময় অভিযুক্তরাসহ ছাত্রলীগ সমর্থিত অপর একটি দল সেখানে উপস্থিত হয়ে হট্টগোল শুরু হয়। এতে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সেনা সদস্য, র্যাব, পুলিশ ও আনসার সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে বলে জানান হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ আব্দুর রহিম।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. জাকিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে পাঁচ দিনের জন্য ১৩ জনের ইন্টার্নশিপ স্থগিত করা হয়েছে। তাদের কাছে যথাযথ ব্যাখ্যাও চাওয়া হয়েছে। সেই অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে অবস্থানসহ নানা অভিযোগে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে ১৩ জন ইন্টার্ন চিকিৎসকের প্রশিক্ষণ স্থগিত করেছে কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে অভিযুক্তদের আগামী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে সশরীরে হাজির হয়ে অভিযোগ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে ব্যাখ্যা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার হাসপাতালের পরিচালক ও ডিসিপ্লিনারি কমিটির সভাপতি ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. গোলাম ফেরদৌস স্বাক্ষরিত আদেশে এই কথা জানানো হয়।
ইন্টার্ন চিকিৎসকেরা হলেন প্রতীক বিশ্বাস, লতিফুল কবির কৌশিক, সুনীতি কুমার, শামীম রেজা, নাইমুর রশীদ, মেহেদী হাসান রোমান, এ টি বি রুবেল, ফায়াদুর রহমান আকাশ, কামরুল হাসান, আবু রায়হান, সাখাওয়াত হোসেন সিফাত, অর্ণব কুণ্ড ও কাশফি তাবরিজ। তাঁরা সবাই মমেক কলেজ শাখা ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে জানা গেছে।
নোটিশে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে সরাসরি অবস্থান গ্রহণ, আন্দোলন বানচালের উদ্দেশ্যে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী ও চিকিৎসকদের হুমকি প্রদান, ভয়ভীতি প্রদর্শন, বিগত স্বৈরাচারী সরকারের অপরাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণ, সাধারণ শিক্ষার্থী ও চিকিৎসকদের শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন, ক্যাম্পাস ও তৎসংলগ্ন এলাকায় চাঁদাবাজি, হোস্টেলে মাদক–বাণিজ্য, মাদক সেবন ইত্যাদি অপরাধে হাসপাতালের ডিসিপ্লিনারি কমিটির জরুরি সভায় পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করা পর্যন্ত অভিযুক্তদের ইন্টার্নি প্রশিক্ষণ স্থগিত করা হলো।
এর আগে সকালে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের একদল শিক্ষার্থী অভিযুক্তদের শাস্তি দাবি করে হাসপাতালের পরিচালকের কাছে যান। এ সময় অভিযুক্তরাসহ ছাত্রলীগ সমর্থিত অপর একটি দল সেখানে উপস্থিত হয়ে হট্টগোল শুরু হয়। এতে দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে সেনা সদস্য, র্যাব, পুলিশ ও আনসার সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে বলে জানান হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ আব্দুর রহিম।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. জাকিউল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে পাঁচ দিনের জন্য ১৩ জনের ইন্টার্নশিপ স্থগিত করা হয়েছে। তাদের কাছে যথাযথ ব্যাখ্যাও চাওয়া হয়েছে। সেই অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীক নিয়ে আপিল বিভাগে রায়ের দিন আগামী ১ জুন ধার্য করা হয়েছে। আজ বুধবার চতুর্থ দিনের শুনানি শেষে দুপুর সাড়ে ১২টায় প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বেঞ্চ এই দিন ধার্য করেন।
৮ মিনিট আগেরাজশাহীর বাঘায় সাদেক হোসেন (৫০) নামের এক গরু ব্যবসায়ীর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার বাজুবাঘা ইউনিয়নের আরিফপুর গ্রামে একটি আমবাগান থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১১ মিনিট আগেকুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর ইউনিয়নে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ২২টি মামলার আসামি মামুন সম্রাটকে আটক করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে গৌরীপুর ইউনিয়নের ভুলিরপাড় গ্রামের একটি ভাড়া বাসায় অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের একটি টিম।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ম সমাবর্তন। উৎসবের রঙে সেজেছে পুরো ক্যাম্পাস। গায়ে কালো গাউন, মাথায় টুপি, চোখে স্বপ্ন। যেন ইতিহাসের পাতায় নতুন এক অধ্যায় লেখা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে