Ajker Patrika

পাটুরিয়া ঘাটে যাত্রীর ঢল, চাপ বেশি লঞ্চে

হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
আপডেট : ০৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২: ২৭
পাটুরিয়া ঘাটে যাত্রীর ঢল, চাপ বেশি লঞ্চে

ঈদে ঘরমুখী মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ফেরি ও লঞ্চঘাটে। গতকাল সোমবার দুপুর থেকে ভিড় দেখা গেলেও আজ মঙ্গলবার ভোর থেকেই ভিড় কয়েক গুণ বেড়ে যায়। এদিকে লঞ্চ পারাপারে যাত্রীদের চাপ থাকায় ফেরিতে তাঁদের পারাপার করা হচ্ছে। 

আজ মঙ্গলবার সকালে পাটুরিয়া ফেরি ও লঞ্চঘাট এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, ঘাট এলাকা যানজটমুক্ত রাখতে যাত্রীদের লঞ্চঘাট থেকে প্রায় আধা কিলোমিটার দূরে বাস থেকে নামিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ফলে যাত্রীদের প্রায় আধা কিলোমিটার হেঁটে লঞ্চ ও ফেরিতে উঠতে হচ্ছে। এদিকে ফেরি পারাপারে লোকাল বাসের যাত্রীদের চাপ বেশি দেখা গেছে। 

পোশাককর্মী আওয়াল বলেন, ‘আশুলিয়ায় গার্মেন্টসে চাকরি করি। আজ বাইপাইল হয়ে নবীনগর থেকে লোকাল গাড়িতে ঘাটে আসছি। গাড়ির ভিড় না থাকলেও যাত্রীর উপচে পড়া ভিড় হইছে।’ 

জিরানী থেকে ঘাটে এসেছেন আরেক পোশাককর্মী আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জিরানী থেকে নবীনগর হয়ে আসছি। নবীনগর থেকে যাত্রীর মেলা চাপ। অনেক কষ্টে ঘাট পর্যন্ত আসছি।’ 

পাটুরিয়া লঞ্চঘাটের তত্ত্বাবধায়ক পান্না লাল নন্দী বলেন, ‘যাত্রীরা লোকাল বাসে করে ঘাটে এসে ফেরি ও লঞ্চে পার হচ্ছেন। অনেকে লঞ্চে উঠতে না পেরে ফেরিতে পদ্মা ও আরিচা ঘাটে যমুনা নদী পার হতে বাধ্য হচ্ছেন।’ 

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা কার্যালয়ের ডিজিএম শাহ খালেদ নেওয়াজ বলেন, পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌ-রুটে ১৫টি ফেরিতে যানবাহন ও যাত্রী পারাপার করা হচ্ছে। পাটুরিয়ায় ২২টি লঞ্চ এবং আরিচা-কাজীরহাট নৌ-রুটে ৫টি ফেরি ও ১০টি লঞ্চ দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে। ঘাট এলাকায় ভিড় থাকলেও এবার যানজট নেই। লঞ্চ পারাপারে যাত্রীদের উপচেপড়া ভিড়ের কারণে তাদেরও ফেরিতে পারাপার করা হচ্ছে। 

শিবালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ সরকার জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নবীনগর থেকে পাটুরিয়া ও আরিচা ঘাট পর্যন্ত হাজারো পুলিশ, র‍্যাব, আনসারসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

চিত্রনায়ক সালমান শাহর হত্যাকারীদের শাস্তির দাবিতে চুয়াডাঙ্গায় মানববন্ধন

চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি­
আজ বেলা ১১টায় চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনে সালমান শাহর ভক্তরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ বেলা ১১টায় চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনে সালমান শাহর ভক্তরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

চিত্রনায়ক সালমান শাহর হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবিতে চুয়াডাঙ্গায় মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। আজ শনিবার বেলা ১১টায় চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, তরুণ প্রজন্মের আইডল চিত্রনায়ক সালমান শাহর হত্যা সাংস্কৃতিক অঙ্গনের জন্য শুভ লক্ষণ নয়। দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও তাঁর হত্যার রহস্য এখনো উন্মোচন করা হয়নি।

বক্তারা জোর দাবি জানান, এখন সময় এসেছে প্রকৃত তদন্তের মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দ্রুত গ্রেপ্তার করা এবং কঠোর শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা।

চুয়াডাঙ্গা সালমান শাহ ভক্তকুলের উদ্যোগে আয়োজিত এই মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন নাফিসা সুরভি। অনুষ্ঠানে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হিরণ উর রশিদ শান্ত প্রধান অতিথি হিসেবে এবং শাহাবুদ্দিন আহমেদ বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন। এ সময় সালমান শাহর বিপুলসংখ্যক ভক্ত উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতের জনপ্রিয় এই চিত্রনায়ককে ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর রাজধানী ঢাকার ইস্কাটনে তাঁর নিজ বাড়িতে কৌশলে হত্যা করা হয়। দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর তাঁর মা নীলা চৌধুরী মামলাটিকে হত্যা মামলায় রূপান্তরিত করেন। এই হত্যা মামলায় সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাসহ মোট ১১ জনকে আসামি করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

সিরাজগঞ্জে কষ্টিপাথরের তৈরি শিবলিঙ্গসহ আটক ৩

সিরাজগঞ্জ ও তাড়াশ প্রতিনিধি
কষ্টিপাথরের তৈরি শিবলিঙ্গ। ছবি: সংগৃহীত
কষ্টিপাথরের তৈরি শিবলিঙ্গ। ছবি: সংগৃহীত

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার দবিরগঞ্জ গ্রামে অভিযান চালিয়ে একটি মূল্যবান কষ্টিপাথরের শিবলিঙ্গ উদ্ধার করেছে র‍্যাব। শিবলিঙ্গটি বিদেশে পাচারের চেষ্টার অভিযোগে তিনজনকে হাতেনাতে আটক করা হয়।

আটক করা তিনজন। ছবি: সংগৃহীত
আটক করা তিনজন। ছবি: সংগৃহীত

আজ শনিবার (১ নভেম্বর) র‍্যাব-১২-এর পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়। র‍্যাব-১২ সদর কোম্পানির একটি আভিযানিক দল গতকাল (৩১ অক্টোবর) বিকেলে সিরাজগঞ্জ জেলার সলঙ্গা থানার দবিরগঞ্জ গ্রামের বাসিন্দা পলাতক আসামি হামিদুর রহমান ওরফে লাবুর বাড়িতে অভিযান পরিচালনা করে। ওই বাড়ি থেকে মূল্যবান কষ্টিপাথরের তৈরি শিবলিঙ্গটি উদ্ধার করা হয়।

এ সময় পাচারের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তিন ব্যক্তিকে আটক করা হয়। তাঁরা হলেন সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার ভেংরী গ্রামের মৃত সাইদুল ইসলামের ছেলে মো. জাহাঙ্গীর আলম বাবলু (৫২), দবিরগঞ্জ গ্রামের মৃত হারুন অর রশিদের ছেলে মো. শহিদুল ইসলাম (৫২) এবং একই গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে মো. কফিল উদ্দিন (৪৮)।

তাঁদের কাছ থেকে একটি মোটরসাইকেল এবং তিনটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে সলঙ্গা থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।

সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কে এম রবিউল ইসলাম বলেন, ‘আসামিদের পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। আদালতের মাধ্যমে তাঁদেরকে জেলহাজতে পাঠানো হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার কিশোরের মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
নিহত মো. শিহাব। ছবি: সংগৃহীত
নিহত মো. শিহাব। ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলায় প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার এক কিশোর ১২ দিন পর মারা গেছে। নিহত কিশোরের নাম মো. শিহাব (১৭)। সে উপজেলার বসন্তপুর গ্রামের মিজানুর রহমান রিপনের ছেলে। রিপনের এক ছেলে ও দুই মেয়ের মধ্যে শিহাব ছিল সবার বড়। চলতি বছর এসএসসি পাস করে সে।

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে ছিল শিহাব। শনিবার (১ নভেম্বর) সকালে সে মারা যায়। এর আগে গত ২০ অক্টোবর রাত ৮টার দিকে তাকে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়। প্রচণ্ড মারধরের পর থেকে সে অচেতন অবস্থায় ছিল।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শিহাব ২০ অক্টোবর পার্শ্ববর্তী বান্দুড়িয়া এলাকায় তার প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে যায়। সে তেঁতুলতলা বাঁকের কাছে গেলে তার প্রেমিকার আত্মীয়স্বজন তাকে তাড়া দেয়। শিহাব নিজেকে রক্ষা করতে রাতের আঁধারে মাঠের মধ্যে দৌড় দেয়। একপর্যায়ে শিহাব দিক হারিয়ে পুকুরে ঝাঁপ দেয়। এ সময় তাকে পুকুর থেকে তুলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়।

একপর্যায়ে শিহাব জ্ঞান হারিয়ে মাটিতে ঢলে পড়ে। পরে তাকে ফেলে রেখে চলে যায় তারা। তারপর স্থানীয় লোকজন ও পরিবারের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেন। মাথায় গুরুতর আঘাত থাকায় তার জ্ঞান ফেরেনি। তাই তাকে আইসিইউতে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল। সেখানেই সে মারা যায়।

শিহাবকে নির্যাতনের ঘটনায় তার বাবা রিপন ২৪ অক্টোবর রাতে রতন আলী (৩২), মো. কানন (২২), সুজন আলী (৩২), ইয়ার উদ্দীন (৩২), মো. শরীফ (৩৫), মো. রাব্বি (২৫), মো. হালিম (৩০) এবং মো. কলিমের (৩২) নাম উল্লেখসহ এবং আরও ৮-৯ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে গোদাগাড়ী থানায় মামলা করেন। তবে শনিবার দুপুর পর্যন্ত তাঁদের কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি থানা-পুলিশ।

গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে শিহাব হামলার শিকার হয়েছিল। তিনি তার মৃত্যুর খবর শুনেছেন। ময়নাতদন্তের পর মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। আর হামলার ঘটনায় আগেই করা মামলাটি এখন হত্যা মামলায় রূপান্তর হবে বলে জানান ওসি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

৮ দফা দাবিতে সিলেট বিভাগে রেলপথ অবরোধ, আটকা পড়েছে পারাবত ও পাহাড়িকা এক্সপ্রেস

মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
আপডেট : ০১ নভেম্বর ২০২৫, ১৪: ৩৬
শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে স্টেশনে পারাবত এক্সপ্রেস আটকে দেন আন্দোলনকারীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
শ্রীমঙ্গল রেলওয়ে স্টেশনে পারাবত এক্সপ্রেস আটকে দেন আন্দোলনকারীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

আখাউড়া-সিলেট রেল সেকশনে বন্ধ থাকা সব রেলস্টেশন পুনরায় চালু করাসহ ৮ দফা দাবিতে আজ শনিবার (১ নভেম্বর) সিলেট বিভাগের রেলপথ অবরোধ করেন আন্দোলনকারীরা। এই অবরোধের কারণে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পারাবত এক্সপ্রেস এবং সিলেট থেকে ছেড়ে আসা পাহাড়িকা এক্সপ্রেস আটকা পড়েছে।

কুলাউড়া স্টেশনমাস্টার মো. রোমান আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ‘৮ দফা দাবি বাস্তবায়ন’ আন্দোলনের ব্যানারে সিলেট বিভাগে রেলপথ অবরোধ করা হয়েছে। অবরোধকারীদের বাধার মুখে সিলেটগামী পারাবত ও চট্টগ্রামগামী পাহাড়িকা এক্সপ্রেস আটকা পড়েছে।

কুলাউড়া রেলস্টেশন অবরোধ করছেন আন্দোলনকারীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
কুলাউড়া রেলস্টেশন অবরোধ করছেন আন্দোলনকারীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

সকাল থেকে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন রেলস্টেশন অবরোধ করে রেখেছেন আন্দোলনকারীরা। এর ফলে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পারাবত এক্সপ্রেস প্রথমে শ্রীমঙ্গল রেলস্টেশন ও পরে কুলাউড়া স্টেশনে আটকে দেওয়া হয়।

একই সঙ্গে সিলেট থেকে ছেড়ে আসা পাহাড়িকা এক্সপ্রেস মাইজগাঁও রেলস্টেশনে আটকে দেওয়া হয়েছে।

শ্রীমঙ্গল স্টেশনমাস্টার শাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আন্দোলনকারীরা কিছু সময় পারাবত এক্সপ্রেস আটকে রেখেছিল, পরে ছেড়ে দিয়েছে।’

দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে ‘৮ দফা দাবি বাস্তবায়ন কমিটি’ সিলেট-আখাউড়া রেলপথের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আন্দোলন করে আসছে। এই আন্দোলনের অংশ হিসেবে আজ রেলপথ অবরোধের ডাক দেওয়া হয়। তাদের প্রধান দাবিগুলো হলো: সিলেট-ঢাকা এবং সিলেট-কক্সবাজার রেলপথে দুটি নতুন আন্তনগর ট্রেন চালু করা। সিলেট-আখাউড়া সেকশনের রেলপথ সংস্কার করে ডুয়েলগেজে উন্নীত করা। সিলেট অঞ্চলে বন্ধ হয়ে যাওয়া রেলস্টেশনগুলো এবং সিলেট-আখাউড়া লোকাল ট্রেন পুনরায় চালু করা। কুলাউড়া স্টেশনে টিকিটের বরাদ্দ বাড়ানো ও কালোবাজারি বন্ধ করা।

সিলেট থেকে ঢাকাগামী আন্তনগর কালনী ও পারাবত এক্সপ্রেসের আজমপুর স্টেশন-পরবর্তী যাত্রাবিরতি বন্ধ করা। সব ট্রেনে নতুন ইঞ্জিন ও যাত্রী অনুপাতে অতিরিক্ত বগি সংযোজন করা।অবরোধকারীরা বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন ধরে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করে আসছি। আমাদের দাবিগুলো যুক্তিসংগত, কিন্তু রেল কর্তৃপক্ষ তা মানছে না। তাই বাধ্য হয়ে আজ আমরা সিলেট বিভাগের রেলপথ অবরোধের ডাক দিয়েছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত