প্রতিনিধি, শিবচর (মাদারীপুর)
বন্যার পানিতে মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার পদ্মানদী বেষ্টিত চরাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। চরের কমপক্ষে ২০টি গ্রামের প্রায় ৩ শতাধিক পরিবার বর্তমানে পানিবন্দী রয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। ঘর থেকে বের হয়ে এ সকল এলাকার মানুষদের নৌকাযোগে যাতায়াত করতে হচ্ছে। এদিকে পানি বৃদ্ধির ফলে পদ্মানদী ঘেঁষা কয়েকটি গ্রামে দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন।
জানা গেছে, শিবচর উপজেলার চরজানাজাত, বন্দরখোলা, কাঁঠালবাড়ি ও মাদবরেরচর ইউনিয়নের পদ্মানদী বেষ্টিত চরাঞ্চল এখন বন্যার পানির নিচে। এ সকল এলাকার ফসলি জমিসহ বিস্তীর্ণ এলাকা ডুবে আছে পানিতে। পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গেই বন্দরখোলা ইউনিয়নের কাজিরসূরাসহ নদীবর্তী কয়েকটি গ্রামের চর এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে। পানি আরও বৃদ্ধি পেলে নদীভাঙন ত্বরান্বিত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন নদী পাড়ের বাসিন্দারা। এদিকে গত কয়েক বছর ধরে পদ্মার ভাঙনের কবলে পড়ে চরজানাজাত ইউনিয়নের মাত্র একটি ওয়ার্ড টিকে আছে। মূল ভূ-খণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন এই ইউনিয়নটির ৯ নম্বর ওয়ার্ড ভূ-খণ্ড হিসেবে পদ্মার বুকে রয়েছে। তবে বন্যার পানিতে বর্তমানে প্লাবিত ওই ওয়ার্ডের দুই হাজার মানুষ পানিবন্দী রয়েছে।
চরজানাজাত ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রশিদ মোল্লার কান্দি গ্রামের বাসিন্দা ফজল মোল্যা বলেন, 'পানি বৃদ্ধির ফলে চরাঞ্চল ডুবে গেছে। আমাদের ইউনিয়নের মাত্র একটি ওয়ার্ড পদ্মার বুকে রয়েছে। বাকি সকল ওয়ার্ড গত কয়েক বছরের ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে ভাঙনের মুখে পড়তে পারে এই এলাকা।'
বন্দরখোলা ইউনিয়নের কাজিরসূরা গ্রামের মূল সড়কটি পানিতে তলিয়ে গেছে। কাজিরসূরা থেকে শিবচরের মূল ভূ-খণ্ডের সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র সড়কটি বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। চরের গ্রামগুলোর সাধারণ মানুষ নৌকা-ট্রলারযোগে যাতায়াত করছে।
চরজানাজাত ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. বাদশা মিয়া জানান, 'প্রতি বর্ষাতেই পদ্মার ভাঙনের কবলে পড়ে এই এলাকা। শিবচরের পদ্মা নদীর চরাঞ্চল ভাঙতে ভাঙতে নিঃশেষের পথে। চলতি বর্ষাতে পানিবন্দী রয়েছে চরের মানুষ। পানি বাড়লেই ভাঙনের আতঙ্ক বাড়ে।'
মাদারীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী পার্থ প্রতিম সাহা বলেন, 'পদ্মানদীর পানি ভাগ্যকুল পয়েন্টে গত দুই দিন ধরে সামান্য কমেছে। তবে শিবচরের চর এলাকার বিস্তীর্ণ এলাকা পানিবন্দী রয়েছে। প্রতি বর্ষাতেই পদ্মার চর এলাকা প্লাবিত হয়। বর্তমানে চর এলাকায় পদ্মার পানি বিপদ সীমার দেড় থেকে দুই ফুট ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।'
বন্যার পানিতে মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার পদ্মানদী বেষ্টিত চরাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। চরের কমপক্ষে ২০টি গ্রামের প্রায় ৩ শতাধিক পরিবার বর্তমানে পানিবন্দী রয়েছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে। ঘর থেকে বের হয়ে এ সকল এলাকার মানুষদের নৌকাযোগে যাতায়াত করতে হচ্ছে। এদিকে পানি বৃদ্ধির ফলে পদ্মানদী ঘেঁষা কয়েকটি গ্রামে দেখা দিয়েছে নদী ভাঙন।
জানা গেছে, শিবচর উপজেলার চরজানাজাত, বন্দরখোলা, কাঁঠালবাড়ি ও মাদবরেরচর ইউনিয়নের পদ্মানদী বেষ্টিত চরাঞ্চল এখন বন্যার পানির নিচে। এ সকল এলাকার ফসলি জমিসহ বিস্তীর্ণ এলাকা ডুবে আছে পানিতে। পানি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গেই বন্দরখোলা ইউনিয়নের কাজিরসূরাসহ নদীবর্তী কয়েকটি গ্রামের চর এলাকায় ভাঙন শুরু হয়েছে। পানি আরও বৃদ্ধি পেলে নদীভাঙন ত্বরান্বিত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন নদী পাড়ের বাসিন্দারা। এদিকে গত কয়েক বছর ধরে পদ্মার ভাঙনের কবলে পড়ে চরজানাজাত ইউনিয়নের মাত্র একটি ওয়ার্ড টিকে আছে। মূল ভূ-খণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন এই ইউনিয়নটির ৯ নম্বর ওয়ার্ড ভূ-খণ্ড হিসেবে পদ্মার বুকে রয়েছে। তবে বন্যার পানিতে বর্তমানে প্লাবিত ওই ওয়ার্ডের দুই হাজার মানুষ পানিবন্দী রয়েছে।
চরজানাজাত ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের রশিদ মোল্লার কান্দি গ্রামের বাসিন্দা ফজল মোল্যা বলেন, 'পানি বৃদ্ধির ফলে চরাঞ্চল ডুবে গেছে। আমাদের ইউনিয়নের মাত্র একটি ওয়ার্ড পদ্মার বুকে রয়েছে। বাকি সকল ওয়ার্ড গত কয়েক বছরের ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে ভাঙনের মুখে পড়তে পারে এই এলাকা।'
বন্দরখোলা ইউনিয়নের কাজিরসূরা গ্রামের মূল সড়কটি পানিতে তলিয়ে গেছে। কাজিরসূরা থেকে শিবচরের মূল ভূ-খণ্ডের সঙ্গে যোগাযোগের একমাত্র সড়কটি বন্যার পানিতে তলিয়ে যাওয়ায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। চরের গ্রামগুলোর সাধারণ মানুষ নৌকা-ট্রলারযোগে যাতায়াত করছে।
চরজানাজাত ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. বাদশা মিয়া জানান, 'প্রতি বর্ষাতেই পদ্মার ভাঙনের কবলে পড়ে এই এলাকা। শিবচরের পদ্মা নদীর চরাঞ্চল ভাঙতে ভাঙতে নিঃশেষের পথে। চলতি বর্ষাতে পানিবন্দী রয়েছে চরের মানুষ। পানি বাড়লেই ভাঙনের আতঙ্ক বাড়ে।'
মাদারীপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী পার্থ প্রতিম সাহা বলেন, 'পদ্মানদীর পানি ভাগ্যকুল পয়েন্টে গত দুই দিন ধরে সামান্য কমেছে। তবে শিবচরের চর এলাকার বিস্তীর্ণ এলাকা পানিবন্দী রয়েছে। প্রতি বর্ষাতেই পদ্মার চর এলাকা প্লাবিত হয়। বর্তমানে চর এলাকায় পদ্মার পানি বিপদ সীমার দেড় থেকে দুই ফুট ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।'
প্রায় দেড় দশক পর হকারমুক্ত হয়েছে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের জুরাইনের সড়ক। একসময় অপ্রশস্ত সড়কটি পদ্মা সেতু নির্মাণের কারণে হয়ে ওঠে দক্ষিণাঞ্চল থেকে ঢাকায় প্রবেশের পথ। যানবাহনের চাপ বাড়ায় সড়কটি বেশ প্রশস্ত করা হলেও অর্ধেক চলে যায় হকারদের দখলে। এতে জুরাইন রেলগেট এলাকায় দিনরাতে যানজট লেগেই থাকত।
২৩ মিনিট আগেকিংবদন্তিতুল্য সংগীতশিল্পী সাবিনা ইয়াসমীনকে সম্মাননা দিল সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়। রাজধানীতে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মূল হলে গতকাল রোববার একাডেমির ব্যবস্থাপনায় তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
২৭ মিনিট আগেজমি নির্ধারণ নিয়ে দীর্ঘদিনের জটিলতায় ঠাকুরগাঁওয়ে মুখ্য বিচারিক হাকিম (সিজেএম) আদালত ভবন নির্মাণকাজ থমকে রয়েছে। এতে বিচারক, আইনজীবী, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বিশেষ করে বিচারপ্রার্থী সাধারণ মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়ছেন। এজলাস সংকট, নথিপত্রের অব্যবস্থাপনা এবং মৌলিক সুবিধার অভাবে আদালতের স্বাভাবিক কার্যক্রম
৩১ মিনিট আগেশিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষের পর থেকেই উত্তাল রয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ক্যাম্পাস। এ ঘটনায় ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগের দাবিতে গতকাল রোববার বিক্ষোভ মিছিল ও স্মারকলিপি কর্মসূচি পালন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল ও গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট।
২ ঘণ্টা আগে