নীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ২৬ শিক্ষার্থী ক্লাস প্রমোশনের দাবিতে মানববন্ধন করেছে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অভিভাবকেরাও ওই মানববন্ধনে অংশ নেন।
আজ সোমবার বিকেলে বিদ্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে উপস্থিত অভিভাবক বিউটি বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মেয়ে সপ্তম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণির প্রমোশন পরীক্ষায় এক বিষয়ে ফেল করেছে বলে তাকে প্রমোশন দেওয়া হয়নি। অথচ একই শ্রেণির এক বিষয়ে ফেল করা অনেককে প্রমোশন দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি প্রধান শিক্ষককে বলা হলেও তিনি আমাকে নিয়মের কথা বলেছেন। কিন্তু নিয়ম তো একটাই হওয়া উচিত।’
অপর অভিভাবক আসমা সুফিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার যেখানে শ্রেণি পরীক্ষা বন্ধের চিন্তা করছেন। অথচ এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এক-দুই বিষয়ে ফেল করা শিক্ষার্থীদের প্রমোশন দিচ্ছেন না। পাশেই সরকারি বালক বিদ্যালয়ে এমন নিয়ম নেই। সেখানে সকল শিক্ষার্থীকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেওয়া হয়েছে। প্রধান শিক্ষক নিয়মের কথা বলছেন। কিন্তু সরকারি বিদ্যালয়ের নিয়মতো একটাই হয়।’
আরেক শিক্ষার্থীর অভিভাবক সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাঠ্যসূচিতে এবার নতুন কারিকুলাম এসেছে। যে শিক্ষার্থী প্রমোশন পেল না, তাকে পুরোনো কারিকুলাম বাদ দিয়ে একই ক্লাসে আবারও নতুন কারিকুলামে লেখাপড়া করতে হবে। এতে করে ওই শিক্ষার্থীর মন ভেঙে পড়বে। পাশের আরেকটি সরকারি বিদ্যালয়ে সকলকে প্রমোশন দেওয়া হলেও, বালিকা বিদ্যালয়ে অন্য নিয়ম চালু করেছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা অভিভাবকেরা প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলেও কোনো কাজ হয়নি। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফেরদৌসি আশরাফি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়নে ৫৩ জন শিক্ষক মিলে রেজুলেশন করে ক্লাস প্রমোশনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে দুই-একজন শিক্ষার্থীর শিক্ষার গুণগত মান যাচাই–বাছাই করে পরবর্তী ক্লাসে প্রমোশন দেওয়া হয়েছে। এটা আমার একক কোনো সিদ্ধান্ত নয়। মানববন্ধনের বিষয়টি আমার জানা নেই।’
নীলফামারী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ২৬ শিক্ষার্থী ক্লাস প্রমোশনের দাবিতে মানববন্ধন করেছে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অভিভাবকেরাও ওই মানববন্ধনে অংশ নেন।
আজ সোমবার বিকেলে বিদ্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে উপস্থিত অভিভাবক বিউটি বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মেয়ে সপ্তম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণির প্রমোশন পরীক্ষায় এক বিষয়ে ফেল করেছে বলে তাকে প্রমোশন দেওয়া হয়নি। অথচ একই শ্রেণির এক বিষয়ে ফেল করা অনেককে প্রমোশন দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি প্রধান শিক্ষককে বলা হলেও তিনি আমাকে নিয়মের কথা বলেছেন। কিন্তু নিয়ম তো একটাই হওয়া উচিত।’
অপর অভিভাবক আসমা সুফিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার যেখানে শ্রেণি পরীক্ষা বন্ধের চিন্তা করছেন। অথচ এই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এক-দুই বিষয়ে ফেল করা শিক্ষার্থীদের প্রমোশন দিচ্ছেন না। পাশেই সরকারি বালক বিদ্যালয়ে এমন নিয়ম নেই। সেখানে সকল শিক্ষার্থীকে উপরের ক্লাসে প্রমোশন দেওয়া হয়েছে। প্রধান শিক্ষক নিয়মের কথা বলছেন। কিন্তু সরকারি বিদ্যালয়ের নিয়মতো একটাই হয়।’
আরেক শিক্ষার্থীর অভিভাবক সাইফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পাঠ্যসূচিতে এবার নতুন কারিকুলাম এসেছে। যে শিক্ষার্থী প্রমোশন পেল না, তাকে পুরোনো কারিকুলাম বাদ দিয়ে একই ক্লাসে আবারও নতুন কারিকুলামে লেখাপড়া করতে হবে। এতে করে ওই শিক্ষার্থীর মন ভেঙে পড়বে। পাশের আরেকটি সরকারি বিদ্যালয়ে সকলকে প্রমোশন দেওয়া হলেও, বালিকা বিদ্যালয়ে অন্য নিয়ম চালু করেছে। বিষয়টি নিয়ে আমরা অভিভাবকেরা প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলেও কোনো কাজ হয়নি। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।’
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফেরদৌসি আশরাফি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়নে ৫৩ জন শিক্ষক মিলে রেজুলেশন করে ক্লাস প্রমোশনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে দুই-একজন শিক্ষার্থীর শিক্ষার গুণগত মান যাচাই–বাছাই করে পরবর্তী ক্লাসে প্রমোশন দেওয়া হয়েছে। এটা আমার একক কোনো সিদ্ধান্ত নয়। মানববন্ধনের বিষয়টি আমার জানা নেই।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৫ ঘণ্টা আগে