কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
হত্যা মামলায় রুমন অনমিক (৩২) নামের একজনকে আজ কর্মধা ইউনিয়ন থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
নিহত উসমান মিয়া কর্মধা ইউনিয়নের নুনা টিলাবাড়ির মৃত হায়দার আলীর ছেলে।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার জানায়, উসমান মিয়া গত শনিবার রাতে বাড়ি থেকে বের হন। পরে তিনি আর বাড়িতে ফিরে আসেননি। গতকাল বিকেলে তাঁর লাশ আমুলি পানপুঞ্জির একটি টিলার নিচে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন স্থানীয় লোকজন। পুলিশ তাঁর লাশ উদ্ধার করে। উসমান একই উপজেলার রাউৎগাঁও ইউনিয়নের মুকুন্দপুর এলাকার একটি পানের বরজে দিনমজুরের কাজ করতেন।
নিহত উসমানের স্ত্রী রাবিয়া বেগম জানান, শনিবার রাত আনুমানিক ১২টার পর সবুজ, রুমন ও তোফায়েল নামের তিন ব্যক্তি পানের বরজ পাহারা দেওয়ার জন্য ডেকে নেন উসমানকে। তাঁরা সাহরির আগেই ফিরে আসার কথা জানান। কিন্তু সাহরির সময় উসমান ফিরে আসেননি। তাঁর মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া যায়। গতকাল সকালে স্বামীর খোঁজে স্থানীয় রাঙিছড়া বাজারে গিয়ে সবুজকে দেখতে পান রাবিয়া। তখন সবুজ তাঁকে জানায় উসমান বাড়িতে চলে গেছেন। রাবিয়া বাড়িতে গিয়ে স্বামী ফিরে না আসায় আবারও সুবজের রাঙিছড়ার বাড়িতে যান। কিন্তু বাড়িতে গিয়ে সবুজের ঘর তালা দেওয়া দেখতে পান। দুপুরের পরে স্বামীর লাশ টিলার নিচে পড়ে থাকার খবর পান রাবিয়া।
রাবিয়ার দাবি, সবুজ, রুমন ও তোফায়েলসহ আরও দুজন তাঁর স্বামীকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছেন। তাঁদের সঙ্গে তাঁর স্বামীর বিরোধ আছে।
কুলাউড়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার জানান, আজ সকালে নিহত উসমানের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় পাঁচজনকে আসামি করে নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুছ ছালেক জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
হত্যা মামলায় রুমন অনমিক (৩২) নামের একজনকে আজ কর্মধা ইউনিয়ন থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
নিহত উসমান মিয়া কর্মধা ইউনিয়নের নুনা টিলাবাড়ির মৃত হায়দার আলীর ছেলে।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার জানায়, উসমান মিয়া গত শনিবার রাতে বাড়ি থেকে বের হন। পরে তিনি আর বাড়িতে ফিরে আসেননি। গতকাল বিকেলে তাঁর লাশ আমুলি পানপুঞ্জির একটি টিলার নিচে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন স্থানীয় লোকজন। পুলিশ তাঁর লাশ উদ্ধার করে। উসমান একই উপজেলার রাউৎগাঁও ইউনিয়নের মুকুন্দপুর এলাকার একটি পানের বরজে দিনমজুরের কাজ করতেন।
নিহত উসমানের স্ত্রী রাবিয়া বেগম জানান, শনিবার রাত আনুমানিক ১২টার পর সবুজ, রুমন ও তোফায়েল নামের তিন ব্যক্তি পানের বরজ পাহারা দেওয়ার জন্য ডেকে নেন উসমানকে। তাঁরা সাহরির আগেই ফিরে আসার কথা জানান। কিন্তু সাহরির সময় উসমান ফিরে আসেননি। তাঁর মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া যায়। গতকাল সকালে স্বামীর খোঁজে স্থানীয় রাঙিছড়া বাজারে গিয়ে সবুজকে দেখতে পান রাবিয়া। তখন সবুজ তাঁকে জানায় উসমান বাড়িতে চলে গেছেন। রাবিয়া বাড়িতে গিয়ে স্বামী ফিরে না আসায় আবারও সুবজের রাঙিছড়ার বাড়িতে যান। কিন্তু বাড়িতে গিয়ে সবুজের ঘর তালা দেওয়া দেখতে পান। দুপুরের পরে স্বামীর লাশ টিলার নিচে পড়ে থাকার খবর পান রাবিয়া।
রাবিয়ার দাবি, সবুজ, রুমন ও তোফায়েলসহ আরও দুজন তাঁর স্বামীকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছেন। তাঁদের সঙ্গে তাঁর স্বামীর বিরোধ আছে।
কুলাউড়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার জানান, আজ সকালে নিহত উসমানের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মৌলভীবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এই ঘটনায় পাঁচজনকে আসামি করে নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
কুলাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুছ ছালেক জানান, ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
গতকাল দুপুরে প্রায় ১৬০ জন বরযাত্রী নিয়ে কনের বাড়িতে যান বর বেলাল। বৃষ্টিবাদলের মধ্যে বরযাত্রীদের দুপুরের খাবার খাওয়ানোর আয়োজন চলছিল।
১৫ মিনিট আগেপুলিশ ও ভুক্তভোগীর পরিবার জানায়, গত বুধবার দুপুরে মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে ওই শিশুকে মোবাইল ফোনে কার্টুন দেখানোর প্রলোভন দেখান সাগর মিয়া (২৭)। পরে কৌশলে তাকে ডেমরার করিম কলোনির এক পরিত্যক্ত ভবনে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করেন।
১ ঘণ্টা আগেপূর্ব সুন্দরবনে ঘুরতে এসে কচিখালী ডিমের চরসংলগ্ন সমুদ্রে গোসলে নেমে মাহিত আব্দুল্লাহ (১৬) নামের এক পর্যটক নিখোঁজ হয়েছে। আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া, শিক্ষকদের মারধরের হুমকি এবং বহিরাগত ও অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলে শহীদ মিনারে আমরণ অনশনে বসেন কলেজের অধ্যক্ষ ড. আতাউর রহমান। তাঁর সঙ্গে বসেন শিক্ষকেরাও। আজ শনিবার বেলা ১টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাসের শহীদ মিনারে ব্যানার টানিয়ে অনশনে বসেন
২ ঘণ্টা আগে