কুষ্টিয়া প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ায় নাশকতার মামলায় এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে আসামি করেছে পুলিশ। এমন ঘটনায় খোদ ক্ষমতাসীন দলের নেতারাই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। স্থানীয় নেতাদের দাবি, মামলার আসামি আরিফ দলের একজন একনিষ্ঠ কর্মী।
কিন্তু পুলিশ তা মানতে নারাজ। পুলিশের দাবি, মামলার আসামি নিজেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মী দাবি করছেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তিনি ও তাঁর পরিবার বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত। নাশকতার অভিযোগে একই মামলায় তাঁর বড় ভাই আশরাফুল ইসলামকেও আসামি করা হয়েছে।
গত সোমবার (৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে আলামপুর পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই মঞ্জুরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় ১৪ নম্বর আসামি করা হয় আরিফকে। আরিফ ছাড়াও মামলায় ২১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ২০ থেকে ৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় ইমরান হোসেন বাপ্পী নামে একজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আরিফের দাবি, এলাকায় সামাজিক দ্বন্দ্বের করণে প্রতিপক্ষের লোকজন স্থানীয় পুলিশ ক্যাম্পকে ম্যানেজ করে নাশকতার মামলায় তাঁর নাম জড়িয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমি ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ওয়ার্ড থেকে নৌকার পক্ষে পোলিং এজেন্টের দায়িত্ব পালন করেছি। অথচ আমার বিষয়ে খোঁজ খবর না নিয়ে আসামি করা হলো।’
পরিবার বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত—পুলিশের এমন অভিযোগের ব্যাপারে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ইলিয়াস খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আরিফ আলামপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। ২০২০ সাল থেকে তিনি দায়িত্ব পালন করছেন। স্থানীয় দ্বন্দ্বের কারণে তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘পরিবারের আর কেউ বিএনপি করে কি না তা জানি না, তবে আরিফ আমাদের সক্রিয় কর্মী।’
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, এসআই মঞ্জুরুল ইসলাম বিরোধী দলের অবরোধ চলাকালে গত রোববার রাতে ভাদালিয়া বাজারে অবস্থান করছিলেন। এ সময় খবর পান, বালিয়াপাড়া বাসস্ট্যান্ড মোড়ে পিকেটাররা সড়ক অবরোধ করেছে। এ সময় তিনি সেখানে গিয়ে তাঁদের থামানোর চেষ্টা করেন। পিকেটাররা তখন পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়ে। তাঁদের মধ্য থেকে ইমরান হোসেন বাপ্পী নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরিফের ব্যাপারে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মানব চাকি বলেন, ‘আমাদের সংগঠনের একজন কর্মীর বিরুদ্ধে পুলিশ মামলা করেছে। বিষয়টি আমরা শুনেছি। এটা উদ্বেগের বিষয়।’
এ বিষয়ে জানতে মামলার বাদী এসআই মঞ্জুরুল ইসলামের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ব্যস্ততার কথা বলে এড়িয়ে যান।
জানতে চাইলে কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আশিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আরিফের দাবি মিথ্যা। তিনি কোনো স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা বা কর্মী নন। তার পুরো পরিবার বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এমনকি তার ভাই নাশকতার সঙ্গে জড়িত।’
কুষ্টিয়ায় নাশকতার মামলায় এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে আসামি করেছে পুলিশ। এমন ঘটনায় খোদ ক্ষমতাসীন দলের নেতারাই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। স্থানীয় নেতাদের দাবি, মামলার আসামি আরিফ দলের একজন একনিষ্ঠ কর্মী।
কিন্তু পুলিশ তা মানতে নারাজ। পুলিশের দাবি, মামলার আসামি নিজেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মী দাবি করছেন। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তিনি ও তাঁর পরিবার বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত। নাশকতার অভিযোগে একই মামলায় তাঁর বড় ভাই আশরাফুল ইসলামকেও আসামি করা হয়েছে।
গত সোমবার (৬ নভেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে আলামপুর পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এসআই মঞ্জুরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলায় ১৪ নম্বর আসামি করা হয় আরিফকে। আরিফ ছাড়াও মামলায় ২১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ২০ থেকে ৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় ইমরান হোসেন বাপ্পী নামে একজনকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আরিফের দাবি, এলাকায় সামাজিক দ্বন্দ্বের করণে প্রতিপক্ষের লোকজন স্থানীয় পুলিশ ক্যাম্পকে ম্যানেজ করে নাশকতার মামলায় তাঁর নাম জড়িয়ে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমি ২০১৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ওয়ার্ড থেকে নৌকার পক্ষে পোলিং এজেন্টের দায়িত্ব পালন করেছি। অথচ আমার বিষয়ে খোঁজ খবর না নিয়ে আসামি করা হলো।’
পরিবার বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত—পুলিশের এমন অভিযোগের ব্যাপারে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সদর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ইলিয়াস খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আরিফ আলামপুর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। ২০২০ সাল থেকে তিনি দায়িত্ব পালন করছেন। স্থানীয় দ্বন্দ্বের কারণে তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘পরিবারের আর কেউ বিএনপি করে কি না তা জানি না, তবে আরিফ আমাদের সক্রিয় কর্মী।’
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, এসআই মঞ্জুরুল ইসলাম বিরোধী দলের অবরোধ চলাকালে গত রোববার রাতে ভাদালিয়া বাজারে অবস্থান করছিলেন। এ সময় খবর পান, বালিয়াপাড়া বাসস্ট্যান্ড মোড়ে পিকেটাররা সড়ক অবরোধ করেছে। এ সময় তিনি সেখানে গিয়ে তাঁদের থামানোর চেষ্টা করেন। পিকেটাররা তখন পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়ে। তাঁদের মধ্য থেকে ইমরান হোসেন বাপ্পী নামের একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আরিফের ব্যাপারে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মানব চাকি বলেন, ‘আমাদের সংগঠনের একজন কর্মীর বিরুদ্ধে পুলিশ মামলা করেছে। বিষয়টি আমরা শুনেছি। এটা উদ্বেগের বিষয়।’
এ বিষয়ে জানতে মামলার বাদী এসআই মঞ্জুরুল ইসলামের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ব্যস্ততার কথা বলে এড়িয়ে যান।
জানতে চাইলে কুষ্টিয়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আশিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আরিফের দাবি মিথ্যা। তিনি কোনো স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা বা কর্মী নন। তার পুরো পরিবার বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। এমনকি তার ভাই নাশকতার সঙ্গে জড়িত।’
প্রস্তাবিত ফরিদপুর বিভাগে শরীয়তপুর জেলা অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ করেছে শরীয়তপুরের সাধারণ মানুষ। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় অরাজনৈতিক সংগঠন ‘জাগো শরীয়তপুর’ এর উদ্যোগে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বর থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়।
১৬ মিনিট আগেনোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় দিন দিন বাড়ছে একসঙ্গে পোলট্রি ও মাছ চাষ (সমন্বিত খামার)। খামারগুলোর নিচে মাছ চাষ, ওপরে মুরগির খামার—এই ব্যবস্থায় দ্রুত লাভবান হলেও মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশগত বিপর্যয়ের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।
৪৩ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরের কমলনগরে আদালতের স্থগিতাদেশ উপেক্ষা করে এক যুগ ধরে প্রায় চার হাজার বিবাহ ও সহস্রাধিক তালাকনামা নিবন্ধন করেছেন নিকাহ রেজিস্ট্রার আবদুর রহমান। এতে জনগণের কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি সরকারের রাজস্বও ফাঁকি দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর হাতিরঝিল এলাকায় প্রাইভেটকার ধাক্কায় আউয়াল (৬৫) নামে এক রিকশাচালকের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে মারা যান তিনি।
২ ঘণ্টা আগে