ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে এবার এইচএসসিতে পাসের হার ৫১ দশমিক ৫৪ শতাংশ, যা গত বছর ছিল ৬৩ দশমিক ২২ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২ হাজার ৬৮৪ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ৮২৬ জন। এবার ১৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করতে পারেননি। তিন প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ফলাফল জানিয়েছেন বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল্লাহ।
ড. মো. শহিদুল্লাহ জানান, বোর্ডের চার জেলার ৩০৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৭৫ হাজার ৮৫৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছেন ৩৯ হাজার ৯৬ জন। বোর্ডের অধীনে চার জেলার মধ্যে ময়মনসিংহ জেলায় পাসের হার ৫৫.৪৬ শতাংশ, শেরপুরে ৪৮.৬৯ শতাংশ, জামালপুরে ৪৭.৪১ শতাংশ ও নেত্রকোনায় ৪৭.৩৯ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগে ৭৬.৯০, মানবিকে ৪৫.৬৪ ও ব্যবসায় শিক্ষায় ৪১.১২ শতাংশ পাস করেছেন। বোর্ডে শতভাগ কৃতকার্য প্রতিষ্ঠান ৩টি ও শতভাগ অকৃতকার্য প্রতিষ্ঠান ১৫টি।
মো. শহিদুল্লাহ বলেন, শতভাগ অকৃতকার্য প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ক্লাসে অমনোযোগী এবং অনিয়মিতের কারণে ফলাফল খারাপ হয়েছে। ভবিষ্যতে ভালো করার লক্ষ্যে সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। এদিকে ফল প্রকাশের পর ময়মনসিংহের সেরা কলেজগুলোতে উল্লাসে ফেটে পড়েন শিক্ষার্থীরা।
নগরীর শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজ থেকে এ বছর ১ হাজার ৩৬২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছেন ১ হাজার ৩০২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩৯৮ জন। ফলাফল ঘোষণার পর আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থী সিফাত উল্লাহ বলেন, ‘বরাবরের মতো এবারও আমাদের কলেজ ভালো ফলাফল করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় আমিও জিপিএ-৫ পেয়েছি। কৃতজ্ঞতা জানাই স্যারদের প্রতি, তাঁরা যেভাবে আন্তরিকতার সঙ্গে আমাদের পড়িয়েছেন।’
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজের শিক্ষক এনায়েতুর রহমান বলেন, ‘এবার বোর্ডেই রেজাল্ট খারাপ হয়েছে। সেই তুলনায় আমরা ভালো করেছি। কিন্তু আরও ভালো হওয়ার দরকার ছিল। নানা কারণে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার প্রতি আনমনা থাকায় এমন হয়েছে। ধারাবাহিকতা রক্ষায় আগামীতে আরও ভালো করার চেষ্টা করব।’
ময়মনসিংহে এবার এইচএসসিতে পাসের হার ৫১ দশমিক ৫৪ শতাংশ, যা গত বছর ছিল ৬৩ দশমিক ২২ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২ হাজার ৬৮৪ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ৮২৬ জন। এবার ১৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করতে পারেননি। তিন প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ফলাফল জানিয়েছেন বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল্লাহ।
ড. মো. শহিদুল্লাহ জানান, বোর্ডের চার জেলার ৩০৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৭৫ হাজার ৮৫৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছেন ৩৯ হাজার ৯৬ জন। বোর্ডের অধীনে চার জেলার মধ্যে ময়মনসিংহ জেলায় পাসের হার ৫৫.৪৬ শতাংশ, শেরপুরে ৪৮.৬৯ শতাংশ, জামালপুরে ৪৭.৪১ শতাংশ ও নেত্রকোনায় ৪৭.৩৯ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগে ৭৬.৯০, মানবিকে ৪৫.৬৪ ও ব্যবসায় শিক্ষায় ৪১.১২ শতাংশ পাস করেছেন। বোর্ডে শতভাগ কৃতকার্য প্রতিষ্ঠান ৩টি ও শতভাগ অকৃতকার্য প্রতিষ্ঠান ১৫টি।
মো. শহিদুল্লাহ বলেন, শতভাগ অকৃতকার্য প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ক্লাসে অমনোযোগী এবং অনিয়মিতের কারণে ফলাফল খারাপ হয়েছে। ভবিষ্যতে ভালো করার লক্ষ্যে সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। এদিকে ফল প্রকাশের পর ময়মনসিংহের সেরা কলেজগুলোতে উল্লাসে ফেটে পড়েন শিক্ষার্থীরা।
নগরীর শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজ থেকে এ বছর ১ হাজার ৩৬২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছেন ১ হাজার ৩০২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩৯৮ জন। ফলাফল ঘোষণার পর আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থী সিফাত উল্লাহ বলেন, ‘বরাবরের মতো এবারও আমাদের কলেজ ভালো ফলাফল করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় আমিও জিপিএ-৫ পেয়েছি। কৃতজ্ঞতা জানাই স্যারদের প্রতি, তাঁরা যেভাবে আন্তরিকতার সঙ্গে আমাদের পড়িয়েছেন।’
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজের শিক্ষক এনায়েতুর রহমান বলেন, ‘এবার বোর্ডেই রেজাল্ট খারাপ হয়েছে। সেই তুলনায় আমরা ভালো করেছি। কিন্তু আরও ভালো হওয়ার দরকার ছিল। নানা কারণে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার প্রতি আনমনা থাকায় এমন হয়েছে। ধারাবাহিকতা রক্ষায় আগামীতে আরও ভালো করার চেষ্টা করব।’
ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহে এবার এইচএসসিতে পাসের হার ৫১ দশমিক ৫৪ শতাংশ, যা গত বছর ছিল ৬৩ দশমিক ২২ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২ হাজার ৬৮৪ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ৮২৬ জন। এবার ১৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করতে পারেননি। তিন প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ফলাফল জানিয়েছেন বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল্লাহ।
ড. মো. শহিদুল্লাহ জানান, বোর্ডের চার জেলার ৩০৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৭৫ হাজার ৮৫৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছেন ৩৯ হাজার ৯৬ জন। বোর্ডের অধীনে চার জেলার মধ্যে ময়মনসিংহ জেলায় পাসের হার ৫৫.৪৬ শতাংশ, শেরপুরে ৪৮.৬৯ শতাংশ, জামালপুরে ৪৭.৪১ শতাংশ ও নেত্রকোনায় ৪৭.৩৯ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগে ৭৬.৯০, মানবিকে ৪৫.৬৪ ও ব্যবসায় শিক্ষায় ৪১.১২ শতাংশ পাস করেছেন। বোর্ডে শতভাগ কৃতকার্য প্রতিষ্ঠান ৩টি ও শতভাগ অকৃতকার্য প্রতিষ্ঠান ১৫টি।
মো. শহিদুল্লাহ বলেন, শতভাগ অকৃতকার্য প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ক্লাসে অমনোযোগী এবং অনিয়মিতের কারণে ফলাফল খারাপ হয়েছে। ভবিষ্যতে ভালো করার লক্ষ্যে সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। এদিকে ফল প্রকাশের পর ময়মনসিংহের সেরা কলেজগুলোতে উল্লাসে ফেটে পড়েন শিক্ষার্থীরা।
নগরীর শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজ থেকে এ বছর ১ হাজার ৩৬২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছেন ১ হাজার ৩০২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩৯৮ জন। ফলাফল ঘোষণার পর আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থী সিফাত উল্লাহ বলেন, ‘বরাবরের মতো এবারও আমাদের কলেজ ভালো ফলাফল করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় আমিও জিপিএ-৫ পেয়েছি। কৃতজ্ঞতা জানাই স্যারদের প্রতি, তাঁরা যেভাবে আন্তরিকতার সঙ্গে আমাদের পড়িয়েছেন।’
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজের শিক্ষক এনায়েতুর রহমান বলেন, ‘এবার বোর্ডেই রেজাল্ট খারাপ হয়েছে। সেই তুলনায় আমরা ভালো করেছি। কিন্তু আরও ভালো হওয়ার দরকার ছিল। নানা কারণে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার প্রতি আনমনা থাকায় এমন হয়েছে। ধারাবাহিকতা রক্ষায় আগামীতে আরও ভালো করার চেষ্টা করব।’
ময়মনসিংহে এবার এইচএসসিতে পাসের হার ৫১ দশমিক ৫৪ শতাংশ, যা গত বছর ছিল ৬৩ দশমিক ২২ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২ হাজার ৬৮৪ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ৮২৬ জন। এবার ১৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করতে পারেননি। তিন প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ড আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই ফলাফল জানিয়েছেন বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. শহিদুল্লাহ।
ড. মো. শহিদুল্লাহ জানান, বোর্ডের চার জেলার ৩০৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৭৫ হাজার ৮৫৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছেন ৩৯ হাজার ৯৬ জন। বোর্ডের অধীনে চার জেলার মধ্যে ময়মনসিংহ জেলায় পাসের হার ৫৫.৪৬ শতাংশ, শেরপুরে ৪৮.৬৯ শতাংশ, জামালপুরে ৪৭.৪১ শতাংশ ও নেত্রকোনায় ৪৭.৩৯ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগে ৭৬.৯০, মানবিকে ৪৫.৬৪ ও ব্যবসায় শিক্ষায় ৪১.১২ শতাংশ পাস করেছেন। বোর্ডে শতভাগ কৃতকার্য প্রতিষ্ঠান ৩টি ও শতভাগ অকৃতকার্য প্রতিষ্ঠান ১৫টি।
মো. শহিদুল্লাহ বলেন, শতভাগ অকৃতকার্য প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ক্লাসে অমনোযোগী এবং অনিয়মিতের কারণে ফলাফল খারাপ হয়েছে। ভবিষ্যতে ভালো করার লক্ষ্যে সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। এদিকে ফল প্রকাশের পর ময়মনসিংহের সেরা কলেজগুলোতে উল্লাসে ফেটে পড়েন শিক্ষার্থীরা।
নগরীর শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজ থেকে এ বছর ১ হাজার ৩৬২ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছেন ১ হাজার ৩০২ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩৯৮ জন। ফলাফল ঘোষণার পর আনন্দ-উল্লাসে মেতে ওঠেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থী সিফাত উল্লাহ বলেন, ‘বরাবরের মতো এবারও আমাদের কলেজ ভালো ফলাফল করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় আমিও জিপিএ-৫ পেয়েছি। কৃতজ্ঞতা জানাই স্যারদের প্রতি, তাঁরা যেভাবে আন্তরিকতার সঙ্গে আমাদের পড়িয়েছেন।’
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম কলেজের শিক্ষক এনায়েতুর রহমান বলেন, ‘এবার বোর্ডেই রেজাল্ট খারাপ হয়েছে। সেই তুলনায় আমরা ভালো করেছি। কিন্তু আরও ভালো হওয়ার দরকার ছিল। নানা কারণে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার প্রতি আনমনা থাকায় এমন হয়েছে। ধারাবাহিকতা রক্ষায় আগামীতে আরও ভালো করার চেষ্টা করব।’
শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি বলে জানিয়েছেন ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজীজি।
১ ঘণ্টা আগেউচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৫২ দশমিক ৫৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭ জন। গতবারের তুলনায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটিই কমেছে। গতবার পাসের হার ছিল ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১০ হাজার ২৬৯ জন। এবার পাসের হার কমেছে প্রায় ১৮ শতাংশ আর জিপিএ
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, এখন থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা যেটুকু খাতায় লিখবে, তার ভিত্তিতেই প্রকৃত নম্বর দেওয়া হবে। কাউকে বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেওয়া হবে না। শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মূল্যায়নই শিক্ষা বোর্ডগুলোর মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। ফলাফল মানে শুধু পরিসংখ্যান নয়; এটি পরিবারের আশা, পরিশ্রম ও শিক্ষার্থীর ভবিষ্যতের গল্প।
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ হাজার ১৩৭ জন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের দপ্তরে এক ব্রিফিংয়ে চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ ন ম মোফাখখারু
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি বলে জানিয়েছেন ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজীজি।
আজ বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরারের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা জানান তিনি। আন্দোলনকারী শিক্ষকদের পক্ষ থেকে ১৫ সদস্যের প্রতিনিধি দল এ আলোচনায় অংশ নেন।
সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজীজি বলেন, ‘আমরা শিক্ষা উপদেষ্টাকে বাবা বলে সম্বোধন করেছি। কান্না করেছি। বলেছি, আমাদের ডাল-ভাতের ব্যবস্থা করেন। কিন্তু উনি বক্তব্যে অনড়।’
তিনি আরও বলেন, ‘উনি (শিক্ষা উপদেষ্টা) ৫ শতাংশ বাড়ি ভাতা দিতে সম্মত হয়েছেন। আর উৎসব ভাতা ও বাড়ি ভাড়ার বিষয়ে উনি কোনো বক্তব্য রাখেননি। বলেছেন, এর বাইরে তিনি পারবেন না। আমরা বলেছি, এখন ১০ শতাংশ দেবেন, পরবর্তী বাজেটে ১০ শতাংশ দেবেন। পুরো বিষয়টি স্পষ্টভাবে প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করতে হবে।’
সদস্যসচিব আরও বলেন, ‘আমরা পাঁচটা পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছি। আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা সহানুভূতিশীল হন।’
মূল বেতনের ২০ শতাংশ (ন্যূনতম ৩ হাজার টাকা) বাড়ি ভাড়াসহ তিন দফা দাবিতে আজ টানা পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে আছেন শিক্ষক-কর্মচারীরা। আজ দুপুর ১২টায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন উদ্দেশে ‘মার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি পালনের কথা ছিল শিক্ষক-কর্মচারীদের। এখন তা বিকেল ৫টা পর্যন্ত স্থগিত রাখছেন তাঁরা।
শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি বলে জানিয়েছেন ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজীজি।
আজ বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরারের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা জানান তিনি। আন্দোলনকারী শিক্ষকদের পক্ষ থেকে ১৫ সদস্যের প্রতিনিধি দল এ আলোচনায় অংশ নেন।
সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজীজি বলেন, ‘আমরা শিক্ষা উপদেষ্টাকে বাবা বলে সম্বোধন করেছি। কান্না করেছি। বলেছি, আমাদের ডাল-ভাতের ব্যবস্থা করেন। কিন্তু উনি বক্তব্যে অনড়।’
তিনি আরও বলেন, ‘উনি (শিক্ষা উপদেষ্টা) ৫ শতাংশ বাড়ি ভাতা দিতে সম্মত হয়েছেন। আর উৎসব ভাতা ও বাড়ি ভাড়ার বিষয়ে উনি কোনো বক্তব্য রাখেননি। বলেছেন, এর বাইরে তিনি পারবেন না। আমরা বলেছি, এখন ১০ শতাংশ দেবেন, পরবর্তী বাজেটে ১০ শতাংশ দেবেন। পুরো বিষয়টি স্পষ্টভাবে প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করতে হবে।’
সদস্যসচিব আরও বলেন, ‘আমরা পাঁচটা পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছি। আমরা আশা করছি, প্রধান উপদেষ্টা সহানুভূতিশীল হন।’
মূল বেতনের ২০ শতাংশ (ন্যূনতম ৩ হাজার টাকা) বাড়ি ভাড়াসহ তিন দফা দাবিতে আজ টানা পঞ্চম দিনের মতো আন্দোলনে আছেন শিক্ষক-কর্মচারীরা। আজ দুপুর ১২টায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন উদ্দেশে ‘মার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি পালনের কথা ছিল শিক্ষক-কর্মচারীদের। এখন তা বিকেল ৫টা পর্যন্ত স্থগিত রাখছেন তাঁরা।
ময়মনসিংহে এবার এইচএসসিতে পাসের হার ৫১ দশমিক ৫৪ শতাংশ, যা গত বছর ছিল ৬৩ দশমিক ২২ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২ হাজার ৬৮৪ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ৮২৬ জন। এবার ১৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করতে পারেননি। তিন প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেউচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৫২ দশমিক ৫৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭ জন। গতবারের তুলনায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটিই কমেছে। গতবার পাসের হার ছিল ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১০ হাজার ২৬৯ জন। এবার পাসের হার কমেছে প্রায় ১৮ শতাংশ আর জিপিএ
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, এখন থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা যেটুকু খাতায় লিখবে, তার ভিত্তিতেই প্রকৃত নম্বর দেওয়া হবে। কাউকে বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেওয়া হবে না। শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মূল্যায়নই শিক্ষা বোর্ডগুলোর মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। ফলাফল মানে শুধু পরিসংখ্যান নয়; এটি পরিবারের আশা, পরিশ্রম ও শিক্ষার্থীর ভবিষ্যতের গল্প।
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ হাজার ১৩৭ জন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের দপ্তরে এক ব্রিফিংয়ে চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ ন ম মোফাখখারু
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৫২ দশমিক ৫৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭ জন।
গতবারের তুলনায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটিই কমেছে। গতবার পাসের হার ছিল ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১০ হাজার ২৬৯ জন।
এবার পাসের হার কমেছে প্রায় ১৮ শতাংশ আর জিপিএ-৫ কমেছে প্রায় ৪ হাজার। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড মিলনায়তনে এসব তথ্য জানান পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বোর্ডের চেয়ারম্যান ইলিয়াছ উদ্দিন আহাম্মদসহ অন্য কর্মকর্তারা।
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে এবার পরীক্ষার্থী ছিলেন ১ লাখ ২ হাজার ৯৭০ জন। এর মধ্যে পাস করেছেন ৫৩ হাজার ৫৬০ জন। ছাত্রদের পাসের হার ৪৮ দশমিক ৯৫ এবং ছাত্রীদের পাসের হার ৫৫ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
চট্টগ্রাম নগরে পাসের হার ৭০ দশমিক ৯০। আর নগর ছাড়া জেলায় পাসের হার ৪৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
তিন পার্বত্য জেলার মধ্যে রাঙামাটিতে পাসের হার ৪১ দশমিক ২৪, খাগড়াছড়িতে ৩৫ দশমিক ৫৩ ও বান্দরবানে ৩৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ। অন্যদিকে কক্সবাজার জেলায় পাসের হার ৪৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৭৮ দশমিক ৭৫, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৫৫ দশমিক ৩০ এবং মানবিক বিভাগে পাসের হার ৩৭ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ।
উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৫২ দশমিক ৫৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭ জন।
গতবারের তুলনায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটিই কমেছে। গতবার পাসের হার ছিল ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১০ হাজার ২৬৯ জন।
এবার পাসের হার কমেছে প্রায় ১৮ শতাংশ আর জিপিএ-৫ কমেছে প্রায় ৪ হাজার। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ড মিলনায়তনে এসব তথ্য জানান পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বোর্ডের চেয়ারম্যান ইলিয়াছ উদ্দিন আহাম্মদসহ অন্য কর্মকর্তারা।
চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে এবার পরীক্ষার্থী ছিলেন ১ লাখ ২ হাজার ৯৭০ জন। এর মধ্যে পাস করেছেন ৫৩ হাজার ৫৬০ জন। ছাত্রদের পাসের হার ৪৮ দশমিক ৯৫ এবং ছাত্রীদের পাসের হার ৫৫ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
চট্টগ্রাম নগরে পাসের হার ৭০ দশমিক ৯০। আর নগর ছাড়া জেলায় পাসের হার ৪৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
তিন পার্বত্য জেলার মধ্যে রাঙামাটিতে পাসের হার ৪১ দশমিক ২৪, খাগড়াছড়িতে ৩৫ দশমিক ৫৩ ও বান্দরবানে ৩৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ। অন্যদিকে কক্সবাজার জেলায় পাসের হার ৪৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৭৮ দশমিক ৭৫, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৫৫ দশমিক ৩০ এবং মানবিক বিভাগে পাসের হার ৩৭ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ।
ময়মনসিংহে এবার এইচএসসিতে পাসের হার ৫১ দশমিক ৫৪ শতাংশ, যা গত বছর ছিল ৬৩ দশমিক ২২ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২ হাজার ৬৮৪ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ৮২৬ জন। এবার ১৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করতে পারেননি। তিন প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি বলে জানিয়েছেন ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজীজি।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, এখন থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা যেটুকু খাতায় লিখবে, তার ভিত্তিতেই প্রকৃত নম্বর দেওয়া হবে। কাউকে বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেওয়া হবে না। শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মূল্যায়নই শিক্ষা বোর্ডগুলোর মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। ফলাফল মানে শুধু পরিসংখ্যান নয়; এটি পরিবারের আশা, পরিশ্রম ও শিক্ষার্থীর ভবিষ্যতের গল্প।
২ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ হাজার ১৩৭ জন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের দপ্তরে এক ব্রিফিংয়ে চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ ন ম মোফাখখারু
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা
এ বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা তাদের ‘প্রাপ্য নম্বরই’ পেয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। এবারের পরীক্ষায় যেসব শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছেন বা আশানুরূপ ফল করতে পারেননি, তাঁদের প্রতি সমবেদনা জানান তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, এখন থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা যেটুকু খাতায় লিখবে, তার ভিত্তিতেই প্রকৃত নম্বর দেওয়া হবে। কাউকে বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেওয়া হবে না। শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মূল্যায়নই শিক্ষা বোর্ডগুলোর মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। ফলাফল মানে শুধু পরিসংখ্যান নয়; এটি পরিবারের আশা, পরিশ্রম ও শিক্ষার্থীর ভবিষ্যতের গল্প।
এবারের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় যাঁরা ভালো ফল করেছেন, তাঁদের অভিনন্দন জানান উপদেষ্টা।
সি আর আবরার বলেন, এ বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল অনেককেই বিস্মিত করেছে। পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তির সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় কম। এর উত্তর জটিল নয়, অস্বস্তিকর।
তিনি বলেন, ‘দেশের শিক্ষার মূল সংকট প্রাথমিক স্তর থেকেই শুরু হয়। সেই ঘাটতি বছরের পর বছর ধরে জমা হয়। দীর্ঘদিন আমরা সেই বাস্তবতার মুখোমুখি হইনি। আমরা এমন এক সংস্কৃতি গড়ে তুলেছি, যেখানে সংখ্যাই সত্য হয়ে উঠেছে। পাসের হার সেখানে সাফল্যের প্রতীক আর জিপিএ-৫-এর সংখ্যা তৃপ্তির মানদণ্ড। “ভালো” ফলাফল দেখাতে গিয়ে আমরা অজান্তেই শেখার প্রকৃত সংকট আড়াল করেছি। সেই সংস্কৃতির পরিবর্তন চাই। আমি চাই, শিক্ষাব্যবস্থা আবারও বাস্তবতাকে প্রতিফলিত করুক।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘সকল শিক্ষা বোর্ডকে নির্দেশ দিয়েছি, ভবিষ্যতে বিশেষ করে এইচএসসি পরীক্ষার মূল্যায়নে সীমান্তরেখায় থাকা শিক্ষার্থীদের প্রতি সর্বোচ্চ ন্যায্যতা বজায় রাখতে। একই সঙ্গে ফলাফলের বাস্তবতা বিকৃত যেন না হয়, তা খেয়াল রাখতে। আমরা “অতিরিক্ত নম্বর দিয়ে সন্তুষ্টি” নয়, বরং “ন্যায্য নম্বর দিয়ে সততা”কে বেছে নিয়েছি। সাহস করে বাস্তবতা স্বীকার না করলে মেধাবী ও আগামী প্রজন্মের প্রতি অন্যায় হবে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রতিটি শিক্ষা বোর্ডকে তাদের মূল্যায়ন প্রক্রিয়ার স্বতন্ত্র পর্যালোচনা প্রতিবেদন তৈরি করতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষাবিদ, গবেষক ও নীতিনির্ধারকদের নিয়ে বিশেষজ্ঞ প্যানেল গঠন করেছি। তারা তথ্য বিশ্লেষণ করে শেখার মূল ঘাটতিগুলো চিহ্নিত করবে।’
তিনি বলেন, আগামী সপ্তাহে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জাতীয় শিক্ষা পরামর্শ সভা আহ্বান করেছে। সেখানে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, বোর্ড, বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রযুক্তি খাতের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন।
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমানে শিক্ষক সংগঠনগুলো শতাংশভিত্তিক বাড়ি ভাড়া ২০ শতাংশ বৃদ্ধিসহ বেশ কিছু দাবি তুলেছেন। সরকারের আর্থিক বাস্তবতা অনুযায়ী ৫ শতাংশ বৃদ্ধি (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) বর্তমানে আলোচনাধীন।
নতুন বেতন কমিশনের সুপারিশে আগামী বছর আরও সম্মানজনক কাঠামোর দিকে যেতে পারবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
উপদেষ্টা জানান, সরকার শতাংশভিত্তিক বাড়ি ভাড়ার বিষয়ে শিক্ষকদের দাবির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে।
এ বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় শিক্ষার্থীরা তাদের ‘প্রাপ্য নম্বরই’ পেয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। এবারের পরীক্ষায় যেসব শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছেন বা আশানুরূপ ফল করতে পারেননি, তাঁদের প্রতি সমবেদনা জানান তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, এখন থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা যেটুকু খাতায় লিখবে, তার ভিত্তিতেই প্রকৃত নম্বর দেওয়া হবে। কাউকে বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেওয়া হবে না। শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মূল্যায়নই শিক্ষা বোর্ডগুলোর মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। ফলাফল মানে শুধু পরিসংখ্যান নয়; এটি পরিবারের আশা, পরিশ্রম ও শিক্ষার্থীর ভবিষ্যতের গল্প।
এবারের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় যাঁরা ভালো ফল করেছেন, তাঁদের অভিনন্দন জানান উপদেষ্টা।
সি আর আবরার বলেন, এ বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল অনেককেই বিস্মিত করেছে। পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তির সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় কম। এর উত্তর জটিল নয়, অস্বস্তিকর।
তিনি বলেন, ‘দেশের শিক্ষার মূল সংকট প্রাথমিক স্তর থেকেই শুরু হয়। সেই ঘাটতি বছরের পর বছর ধরে জমা হয়। দীর্ঘদিন আমরা সেই বাস্তবতার মুখোমুখি হইনি। আমরা এমন এক সংস্কৃতি গড়ে তুলেছি, যেখানে সংখ্যাই সত্য হয়ে উঠেছে। পাসের হার সেখানে সাফল্যের প্রতীক আর জিপিএ-৫-এর সংখ্যা তৃপ্তির মানদণ্ড। “ভালো” ফলাফল দেখাতে গিয়ে আমরা অজান্তেই শেখার প্রকৃত সংকট আড়াল করেছি। সেই সংস্কৃতির পরিবর্তন চাই। আমি চাই, শিক্ষাব্যবস্থা আবারও বাস্তবতাকে প্রতিফলিত করুক।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘সকল শিক্ষা বোর্ডকে নির্দেশ দিয়েছি, ভবিষ্যতে বিশেষ করে এইচএসসি পরীক্ষার মূল্যায়নে সীমান্তরেখায় থাকা শিক্ষার্থীদের প্রতি সর্বোচ্চ ন্যায্যতা বজায় রাখতে। একই সঙ্গে ফলাফলের বাস্তবতা বিকৃত যেন না হয়, তা খেয়াল রাখতে। আমরা “অতিরিক্ত নম্বর দিয়ে সন্তুষ্টি” নয়, বরং “ন্যায্য নম্বর দিয়ে সততা”কে বেছে নিয়েছি। সাহস করে বাস্তবতা স্বীকার না করলে মেধাবী ও আগামী প্রজন্মের প্রতি অন্যায় হবে।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘প্রতিটি শিক্ষা বোর্ডকে তাদের মূল্যায়ন প্রক্রিয়ার স্বতন্ত্র পর্যালোচনা প্রতিবেদন তৈরি করতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষাবিদ, গবেষক ও নীতিনির্ধারকদের নিয়ে বিশেষজ্ঞ প্যানেল গঠন করেছি। তারা তথ্য বিশ্লেষণ করে শেখার মূল ঘাটতিগুলো চিহ্নিত করবে।’
তিনি বলেন, আগামী সপ্তাহে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জাতীয় শিক্ষা পরামর্শ সভা আহ্বান করেছে। সেখানে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, বোর্ড, বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রযুক্তি খাতের প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন।
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমানে শিক্ষক সংগঠনগুলো শতাংশভিত্তিক বাড়ি ভাড়া ২০ শতাংশ বৃদ্ধিসহ বেশ কিছু দাবি তুলেছেন। সরকারের আর্থিক বাস্তবতা অনুযায়ী ৫ শতাংশ বৃদ্ধি (ন্যূনতম ২ হাজার টাকা) বর্তমানে আলোচনাধীন।
নতুন বেতন কমিশনের সুপারিশে আগামী বছর আরও সম্মানজনক কাঠামোর দিকে যেতে পারবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
উপদেষ্টা জানান, সরকার শতাংশভিত্তিক বাড়ি ভাড়ার বিষয়ে শিক্ষকদের দাবির প্রতি শ্রদ্ধাশীল। বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে।
ময়মনসিংহে এবার এইচএসসিতে পাসের হার ৫১ দশমিক ৫৪ শতাংশ, যা গত বছর ছিল ৬৩ দশমিক ২২ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২ হাজার ৬৮৪ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ৮২৬ জন। এবার ১৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করতে পারেননি। তিন প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি বলে জানিয়েছেন ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজীজি।
১ ঘণ্টা আগেউচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৫২ দশমিক ৫৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭ জন। গতবারের তুলনায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটিই কমেছে। গতবার পাসের হার ছিল ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১০ হাজার ২৬৯ জন। এবার পাসের হার কমেছে প্রায় ১৮ শতাংশ আর জিপিএ
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ হাজার ১৩৭ জন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের দপ্তরে এক ব্রিফিংয়ে চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ ন ম মোফাখখারু
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। আর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ হাজার ১৩৭ জন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের দপ্তরে এক ব্রিফিংয়ে চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ ন ম মোফাখখারুল ইসলাম এই তথ্য জানান।
বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, গত বছর বোর্ডে পাসের হার ছিল ৮১ দশমিক ২৪ শতাংশ। গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ২৪ হাজার ৯০২ জন। অর্থাৎ এ বছর জিপিএ-৫ কমেছে ১৪ হাজার ৭৬৫টি।
বোর্ড চেয়ারম্যান আরও বলেন, এ বছর জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের মধ্যে ৫ হাজার ৬৮২ ছাত্রী ও ৪ হাজার ৪৫৫ জন ছাত্র। আর ছাত্র পাসের হার ৫০ দশমিক ৬৯ শতাংশ ও ছাত্রী পাসের হার ৬৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ। অর্থাৎ জিপিএ-৫ প্রাপ্তি ও পাসের হারে এ বছরও এগিয়ে রয়েছেন ছাত্রীরা।
বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমার কাছে বিগত ৫-৭ বছরের ফলাফল আছে। এবারের ফল সর্বনিম্ন। আরও বেশি সময়ের মধ্যে এটি সর্বনিম্ন ফল হতে পারে। এর প্রধান কারণ এখনকার শিক্ষার্থীরা বইমুখী না। বিশেষ করে ছেলেদের অবস্থা খুব খারাপ। মানবিক বিভাগে তাদের পাসের হার মাত্র ৪১ শতাংশ। ছেলে-মেয়ে উভয়েই বইমুখী হলে এত খারাপ রেজাল্ট হতো না।’
এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের আওতায় বিভাগের আট জেলায় ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৪৩ শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন। এর মধ্যে ৭৭ হাজার ৭৪২ জন শিক্ষার্থী পাস করেছেন। এবার শিক্ষা বোর্ডের আওতায় ১৮টি কলেজের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। আর ৩৫টি কলেজের শতভাগ শিক্ষার্থী ফেল করেছেন। রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে মোট ৭৫০টি কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য ২০৭টি পরীক্ষা কেন্দ্র ছিল বলেও জানান বোর্ড চেয়ারম্যান।
চলতি বছরের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। আর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১০ হাজার ১৩৭ জন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের দপ্তরে এক ব্রিফিংয়ে চেয়ারম্যান অধ্যাপক আ ন ম মোফাখখারুল ইসলাম এই তথ্য জানান।
বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, গত বছর বোর্ডে পাসের হার ছিল ৮১ দশমিক ২৪ শতাংশ। গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ২৪ হাজার ৯০২ জন। অর্থাৎ এ বছর জিপিএ-৫ কমেছে ১৪ হাজার ৭৬৫টি।
বোর্ড চেয়ারম্যান আরও বলেন, এ বছর জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের মধ্যে ৫ হাজার ৬৮২ ছাত্রী ও ৪ হাজার ৪৫৫ জন ছাত্র। আর ছাত্র পাসের হার ৫০ দশমিক ৬৯ শতাংশ ও ছাত্রী পাসের হার ৬৮ দশমিক ৬৯ শতাংশ। অর্থাৎ জিপিএ-৫ প্রাপ্তি ও পাসের হারে এ বছরও এগিয়ে রয়েছেন ছাত্রীরা।
বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘আমার কাছে বিগত ৫-৭ বছরের ফলাফল আছে। এবারের ফল সর্বনিম্ন। আরও বেশি সময়ের মধ্যে এটি সর্বনিম্ন ফল হতে পারে। এর প্রধান কারণ এখনকার শিক্ষার্থীরা বইমুখী না। বিশেষ করে ছেলেদের অবস্থা খুব খারাপ। মানবিক বিভাগে তাদের পাসের হার মাত্র ৪১ শতাংশ। ছেলে-মেয়ে উভয়েই বইমুখী হলে এত খারাপ রেজাল্ট হতো না।’
এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের আওতায় বিভাগের আট জেলায় ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৪৩ শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন। এর মধ্যে ৭৭ হাজার ৭৪২ জন শিক্ষার্থী পাস করেছেন। এবার শিক্ষা বোর্ডের আওতায় ১৮টি কলেজের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। আর ৩৫টি কলেজের শতভাগ শিক্ষার্থী ফেল করেছেন। রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে মোট ৭৫০টি কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য ২০৭টি পরীক্ষা কেন্দ্র ছিল বলেও জানান বোর্ড চেয়ারম্যান।
ময়মনসিংহে এবার এইচএসসিতে পাসের হার ৫১ দশমিক ৫৪ শতাংশ, যা গত বছর ছিল ৬৩ দশমিক ২২ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২ হাজার ৬৮৪ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ৮২৬ জন। এবার ১৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করতে পারেননি। তিন প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি বলে জানিয়েছেন ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোট’-এর সদস্যসচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজীজি।
১ ঘণ্টা আগেউচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৫২ দশমিক ৫৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৭ জন। গতবারের তুলনায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটিই কমেছে। গতবার পাসের হার ছিল ৭০ দশমিক ৩২ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন ১০ হাজার ২৬৯ জন। এবার পাসের হার কমেছে প্রায় ১৮ শতাংশ আর জিপিএ
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, এখন থেকে ছাত্র-ছাত্রীরা যেটুকু খাতায় লিখবে, তার ভিত্তিতেই প্রকৃত নম্বর দেওয়া হবে। কাউকে বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেওয়া হবে না। শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মূল্যায়নই শিক্ষা বোর্ডগুলোর মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত। ফলাফল মানে শুধু পরিসংখ্যান নয়; এটি পরিবারের আশা, পরিশ্রম ও শিক্ষার্থীর ভবিষ্যতের গল্প।
২ ঘণ্টা আগে