নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান ভূইয়াকে (৫০) ময়মনসিংহের কোতোয়ালী থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাত ৮টার দিকে ময়মনসিংহের কোতোয়ালী থানাধীন স্বদেশ হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শনিবার সকালে ময়মনসিংহ র্যাব-১৪, সিপিসি-২ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হাই চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় ছাত্রদল কর্মী মো. মোবারক হোসেনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাটের মামলার এজহারভুক্ত আসামি তিনি।
গ্রেপ্তার কামরুল হাসান ভূইয়া (৫০) কেন্দুয়া উপজেলার দিগদাইর গ্রামের মৃত হাবিবুর রহমান ভূইয়ার ছেলে। তিনি কেন্দুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
র্যাব, মামলার অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত ২৮ জুলাই কেন্দুয়া থানা গেট সংলগ্ন একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আওয়ামী লীগ নেতা কামরুল হাসান ভূইয়ার নেতৃত্বে হামলা চালায় নেতাকর্মীরা। ছাত্রদল কর্মীর মালিকানাধীন ওই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট করে ৩৪ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি করে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এ ঘটনায় ২১ আগস্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মালিক মো. মোবারক হোসেন বাদী হয়ে কেন্দুয়া থানায় দ্রুত বিচার আইনে মামলা করেন। ওই মামলায় স্থানীয় সাবেক এমপি অসীম কুমার উকিল, তাঁর স্ত্রী সাবেক এমপি অপু উকিল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র আসাদুল হক ভূঞা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান ভূঁইয়াসহ আওয়ামী লীগের ১৪৮ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করা হয়। এছাড়া ৩০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
গতকাল শুক্রবার রাতে ময়মনসিংহের কোতোয়ালী থানাধীন স্বদেশ হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এলাকায় কামরুল হাসান ভূইয়ার অবস্থান শনাক্ত করে র্যাব। পরে র্যাব-১৪, সিপিসি-২ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের সদস্যরা যৌথ অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন। শনিবার সকালে তাঁকে কেন্দুয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।
মামলার অন্য পলাতক আামিদের ধরতে অভিযান চলামান রয়েছে বলে জানান র্যাব কর্মকর্তা মো. আব্দুল হাই চৌধুরী।
কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে দুপুরে কামরুল হাসান ভূঁইয়াকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, এই মামলার অপর আসামি কেন্দুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র আসাদুল হক ভূঞা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলামকে ১৩ নভেম্বর রাজধানী থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। আর এ মামলার প্রধান দুই আসামি অসীম কুমার উকিল ও তাঁর স্ত্রী অপু উকিল কলকাতায় রয়েছেন বলে গণমাধ্যমে জানানো হয়।
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান ভূইয়াকে (৫০) ময়মনসিংহের কোতোয়ালী থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাত ৮টার দিকে ময়মনসিংহের কোতোয়ালী থানাধীন স্বদেশ হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শনিবার সকালে ময়মনসিংহ র্যাব-১৪, সিপিসি-২ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের মিডিয়া অফিসার সহকারী পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হাই চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্থানীয় ছাত্রদল কর্মী মো. মোবারক হোসেনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাটের মামলার এজহারভুক্ত আসামি তিনি।
গ্রেপ্তার কামরুল হাসান ভূইয়া (৫০) কেন্দুয়া উপজেলার দিগদাইর গ্রামের মৃত হাবিবুর রহমান ভূইয়ার ছেলে। তিনি কেন্দুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
র্যাব, মামলার অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত ২৮ জুলাই কেন্দুয়া থানা গেট সংলগ্ন একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আওয়ামী লীগ নেতা কামরুল হাসান ভূইয়ার নেতৃত্বে হামলা চালায় নেতাকর্মীরা। ছাত্রদল কর্মীর মালিকানাধীন ওই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও লুটপাট করে ৩৪ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি করে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
এ ঘটনায় ২১ আগস্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মালিক মো. মোবারক হোসেন বাদী হয়ে কেন্দুয়া থানায় দ্রুত বিচার আইনে মামলা করেন। ওই মামলায় স্থানীয় সাবেক এমপি অসীম কুমার উকিল, তাঁর স্ত্রী সাবেক এমপি অপু উকিল, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র আসাদুল হক ভূঞা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামরুল হাসান ভূঁইয়াসহ আওয়ামী লীগের ১৪৮ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করা হয়। এছাড়া ৩০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
গতকাল শুক্রবার রাতে ময়মনসিংহের কোতোয়ালী থানাধীন স্বদেশ হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এলাকায় কামরুল হাসান ভূইয়ার অবস্থান শনাক্ত করে র্যাব। পরে র্যাব-১৪, সিপিসি-২ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের সদস্যরা যৌথ অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন। শনিবার সকালে তাঁকে কেন্দুয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়।
মামলার অন্য পলাতক আামিদের ধরতে অভিযান চলামান রয়েছে বলে জানান র্যাব কর্মকর্তা মো. আব্দুল হাই চৌধুরী।
কেন্দুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে দুপুরে কামরুল হাসান ভূঁইয়াকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, এই মামলার অপর আসামি কেন্দুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র আসাদুল হক ভূঞা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলামকে ১৩ নভেম্বর রাজধানী থেকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। আর এ মামলার প্রধান দুই আসামি অসীম কুমার উকিল ও তাঁর স্ত্রী অপু উকিল কলকাতায় রয়েছেন বলে গণমাধ্যমে জানানো হয়।
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৫ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগে