শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরে নিখোঁজের সাত দিন পর উঠানে মাটিচাপা দেওয়া অবস্থায় সুমন মিয়া (১৭) নামে এক কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে শহরের সজবরখিলা এলাকার একটি বাড়ির উঠান থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় সুমনের বান্ধবী আন্নি আক্তার (১৯) ও তার আরেক বন্ধু রবিনসহ (১৯) তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শেরপুরের পুলিশ সুপার মো. আমিনুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
নিহত সুমন শেরপুর শহরের কসবা বারাকপাড়া নিমতলা এলাকার কৃষক মো. নজরুল ইসলামের ছেলে এবং শেরপুর সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র। আর আন্নি আক্তার শহরের বাগরাকসা কাজীবাড়ী পুকুরপাড় এলাকার শিক্ষক মো. আজিম উদ্দিনের মেয়ে। অন্যদিকে রবিন শহরের সজবরখিলা এলাকার মো. ফোরকান পুলিশের ছেলে। এ ঘটনায় আন্নির বাবা মো. আজিম উদ্দিনকেও গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুমন মিয়া ও আন্নি আক্তার শেরপুর সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণিতে একই সঙ্গে পড়াশোনা করত। সেই সুবাদে আন্নি আক্তার ও সুমনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তবে আন্নি পরে রবিন নামে আরেক ছেলের সঙ্গে প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। পরে তিনি সুমনকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন।
এদিকে গত ৪ নভেম্বর সোমবার বিয়ের কথা বলে সুমনকে ডেকে আনেন আন্নি আক্তার। তবে এরপর থেকে তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে সুমনের নিখোঁজের ঘটনায় থানায় প্রথমে সাধারণ ডায়েরি এবং পরে আন্নি ও তাঁর বাবা আজিম উদ্দিন মাস্টারসহ কয়েকজনকে আসামি করে অপহরণ মামলা দায়ের করেন সুমনের বাবা নজরুল ইসলাম।
পুলিশ জানায়, তারা ঘটনার তদন্তের পাশাপাশি অভিযান চালিয়ে প্রথমে আন্নি ও তাঁর বাবাকে গ্রেপ্তার করলেও সুমনের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে সোমবার রাতে ময়মনসিংহ থেকে রবিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে সে সুমনকে মেরে শহরের সজবরখিলা এলাকায় তাঁর বাড়ির উঠানে লাশ মাটিচাপা দিয়ে রাখার কথা স্বীকার করেন। পরে পুলিশ তাঁকে নিয়ে অভিযান চালিয়ে তাঁর দেখানো জায়গায় মাটি খুঁড়ে সুমনের লাশ উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে শেরপুরের পুলিশ সুপার মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, পুরো ঘটনাটি পুলিশ গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করেছে। মুঠোফোন ট্র্যাকিং করে সুমনের সর্বশেষ অবস্থান ময়মনসিংহে পাওয়া গিয়েছিল। প্রেমঘটিত বিষয়কে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় ইতিমধ্যে মূল তিনজন আসামি গ্রেপ্তার হয়েছেন। তদন্তে আরও কেউ জড়িত থাকার বিষয় উঠে এলে তাদেরও দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় আনা হবে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
শেরপুরে নিখোঁজের সাত দিন পর উঠানে মাটিচাপা দেওয়া অবস্থায় সুমন মিয়া (১৭) নামে এক কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাতে শহরের সজবরখিলা এলাকার একটি বাড়ির উঠান থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় সুমনের বান্ধবী আন্নি আক্তার (১৯) ও তার আরেক বন্ধু রবিনসহ (১৯) তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শেরপুরের পুলিশ সুপার মো. আমিনুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
নিহত সুমন শেরপুর শহরের কসবা বারাকপাড়া নিমতলা এলাকার কৃষক মো. নজরুল ইসলামের ছেলে এবং শেরপুর সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র। আর আন্নি আক্তার শহরের বাগরাকসা কাজীবাড়ী পুকুরপাড় এলাকার শিক্ষক মো. আজিম উদ্দিনের মেয়ে। অন্যদিকে রবিন শহরের সজবরখিলা এলাকার মো. ফোরকান পুলিশের ছেলে। এ ঘটনায় আন্নির বাবা মো. আজিম উদ্দিনকেও গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুমন মিয়া ও আন্নি আক্তার শেরপুর সরকারি কলেজের একাদশ শ্রেণিতে একই সঙ্গে পড়াশোনা করত। সেই সুবাদে আন্নি আক্তার ও সুমনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তবে আন্নি পরে রবিন নামে আরেক ছেলের সঙ্গে প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। পরে তিনি সুমনকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন।
এদিকে গত ৪ নভেম্বর সোমবার বিয়ের কথা বলে সুমনকে ডেকে আনেন আন্নি আক্তার। তবে এরপর থেকে তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে সুমনের নিখোঁজের ঘটনায় থানায় প্রথমে সাধারণ ডায়েরি এবং পরে আন্নি ও তাঁর বাবা আজিম উদ্দিন মাস্টারসহ কয়েকজনকে আসামি করে অপহরণ মামলা দায়ের করেন সুমনের বাবা নজরুল ইসলাম।
পুলিশ জানায়, তারা ঘটনার তদন্তের পাশাপাশি অভিযান চালিয়ে প্রথমে আন্নি ও তাঁর বাবাকে গ্রেপ্তার করলেও সুমনের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে সোমবার রাতে ময়মনসিংহ থেকে রবিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে সে সুমনকে মেরে শহরের সজবরখিলা এলাকায় তাঁর বাড়ির উঠানে লাশ মাটিচাপা দিয়ে রাখার কথা স্বীকার করেন। পরে পুলিশ তাঁকে নিয়ে অভিযান চালিয়ে তাঁর দেখানো জায়গায় মাটি খুঁড়ে সুমনের লাশ উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে শেরপুরের পুলিশ সুপার মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, পুরো ঘটনাটি পুলিশ গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করেছে। মুঠোফোন ট্র্যাকিং করে সুমনের সর্বশেষ অবস্থান ময়মনসিংহে পাওয়া গিয়েছিল। প্রেমঘটিত বিষয়কে কেন্দ্র করে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় ইতিমধ্যে মূল তিনজন আসামি গ্রেপ্তার হয়েছেন। তদন্তে আরও কেউ জড়িত থাকার বিষয় উঠে এলে তাদেরও দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় আনা হবে। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অপারেশন ডেভিলহান্ট পরিচালনা করে রাঙামাটি জেলা যুবলীগ নেতা মো মিজানুর রহমান মিজানকে গ্রেপ্তার করেছে রাঙামাটি কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার মিজান রাঙামাটি জেলা যুবলীগের সহসাধারণ সম্পাদক ও রাঙামাটি আসবাবপত্র ব্যবসায়ী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি।
৩ মিনিট আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ অংশের চট্টগ্রামমুখী সার্ভিস লেনে একটি যাত্রীবাহী বাস উল্টে গেছে। এতে চিটাগাংরোড থেকে মৌচাক এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১.৫ কিলোমিটার সড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে মহাসড়কের আমিজউদদীন পেট্রল পাম্পের উল্টো পাশে চট্টগ্রামমুখী লেনে এ
১ ঘণ্টা আগেভোলার চরফ্যাশনে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কারে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে নেওয়া ১৮৮টি প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে কাজ না করেই বরাদ্দের টাকা ও গম উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়েছে। কিছু কিছু জায়গায় নামমাত্র কাজ করা হয়েছে। এসব ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৮ ঘণ্টা আগে