নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদনে ঝড়ে ২২৯টি ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শিলাবৃষ্টিতে আম, কাঁঠাল, লিচুসহ প্রায় সাড়ে ১৫ হেক্টর জমির ফসলের ক্ষতি হয়। এ ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ২০টি বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে গেছে। গতকাল রোববার বিকেল থেকে আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত ঝড়-বৃষ্টিতে এসব ক্ষতি হয়েছে বলে উপজেলার বিভিন্ন দপ্তর জানিয়েছে।
জানা গেছে, গতকাল বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে হঠাৎ ঝড় শুরু হয়। প্রায় এক ঘণ্টা স্থায়ী ঝড়ে পাল্টে গেছে মদন উপজেলার চিত্র। গাছের ডাল-পালা ভেঙে নেত্রকোনা-মদন সড়ক, কেন্দুয়া-মদন সড়ক, ফতেপুর-মদন সড়কসহ কয়েটি সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ঝড়ের পর থেকে উপজেলা প্রশাসন ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা কয়েক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে যান চলা স্বাভাবিক করেন।
মদনে বিভিন্ন স্থানে বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে যায়। বৈদ্যুতিক তারে গাছ ও ডাল-পালা পড়ে থাকায় গতকাল সন্ধ্যা থেকে আজ দুপুর পর্যন্ত উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকে। এতে দুর্ভোগে পড়ে উপজেলাবাসী। আজ দুপুরে পৌর-সদরে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু হলেও গ্রামাঞ্চলের সংযোগ এখনো বন্ধ রয়েছে বলে বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে জানা গেছে।
নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মদন জোনাল অফিসের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. ফিরোজ হোসেন বলেন, ‘ঝড়ে বিভিন্ন এলাকায় ২০টি খুঁটি ভেঙে গেছে। খুঁটি মেরামত করতে ঠিকাদারের তিনটি দল কাজ করছে। বর্তমানে পৌর-সদরের কিছু অংশে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করেছি। গ্রামাঞ্চলের সংযোগ চালু করতে আরও সময় লাগবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বলেন, ‘শিলাবৃষ্টিতে ১৫ হেক্টর জমির পাটখেতে আংশিক ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া শূন্য দশমিক পাঁচ হেক্টর জমির শাকসবজির ক্ষতি হয়েছে।’
ঝড়ের পর সরেজমিনে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আলম মিয়া। তিনি বলেন, ‘আজ দুপুর পর্যন্ত ২২৯টি পরিবারের ঘর ভেঙে যাওয়ার তথ্য পেয়েছি। ক্ষতিগ্রস্তদের সংখ্যা আরও বাড়বে। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’
নেত্রকোনার মদনে ঝড়ে ২২৯টি ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শিলাবৃষ্টিতে আম, কাঁঠাল, লিচুসহ প্রায় সাড়ে ১৫ হেক্টর জমির ফসলের ক্ষতি হয়। এ ছাড়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ২০টি বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে গেছে। গতকাল রোববার বিকেল থেকে আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত ঝড়-বৃষ্টিতে এসব ক্ষতি হয়েছে বলে উপজেলার বিভিন্ন দপ্তর জানিয়েছে।
জানা গেছে, গতকাল বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে হঠাৎ ঝড় শুরু হয়। প্রায় এক ঘণ্টা স্থায়ী ঝড়ে পাল্টে গেছে মদন উপজেলার চিত্র। গাছের ডাল-পালা ভেঙে নেত্রকোনা-মদন সড়ক, কেন্দুয়া-মদন সড়ক, ফতেপুর-মদন সড়কসহ কয়েটি সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ঝড়ের পর থেকে উপজেলা প্রশাসন ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা কয়েক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে যান চলা স্বাভাবিক করেন।
মদনে বিভিন্ন স্থানে বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে যায়। বৈদ্যুতিক তারে গাছ ও ডাল-পালা পড়ে থাকায় গতকাল সন্ধ্যা থেকে আজ দুপুর পর্যন্ত উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকে। এতে দুর্ভোগে পড়ে উপজেলাবাসী। আজ দুপুরে পৌর-সদরে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু হলেও গ্রামাঞ্চলের সংযোগ এখনো বন্ধ রয়েছে বলে বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে জানা গেছে।
নেত্রকোনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মদন জোনাল অফিসের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) মো. ফিরোজ হোসেন বলেন, ‘ঝড়ে বিভিন্ন এলাকায় ২০টি খুঁটি ভেঙে গেছে। খুঁটি মেরামত করতে ঠিকাদারের তিনটি দল কাজ করছে। বর্তমানে পৌর-সদরের কিছু অংশে বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু করেছি। গ্রামাঞ্চলের সংযোগ চালু করতে আরও সময় লাগবে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বলেন, ‘শিলাবৃষ্টিতে ১৫ হেক্টর জমির পাটখেতে আংশিক ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া শূন্য দশমিক পাঁচ হেক্টর জমির শাকসবজির ক্ষতি হয়েছে।’
ঝড়ের পর সরেজমিনে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে বলে জানান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শাহ আলম মিয়া। তিনি বলেন, ‘আজ দুপুর পর্যন্ত ২২৯টি পরিবারের ঘর ভেঙে যাওয়ার তথ্য পেয়েছি। ক্ষতিগ্রস্তদের সংখ্যা আরও বাড়বে। ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা দেওয়ার জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৩ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৩ ঘণ্টা আগে