শালিখা (মাগুরা) প্রতিনিধি
ঈদুল আজহার আর মাত্র দুই দিন বাকি। ঈদ সামনে রেখে শালিখার কামারপল্লিতে বেড়েছে কাজের চাপ। কামারদের যেন দম ফেলার সময় নেই। এ বছর কোরবানির পশু কাটার সরঞ্জাম তৈরির চাপ একটু বেশি রয়েছে। একই সঙ্গে পাট কাটার কাস্তে তৈরির চাপও রয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার বুনাগাতী, আড়পাড়া, গঙ্গারামপুরসহ বিভিন্ন স্থানের কামারশালায় গিয়ে এমন চিত্রই দেখা গেছে। কামারেরা বড় ছুরি, ছোট কাটারি, বঁটি, দা, চাপাতিসহ মাংস কাটার নানা ধরনের সরঞ্জাম তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। কেউ কেউ আগুন ধরাচ্ছেন, কেউ আবার বড় হামান দিয়ে সজোরে জ্বলন্ত লোহার অগ্নিপিণ্ডে আঘাত করছেন। দূরদূরান্ত থেকে লোকজন দা, বঁটি, চাপাতিসহ বিভিন্ন সরঞ্জামে শাণ দিতে ভিড় জমাচ্ছেন কামারপল্লিতে। সেখানে কেজিপ্রতি দা ৫০০ টাকা, বটি ৬০০ টাকা, চাপাতি ৭০০ টাকায় তৈরি করা হচ্ছে। পোড়াতে খরচ হচ্ছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা।
উপজেলা সদর আড়পাড়া বাজারের কামার প্রদীপ বিশ্বাস বলেন, গত কয়েক বছরের চেয়ে এ বছর কোরবানির পশু কাটার সরঞ্জাম তৈরির চাপটা একটু বেশি। পাশাপাশি পাট কাটার কাস্তে তৈরির চাপও রয়েছে।
কোরবানির পশু কাটার সরঞ্জাম তৈরি করতে আসা কয়েকজন বলেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর প্রতিটি সরঞ্জাম তৈরি ও পোড়াতে দাম একটু বেশি নেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা প্রভাষ চন্দ্র গোস্বামী বলেন, এ বছর কোরবানির জন্য গরু ১ হাজার ৯৩৯টি ও ছাগল ৩ হাজার ৩৫৮টি প্রস্তুত রাখা হয়েছে, যা যথেষ্ট বলে মনে হচ্ছে।
প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আরও বলেন, মানুষ যাতে সুস্থ ও সবল পশু কোরবানি দিতে পারে, সে জন্য উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর থেকে একটি মেডিকেল টিম উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজারে গিয়ে গরু-ছাগলের স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং প্রাথমিক ওষুধ বিতরণ করছে।
ঈদুল আজহার আর মাত্র দুই দিন বাকি। ঈদ সামনে রেখে শালিখার কামারপল্লিতে বেড়েছে কাজের চাপ। কামারদের যেন দম ফেলার সময় নেই। এ বছর কোরবানির পশু কাটার সরঞ্জাম তৈরির চাপ একটু বেশি রয়েছে। একই সঙ্গে পাট কাটার কাস্তে তৈরির চাপও রয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার বুনাগাতী, আড়পাড়া, গঙ্গারামপুরসহ বিভিন্ন স্থানের কামারশালায় গিয়ে এমন চিত্রই দেখা গেছে। কামারেরা বড় ছুরি, ছোট কাটারি, বঁটি, দা, চাপাতিসহ মাংস কাটার নানা ধরনের সরঞ্জাম তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। কেউ কেউ আগুন ধরাচ্ছেন, কেউ আবার বড় হামান দিয়ে সজোরে জ্বলন্ত লোহার অগ্নিপিণ্ডে আঘাত করছেন। দূরদূরান্ত থেকে লোকজন দা, বঁটি, চাপাতিসহ বিভিন্ন সরঞ্জামে শাণ দিতে ভিড় জমাচ্ছেন কামারপল্লিতে। সেখানে কেজিপ্রতি দা ৫০০ টাকা, বটি ৬০০ টাকা, চাপাতি ৭০০ টাকায় তৈরি করা হচ্ছে। পোড়াতে খরচ হচ্ছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা।
উপজেলা সদর আড়পাড়া বাজারের কামার প্রদীপ বিশ্বাস বলেন, গত কয়েক বছরের চেয়ে এ বছর কোরবানির পশু কাটার সরঞ্জাম তৈরির চাপটা একটু বেশি। পাশাপাশি পাট কাটার কাস্তে তৈরির চাপও রয়েছে।
কোরবানির পশু কাটার সরঞ্জাম তৈরি করতে আসা কয়েকজন বলেন, গত বছরের তুলনায় এ বছর প্রতিটি সরঞ্জাম তৈরি ও পোড়াতে দাম একটু বেশি নেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা প্রভাষ চন্দ্র গোস্বামী বলেন, এ বছর কোরবানির জন্য গরু ১ হাজার ৯৩৯টি ও ছাগল ৩ হাজার ৩৫৮টি প্রস্তুত রাখা হয়েছে, যা যথেষ্ট বলে মনে হচ্ছে।
প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আরও বলেন, মানুষ যাতে সুস্থ ও সবল পশু কোরবানি দিতে পারে, সে জন্য উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর থেকে একটি মেডিকেল টিম উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজারে গিয়ে গরু-ছাগলের স্বাস্থ্য পরীক্ষা এবং প্রাথমিক ওষুধ বিতরণ করছে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৩ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৩ ঘণ্টা আগে