মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলায় আতশবাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে দুই দিন ধরে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) ও পুলিশের কয়েকজন কর্মকর্তা ছাড়াও উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন।
এদিকে ঘটনাস্থল বদরপাশা ও পশ্চিম রাজৈর গ্রামে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন। আজ সোমবার বেলা ১টা থেকে ওই দুই গ্রামে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। রাত ১টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টা কার্যকর থাকবে। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে সময়সীমা বাড়ানো হতে পারে।
দুপুরে রাজৈর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহফুজুল হক স্বাক্ষরিত আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত রাজৈর উপজেলার বদরপাশা ও পশ্চিম রাজৈর গ্রামের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ, দোকানপাটে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। পুলিশ কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে।
সংঘর্ষের সময় ১০ থেকে ১২টি দোকানে লুটপাট চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
পুলিশ, হাসপাতাল ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২ এপ্রিল ঈদের পরদিন ফুচকা ব্রিজ এলাকায় আতশবাজি ফোটায় বদরপাশা গ্রামের আতিয়ার আকনের ছেলে জুনায়েদ আকন ও তাঁর বন্ধুরা। এ সময় পশ্চিম রাজৈর গ্রামের মোয়াজ্জেম খানের ছেলে জোবায়ের খান ও তার বন্ধুরা এতে বাধা দেয়। বিষয়টি নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এর জেরে ৩ এপ্রিল সকালে জোবায়েরকে একা পেয়ে পিটিয়ে ডান পা ভেঙে দেয় জুনায়েদ ও তাঁর সহযোগীরা। পরে জোবায়েরের বড় ভাই অনিক খান বাদী হয়ে রাজৈর থানায় জুনায়েদসহ ছয়জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত আরও চার-পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করেন।
গত শনিবার সন্ধ্যায় অনিক খান রাজৈর বাজারে গেলে জুনায়েদ ও তাঁর বন্ধুরা তাঁকে ধাওয়া দেন। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে রাত ৯টার দিকে দুই গ্রামের মানুষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে চলা ওই সংঘর্ষে কয়েকটি দোকানে ভাঙচুর ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে রাজৈর থানার ওসি, কয়েকজন পুলিশ সদস্য এবং উভয় পক্ষের অন্তত ২৫ জন আহত হন।
পরদিন গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ফের উত্তেজিত হয়ে পড়ে দুই গ্রামের লোকজন। প্রায় চার ঘণ্টাব্যাপী দফায় দফায় সংঘর্ষে ফের ককটেল বিস্ফোরণ ও দোকানে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে। সেনাবাহিনী, র্যাব ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরাও অভিযানে অংশ নেন।
ঘটনায় রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাসুদ খান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলমসহ অর্ধশতাধিক ব্যক্তি আহত হন। গুরুতর আহতদের মধ্যে রাজৈর গ্রামের মেহেদী মীর (২২), রাসেল শেখ (২৮), সাহাপাড়া গ্রামের মনোতোষ সাহা (৫০) ও আলমদস্তার গ্রামের তাওফিককে (৩৭) ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। এএসপি জাহাঙ্গীর আলম মাদারীপুর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। বাকিদের রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
এ ছাড়া রাত সাড়ে ১২টার দিকে উত্তেজিত গ্রামবাসী রাজৈর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় থানার দুটি গাড়ি ভাঙচুর করে। এতে এসআই মোস্তফা ও চালক শাহাবুদ্দিন আহত হন।
রাজৈর থানার ওসি মোহাম্মদ মাসুদ খান বলেন, ‘আমাদের ওপর হামলা চালিয়ে দুটি গাড়ি ভাঙচুর করেছে। এতে এসআই মোস্তফা ও চালক শাহাবুদ্দিনের মাথায় আঘাত লেগেছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এ নিয়ে চার দফায় সংঘর্ষ হলো। পুলিশের ওপর হামলা হয়েছে, আমরা আহত হয়েছি। কিন্তু কারও ওপর দায় চাপাতে চাই না। আশা করি, সবার সহযোগিতায় দ্রুত এ সমস্যা সমাধান করা যাবে।’
রাজৈরের ইউএনও মো. মাহফুজুল হক বলেন, দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় এখনো উত্তেজনা থাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী, পুলিশ, র্যাব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আছে। ঘটনাস্থল দুই গ্রামে ১২ ঘণ্টার জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। প্রয়োজনে এই সময়সীমা বাড়ানো হতে পারে।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে দুই দল গ্রামবাসীর সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পুলিশের ওপরও হামলা চালায় উভয় পক্ষ। বর্তমানে উত্তেজনা থাকায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলায় আতশবাজি ফোটানোকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে দুই দিন ধরে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) ও পুলিশের কয়েকজন কর্মকর্তা ছাড়াও উভয় পক্ষের অন্তত অর্ধশতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন।
এদিকে ঘটনাস্থল বদরপাশা ও পশ্চিম রাজৈর গ্রামে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন। আজ সোমবার বেলা ১টা থেকে ওই দুই গ্রামে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। রাত ১টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টা কার্যকর থাকবে। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে সময়সীমা বাড়ানো হতে পারে।
দুপুরে রাজৈর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহফুজুল হক স্বাক্ষরিত আদেশ থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত রাজৈর উপজেলার বদরপাশা ও পশ্চিম রাজৈর গ্রামের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ, দোকানপাটে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। পুলিশ কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে।
সংঘর্ষের সময় ১০ থেকে ১২টি দোকানে লুটপাট চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
পুলিশ, হাসপাতাল ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ২ এপ্রিল ঈদের পরদিন ফুচকা ব্রিজ এলাকায় আতশবাজি ফোটায় বদরপাশা গ্রামের আতিয়ার আকনের ছেলে জুনায়েদ আকন ও তাঁর বন্ধুরা। এ সময় পশ্চিম রাজৈর গ্রামের মোয়াজ্জেম খানের ছেলে জোবায়ের খান ও তার বন্ধুরা এতে বাধা দেয়। বিষয়টি নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। এর জেরে ৩ এপ্রিল সকালে জোবায়েরকে একা পেয়ে পিটিয়ে ডান পা ভেঙে দেয় জুনায়েদ ও তাঁর সহযোগীরা। পরে জোবায়েরের বড় ভাই অনিক খান বাদী হয়ে রাজৈর থানায় জুনায়েদসহ ছয়জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত আরও চার-পাঁচজনকে আসামি করে মামলা করেন।
গত শনিবার সন্ধ্যায় অনিক খান রাজৈর বাজারে গেলে জুনায়েদ ও তাঁর বন্ধুরা তাঁকে ধাওয়া দেন। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে রাত ৯টার দিকে দুই গ্রামের মানুষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে চলা ওই সংঘর্ষে কয়েকটি দোকানে ভাঙচুর ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে রাজৈর থানার ওসি, কয়েকজন পুলিশ সদস্য এবং উভয় পক্ষের অন্তত ২৫ জন আহত হন।
পরদিন গতকাল রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ফের উত্তেজিত হয়ে পড়ে দুই গ্রামের লোকজন। প্রায় চার ঘণ্টাব্যাপী দফায় দফায় সংঘর্ষে ফের ককটেল বিস্ফোরণ ও দোকানে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে। সেনাবাহিনী, র্যাব ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরাও অভিযানে অংশ নেন।
ঘটনায় রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাসুদ খান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলমসহ অর্ধশতাধিক ব্যক্তি আহত হন। গুরুতর আহতদের মধ্যে রাজৈর গ্রামের মেহেদী মীর (২২), রাসেল শেখ (২৮), সাহাপাড়া গ্রামের মনোতোষ সাহা (৫০) ও আলমদস্তার গ্রামের তাওফিককে (৩৭) ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। এএসপি জাহাঙ্গীর আলম মাদারীপুর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। বাকিদের রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ স্থানীয় ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
এ ছাড়া রাত সাড়ে ১২টার দিকে উত্তেজিত গ্রামবাসী রাজৈর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় থানার দুটি গাড়ি ভাঙচুর করে। এতে এসআই মোস্তফা ও চালক শাহাবুদ্দিন আহত হন।
রাজৈর থানার ওসি মোহাম্মদ মাসুদ খান বলেন, ‘আমাদের ওপর হামলা চালিয়ে দুটি গাড়ি ভাঙচুর করেছে। এতে এসআই মোস্তফা ও চালক শাহাবুদ্দিনের মাথায় আঘাত লেগেছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে এবং এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এ নিয়ে চার দফায় সংঘর্ষ হলো। পুলিশের ওপর হামলা হয়েছে, আমরা আহত হয়েছি। কিন্তু কারও ওপর দায় চাপাতে চাই না। আশা করি, সবার সহযোগিতায় দ্রুত এ সমস্যা সমাধান করা যাবে।’
রাজৈরের ইউএনও মো. মাহফুজুল হক বলেন, দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় এখনো উত্তেজনা থাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী, পুলিশ, র্যাব ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আছে। ঘটনাস্থল দুই গ্রামে ১২ ঘণ্টার জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে। প্রয়োজনে এই সময়সীমা বাড়ানো হতে পারে।
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে দুই দল গ্রামবাসীর সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পুলিশের ওপরও হামলা চালায় উভয় পক্ষ। বর্তমানে উত্তেজনা থাকায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।
আহত ব্যক্তিদের মধ্যে একজনকে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রাখা হয়েছে। তাঁর পরিচয় জানা যায়নি। তবে বয়স ২৩-২৪-এর আশপাশে। এখনো জ্ঞান ফেরেনি তাঁর। এ বিষয়ে আঞ্জুমানে রহমানিয়া ট্রাস্টের (জুলুস আয়োজক) মিডিয়া টিমের সমন্বয়ক আবু তালেব বলেন, ‘মানুষের ভিড়ের মধ্যে গরমে অসুস্থ হয়ে বেশ কয়েকজন নিচে পড়ে যান।
৬ ঘণ্টা আগে‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের পৈতৃক সম্পত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় ও পার্শ্ববর্তী এলাকার মালিক। আমরা জমিদার, জমিদারের ওপর কেউ হস্তক্ষেপ করবে, এটা আমরা মেনে নেব না।’ সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর চট্টগ্রাম-৫ আ
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবান শহরের পুলিশ লাইনসের চারতলা ভবন থেকে লাফ দিয়ে রাশেদুল ইসলাম (২৮) নামে এক পুলিশ সদস্য আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
৭ ঘণ্টা আগেক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানসহ গ্রেপ্তার ৯ জনকে সিসা বার পরিচালনার অভিযোগের মামলায় কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৭ ঘণ্টা আগে