নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার বারহাট্টায় নাশকতার মামলায় আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার (২৬ জানুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে নেত্রকোনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কামাল হোসাইন এই আদেশ দেন।
আসামিরা হলেন বারহাট্টা পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি ও বারহাট্টা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক দীপক কুমার সেন্টু, সাহতা ইউনিয়ন শাখা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মোখলেছুর রহমান খান সুজাত, ওই ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান আঙ্গুর, বাউসী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ূন কবির, বারহাট্টা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য পারভেজ মিয়াসহ মামলার ১৩ আসামি।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর জেলার বারহাট্টার গোপালপুর এলাকায় বাউসী সড়কের পাশে বারহাট্টা উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল ছিল। ওই দিন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বিএনপির মঞ্চ ভাঙচুর করে আগুন দেয়। এই অভিযোগ এনে গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর বারহাট্টা উপজেলার গোপালপুর গ্রামের ছাদেক মিয়ার ছেলে আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে বারহাট্টা থানায় একটি মামলা করেন।
মামলায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সামছুর রহমান লিটন, বারহাট্টা উপজেলা শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বারহাট্টা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান খায়রুল কবীর খোকন, বারহাট্টা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী সাখাওয়াত হোসেন, বারহাট্টা উপজেলা শাখা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও বারহাট্টা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাঈনুল হক কাসেমসহ ৫৯ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা ৪০ জনকে আসামি করা হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী প্রেমানন্দ চন্দ্র সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের জামিনে ছিলেন। আজ রোববার সকালের দিকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আসামিরা জামিনের জন্য প্রার্থনা করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করেন এবং কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
নেত্রকোনার বারহাট্টায় নাশকতার মামলায় আওয়ামী লীগের ১৩ নেতাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার (২৬ জানুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে নেত্রকোনার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কামাল হোসাইন এই আদেশ দেন।
আসামিরা হলেন বারহাট্টা পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি ও বারহাট্টা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক দীপক কুমার সেন্টু, সাহতা ইউনিয়ন শাখা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি মোখলেছুর রহমান খান সুজাত, ওই ইউনিয়নের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান আঙ্গুর, বাউসী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ূন কবির, বারহাট্টা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য পারভেজ মিয়াসহ মামলার ১৩ আসামি।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, ২০২২ সালের ৩ সেপ্টেম্বর জেলার বারহাট্টার গোপালপুর এলাকায় বাউসী সড়কের পাশে বারহাট্টা উপজেলা বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল ছিল। ওই দিন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বিএনপির মঞ্চ ভাঙচুর করে আগুন দেয়। এই অভিযোগ এনে গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর বারহাট্টা উপজেলার গোপালপুর গ্রামের ছাদেক মিয়ার ছেলে আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে বারহাট্টা থানায় একটি মামলা করেন।
মামলায় জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সামছুর রহমান লিটন, বারহাট্টা উপজেলা শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বারহাট্টা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান খায়রুল কবীর খোকন, বারহাট্টা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী সাখাওয়াত হোসেন, বারহাট্টা উপজেলা শাখা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও বারহাট্টা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মাঈনুল হক কাসেমসহ ৫৯ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা ৪০ জনকে আসামি করা হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী প্রেমানন্দ চন্দ্র সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের জামিনে ছিলেন। আজ রোববার সকালের দিকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আসামিরা জামিনের জন্য প্রার্থনা করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করেন এবং কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গত ২৮ জুলাই নাট্যকলা বিভাগের শিক্ষক নিয়োগের লিখিত, মৌখিক ও প্রেজেন্টেশন পরীক্ষায় তারা উত্তীর্ণ হন। পরে নিয়ম অনুযায়ী ডোপ টেস্টে অংশ নিলে দুজনের শরীরে গাঁজা জাতীয় মাদকের উপস্থিতি মেলে।
২ মিনিট আগেমুফিজুল হক সিকদার দীর্ঘদিন ধরে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছিলেন। শুক্রবার (৮ আগস্ট) আসরের নামাজের পর রাউজান উপজেলার নোয়াজিশপুর ইউনিয়নের ফতেহনগর গ্রামের ফতেহ মোহাম্মদ সিকদার বাড়ি জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
৭ মিনিট আগেসুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় ২ শিক্ষার্থীসহ ৩ জনের প্রাণ কেড়ে নেওয়া ঘাতক বাসচালককে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার লামাকাজি এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জাকির আলম (৩৫) সিলেটের বিশ্বনাথের...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর সদর, রাজৈর, কালকিনি, শিবচর ও ডাসার উপজেলায় কাগজে-কলমে ১৭টি নদনদী থাকলেও বর্তমানে দৃশ্যমান ১০টি। এর মধ্যে পদ্মা, পালরদী, আড়িয়াল খাঁ, ময়নাকাটা, বিষারকান্দি ও কুমার নদ উল্লেখযোগ্য। এসব নদনদী ঘিরে জেলার ৫ উপজেলায় ৩৪টি স্লুইস গেট নির্মাণ করা হয়েছিল। এর মধ্যে ২৯টি পুরোপুরি অকেজো, আর বাকি ৫টিও
১ ঘণ্টা আগে