ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উন্নয়ন প্রকল্পে অনিয়মের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলীসহ আটজনকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের কুষ্টিয়া কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ও অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা স্বাক্ষরিত সাম্প্রতিক এক চিঠি থেকে বিষয়টি জানা গেছে।
আট প্রকৌশলীর নাম উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বরাবর দুদকের কর্মকর্তা সাইদুর রহমান স্বাক্ষরিত ওই চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে অভিযোগের সংক্ষিপ্ত বিবরণে বলা হয়েছে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন প্রকল্পের দ্বিতীয় প্রশাসন ভবনে সর্বশেষ চলতি বিলে ভুয়া বিল দিয়ে ৬ কোটি ২৫ লাখ ২০ হাজার টাকা উত্তোলন ও ভাগ–বাঁটোয়ারা করে আত্মসাৎ করা হয়।
চিঠিতে বলা হয়, অনুসন্ধানের স্বার্থে আট প্রকৌশলীর বক্তব্য গ্রহণ করা প্রয়োজন। প্রকৌশলীদের নির্দিষ্ট তারিখে দুর্নীতি দমন কমিশন কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে বক্তব্য দেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।
আট প্রকৌশলী হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম শরীফ উদ্দীন, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আলিমুজ্জামান টুটুল ও ফরিদ উদ্দিন, নির্বাহী প্রকৌশলী বাদশা মামুনুর রশিদ ও মোহা. নুর আলম, উপসহকারী প্রকৌশলী প্রসেনজিৎ কুমার বিশ্বাস, রাজিব হোসাইন ও সোহাগ ইসলাম সাগর।
এর মধ্যে ৩০ জুন নির্বাহী প্রকৌশলী বাদশা মামুনুর রশিদ ও মোহা. নুর আলম, উপসহকারী প্রকৌশলী প্রসেনজিৎ কুমার বিশ্বাস, রাজিব হোসাইন ও সোহাগ ইসলাম সাগরের বক্তব্য গ্রহণ করা হবে।
পরদিন ১ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম শরীফ উদ্দীন, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আলিমুজ্জামান টুটুল ও ফরিদ উদ্দিনের বক্তব্য গ্রহণ করা হবে দুদক কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ে।
উল্লেখ্য, গত বছরের নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনসহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে একটি উড়ো চিঠি পাঠানো হয়। অভিযোগ আমলে নিয়ে অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক। উড়ো চিঠিতে বলা হয়, মেগা প্রকল্পের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় প্রশাসনিক ভবনের পঞ্চম বিলে ছয় কোটি টাকার বেশি ভুয়া বিল করা হয়েছে।
বিলের হিসাব ও সংশ্লিষ্ট নথি উড়ো চিঠিতে সংযুক্ত করা হয়েছে। সেই চিঠিতে আর্থিক সুবিধাভোগী ও সহযোগিতাকারী হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী, নির্বাহী প্রকৌশলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, প্রকল্প পরিচালক, শাখা ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমানে পদধারী ছয়জন নেতার নাম উঠে এসেছে।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উন্নয়ন প্রকল্পে অনিয়মের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলীসহ আটজনকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের কুষ্টিয়া কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক ও অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা স্বাক্ষরিত সাম্প্রতিক এক চিঠি থেকে বিষয়টি জানা গেছে।
আট প্রকৌশলীর নাম উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বরাবর দুদকের কর্মকর্তা সাইদুর রহমান স্বাক্ষরিত ওই চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে অভিযোগের সংক্ষিপ্ত বিবরণে বলা হয়েছে, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন প্রকল্পের দ্বিতীয় প্রশাসন ভবনে সর্বশেষ চলতি বিলে ভুয়া বিল দিয়ে ৬ কোটি ২৫ লাখ ২০ হাজার টাকা উত্তোলন ও ভাগ–বাঁটোয়ারা করে আত্মসাৎ করা হয়।
চিঠিতে বলা হয়, অনুসন্ধানের স্বার্থে আট প্রকৌশলীর বক্তব্য গ্রহণ করা প্রয়োজন। প্রকৌশলীদের নির্দিষ্ট তারিখে দুর্নীতি দমন কমিশন কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে বক্তব্য দেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।
আট প্রকৌশলী হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম শরীফ উদ্দীন, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আলিমুজ্জামান টুটুল ও ফরিদ উদ্দিন, নির্বাহী প্রকৌশলী বাদশা মামুনুর রশিদ ও মোহা. নুর আলম, উপসহকারী প্রকৌশলী প্রসেনজিৎ কুমার বিশ্বাস, রাজিব হোসাইন ও সোহাগ ইসলাম সাগর।
এর মধ্যে ৩০ জুন নির্বাহী প্রকৌশলী বাদশা মামুনুর রশিদ ও মোহা. নুর আলম, উপসহকারী প্রকৌশলী প্রসেনজিৎ কুমার বিশ্বাস, রাজিব হোসাইন ও সোহাগ ইসলাম সাগরের বক্তব্য গ্রহণ করা হবে।
পরদিন ১ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম শরীফ উদ্দীন, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আলিমুজ্জামান টুটুল ও ফরিদ উদ্দিনের বক্তব্য গ্রহণ করা হবে দুদক কুষ্টিয়া জেলা কার্যালয়ে।
উল্লেখ্য, গত বছরের নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনসহ সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে একটি উড়ো চিঠি পাঠানো হয়। অভিযোগ আমলে নিয়ে অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক। উড়ো চিঠিতে বলা হয়, মেগা প্রকল্পের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় প্রশাসনিক ভবনের পঞ্চম বিলে ছয় কোটি টাকার বেশি ভুয়া বিল করা হয়েছে।
বিলের হিসাব ও সংশ্লিষ্ট নথি উড়ো চিঠিতে সংযুক্ত করা হয়েছে। সেই চিঠিতে আর্থিক সুবিধাভোগী ও সহযোগিতাকারী হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলী, নির্বাহী প্রকৌশলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, প্রকল্প পরিচালক, শাখা ছাত্রলীগের সাবেক ও বর্তমানে পদধারী ছয়জন নেতার নাম উঠে এসেছে।
খাগড়াছড়িতে এক কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে কয়েক দিন ধরে বিক্ষোভ করছে মানুষ। ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে গত শনিবার থেকে জেলাজুড়ে চলছে অবরোধ কর্মসূচি। এতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় সদর উপজেলা ও গুইমারা উপজেলা সদরে জারি করা হয়েছিল ১৪৪ ধারা।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ বলেছেন, ‘ভারত শেষ ট্রাম্পকার্ড খেলে পার্বত্য অঞ্চলকে অস্থিতিশীল করে তুলেছে। একটা ঘটনার মধ্য দিয়ে তারা পাহাড়ি-বাঙালিদের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে। ভারত আমাদের এই পার্বত্য অঞ্চলকে কেড়ে নিতে চায়
১ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় মহাসড়কে বেপরোয়া গতির মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুই তরুণ নিহত হয়েছেন। আজ রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বগুড়া-রংপুর মহাসড়কে সদর উপজেলার বাঘোপাড়া খোলারঘর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধের পর এবার আট দফা দাবিতে তিন পার্বত্য জেলায় অনির্দিষ্টকালের জন্য সড়ক অবরোধের ডাক দিয়েছে ‘জুম্ম ছাত্র-জনতা’। আজ রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। অবরোধ চলাকালে সব পর্যটন কার্যক্রম সাময়িক বন্ধ থাকবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে