ইবি প্রতিনিধি
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) সপ্তম দিনের মতো কোটা সংস্কার বিরোধী আন্দোলনে করেছেন শিক্ষার্থীরা। এতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে বাংলা ব্লকেড কর্মসূচির অংশ হিসেবে পুলিশি বাধা উপেক্ষা করে কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। শান্তিপূর্ণভাবে প্রায় ঘণ্টাখানেক সড়ক অবরোধের পর ক্যাম্পাসের ভেতরে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। পরে সন্ধ্যা ৬টার দিকে সারাদেশে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
এর আগে বেলা সাড়ে তিনটায় বটতলা থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক খুলে পুলিশি বাধা অতিক্রম করে আন্দোলনকারীরা মহাসড়কে অবস্থান করেন।
এ সময় শিক্ষার্থীদের হাতে, ‘আমি মাউন্ট এভারেস্ট পর্বত দেখিনি, কিন্তু কোটা বৈষম্যের পাহাড় দেখেছি’, ‘৫৬ শতাংশ কোটা, ৪৬ শতাংশ প্রশ্নফাঁস, মেধাবীরা অটো বাদ’, ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘দেশটা নয় পাকিস্তান, কোটার হোক অবসান’-সহ বিভিন্ন লেখা সংবলিত প্লাকার্ড দেখা যায়।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা জানান, চাকরি পরীক্ষা ও ভর্তি পরীক্ষাসহ সব খানে কোটার ছড়াছড়ি। বর্তমান কোটা পদ্ধতির ফলে মেধাবী শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত ও বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। চাকরির ক্ষেত্রে ৫৬ শতাংশ কোটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তারা এই কোটা পদ্ধতির যৌক্তিক সংস্কার চান।
এদিকে, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। এদিন সোয়া ৪টার দিকে জিয়া মোড় এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন।
পরে এটি প্রধান ফটকের সামনে সমাবেশে মিলিত হয়। এতে সংগঠনটির সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের নেতৃত্বে সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের দাবি ক্যাম্পাসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একাডেমিক পরিবেশ অব্যাহত রাখা, জনদুর্ভোগ তৈরি না করে ক্লাস পরীক্ষায় ফিরে আসা এবং কোটা ইস্যুর যৌক্তিক-অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ইতিবাচক সমাধান।
অন্যদিকে আন্দোলনকে কেন্দ্র করে শক্ত অবস্থানে ছিল পুলিশ। অন্য দিনের তুলনায় আজ অতিরিক্ত পুলিশ দেখা গেছে।
উল্লেখ্য, সারা দেশে কোটা সংস্কার ও ২০১৮ সালের মেধাভিত্তিক নিয়োগের সরকারি পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা।
কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) সপ্তম দিনের মতো কোটা সংস্কার বিরোধী আন্দোলনে করেছেন শিক্ষার্থীরা। এতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে বাংলা ব্লকেড কর্মসূচির অংশ হিসেবে পুলিশি বাধা উপেক্ষা করে কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করেন শিক্ষার্থীরা।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে কুষ্টিয়া-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। শান্তিপূর্ণভাবে প্রায় ঘণ্টাখানেক সড়ক অবরোধের পর ক্যাম্পাসের ভেতরে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। পরে সন্ধ্যা ৬টার দিকে সারাদেশে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশি হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
এর আগে বেলা সাড়ে তিনটায় বটতলা থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক খুলে পুলিশি বাধা অতিক্রম করে আন্দোলনকারীরা মহাসড়কে অবস্থান করেন।
এ সময় শিক্ষার্থীদের হাতে, ‘আমি মাউন্ট এভারেস্ট পর্বত দেখিনি, কিন্তু কোটা বৈষম্যের পাহাড় দেখেছি’, ‘৫৬ শতাংশ কোটা, ৪৬ শতাংশ প্রশ্নফাঁস, মেধাবীরা অটো বাদ’, ‘বঙ্গবন্ধুর বাংলায়, বৈষম্যের ঠাঁই নাই’, ‘দেশটা নয় পাকিস্তান, কোটার হোক অবসান’-সহ বিভিন্ন লেখা সংবলিত প্লাকার্ড দেখা যায়।
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা জানান, চাকরি পরীক্ষা ও ভর্তি পরীক্ষাসহ সব খানে কোটার ছড়াছড়ি। বর্তমান কোটা পদ্ধতির ফলে মেধাবী শিক্ষার্থীরা বঞ্চিত ও বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন। চাকরির ক্ষেত্রে ৫৬ শতাংশ কোটা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তারা এই কোটা পদ্ধতির যৌক্তিক সংস্কার চান।
এদিকে, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। এদিন সোয়া ৪টার দিকে জিয়া মোড় এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন।
পরে এটি প্রধান ফটকের সামনে সমাবেশে মিলিত হয়। এতে সংগঠনটির সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের নেতৃত্বে সংগঠনটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের দাবি ক্যাম্পাসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একাডেমিক পরিবেশ অব্যাহত রাখা, জনদুর্ভোগ তৈরি না করে ক্লাস পরীক্ষায় ফিরে আসা এবং কোটা ইস্যুর যৌক্তিক-অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ইতিবাচক সমাধান।
অন্যদিকে আন্দোলনকে কেন্দ্র করে শক্ত অবস্থানে ছিল পুলিশ। অন্য দিনের তুলনায় আজ অতিরিক্ত পুলিশ দেখা গেছে।
উল্লেখ্য, সারা দেশে কোটা সংস্কার ও ২০১৮ সালের মেধাভিত্তিক নিয়োগের সরকারি পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা।
খাগড়াছড়িতে এক কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ করছে মানুষ। ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে গত শনিবার থেকে জেলাজুড়ে চলছে অবরোধ কর্মসূচি। এতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় সদর উপজেলা ও গুইমারা উপজেলা সদরে জারি করা হয়েছিল ১৪৪ ধারা।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেছেন, ‘ভারত শেষ ট্রাম্পকার্ড খেলে পার্বত্য অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। একটা ঘটনার মধ্য দিয়ে তারা পাহাড়ি-বাঙালিদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। ভারত আমাদের এই পার্বত্য অঞ্চলকে কেড়ে নিতে চায়
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় মহাসড়কে বেপরোয়া গতির মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই তরুণ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বগুড়া-রংপুর মহাসড়কে সদর উপজেলার বাঘোপাড়া খোলারঘর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধের পর এবার আট দফা দাবিতে তিন পার্বত্য জেলায় অনির্দিষ্টকালের জন্য সড়ক অবরোধের ডাক দিয়েছে ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’। আজ রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। অবরোধ চলাকালে সব পর্যটন কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ থাকবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে